নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নদী ও নৌকা - ১৫

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:২৫


ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং

নদী, নদ, নদনদী, তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী, শৈবালিনী, স্রোতস্বতী, স্রোতস্বিনী, গাঙ, স্বরিৎ, নির্ঝরিনী, কল্লোলিনী, গিরি নিঃস্রাব, মন্দাকিনী, কূলবতী, স্রোতোবহা, সমুদ্রবল্লতা, সমুদ্রকান্তা, সমুদ্রদয়িতা যে নামেইা ডাকা হোক, সেই আদিকাল থেকে তার বুকে ভেসে চলেছে নৌকা, ওসা, কোশাকুশি, কোষা, কন্ঠাল, খিলিয়া, খেয়া, ডিঙ্গা, ডিঙ্গি, ডিঙি, ডোঙ্গা, ডোঙা, তারণ, তরালু, তরি, তরণি, তরন্ত, তরন্তী, তরন্তপাদী, তরমাণ, তল্লী, নাও, পাদালিন্দ, পোত, প্লাবমান, বাবুট, বার্কট, বারিরথ, বোট, বজরা, বহিত্র, বন্ডাল, বহন, ভাসন্ত, ভেলক, ভেলা, মঙ্গিনী, মান্দাস, রোক, লা, লাউক, লাও। এদেরই কিছু ছবি থাকবে এখানে। আরো ভালো ভাবে বলতে গেলে বলতে হবে আজকের ছবি গুলি হচ্ছে বালামি নাও এর ছবি। এগুলো বালামি সম্প্রদায়ের তৈরি করা নৌকা। তাই নৌকার নামও বালামি




ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং





ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং





ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং





ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং



=================================================================
সিরিজের পুরনো পর্বগুলি দেখতে -
নদী ও নৌকা - ০১, নদী ও নৌকা - ০২, নদী ও নৌকা - ০৩, নদী ও নৌকা - ০৪, নদী ও নৌকা - ০৫
নদী ও নৌকা - ০৬, নদী ও নৌকা - ০৭, নদী ও নৌকা - ০৮, নদী ও নৌকা - ০৯, নদী ও নৌকা - ১০
নদী ও নৌকা - ১১, নদী ও নৌকা - ১২, নদী ও নৌকা - ১৩, নদী ও নৌকা - ১৪

=================================================================

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: নৌকা আমার সব সময়ের জন্য প্রীয় বাহন। নদীর পারের মানুষ আমি । নদী কে বড্ড ভালোবাসি সেই সাথে তার আদিম বাহন নৌকা কে !!!!

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নৌকা আমারও খুব পছন্দ, যদিও আমি নদী পারের মানুষ আমি নই। তবুও নদীও আমার খুব খবই প্রিয়।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


দুইমাথা সরু টাইপ নৌকা সবসময় ছবির সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দেয়।

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সাগরে এই নৌকা গুলি দেখলেই আমি অবাক হই!!
কি করে এরা ভেসে থাকে! মনে হয় যেনো এই বুঝি টুপ করে ডুবে যাবে।

৩| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নৌকার কত নাম!

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি কি ছবি দেখতে পাচ্ছেন এখন?

৪| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহারে! হরেক রকমের নৌকা।

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৫০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হে, বাংলাদেশে নানান রকমের নৌকা আছে। একেক নৌকার ব্যবহার একেক রকমের হয়।

৫| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

আপনি নৌকা ভ্রমন করেছেন কত ঘন্টা সর্বসাকুল্যে?

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সেরেছে!! এটা কি কোনো ভাবে বলা সম্ভব? না বলা সম্ভব না।
কিছু কিছু হয়তো বলা যায়।
খুলনা থেকে সুন্দরবন ভ্রমণে লঞ্চে কাটিয়েছি ২ রাত ৪ দিন।
সাতক্ষীরা থেকে সুন্দরবন ভ্রমণে ট্রলারে কাটিয়েছি ২ রাত ৪ দিন।
রকেট স্টিমার অস্ট্রিচে করে ঢাকা থেকে মঙ।গলা পর্যন্ত গেছি।
সুন্দরবন ১০ লঞ্চে করে ঢাকা থেকে বরিসাল গেছি একবার।
টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন গেছি ট্রলারে করে একবার, জাহাজে গেছি একবার। একবার ট্রালারে যাওয়ার সময় ঝরে পরে কোনো রকমে ডুবতে ডুবতে তীরে ফিরতে পেরেছিলাম।
হাতিয়া-নিঝুম দ্বীপ যাওয়া আসা করেছি ৩+৩ বার করে।
কয়েক বার মহেশখালি গিয়েছি।
সোনাদিয়াতেও গিয়েছি।
পদ্মা পরি দিয়েছি ছোট লঞ্চে, স্পিডবোটে করে।
লালাখাল-ভোলাগঞ্জ-বিছানাকান্দি-রাতারগুল-জাফলং এ নৌ ভ্রমণ হয়েছে।
রাঙ্গামাটির কাপ্তাই লেকে নৌভ্রমণ হয়েছে।
বান্দরবানের সাঙ্গু নদীর ২ দিকেই নৌকায় রেমাক্রি ও রুমা বাজার পর্যন্ত নৌকায় গিয়েছি।
শিতলক্ষ্যা-বালু নদী-তুরাগ নদী হয়ে ট্রলারে হরহামেশাই যাওয়া আসা হয়।

ঘন্টার হিসাবে এগুলি বলা সম্ভব না।

৬| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ছবিতে কোনো নৌকা দেখলাম না। সব সাম্পান।

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভাইজান এগুলি সাম্পান নয়। আপনি হয়তো বিশ্বাস করতে চাইবেন না এগুলির নাম বালামি নাও, চাঁদ নাও ও বলে।
সাম্পানের ছবি রইলো নিচে-


২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাংলাপিডিয়া বলছে-
সাম্পান সামান্য বাঁকানো কাঠামোয় চেপ্টা তলিযুক্ত নৌযান। এর সমুন্নত সম্মুখভাগ আন্নি নামে পরিচিত। সাম্পানের পশ্চাদ্ভাগ দেখতে প্রায় ইংরেজি বর্ণ ‘ইউ’-এর মতো। এক জোড়া হালিস (বৈঠা) দিয়ে মাঝি একাই সাম্পান বাইতে এবং একই সঙ্গে আবার হাল ধরতেও পারেন।

সাম্পান একটি ক্যান্টনিজ শব্দ। যা সাম (তিন) এবং পান (কাঠের টুকরো) থেকে উদ্ভব; আভিধানিক অর্থ ‘তিন টুকরো কাঠ’। একটি সম্পূর্ণ কাঠের টুকরো দিয়ে চেপটা তল এবং তার দুপাশে আস্ত আরও দুখানা টুকরো জোড়া দিয়ে চীনা সাম্পানের কাঠামো তৈরি হয়। কিন্তু চট্টগ্রামের সাম্পান আস্ত কাঠের টুকরো দিয়ে তৈরি হয় না, বরং এখানে ব্যবহূত হয় কাঠের সরু ফালি।

৭| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: গঠনশৈলী ও পরিবহনের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের নৌকার প্রচলন রয়েছে। এসব নৌকার রয়েছে মজার মজার নাম। ফ্রান্সের নাগরিক ইভস মারে বাংলাদেশের নৌকা নিয়ে অনেক গবেষণা করে এদেশের নৌকার রেপ্লিকা তৈরী করে এবং নৌকার ইতিহাস নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সেমিনার সিম্পোজিয়াম করেছেন। ইভস মারে বাংলাদেশের মেয়ে রুনা খানকে বিয়ে করে এদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছে। বাংলাদেশের নৌকা নিয়ে লেখা ওনার বেশ কয়েকটা প্রবন্ধ পড়েছিলাম।

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঢাকার জাতীয় যাদুঘরে বেশ কিছু নৌকার রেপ্লিকা আছে।
দেখেছিলাম দুই একটির নাম উলটাপালটা হয়ে আছে। বিষয়টা জানিয়ে এসেছিলাম। পরে ঠিক করেছে কিনা কে জানে।

৮| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না ছবি দেখতে পাইনা কারণ কি? অথচ আর কোথাও সমস্যা হচ্ছেনা।

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সম্ভবতো i.ibb.co আপনার নেটওয়ার্কে ব্লক করা আছে।

৯| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৩৪

অপু তানভীর বলেছেন: সমুদ্রে এই ধরণের নৌকা বেশি । যতবার গিয়েছি কেবল এই একই টাইপের নৌকা !

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৪৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এরা সাধারণত সমূদ্রের একটি নির্দিষ্ট এলাকা পর্যন্ত মাছ শিকার করে।
তাই এদের চোখে পরে বেশী।

১০| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:১৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: সাম্পান নৌকা ,নামটি ছবির সঙ্গে দিলে ,জানা চেনা হতো !

২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভাইজান এগুলি সাম্পান নয়। এগুলির নাম বালামি নাও, চাঁদ নাও ও বলে।
সাম্পানের ছবি রইলো নিচে-


বাংলাপিডিয়া বলছে-
সাম্পান সামান্য বাঁকানো কাঠামোয় চেপ্টা তলিযুক্ত নৌযান। এর সমুন্নত সম্মুখভাগ আন্নি নামে পরিচিত। সাম্পানের পশ্চাদ্ভাগ দেখতে প্রায় ইংরেজি বর্ণ ‘ইউ’-এর মতো। এক জোড়া হালিস (বৈঠা) দিয়ে মাঝি একাই সাম্পান বাইতে এবং একই সঙ্গে আবার হাল ধরতেও পারেন।

সাম্পান একটি ক্যান্টনিজ শব্দ। যা সাম (তিন) এবং পান (কাঠের টুকরো) থেকে উদ্ভব; আভিধানিক অর্থ ‘তিন টুকরো কাঠ’। একটি সম্পূর্ণ কাঠের টুকরো দিয়ে চেপটা তল এবং তার দুপাশে আস্ত আরও দুখানা টুকরো জোড়া দিয়ে চীনা সাম্পানের কাঠামো তৈরি হয়। কিন্তু চট্টগ্রামের সাম্পান আস্ত কাঠের টুকরো দিয়ে তৈরি হয় না, বরং এখানে ব্যবহূত হয় কাঠের সরু ফালি।

১১| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৫৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ!

২৩ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া

১২| ২৩ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
টেকনাফের নৌকাগুলো অদ্ভুত টাইপের।

ভাই আমার -প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-০৬ এই পোস্টটি পড়বেন আপনার নাম উল্লেখ আছে।

২৩ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: একেক এলার নৌকার ধরন একেক রকম হয়।

২০ তারিখে আমি গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলে, তাই আপনার পোস্টটি আমার চোখ এড়িয়ে গেছে মনে হয়।

১৩| ২৩ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: সাম্পান কে একেক অঞ্চলে একেক নামে ডাকে।
আর শিরোনামে লিখেছেনে নদী। সাম্পান সাধারণত সমুদ্রে চলে।
এরকম নৌকা নিয়ে পোষ্ট আপনি আরো দিয়েছেন।

২৩ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন। আপনি যদি এটিকে সাম্পান বলেন তাহলে অবশ্য অবশ্যই এটি সাম্পান। কোনো তর্ক হবে না। বাংলাপিডিয়া অবশ্য অবশ্যই ভুল লিখেছে।

জ্বী এটি সমূদ্রেই চলে। শিরনামে অবশ্য আমি নদীর সাথে নৌকাও লিখেছি। এই সিরিজে নদীর আর নৌকার ছবি দেই। কখনো কখনো ড্রেজার, ফেরি লঞ্চের ছবিও দেই। খাল-বিল-সমূদ্রের ছবিও দেই।

আপনি সঠিক ধরেছেন। এই নৌকার ছবি আমি আগে আরো দিয়েছি। ১৪ তম পোস্টেই ছিলো। তার আগেও ছিলো।
আগামীতে আরো দিবো।

১৪| ২৩ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,



নৌকা বৃত্তান্ত! জেনে রাখা গেলো।

আপনার মতো আমারও মনে হয়, ছবির অমন বৃত্তাকারের নৌকো এই বুঝি টুপ করে ডুবে যাবে। যায় না কেন !!!!!!!!!

২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সাগরের বুকে ঢেউয়ের সাথে টলমল করতে করতে এই নৌকাগুলি ঠিকই টিকে থাকে। প্যাট ভরতি করে মাছ নিয়ে ফিরে আসে তীরে।

১৫| ২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বর্ষাকালে নৌকা ছাড়া চলাচলের উপায় ছিল না আমাদের ছোটোবেলায়। সবচাইতে সহজে বাওয়া যায় এবং ছোটো, এমন নৌকার নাম কোষা নৌকা বা কোষা নাও। সিম্পল ডিজাইনের নৌকাগুলোই বেশি ব্যবহৃত হয়। মাছ মারার জন্য, বিশেষ করে পদ্ধাম ইলিশ ধরার জন্য ব্যবহৃত নৌকাগুলোর প্যাটার্ন আবার ভিন্ন হয়ে থাকে; ছোটোবেলায় আমাদের ছিল। গয়নার নৌকা, ছাইয়া নৌকা, ইত্যাদি আরো অনেক রকমের নৌকা দেখেছি তখন। সবচাইতে বেশি উত্তেজনাকর নৌকা ছিল বাইচের নৌকা, বর্ষায় যা দেখার জন্য দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতাম।

আপনার পোস্টের নৌকাগুলো বোধহয় সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য ব্যবহারব করা হয়।

ভালো লাগলো পোস্ট।

২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে স্মৃতিচারনমূলক চমৎকার মন্তব্যের জন্য।

এইপোস্টের নৌকাগুলি সাধারণত সমূদ্রের একটা নির্দিষ্ট দূরুত্ব পর্যন্ত গিয়ে মাছ ধরে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.