নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পর্কে আমি আর কি বলবো! আমার পরিচয় দেওয়ার মত তেমন কিছু নেই। আসলে নিজের সম্পর্কে কিছু বলা/লিখা অনেক কঠিন একটা কাজ, আমি মনে করি যে, পৃথিবীতে কোন মানুষই তার নিজের সম্পর্কে ১০০% সঠিক তথ্য দিতে পারবে না।

ডেড ম্যান ওয়াকিং

আমি একজন সত্য প্রচারে নিয়োজিত আল্লাহর অতি নগন্য গোলাম।

ডেড ম্যান ওয়াকিং › বিস্তারিত পোস্টঃ

"একটি আত্মহত্যা - killing yourself will not solve your problems."

১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:২৬

প্রতিটি ধর্মেই উল্লেখ আছে যে আত্মহত্যা মহা পাপ যিনি আত্মহত্যা করবেন তিনি পরকালে কঠিন শাস্তি ভোগ করবেন। কিন্তু আমরা আত্মহত্যাকে মানে করছি সকল সমস্যার সমাধান।

"আত্মহত্যা কোনও সমস্যার সমাধান হতে পারে না"

সুখ-দুঃখের মিশেলেই মানুষের জীবন। প্রতিনিয়ত আমরা যুদ্ধ করে চলেছি পরিবেশের সাথে, পরিস্থিতির সাথে। এভাবে বেঁচে থাকাটার মাঝেই রয়েছে সুখ। বারবার হার মানলেও মানুষ বারবারই উঠে দাঁড়ায়, কারণ জীবন যে অমূল্য সম্পদ!

ইদানিং দেখা যায় কিছু হলেই মানুষ আত্মহননের পথ বেচেঁ নেয়। যেমন -

"ভারতীয় বাংলা টিভি চ্যানেল স্টার জলসা দেখতে না পেরে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে নাটোরের এক স্কুলছাত্রী।"

"গাজীপুরের মনিপুর এলাকায় স্ত্রীকে হত্যা করার পর নিজেও আত্মহত্যা করেছেন এক স্বামী।"

"প্রেমে বাধা দেয়ায় স্কুলছাত্রীর আত্নহত্যা।"

"জন্মদিনে আত্মহত্যা করেছে চ্যানেল আই এর সেরা নাচিয়ে এথিনা!"

"এবার ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক কলেজ ছাত্র আত্মহত্যা করল।"

আসলে আমাদের দেশে দিন দিন মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে, সেইসাথে আত্নহত্যার সংখ্যা। যারা আত্মহত্যা করেছেন, তাদের চেয়েও অনেক বেশি মানুষ আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। আমাদের দেশের বড় হাসপাতালগুলোতে দেখা যায় - জরুরি বিভাগে যত রোগী ভর্তি হয়, তার ১০০ ভাগের মধ্যে ১০ ভাগ মানুষই আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ভর্তি হচ্ছেন। এদের মধ্যে অনেকেই ঘুমের ওষুধ খেয়ে, ছাদ থেকে লাফ দিয়ে পড়ে, রেললাইনে ঝাঁপ দিয়ে আবার অনেকেই নিজের রুম লক করে সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করছে বা আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হচ্ছে।

আপনি কি জানেন মানুষ কেন আত্মহত্যা করে, তাহলে আসুন দেখি মানুষ কেন আত্মহত্যা করে! সে বিষয়ে একটু দৃষ্টি দেয়া যাক। আত্মহত্যার অনেক কারণ আছে, নিম্নে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণসমূহ দেওয়া হল:-

তারা বিমর্ষ -
মাঝে মাঝে আমাদের সবার মাঝেই প্রচন্ড বিষণ্ণতা ভর করে। মনে হয় আমাদের জীবন শূন্য। এ কারনেই মূলত সবচাইতে বেশি মানুষ আত্মহত্যা করে। জীবনের কোনো এক কারণে তারা হতাশ এবং বিষণ্ণ। বেঁচে থাকার দায়ভার তারা আর বহন করতে পারে না, ফলে বেছে নেয় আত্মহননের পথ। তাদের মাথায় প্রায়ই এমন ভাবনা আসে, “সবাই আমাকে ছাড়াই সুখী হবে”, “আমার জন্যেই সে সুখি হতে পারছে না”, “আমি সবার জন্য বোঝা”। অথচ তাদের এমনটা ভাবার কোনো কারণই নেই। বিষণ্ণতা অনেক সময়ে সারিয়ে তোলা সম্ভব হয় না। এ কারণে কাছের মানুষদের মাঝে এর লক্ষণ আমাদের চিনে রাখতে হবে এবং তাদের ওপরে রাখতে হবে বিশেষ নজর।

তাদের কোনো মানসিক সমস্যা আছে -
সিজোফ্রেনিয়া জাতীয় মানসিক সমস্যা থাকলে অনেক সময়ে আত্মহনন করতে ইচ্ছে করে মানুষের। তাদের মনে হয় কেউ তাদেরকে আত্মহত্যা করতে বলছে, কেউ তাকে অত্যাচার করে চলেছে সর্বক্ষণ। মাথার ভেতরে অন্য কারও কথা এভাবে শুনতে থাকলে তার আত্মহত্যা করার ইচ্ছে আসতে পারে। আর সাধারণত এসব কথার অমান্য করার উপায় থাকে না এসব মানুষের। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, সিজোফ্রেনিয়ার রোগীরা হয়ে থাকেন খুব সাধারণ ধাঁচের, জীবনে সফলতার পেছনে ছুটতে থাকা মানুষেরা যারা অনেক সময়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের মাথার ভেতরে শুনতে পাওয়া এসব কথার ক্ষমতা কমে না আসা পর্যন্ত তাদের আত্মহননের সম্ভাবনা থেকে যায়।

তারা অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ -
অনেক সময়ে মাদক গ্রহণের ফলে খুব বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ফেলে মানুষ। কিন্তু ঘোর কেটে গেলে এবং শান্ত হয়ে এলে তারা নিজেদের এই কাজে লজ্জিত হন। তবে এর পরেও তারা আবার আত্মহত্যার চেষ্টা করবেন কি করবেন না, তা নিশ্চিত হয়ে বলা যায় না। এর পর আবার তারা মাদক নিলে আবারও আত্মহত্যার চেষ্টা করতে পারেন। অথবা জীবনেও আর চেষ্টা না করতে পারেন। এ কারণে সবার আগে প্রয়োজন তাদের মাদকাসক্তি দূর করা।

তাদের সাহায্য দরকার কিন্তু তারা তা পাচ্ছে না -
তাদের জীবনে রয়েছে খুব বড় একটা সমস্যা, কিন্তু এই সমস্যার সমাধান তারা একা করতে পারছে না। অন্য কারও কাছে সাহায্য চাইবার ভাষাও তাদের জানা নেই। এমন অবস্থায় মৃত্যু না চাইলেও আত্মহত্যা করতে চান অনেকে। তারা সাধারণত এমন কোনো উপায় মৃত্যু বেছে নেন যাতে মৃত্যু না হবারও সম্ভাবনা আছে। সাধারণত তাদেরকে কষ্ট দিয়েছে এমন কোনো মানুষকে ভয় পাওয়ানোর জন্য এই কাজ করা হয়। এর খুব স্বাভাবিক উদাহরন হলো একটা টিনেজার মেয়ে তার প্রেমিকের ওপরে রাগ করে এক বোতল ওষুধ খেয়ে ফেলেছে। সে আসলে অন্যদেরকে ভয় দেখানোর জন্য কাজটা করেছে কিন্তু এতে যে তার জীবন শেষ হয়ে যাবে তা সে নিজেও আশা করেনি।

তারা দার্শনিক কোনো কারণে মরতে চায় -
একজন মানুষ যদি জানে তার এমন কোনো অসুস্থতা আছে যার ফলে সে অনেক কষ্ট পেয়ে মারা যাবে শীঘ্রই, তবে সে ঠাণ্ডা মাথাতেই আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকতে পারে। তাদের কোনো মানসিক বা আবেগজনিত সমস্যা নেই। তারা নিজের জীবনটাকে প্রলম্বিত করতে অনিচ্ছুক মাত্র। এক্ষেত্রে যা করা যায় তা হলো, তাদের এই ছোট জীবনটাকেও আনন্দে পরিপূর্ণ করে রাখার চেষ্টা করতে পারেন তার প্রিয়জনেরা। তাহলে তার আত্মহত্যার ইচ্ছে কমে যেতে পারে।

তারা কোনো একটা ভুল করে ফেলেছে -
জীবনে মানুষ অনেক ভুল করে থাকে, বিশেষ করে কাঁচা বয়সে। এ সময়ে ভুলের মাশুল গুনতে অনেকেরই জীবনের ওপর বিতৃষ্ণা এসে পড়ে এবং তারা আত্মহননের পথ বেছে নেয়। এর একমাত্র সমাধান হলো জীবনের ব্যাপারে পিতামাতার দেওয়া শিক্ষা।

এটা জেনে রাখা দরকার, বেশির ভাগ মানুষই নিজেদের হত্যার আগে বেশ কয়েকভাবে জানান দেয়। কখনো সজ্ঞানে, কখনো আবার নিজের অজান্তেই। সব আত্মহত্যাই হয়তো ঠেকানো সম্ভব নয়, তবে বেশিরভাগই সম্ভব। যদি জানা থাকে আত্মহত্যার লক্ষণগুলো কী, অর্থাত্‍ একজন মানুষের মধ্যে কোন বিষয়গুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে সে আত্মহত্যার কথা ভাবছে - এটা যদি জানা থাকে তাহলে অনেক আত্মহত্যাই ঠেকানো সম্ভব হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের গবেষকরা দেখেছেন, আত্মহত্যাকারী মানুষ আত্মহত্যা করার আগে নিচের আচরণগুলো প্রদর্শন করেছেন -

☠ নিজেকে মেরে ফেলতে ইচ্ছে করে এমন কথা মাঝে মাঝে বলা। অথবা মরতে পারলে শান্তি পেতাম বা আমি যদি না জন্মাতাম তাহলেই ভালো হতো - এমন কথা বলা।
☠ সামাজিক সম্পর্ক ত্যাগ করে একাকী বসবাস করা।
☠ আত্মহত্যা করার উপকরণ যেমন ঘুমের ওষুধ, দড়ি, কীটনাশক ইত্যাদি সংগ্রহে রাখা।
☠ আবেগের দ্রুত ওঠানামা। একদিন চরম হতাশ তো পরের দিন অতি উত্‍সাহী।
☠ কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় হতাশ হয়ে পড়া।
☠ মৃত্যুচিন্তায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকা।
☠ মাদকের ব্যবহার বা মদ্যপানের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
☠ নানা রকমের বেপরোয়া কাজ করা।
☠ মানুষকে এমনভাবে বিদায় জানানো যেন কোনোদিন আর তাদের সাথে দেখা হবে না।
☠ দিনযাপনের রুটিনে ঘন ঘন পরিবর্তন।
☠ কোনো বিশেষ ঘটনায় অপমানিত বোধ করা।
☠ নিজেকে পরিবার বা অন্যের বোঝা হিসেবে বিবেচনা।

ওপরের কয়েকটি লক্ষণ প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে যদি কাউকে দিন দিন বেশি উত্তেজিত বা উদ্বিগ্ন হতে দেখা যায় তাহলে বুঝবেন ওই ব্যক্তিকে নিয়ে সতর্ক হওয়া দরকার। তার সাথে কথা বলুন, তাকে সহায়তা করার চেষ্টা করুন।

আত্মহত্যা সম্পর্কে আমার কিছু কথা -
আমি মনে করি আত্মহত্যা একটি অপরাধ, কিন্তু এটি এমন একটি অপরাধ যে অপরাধ করার পরে অপরাধীকে আর কোন শাস্তি প্রয়োগ করার সম্ভব না। ওরে মূর্খের দল, তোমরা কবে বুঝবে যে আত্মহত্যা করা সব সমস্যার সমাধান নয়। তুমি মরে গেলে তো মরেই গেলে, সেটার ওখানেই সমাপ্তি। কিন্তু যদি বেঁচে থাকো এবং নিজের সব সমস্যার সাথে যুদ্ব চালিয়ে যাও, Climax টা অন্যরকম হতে পারে ব্রাদার/আপাই। খারাপ সময় এবং ভালো সময় এই দুইটা ব্যাপার এরকম যে, তুমি চাইলেও সবসময় ভালো থাকতে পারবে না, অথবা তুমি চাইলেও সবসময় খারাপ থাকতে পারবে না। জোয়ার-ভাটা'র মত লাইফে হাঁসি-কান্না আসবে এবং যাবে। তাই যখন তোমার জীবনে খারাপ সময় আসবে, তখন এরকম ভাবার কোন কারন নেই তোমার লাইফ এখানেই শেষ এবং তোমার লাইফে হ্যাপিনেস আর কথাটা ফিরে আসবে না। খারাপ সময়গুলোতে সবকিছু চুপচাপ থেকে Observe করে যাও, সময় পাল্টানো শুধুমাত্র সময়ের ব্যাপার। তুমি যদি সামান্য ধৈর্যই না ধরতে পারো, তাহলে আমি বলব তুমি মানুষ নামের কলঙ্ক.......!

জীবনের মুল্য অনেক বেশি। যে মা আমাকে ১০ মাস ১০ দিন পেটে রাখলেন, যে বাবা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কষ্ট করে রোজগার করে খাইয়ে আমাকে বড় করে তুললেন তাদের কি হবে আমি আত্মহত্যা করলে। আমার মাথায় শুধু একটাই চিন্তা যে, আমাকে বাচতে হবে আমার পরিবার এর জন্য। আমি মনে করি, জীবনের যতসব প্রবলেমস আছে সবগুলোকে লাথি মেরে মাদার*** বলে (pardon my words), লম্বা একটা নিঃশ্বাস নিয়ে আগামিকাল থেকে নতুন করে জীবন শুরু করো।

আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি এবং সবাই একসাথে এই স্লোগান তুলি “আর একটিও আত্মহত্যা নয়, জীবনকে ভালবেসে সকল বাধা করব জয়”।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

টর্চ বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন, আপনার এই কথাগুলো মানুষের জীবন চলার পথে অনেক সাহায্য ও সহযোগিতা করবে, আর আমি বিশ্বাস করি যে, জারা আত্মহত্যা করে তাদের আত্মহত্যার মান ১০ ভাগের চাইতে ৫/৬ ভাগ কমে যাবে ইন্সাআল্লাহ।

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২২

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে৷

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

আকরাম বলেছেন: ভাল লিখছেন।
http://www.psychobd.com/search/label/আত্মহত্যা
এখানে আত্মহত্যার উপর কিছু পোস্ট আছে, পড়তে পারেন।
ধন্যবাদ।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাল পোস্ট

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪৩

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে৷

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

আরজু পনি বলেছেন:

খুব সুন্দর লেখা ।

আমার পছন্দের একজন আত্মহত্যা করেছিল...আমি নিশ্চিত সে ভালো একজন বন্ধু পেলে বেঁচে যেত। কারো সাথেই নিজের কষ্টের কথা শেয়ার করেনি।

আত্মহত্যার পর জেনেছি তার সবকিছু...তার লেখা চিঠি থেকেই ।

এই ধরনের পোস্ট পড়তে অস্থির লাগে...তারপরও ভয়ে ভয়ে ঢুকেছি চোখ বুলাতে। কিন্তু আপনার সাজানোটা খুব পছন্দ হয়েছে।
তাই পড়বোনা ভেবেও পড়ে ফেললাম ।

কিন্তু এমন নিক কেন?

এতো সুন্দর যে লিখে সে নিবে খুবই আশা জাগানো নিক। যা দেখেই মানুষ অনুপ্রেরণা পাবে ।

যাই হোক...নিক না হয় হলোই এমন, আপনার দারুণ সব লেখাই পরিচিত করবে আপনাকে...

অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্যে ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪৪

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে৷

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

শায়মা বলেছেন: কিছু মানুষ জীবনের হতাশা, অক্ষমতা বা কোনো প্রতিবন্ধকতাকে মোকাবেলা করার কোনো সুষ্ঠ পথ খুঁজে পায়না। তখন শেষ অবলম্বন হিসাবে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।


অথচ কোনো হতাশা, অক্ষমতায় কোনো জীবনের প্রতিবন্ধকতা হতে পারেনা।

একবার না পারিলে দেখো শতবার। তবুও যদি না হয় অন্য পথ কিন্তু খোলা থাকেই। এটা ছাড়া চলবেনা ওটা ছাড়া বাঁচবোনা এমন বোকামী শুধু বোকারাই করে। :(

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪৫

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে৷

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:০৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যারা ভীরু কাপুরুষ, যারা জীবন যুদ্ধকে ভয় পায় তারাই আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
সুখ দুঃখ চক্রাকারে আসা যাওয়া করে, এটা মানুষকে বুঝতে হবে। তবে মানসিক কোন রোগের কারণে কেউ যদি আত্মহত্যা করে, সে ক্ষেত্রে দায়টা পরিবারের ওপরই বর্তায়।
বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট এবং অবশ্যই আপনার ভাবনাকে সমর্থন করছি।

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৩৮

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ৷

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৩৫

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.