নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পর্কে আমি আর কি বলবো! আমার পরিচয় দেওয়ার মত তেমন কিছু নেই। আসলে নিজের সম্পর্কে কিছু বলা/লিখা অনেক কঠিন একটা কাজ, আমি মনে করি যে, পৃথিবীতে কোন মানুষই তার নিজের সম্পর্কে ১০০% সঠিক তথ্য দিতে পারবে না।

ডেড ম্যান ওয়াকিং

আমি একজন সত্য প্রচারে নিয়োজিত আল্লাহর অতি নগন্য গোলাম।

ডেড ম্যান ওয়াকিং › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াতে সালাত আদায়ের সময় আমরা অনেকেই যে ৯টি ভুল করে থাকি!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০২



আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
সকল প্রশংসা এক আল্লাহর যিনি আমাকে লেখার তৌফিক দান করেছে। অসংখ্য দুরুদ ও সালাম নবী মোহাম্মদ সা: এর উপর।


পরম করুনাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

জামায়াতে সালাত আদায়ের সময় অনেক ব্যক্তি জেনে বা না জেনে কিছু ভুল করে থাকেন। যে ভুলগুলোকে অনেকে আবার ভুলও মনে করেন না। এমনকি দীর্ঘদিন ধরে যারা নিয়মিত নামাজ পড়েন তারাও অবলীলায় এসব ভুল করে থাকেন। ভুল করতে করতে এমন অবস্থা হয়েছে যে, এখন এ ভুলগুলোকেই সঠিক নিয়ম বলে মনে হয়।

১। তাড়াহুড়া করে অজু করা:
অজুর ফরজ চারটি। মুখমণ্ডল ধৌত করা, উভয় হাত কনুইসহ ধোঁয়া, মাথার এক-চতুর্থাংশ মাসেহ করা এবং উভয় পা টাখনুসহ ধোয়া। এগুলো সঠিকভাবে আদায় করতে হবে। হাত-পা, মুখমণ্ডলের নির্দিষ্ট স্থানে পানি পৌঁছাতে হবে। কোনো জায়গা শুকনো থাকলে অজু হবে না। তাই তাড়াহুড়া করে অজু না করা ভালো। অজু শেষে কালেমা শাহাদাত পড়া যেতে পারে। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি অজু শেষে কালেমা শাহাদাত পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেয়া হয়। সে ইচ্ছা করলে এর যে কোনো দরজা দিয়ে (জান্নাতে) প্রবেশ করতে পারবে।’ -মুসলিম শরিফ

২। নামাজের জন্য দৌড়ে যাওয়া:
অনেকেই নামাজের জন্য মসজিদে দৌড়ে যান। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্রুত হাঁটা দৌঁড়ের কাছাকাছি বা দৌঁড় দিয়েও অনেকে নামাজে পৌঁছে হাঁপাতে হাঁপাতে কাতারে দাঁড়িয়ে যান। এই হাঁপানো অবস্থাতেই এক রাকাতের মতো চলে যায়। এটা আল্লাহর রাসূল (সা.) পছন্দ করেননি। তিনি নিষেধ করেছেন। আপনি হয় সময় নিয়ে নামাজ পড়তে যাবেন অথবা ধিরস্থির ও শান্তভাবে হেঁটে গিয়ে যতটুকু জামাতে শরিক হতে পারেন হবেন এবং বাকি নামাজ নিজে শেষ করবেন।

৩। ফজরের সুন্নতে তাড়াহুড়া করা:
ফজরের নামাজের জামাতে অংশ নেয়ার জন্য ফজরের ফরজের আগের সুন্নত নামাজ সংক্ষিপ্তভাবে শেষ করে জামাতে ইমামের সঙ্গে দাঁড়ানোর চিত্র হরহামেশাই দেখা যায়। এমন অযাচিত তাড়াহুড়া নিষেধ, এমন অবস্থায় করণীয় সম্পর্কে হাদিসে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা রয়েছে এবং সেটাই মান্য। সেই নির্দেশনা হলো, যদি কেউ ফজরের জামাতের আগে মসজিদে যেতে পারেন তাহলে প্রথমে সুন্নত দুই রাকাত পড়ে জামাতের জন্য অপেক্ষা করবেন। আর যদি দেরি হয়ে যায় এবং জামাত শুরু হয়ে যায় তাহলে প্রথমে মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে জামাতে শামিল হতে হবে এবং জামাতের পর বাকি নামাজ (যদি থাকে) শেষ করতে হবে।

থাকল ছুটে যাওয়া সুন্নত। এবার আপনি অপেক্ষা করবেন সূর্য উদয়ের জন্য এবং সূর্য উদয়ের পর নামাজের নিষিদ্ধ সময় (সাধারণত সূর্য উদয়ের পর ২০মিনিট) পার হওয়ার পর আপনি ফজরের সুন্নত নামাজ আদায় করবেন। মধ্যবর্তী যে সময় সে সময় আপনি হয় মসজিদে বসে অপেক্ষা করতে পারেন অথবা ঘরেও ফিরে আসতে পারেন এবং সময় হওয়ার পরই আপনি ফজরের সুন্নত আদায় করে নেবেন। এটাই আল্লাহর রাসূল (সা.) নির্দেশিত নিয়ম।

৪। কাতার পূর্ণ না করে নতুন কাতার করা:
সামনের কাতারে দাঁড়ানোর জায়গা আছে। সে জায়গায় না দাঁড়িয়ে অনেকেই নতুন কাতার শুরু করেন। ফলে কাতারের ডান কিংবা বাম দিক অপূর্ণ থাকে। মুসল্লি থাকা সত্ত্বেও কাতার পূর্ণ হয় না। এভাবে কাতার অপূর্ণ রাখা ঠিক নয়। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কাতার মিলিত করে আল্লাহ তার সঙ্গে সম্পর্ক জুড়ে দেন, আর যে ব্যক্তি কাতার বিচ্ছিন্ন করে আল্লাহ তার সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন।’ -নাসায়ি

৫। মানুষ ডিঙিয়ে সামনের কাতারে যাওয়া:
সামনের কাতারে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি। হয়তো এ কারণে শুক্রবার কিংবা রমজানে তারাবির নামাজে এসে একদল মানুষ চাপাচাপি করে সামনে গিয়ে বসে। জায়গা না থাকা সত্ত্বেও অনেকটা আরেকজনের গায়ের ওপর বসে পড়ে। এতে আরেক মুসল্লির কষ্ট হয়। এটা ইসলামসম্মত নয়। কারণ এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে কষ্ট দিতে পারে না। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রকৃত মুসলমান ওই ব্যক্তি যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে। আর প্রকৃত মোমিন সেই ব্যক্তি যাকে মানুষ নিজেদের জীবন ও ধনসম্পদের ব্যাপারে নিরাপদ এবং নির্বিঘ্ন মনে করে।’ -তিরমিজি ও নাসায়ি

৬। কাতারে জায়গা নির্দিষ্ট করে রাখা:
অনেকে আবার অনেক জায়গা নিয়ে নামাজে দাঁড়ান। একটু চেপে যদি আরেক মুসলমান ভাইকে দাঁড়ানোর জায়গা দেয়া যায়, তবে সেটা ভালো নয় কি? মসজিদ আল্লাহর ঘর। এখানে সবার অধিকার সমান। মুরব্বি দোহাই দিয়ে সামনের কাতারে জায়গা রাখা ঠিক নয়। জায়নামাজ বিছানো কিন্তু লোক নেই। জিজ্ঞেস করলে জানা যায়, অমুক সাহেব জায়গা রেখে গেছেন। এটা ঠিক না। এমন কাজ খুবই খারাপ।

৭। তাকবিরে তাহরিমা না পড়ে রুকুতে যাওয়া:
প্রচলিত আরেকটি ভুল হলো, তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহ আকবার) না বলে রুকুতে চলে যাওয়া। অর্থাৎ জামাতের নামাজে ইমাম যখন রুকুতে যান, তখন অনেককে দেখা যায় যে রাকাত পাওয়ার জন্য তাড়াহুড়া করে একটি তাকবির (আল্লাহু আকবার) বলতে বলতে রুকুতে চলে যান এ পদ্ধতি সঠিক নয়। কারণ যে তাকবিরটি বলতে বলতে মুসল্লি রুকুতে যাচ্ছে, সেটাকে রুকুর তাকবির বলা যায়। তাহলে তার তাকবিরে তাহরিমা তো আদায় হয়নি। অথচ তাকবিরে তাহরিমা ফরজ।

অতএব ইমামকে রুকুতে পেতে হলে কয়েকটি কাজ করা জরুরি। প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে একবার আল্লাহু আকবার উচ্চারণ করবে। তারপর হাত না বেঁধে সোজা ছেড়ে দিবে। অতপর আরেকটি তাকবির (আল্লাহু আকবার) বলতে বলতে রুকুতে যাবে।

৮। ছানা পড়া নিয়ে বিভ্রান্তি:
অনেকেই ভাবেন ইমামকে রুকুতে পেলে ছানা পড়তে হবে কি না- বিষয়টি নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগেন। বস্তুত ছানা পড়া সুন্নত। নামাজে নিয়ত বাঁধার পর প্রথম কাজ হলো ছানা পড়া। কেউ একা পড়ুক বা জামাতে নামাজ পড়ুক, উভয় অবস্থায় ছানা পড়তে হয়। ইমাম আস্তে কেরাত পড়া অবস্থায় ইমামের সঙ্গে নিয়ত বেঁধে ছানা পড়তে পারে তাতে কোনো অসুবিধা নেই। আর ইমাম জোরে কেরাত পড়া অবস্থায় কেরাত শুনা ফরজ বিধায় তখন ছানা পড়া নিষেধ। কিন্তু এক্ষেত্রে অনেকের যে ভুলটা হয়ে থাকে তা হলো, ইমামকে যদি রুকুতে পায় তাহলে প্রথমে তাকবির বলে হাত বাঁধে তারপর দ্রুত ছানা পড়ে রুকুতে যায়। অনেক সময় ছানা পড়তে পড়তে ইমামের রুকু শেষ হয়ে যায় ফলে ওই রাকাত ছুটে যায়। এটা ঠিক নয়। এ অবস্থায় ছানা পড়তে হবে না, হাতও বাঁধতে হবে না।

নিয়ম হলো, প্রথমে দাঁড়ানো অবস্থায় দু’হাত তুলে তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহু আকবার) বলে হাত ছেড়ে দেবে, তারপর দাঁড়ানো থেকে তাকবির বলে রুকুতে যাবে। এক্ষেত্রে অনেকে আরেকটি ভুল করে থাকেন সেটা হলো, ইমাম রুকুতে চলে গেছে দেখে দ্রুত রুকুতে শরিক হয়ে রাকাত ধরা দরকার, তা না করে এ সময়ও আরবিতে উচ্চারণ করে নিয়ত পড়তে থাকে। ফলে ওই রাকাত পায় না। এটা আরও বড় ভুল। নিয়তের বিষয়ে আলেমরা বলেন, নিয়ত অর্থ সংকল্প করা, যা মনে মনে হলেই চলবে। উচ্চারণ করে নিয়ত পড়ার কোনো প্রয়োজন নেই। -রদ্দুল মুহতার: ১/৪৮৮

৯। নামাজী ব্যক্তির সামনে দিয়ে যাওয়া:
ফরজ নামাজের পর অনেকে হুমড়ি খেয়ে পড়েন মসজিদ থেকে বের হওয়ার জন্য। জুমার পর তো রীতিমতো হুড়াহুড়ি লেগে যায়। ফরজের পর অনেকেই সুন্নত পড়তে দাঁড়িয়ে যান। তাদের সামনে দিয়ে অনেকেই অবাধে চলে যান। এটা ঠিক না। নামাজরত ব্যক্তির সামনে দিয়ে যাওয়া সমীচীন নয়। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নামাজের সম্মুখ দিয়ে অতিক্রমকারী যদি জানত এতে কী পরিমাণ পাপ রয়েছে, তবে তার সম্মুখ দিয়ে অতিক্রম করার চেয়ে ৪০ বছর দাঁড়িয়ে থাকা উত্তম হতো। হাদিসের বর্ণনাকারী আবু নসর বলেন, আমার মনে পড়ে না ৪০ দিন না ৪০ মাস, না ৪০ বছর বলেছেন।’ -সহিহ বোখারী

জামায়াতে সালাত আদায়ের সময় যারা এই ভুলগুলো করেন আশা করছি তারা এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ার পর আপনাদের ভুল গুলো ঠিক করে নিবেন ইনশা আল্লাহ।

আল্লাহ আমাদেরকে সহি শুদ্ধ ভাবে নামায পড়ার তৌফিক দান করুন (আমিন)।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২২

তারেক ফাহিম বলেছেন: আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম পুরুস্কারে ভুষিত করুক।
.....আমিন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: খুবই সুন্দর করে লিখেছেন, সবাই কে সচেতন ও নামাজের আদব কায়দার প্রতি খেয়াল রাখা বাঞ্ছনীয়।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

মোঃ তানজিল আলম বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের অবতারনা। ধন্যবাদ

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

ওমেরা বলেছেন: আল্লাহ আমাদেরকে সহি শুদ্ধ ভাবে নামায পড়ার তৌফিক দান করুন (আমিন)

আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন । আমীন

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । অনেকে কিছু জানা হলে । আর একটা বিষয় জানতে চাচ্ছি । নামাজরত ব্যক্তির সামনে দিয়ে যাওয়া ঠিক নয় । এখন সম্মুখ দিয়ে যাওয়া বলতে কী বোঝায়? নামাজরত ব্যক্তির সেজদার জায়গার আধহাত বা একহাত দূর দিয়েও যদি কেউ যায়, সেটাও কী উপরোক্ত হাদিছের আওতায় পড়বে ?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: যদি নামাজীর বরাবর সামনে থাকে, তাহলে সেখান থেকে চলে যাওয়ার সুযোগ আছে। এটা নামাজের সামনে দিয়ে অতিক্রম করার অন্তর্ভুক্ত নয়। তবে বিনা প্রয়োজনে এমন করা ঠিক নয়।

বিনা সুতরায় নামাজ পড়লে কেউ সামনে দিয়ে গেলে নামাজ নষ্ট হয় না। কিন্তু নামাজের ক্ষতি হয়। মানুষ চলাফেরা করতে পারে, এমন স্থানে সুতরা না রেখে নামাজ পড়া গুনাহের কাজ।

যে মসজিদের প্রশস্ততা ৪০ হাতের বেশি, এমন মসজিদে নামাজরত ব্যক্তির দুই কাতার সামনে দিয়ে অতিক্রম করা জায়েয। অর্থাৎ নামাজীর কাতারসহ মোট তিন কাতার দূরত্ব দিয়ে যাওয়া যাবে। এর চেয়ে ছোট মসজিদে মুসল্লির সামনে দিয়ে সুতরা ছাড়া অতিক্রম করা যাবে না। নামাজীর সামনে দিয়ে যাওয়া মারাত্মক গোনাহের কাজ। এ কাজ থেকে সবার বিরত থাকা উচিৎ।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

উদুম্ভূত বলেছেন: ছবির মানুষগুলার মাথায় টুপি নাই - এইটাও একটা ভূল।

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খুবই দরকারী পোস্ট। লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

শাহেদ খান বলেছেন: সুন্দর বয়ান এবং উপকারী পোস্ট!

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: উদুম্ভূত বলেছেন: ছবির মানুষগুলার মাথায় টুপি নাই - এইটাও একটা ভূল।

টুপি সালাতের জন্য জরূরী নয়।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান ভাই

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ ,বেশ উপকারী একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য । মুসলমান হিসাবে বিষয়গুলি আমাদের জানা থাকা দরকার ।
সঠিক একটা পর্যবেক্ষন , ফরজ নামাজের পর অনেকে হুমড়ি খেয়ে পড়েন মসজিদ থেকে বের হওয়ার জন্য, জুমার পর তো রীতিমতো হুড়াহুড়ি লেগে যায়। ফরজের পর অনেকেই সুন্নত পড়তে দাঁড়িয়ে যান। তাদের সামনে দিয়ে অনেকেই অবাধে চলে যান। সঠিক কথা এটা ঠিক নয় ।

প্রসঙ্গক্রমে এখানে উল্লেখ করা যায় যে মসজিদে জামাতে নামাজে অংশ নেয়ার জন্য বিশেষ করে জুমার নামাজে অংশ নেয়ার জন্য জামাতীদের অনেকেরই বিশেষ কোন কারণে ( যথা প্রাকৃতিক ডাক , শারিরিক অসুস্থতা , কিংবা নীজের দাপ্তরিক কাজে সময়মত হাজির হওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকতে পারে ) একটু বিশেষ তারাহুরা থাকতে পারে মসজিদ হতে বের হোয়ার জন্য । তবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই যারা বের হতে চান তারা পিছনে চলে যেতে পারছেন , হুল্লুরটা লেগে যায় বের হওয়ার দরজার কাছে, কিন্ত সামনের দিকের কাতারে অনেক জায়গা খালী হয়ে যায় । এমতাবস্থায় , যারা ফরজের পর সুন্নত আদায় করবেন তারা যদি দয়া করে একটু সময় অপেক্ষা করে প্রয়োজনে সুযোগ থাকলে সামনের কাতারে গিয়ে নামাজ আদায় করেন তাহলে যারা বেরিয়ে যেতে চান তাদেরকে নামাজরতদের সম্মুখদিয়ে যেতে নাও হতে পারে, এর ফলে তারা ভুলের হাত হতে রক্ষা পেতে পারেন । তাই অনেকের সুবিধার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে মাত্র কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে সুন্নত নামাজ আদায় করাটা জায়েজ কিনা কিংবা এ বিয়য়ে কোন মাসআলা আছে কিনা জানালে খুশী হব ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান ভাই

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬

ঢাকার লোক বলেছেন: খুবই দরকারী পোস্ট। লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম পুরুস্কারে ভুষিত করুন।
নিয়ত ( নawaইতুআন উসাল্লিয়া ...) পড়া এবং জায়নামাজের দুআ ( ইন্নি ওজ্জাহাতু...) তাকবীরে তাহরীমার আগে পড়াও সঠিক নয় বলে অধিকাংশ আলেমগণ বলে থাকেন । হামিদ ফয়েজির "সালাতে মুবাশশিরা" অথবা শেইখ নাসিরুদ্দিন আলবানীর রাসূল (স) এর নামাজ বই গুলো বাংলায় পাওয়া যায়, সঠিকভাবে নামাজ পড়ার জন্য এ বইগুলো দেখা যেতে পারে ।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২২

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: ফজরের সুন্নত ছুটে গেলে ফরজ নামাজের পরই পড়া যাবে - এমনই একজনের কাছে জেনেছি। কারণ, সূর্য উদয় পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা কঠিনও হতে পারে অনেক সময়। তখন তো সুন্নতটাই বাদ থেকে যাবে! আল্লাহই সর্বজ্ঞ।
আর ছানা পড়ার ব্যপারে বলতে পারি অনেক ইমাম সাহেব নিয়ত বেঁধেই সুরা ফাতেহা শুরু করে দেন। তাহলে তিনি ছানা কখন পড়লেন? ছানা পড়া মুস্তাহাব সম্ভবত।

১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুবই দরকারি একটা লেখা | ভালো লাগলো |

১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: আমার কোন ভুল হয় না ।

কারন আমি নামাজই পড়ি না। =p~

১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুরা ফাতেহা যদি না পায়। একবারে রুকু পায়। সেক্ষেত্রে কি করবে। সুরা ফাতেহা পড়াতো ফরয

দলিল সহ জানা থাকলে জানাবেন অাশা করি।


জাজাকাল্লাহ

১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

দরকারীএবং আবশ্যকীয় পোস্ট
সকলের জানা থাকা দরকার্

১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

ঢাকার লোক বলেছেন: রুকু পেলে রাকাত হয়ে যাবে, দেখুন ,

https://islamqa.info/en/45494

২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

নায়না নাসরিন বলেছেন: একটি দরকারি পোস্ট । প্রিয়তে রাখলাম ++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.