নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিঠা পানি

পুকুরপাড়

সহজ কথা

পুকুরপাড় › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা বলে ধর্ম যার যার, উৎসব সবার তারা দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৬

ইসলাম কখনো ইহা স্বীকার করেনা। মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা কাফিরূন এর শেষ আয়াত শরীফ এর মধ্যে ইরশাদ করেন, “ তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্য আর আমাদের (মুসলমান) দ্বীন আমাদের জন্য।”

কাজেই কাফির-মুশরিকরা কখনোই মুসলমান এর দ্বীন ইসলাম এর বিষয়গুলো পালন করতে পারে না। তদ্রপ মুসলমানদের জন্য কাফির-মুশরিকদের ধর্মের নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা, কৃষ্টি-কালচার, আদর্শ, পরামর্শ কোনোটাই গ্রহণ করা জায়িয নেই।

হাদীছ শরীফ এর মধ্যে ইরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি (মুসলমান) যে সম্প্রদায়ের (কাফির-মুশরিকদের) সাথে মিল বা সাদৃশ্য রাখবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। বা দলভুক্ত হবে।” (আহমদ, আবূ দাউদ, মিশকাত)...



বিধর্মীরা তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালুন করুক। তাতে ইসলাম বাধা দেয়না কিন্তু কোন মুসলমান যদি তাদের সে অনুষ্ঠানে যায় তাহলে সে আর মুসলমান থাকলনা ।



তাহলে কেন মুসলমান আল্লাহ পাক এর আদেশ খিলাপ কাজ করে বিধর্মীদের অনুষ্ঠানে যায় ?

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৬

বাগসবানি বলেছেন: সবকিছুতেই দলাদলি নীতি :D

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৬

পুকুরপাড় বলেছেন: বলে তো ?

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:১০

রাজীব দে সরকার বলেছেন:
আমার অবশ্য এখানে মন্তব্য করা সমীচীন নয়
তবে আপনাদের ইসলাম যদি অস্বীকার করে
যে 'ধর্ম যার যার উতসব সবার' তাহলে
পৃথিবীর অন্যান্য ধর্মের কাছ থেকে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের এখনো অনেক কিছু শেখার আছে

পৃথিবি আজ সম্প্রীতি আর ঐক্যের আদর্শে চলে
সেখানে এরকম বক্তব্য আপনাকেই আরো বেশী সঙ্কীর্ণমনা করে তোলে

তবে আমি উপসংহার দিতে চাই না
এটা হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত মত
যে সমাজে কিংবা পরিবেশে আমার বেড়ে ওঠা সেখানকার অসংখ্য মুসলমান ভাই য়েরা আমার জানা মতে আপনার কথাটি মানবেন না

কমেন্টের জন্য আবারো দুঃখিত

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৫

পুকুরপাড় বলেছেন: সময়ের আর যুগের উপর ইসলাম চলেনা। ইসলাম চলে কোরান-হাদিস মতে। এখানে বিধর্মীর সাথে ঐক্যের কোন সুযোগ নাই।
আর ইসলাম এর অন্য ধর্ম হতে শিখার কিছুই নাই । কারন ইসলাম ব্যতিত বাকি সব ধর্ম মানুষের মনগড়া লিখা।
কেউ যদি নিজেকে সত্যিকারের মুসলমান মনে করে তাহলে সে কখনো আল্লাহ পাকের আদেশের খিলাপ কাজ করতে পারেনা। যদি কেউ করে সে ইসলাম হইতে খারিজ ।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

দি সুফি বলেছেন: কিছুটা ভিন্নমত পাবেন অনেকের মাঝেই। ঈদের সময় আমি একজন অমুসলিমকে দাওয়াত করে আমার বাসায় আনতে পারব, আমার কোন আপত্তি নেই তাকে ঈদের আনন্দে শরীক করতে।
কিন্তু আমার পক্ষে কখনই পূজা/বড়দিন ইত্যাদি যোগদান করা সম্ভব নয়। পূজা/বড়দিনের অনুষ্ঠানে যোগদান মানেই হল এর প্রতি মৌন সম্মতি প্রদান করা! অসাম্প্রদায়ীক (!!) হইতে গিয়া নিজের ঈমান কেউ বিসর্জন দিয়েন না!

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৭

পুকুরপাড় বলেছেন: যদি আসে তাহলে তার ব্যাপার কিন্তু একজন মুসলিম যদি কোন বিধর্মীর অনুষ্ঠানে যায় তাহলে তার ঈমান নিয়ে টান পড়বে।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৫৪

রাজীব দে সরকার বলেছেন: কারন ইসলাম ব্যতিত বাকি সব ধর্ম মানুষের মনগড়া লিখা

তাই নাকি ভাই? লেখার সময় আপনি পাশে ছিলেন? নাকি আপনাকে দিয়ে প্রুফ রিডিং করাইছিলো তারা?? হেঃ হেঃ

ভাই আমি যদি এখন বলি আপনার কুরআন-হাদিস ও গাজাখুড়ি লেখা - এটাকে ডিফেন্ড করবেন কিভাবে???

ভাই ধর্ম বিশ্বাস এর ব্যাপার, অন্য ধর্মকে সম্মান দিতে শিখুন
ঈমানে জোর আনেন

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬

পুকুরপাড় বলেছেন: মুসলমান অন্য ধর্মীয় লোককে তার ধর্ম পালন করতে দেয় বলেই তাদের ধর্ম আজো টিকে আছে। তা না হলে অন্য ধর্মের লোকেরা মুসলমানের উপর যা অত্যাচার করেছে আর করতেছে , তার কারনে টিকে থাকতে পারতোনা।
মুসলমান অন্য ধর্মের প্রতি যতটা সহনসীল, অন্য ধর্ম তার বিপরিত ।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০০

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: এধরনের বিতর্কিত পোস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্যটা কি ? কোনো হিন্দু ছেলে তার মুসলমান বন্ধুর ঈদে অংশগ্রহন করা এই নয় যে তাকে ঈদগাহে যেয়ে নামাজ পড়তে হবে আর কোনো মুসলমান ছেলে তার হিন্দু বন্ধুর পুজায় অংশগ্রহন করা এই নয় যে সে পুজা মন্ডপে পুজা অর্চনা করবে । এই সহজ জিনিসটা হিন্দু , মুসলমান, খ্রীস্টান সবাই বুঝে । শুধু বুঝে না উন্মাদ ও ধর্মান্ধ শ্রেনীর কিছু লোক যারা বোমা ফাটিয়ে নিজবিশ্বাস অন্যকে চাপিয়ে দিতে চায় । অংশগ্রহন করা এই যে বন্ধুর আতিথ্য গ্রহন করা ও তার আনন্দটাকে ভাগাভাগি করে নেওয়া, শেয়ার করা ।তাদের বিপদে আপদে পাশে দাড়ানো সেটা যে সময় যেখানে হোক না কেন । আগে সবাইকে মানুষ ভাবুন ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৪১

পুকুরপাড় বলেছেন: বিতর্কের কি দেখলেন ?
আপনি আপনার যুক্তি দিয়ে চলেন কিন্তু ইসলাম আপনার যুক্তি দিয়ে চলেনা। প্রতিটি মানুষ তার ধর্ম বিশ্বাস দিয়ে চলে। ধর্মে যা আছে তা মানে ।
ইসলাম মানুষের যুক্তি দিয়ে চলেনা।
ইসলাম পরিপুর্ন ধর্ম ।

হে মুমিণগণ! তোমরা কাফির-মুশরিকদের বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। (সুরা মায়িদা ৫১ )

হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (সুরা বাকারা ২০৮)

এখন আপনি কি মানবেন তা আপনার ব্যাপার, যদি মুসলমান হয়ে থাকেন ।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ রাজীব ভাই । দুঃখ লাগে ভাই যখন দেখি মুসলমানরা কে কাফের , কে মুরতাদ, কে সহীহ মুসলিম এই নিয়ে কাটাকাটি মারামারি আর ফতুয়ার উপর ফতুয়া নিয়ে ব্যস্ত ! এদিকে মুসলমানদের একটা অংশ যারা ওহাবি, সালাফি তারা শিয়া মুসলমানদের মসজিদে, বাড়িঘরে হামলা করে হত্যা করতেছে ! তাদের হত্যা করা তারা সওয়াবের কাজ মনে কর !অথচ এরাই নিজেদেরকে একমাত্র সঠিক মুসলমান বলে দাবি করে ! আর আমেরিকা এদেরকেই ব্যবহার করে টয়লেট পেপারের মত । এখন আমেরিকা ও সৌদি এদের ব্যবহার করতেছে সিরিয়ায় ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

পুকুরপাড় বলেছেন: আপনার উত্তর উপরে দেওয়া আছে । রাজিবের কথায় এত গদ গদ হইবার কিছুই নাই। সময় সুযোগে আপনার ক্ষতি করার কোণ ত্রুটি করবেনা।
যদি নিজেকে মুসলিম মনে করে থাকেন তাহলে ইসলাম এ যা বলা আছে তা পালন করুন। নিজের মত পেশ করতে যাবেন তো শয়তানের মত বিভ্রান্ত হইবেন ।

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৫২

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: প্রসঙ্গ ছাড়া কোরানের আয়াত এভাবে উদৃতি করা ঠিক না ।কোরান শরীফ একদিনে নাযিল হয়নি । সম্পূর্ন কোরান নাযিল হতে ২৩ বছর লেগেছে । তাই কোন প্রসঙ্গে , কোন প্রেক্ষিতে কোন আয়াত নাযিল হয়েছে সেটা গুরত্বপূর্ন । আর কাফের মুশরিকদের আবিষ্কৃত কম্পিউটার, টিভি , ইন্টারনেট তো দেখি ভালই ইউজ করেন ! আর সৌদি আরবের সাথে ইসরায়েল আমেরিকার যে মাখামাখি সম্পর্ক তাতে আপনাদের উচিত্‍ সৌদি বাদশাহের বিরুদ্ধে জেহাদে নামা । কিন্তু তা তো আদৌ করেন না !

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:১৭

পুকুরপাড় বলেছেন: আমি এখানে যা বলেছি তা কি আমার মনগড়া কথা ? আমি তো ইসলামের কথা বলেছি । মানা না মানা যার যার বিষয়।
যেগুলো ব্যবহার করি তা আর অন্য ধর্মের অনুষ্ঠান পালন এক নয়। নবিজিও বিধর্মীদের সাথে ব্যবসা করেছেন , তাদের বানানো জিনিষ ব্যবহার করেছেন ।
আর সউদি ওহাবী সরকারের কথা বলেছেন ? এরা হইল ইহুদি বংশধর । এরা মুসলমান নয় । ইহুদিরাই এদের ক্ষমতায় বসিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে এদের টিকে থাকাকে সুসঙ্ঘত করার জন্য।
আমার যদি ক্ষমতা থাকত এই ওহাবী সরকারকে কতল করতাম । এরা ইসলাম ও মুসলমানের এত ক্ষতি করছে, করেছে যা কল্পনাতিত । অতিশীঘ্রই এদের উপর গযব নাজিল হইবে ইনশা আল্লাহ ।
Click This Link


৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৩

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: গদগদ হওয়ার কিছু নেই । আপনার মত মাথা যদি মুসলমানদের হয় তাহলে মুসলমানরা কোনোদিন বিশ্বদরবারে মাথা উচু করে দাড়াতে পারবে না আর ভবিষ্যতে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে । যাইহোক আপনার সাথে আলোচনা করার ইচ্ছা আমার নেই ।কয়েকদিন আগে এই ব্লগটা লিখেছিলাম ।আপনার জন্য এই ব্লগটা চমত্‍কার উত্তর ! খোদা হাফেজ । Click This Link

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৫

পুকুরপাড় বলেছেন: আপনার লিখা আমি পড়েছি । আপনার লিখার উত্তর কোরান শরিফে দেওয়া আছে।
মুসলমানের একটা দোষ - তারা ঈমান ও ইসলাম থেকে সরে কাফিরদের বন্ধু হিসেবে গ্রহন করেছে যারা আসলে শত্রু । আবার কাফিরদের সংস্কৃতিতে এতটাই ডুবে গেছে যে নিজেরটাই ভুলে গেছে। যেমন এখন মানুষ বিধর্মীদের অনুষ্ঠানে যায় ।
বিশ্বদরবারে মুসলমান যতদিন মাথা উচু করে ছিল তা কাফিরদের অনুসরনের কারনে নয়, বরং যতদিন মুসলমান কোরান-সুন্নাহর উপর ছিল ততদিন মুসলমান মাথা উছু করেছিল । যখন ই ঈমান থেকে, কোরান সুন্নাহ হইতে সরে কাফিরদের পথে গেছে তখন ই সব হারিয়েছে ।
মানুষের যুক্তি দিয়ে , মতবাদ দিয়ে মুসলমান মাথা উচু করে নাই। আবারো যদি মুসলমান কোরান-সুন্নাহ এর দিকে যুকে তাহলে আল্লাহ পাকের গায়েবী মদদে আফসে আফ মুসলমান সারা বিশ্ব শাসন করবে। ইহা অলিক কথা নয়, প্রমানিত সত্য। ইতিহাস যার সাক্ষী ।

৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৩০

ফায়ারম্যান বলেছেন: আচ্ছা ভাই নবীজী কি আগে থেকেই যারা মুসলমান তাদেরকেই মুসলমান বানাইতে আইছিলেন ?? নাকি অন্ধকারে বসবাস করা মানুষদের কাছে ইসলামের আলো পৌছাতে আইছিলেন ??

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

পুকুরপাড় বলেছেন: কি বুঝাইতে চাইতেছেন ?

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫

ফায়ারম্যান বলেছেন: o কেউ যদি মনে করে সে কিছু জানে, তবে তাঁর জানা উচিৎ-এখনও সে তা জানে না।এই জগতে প্রতিমা-রা আসলে কিছুই নয়, ঈশ্বর মাত্র একজনই ।তাঁর থেকেই সব কিছু সৃষ্টি হয়েছে, আমরা তাঁর জন্যই বেঁচে আছি ।কিন্তু কিছু লোক এখনও প্রতিমার সংশ্রবে থাকায় প্রতিমার কাছে উৎসর্গ করে খাদ্যবস্তুকে প্রসাদ জ্ঞানে খায় । যদি কোন অবিশ্বাসী ভাই তোমাকে নিমণ্ত্রণ করে; আর তুমি যদি সেই নিমণ্ত্রণ রক্ষা করতে চাও, তবে সে যে খাদ্যদ্রব্যই তোমার সামনে পরিবেশন করুক না কেন, তা নির্দিধায় খেও নিও।কিন্তু সে যদি আগেই বলে দেয় -“এটা প্রতিমার প্রসাদ”, তবে তা খেও না ।(১করিন্হীয়ঃ ৭.২৮-৯.২এবং১০.৮-১১.৮)


সম্ভবত ইঞ্জিল শরীফের এই অনুচ্ছেদটা খৃষ্টনেরা বিকৃতি করে নাই ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

পুকুরপাড় বলেছেন: কোরান শরিফ আসার পর অতিতের সমস্ত আসমানী কিতাবের আদেশ রদ হয়ে গিয়েছে ।

১১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১২

স্তব্ধতা' বলেছেন: ও পুকুর পাঁড় ভাই, ব্লগিং না কইরা পুকুরে একটা ঝাঁপ দেননা। তাইলে আপামর জনসাধারনের একটা বিশাল উপকার হয় । X( X( X( X(

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

পুকুরপাড় বলেছেন: আপনার এত জ্বলে কেন ?

১২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:০৪

শাহাদাত রুয়েট বলেছেন: সহমত।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

পুকুরপাড় বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

অগ্নি সারথি বলেছেন: বাইজান, ইসলামডারে আসলে আপনারাই ডুবাইতাছেন, মাইনসেরে কাফির/মুশরিক ট্যাগ কইরা। কাউকে কাফির মুশরিক বলার আপনি কে?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

পুকুরপাড় বলেছেন: আমি কইলাম কই ? স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই বলেছেন ।

"আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন " সুরা মায়িদা ৮২

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

জহির উদদীন বলেছেন: যারা বলে ধর্ম যার যার, উৎসব সবার তারা দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ ।

-সহমত

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

পুকুরপাড় বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

আশমএরশাদ বলেছেন: আপনার মত লোকেরাই উদারনৈতিক ইসলামকে ছোট করে চলেছে-

১।ধর্মের বাইরেও একটা ভৌগলিক সীমা আছে। মরুভুমির লোকেরা ধুলাবালির জন্য আগে থেকেই পাগড়ী টাইপ পড়ত তাই অনেক সাহাবীরাও মাথায় কাপড় দিয়ে চলতো।

২।ইরানের নওরোজ(নতুন বছর ) পালনও সে ভৌগলিকতার উৎস।
খৎনা করাটা আগে থেকেই প্রচলন ছিল তাই বলে সেটা বাদ দেয়া হয়নি।

৩।কালচার আর ইবাদত এক জিনিস নয়।
ইবাদত করতে হকে নিয়ত করা লাগে। ইন্নামাল বিন নিয়ত। আমল নিয়তের উপর নির্ভরশীল।

৪।হযরত আলী যখন গভর্ণর নিয়োগ করেছিলেন বিভিন্ন এলাকায় তখন তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন নিতান্তই শিরক না হয় এমন কোন উৎসবে যেন বাঁধা দেয়া না হয়।
আশা করছি আপনি বিরোধীতার কাতিরে বিরোধীতা না করে নিজ গুনে একটু বিবেচনা করে দেখবেন।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭

পুকুরপাড় বলেছেন: ১)ইসলাম ধর্মের কোণ সীমা নাই ।সব দেশের জন্য সমান । ইসলাম এ আল্লাহ পাক ও নবিজি যা বলেছেন তাই করতে হইবে। এর বাইরে কথা বলা যাবেনা।
২)নওরোজ পালন করা নাজায়েজ । এমন কোন প্রমান নাই যে নবিজি নওরোজ পালন করেছেন। সাধারণভাবে প্রাচীন পারস্যের পরাক্রমশালী সম্রাট জমশীদ খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ সালে এই নওরোজের প্রবর্তন করেছিল এবং এ ধারাবাহিকতা এখনো পারস্য তথা ইরানে নওরোজ ঐতিহ্যগত নববর্ষের জাতীয় উৎসব পালিত হয়। নওরোজ বা নববর্ষ উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান করে তার ৫০ বৎসরের আমল থাকলে তা বরবাদ হয়ে যাবে। অর্থাৎ নওরোজ বা নববর্ষ পালনের কারণে তার জিন্দেগির সমস্ত আমল বরবাদ হয়ে যাবে।
৩) আমল নিয়তের উপর নির্ভরশীল ।কিন্তু কোন আমল ? হারাম কিছু করলেই কি তা হালাল হয়ে যাবে ? কালচার পালন করতে হইলেও ইসলাম এর আদেশ আগে দেখতে হইবে।
৪) উহা মুসলমানদের বলা হয়েছে। আপনার কথা মতেই তো পুজায় যাওয়া যাইবেনা কারন ইহা শিরক ।

১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১০

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: আসুন উদারনৈতিকতার (!!!) চরম দৃষ্টান্ত আমরা শান্তির বরপুত্র ভারত থেকেই গ্রহন করি।

Click This Link

Click This Link

Click This Link

ধন্যি ধন্যি(!!!) সে সব পুঙ্গবদের, যাদের দেহ এদেশে কিন্ত মনপ্রাণ ভারতীয় পদসেবায় ব্যাকুল।

১৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

শাহাদাত রুয়েট বলেছেন: ধর্ম যার যার উত্সব সবার - যদি সত্যি এমন হত তাহলে রাসুল (সাঃ) ইহুদি খ্রিষ্ঠান্দের উত্সব বাতিল করে মুসলমানদের দুই ঈদের সুসংবাদ দিলেন কেন?

যদি জায়েজ হত উনি তখন সাহাবিদেরকে সেই সকল উত্সব উদযাপনে নিষেধ করতেন না!

জ্বী এখানেই রয়েছে ঈমানের পরীক্ষা! যার যার অনুষ্ঠান সে পালন করুক তাতে মুসলমানের কিছু আসে যায় না।

যার প্রেক্ষিতে সুরা ক্বাফিরুন নাজিল হলো!

যদি কাফেরদের এই সকল ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়া বা শরিক হওয়া বা তাতে সমর্থন দেওয়া জায়েজই হত তাহলে তো সুরা কাফিরুন রহিত ঘোষিত হত!

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি হচ্ছে ওদের ধর্ম ওরা নির্ভিগ্নে বাধাহীনভাবে পালন করবে। ব্যাস! সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি মানে তো এই নয় যে মুসলমানকে গিয়ে পূজায় শরিক হতে হবে গির্জায় শরিক হতে হবে প্রার্থনায়!

তাই নয় কি?

১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: হযরত উমর ইবনে খাত্তাব রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহু বলেছেন "তোমরা মুশরিকদের উপসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহপাক উনার গযব নাযিল হতে থাকে। (বায়হাক্বী)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.