নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৃষ্ণচূড়া

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২১



বৃক্ষপ্রেমিক দ্বিজেন শর্মা বলেছিলেন - বসন্তে কৃষ্ণচূড়া ফোটে না, আর ফুলের বাজারেও কৃষ্ণচূড়া বিকোয় না।
তবুও কৃষ্ণচূড়ার কদর আর রূপের ঝলক তাতে একবিন্দুও কমে না।

ফুলের নাম : কৃষ্ণচূড়া
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : গুলমোহর, রক্তচূড়া।
Common Name : Flame Tree, Royal Poinciana, Flamboyant tree, Mayflower, Peacock flower.
Scientific Name : Delonix regia

কৃষ্ণচূড়া গাছের আরেক নাম গুলমোহর এই কথাটা অনেক কম লোকোই জানেন, কিন্তু কৃষ্ণচূড়ার নাম জানেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া ভার।

গুলমোহরের ফুল ঝরে যায়
বনে বনে শাখায় শাখায়।
কেন যায় কেন যায়
বাহারের মন ভেঙ্গে যায়।।
----- মুকুল দত্ত -----



যখন কৃষ্ণচূড়ার সময় হয়, তখন দেখা যায় কৃষ্ণচূড়ারা ফুটে আছে গাছে গাছে লালে লাল হয়ে। আমাদের দেশে কৃষ্ণচূড়া ফোটার সময় এপ্রিল থেকে জুন। গ্রীষ্মে লাল রঙের ফুলে প্রায় নিষ্পত্র গাছ আচ্ছন্ন হয়ে গেলেও বর্ষা পর্যন্ত গাছে ফুলের রেশ থাকে। তবে দুনিয়ার অন্য প্রান্তের কৃষ্ণচূড়া গাছেরা কিন্তু আমাদের সময়ের সাথে মিল রেখে ফুল ফোটায় না, বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সয়ম কৃষ্ণচূড়াকে ফুটতে দেখা যায়। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ফ্লোরিডায় ফোটে জুন মাসে আবার ক্যারাবিয়ান অঞ্চলে ফোটে মে থেকে সেপটেম্বর পর্যন্ত। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ায় ফুটতে দেখা যায় ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, কিন্তু আরব আমিরাতে ফুটতে শুরু করে সেপ্টেম্বরে। এখানে ছোট্ট করে বলে রাখা যায়, কৃষ্ণচূড়া কিন্তু আমাদের দেশীয় গাছ বা ফুল নয়। এর আদি উৎস পূর্ব আফ্রিকা।


"গন্ধে উদাস হাওয়ার মতো
উড়ে তোমার উত্তরী,
কর্ণে তোমার কৃষ্ণচূড়ার মঞ্জরী।"
----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----



বাংলাদেশের প্রকৃতিতে রক্ত রাঙ্গা পলাশ আর মান্দার ফোটে প্রথমে। এদের দাপট শেষ হতে না হতেই আবার লাল রঙ্গের লালীমা নিয়ে হাজির হয় কৃষ্ণচুড়া। অবশ্য কৃষ্ণচূড়া যে শুধু লাল রং এর হয় তা নয়, প্রধানতো লাল হলেও কমলা লাল এবং হলুদ রঙের কৃষ্ণচূড়াও হতে দেখা যায়। অনেকে লাল আর কমলা-লাল রং এর ফুলগুলিকেই কৃষ্ণচূড়া মনে করে আরা হলুদগুলিকে ভাবে রাধাচূড়া। আসলে রাধাচূড়া হলুদ বা হলদেলাল হয় ঠিকই, কিন্তু কৃষ্ণচূড়ার সাথে এর প্রধাণ পার্থক্য হচ্ছে গাছের আকারের। কৃষ্ণচূড়া হয় বড় থেকে মাঝারি আকারের গাছ, আর রাধাচূড়া যাকে অনেক সময় বলা হয় ছোটো কৃষ্ণচূড়া সেটা হয় ছোটো আকারের গাছ। আবার কনকচূড়া নামের আরেকটি হলদে রঙের ফুল আছে সেটিকেও অনেক রাধাচূড়া আর কৃষ্ণচূড়ার সাথে গুলিয়ে ফেলে। এদের ফুল দেখতে আলাদা হলেও গাছের পাতা অনেকটাই কৃষ্ণচূড়া এবং রাধাচূড়ার মত বলেই সম্ভবতো এই গোলমালটি ঘটে।


সুনীল তোমার ডাগর চোখের দৃষ্টি পিয়ে
সাগর দোলে, আকাশ ওঠে ঝিলমিলিয়ে।
পিয়াল বনে উঠল বাজি তোমার বেণু
ছড়ায় পথে কৃষ্ণচূড়া পরাগ-রেণু।
----- কাজী নজরুল ইসলাম -----



কৃষ্ণচূড়া একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। কৃষ্ণচূড়া গাছ উচ্চতায় ১২ মিটারের মতো হলেও শাখা-পল্লবে এটি অনেকটা যায়গা জুড়ে ছড়াতে পারে। কৃষ্ণচূড়া গাছে উজ্জল সবুজ ঝিরি ঝিরি পাতা থাকে। এই পাতা তাকে অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন সৌন্দর্য দান করেছে। কৃষ্ণচুড়া গাছ যৌগিক পত্র বিশিষ্ট এবং উজ্জ্বল সবুজ। প্রতিটি পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০ টি উপপত্র বিশিষ্ট। সৌন্দর্যের সাথে সাথে এই পাতার নিভিড় ছায়া অনাবিল প্রশান্তি দিতে পারে। গাছ যখন একটু বড় হয় তখন ডাল-পালা চারদিকে ছড়িয়ে দেয় মাটির দিকে মুখ করে। আমাদের দেশে শীত শেষে কৃষ্ণচূড়ার পাতা ঝরে যায় অনেকটাই। প্রায় পত্রহীন গাছে গাছে বড় বড় থোকায় থোকায় ঝাপটে আসে কৃষ্ণচূড়ার লাল ফুল। দূর থকে দেখা যায় শুধুই লালের লীলা, অল্প যা কিছু পাতা থাকে তা লজ্জায় লাল হয়ে মিলয়ে যায় লালের সাথেই। অনেকে মনে করেন পৃথিবীর সবচেয়ে রঙ্গীন গাছ এই কৃষ্ণচূড়া।


"বসুধা নিজ কুন্তলে পরেছিল কুতূহলে
এ উজ্জ্বল মণি,
রাগে তারে গালি দিয়া, লয়েছি আমি কাড়িয়া-
মোর কৃষ্ণ-চূড়া কেনে পরিবে ধরণী?"
----- মাইকেল মধুসূদন দত্ত -----


কৃষ্ণচূড়া ফুলগুলো বড় চার থেকে পাঁচটি পাপড়ি যুক্ত। পাপড়ি গুলো প্রায় ৫ থেকে সাড়ে ৭ সেন্টিমিটারের মত চওড়া হতে পারে। পাপড়িগুলি এমন ভাবে মেলে থাকে মনে হয় যেন বাঘের থাবা। খুববেশিসম্ভব এর জন্যই কৃষ্ণচূড়ার বৈজ্ঞানিক নাম হয়েছে Delonix regia.
Delonix শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ delos আর onux থেকে। যার আক্ষরিক অর্থ স্পষ্ট দৃশ্যমান থাবা।
regis শব্দের অর্থ royal, তাই কৃষ্ণচূড়াকে রাজকীয় গাছ বা ফুল বলতে পারেন।


“তুমি তো দিয়েছিলে মোরে কৃষ্ণচূড়া ফুল
আমি তো বসেছিলাম নিয়ে শুধু গানের সুর,
তুমি তো দিয়েছিলে মোরে কৃষ্ণচূড়া ফুল
চলে গেছ কোথায় আমায়
ফেলে বহুদূর…….”
----- সুমন -----



কৃষ্ণচূড়া গাছের ফল শিমের মত চ্যাপ্টা, আকারে বেশ বড়, প্রায় ৩০ থেকে ৬০ সে.মি. লম্বা হতে পারে। বীজ থেকে সহজেই চারা জন্মে। চারাগুলি দ্রুত বাড়ে আর কয়েক বছরের মাঝেই সেই গাছে ফুল আসে। কৃষ্ণচূড়া গাছ আনেকটা যায়গা নিয়ে লাগানো উচিত। আর সব চেয়ে সুন্দর হয় যদি কৃষ্ণচূড়ার কাছাকাছিই এমন গাছ লাগানো যায় যাতে হলুদ বা নীল রঙের ফুল ফোটে। যেমন কৃষ্ণচুড়া আর কনকচূড়া কিংবা জারুল অথবা সোনালু ইত্যাদি।


"কৃষ্ণচূড়া আগুন তুমি আগুন ঝরা বানে,
খুন করেছ শূন্য তোমার গুন করেছ গানে।

আমি শীতের রিক্ত সখার ব্যর্থ হাহাকারে,
ডাক দিয়েছি তোমায় নব শ্যামল সম্ভারে,
তোমার ছোঁয়া শীর্ণ ভালে স্বপ্ন-জীবন আনে।।

তুমি আমার আলোর নেশা বিভোর ভোরময়,
কৃষ্ণচূড়া তুমি আমার প্রেমের পরিচয়।

কৃষ্ণচূড়া চূড়ায় তোমার রক্ততিলক পরা,
কনক ঝরা যৌবনেরই তুমি স্বয়ম্বরা,
যে সুর তোমার প্রাণে আমার পঞ্চশর হানে।।"
----- বট্কৃষ্ণ দে -----



কৃষ্ণচূড়া গাছের শিকড়, বাকল এবং ফুল সবই পরজীবী সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ফুলে আছে শ্বাসকষ্ট সমস্যা থেকে মুক্তির উপাদান।
জ্বর নিরাময়ে কৃষ্ণচূড়া গাছের পাতার রস উপকারি।
দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য পাতার নির্যাস উপকারি।
কৃষ্ণচূড়া গাছের ছাল পেটের সমস্যা নিরাময় করে।



তথ্য সূত্র : বাংলাপিডিয়া, উইকিপিডিয়া, অন্তর্জাল।
ছবি ও বর্ণনা : নিজ



=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে

অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল লতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লালকাঞ্চন
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,

অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি

বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫৮

কামাল১৮ বলেছেন: কৃষ্ণ বানানটা কিছুতেই লিখতে পারছিলাম না।গুগুল লিখে দিলো।আপনাদের আশ্রমে লাগাতে পারেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আশ্রমে কৃষ্ণচূড়ার বিচি লাগিয়েছিলাম। কিছু চারও হয়েছিলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেগুলি টেকেটি। আবার লাগাবো।
- ষ্ণ লেখার নিয়মটা মাঝে মাঝে আমিও ভুলে যাই।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বা! কৃষ্ণচুড়া ফুলের সুন্দর সুন্দর ছবি , বিবরণ , এর ভেষজগুণ সাথে এ ফুল নিয়ে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর,
নজরুল , মধুসুদন দ্ত্ত , বটকৃষ্ণ দে ও সুমনের মতন গুণী সব কবিদের লেখা কবিতাংশের সমাহারে
থাকা লেখা পাঠে ও ছবি দেখে মুগ্ধ ।

প্রকৃতির বুকে ডাল পালা মেলে খরতাপের দিনগুলিতে আগুন ঝড়া ফাগুনে নান্দনিকতা সহ অগনিত
কপোত কপোতি, নরনারী ও খরতাপে পিড়ীত মানবাত্মাকে প্রশান্তি দানকারী কৃষ্ণচুড়াকে কতক মানুষ
বনসা্ই রূপে করতেছে গৃহবন্দী, আবার সেগুলির বাহারী এড দিয়ে মুনাফা লোভিরা করতেছে তেজারতী ।
কৃষ্ণচুড়ার এমনতর দৃশ্য ব্যথ্যাতুর করে তুলে সকল কৃষ্ণচুড়া প্রেমিককেই ।

কৃষ্ণচুড়া ফুলের এমনতর কোন দৃশ্য দেখেই হয়তবা মাইকেল মধুসুদন দত্ত তাঁর কৃষ্ণচুড়া নিয়ে
লেখা কবিতার শেষের কটি চরণে লিখেছিলেন -

যে ধন ধারায় দিয়া, রাধারমন কিনিয়া
লয়ে সিলা হরি,
সে ধন কি শ্যামেরায়, কেরে নিলা পুনরায়?
মধু কহে তাও কভু হয় কি, সুন্দরী?

- -মাইকেল মধুসূদন দত্ত

শুভেচ্ছা রইল




১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- চমৎকার এই মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই প্রিয় ডঃ এম এ আলী।
- বনসাই এর বিষয়ে লিখতে গিয়ে শব্দের যে রূপ আপনি উপস্থাপন করেছেন তাতে আমি মুগ্ধ!!
- বনসাই দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে, সুন্দর তাদে কোনো সন্দেহ নেই। তবে সেটি তৈরির প্রকৃইয়াটি গাছকে বাধ্য করা এমন হতে। সেটি ভাবতেও খারাপ লাগে।
- মন্তব্যের জন্য শুভকামনা, ভালো থাকবেন সবসময়।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: প্রথম ছবিটা ভালো হয়েছে

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: কৃষ্ণচুড়া নিয়ে লেখা এবং ছবি ভালো হয়ছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- মন্তব্য ও মতামতের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় জুল ভার্ন ভাই।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


কৃষ্ণচূড়া দেখলে অর্থহীনের "এপিটাফ গানটা মনে পড়ে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার অতি পছন্দের একটি গান। এই পোস্টে গানটির অংশবিশেষ দেয়া আছে। হয়তো আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে।

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

নজসু বলেছেন:


আমি আগে ভাবতাম কৃষ্ণচূড়ার মতো এতো সুন্দর একটা ফুল বসন্তকালে কেন ফোটেনা।
এখন মনে হয় তপ্ত দুপুরের উষ্ণ বাতাসেই কৃষ্ণচূড়া নব যৌবন লাভ করে।
আর সেই রূপটাই পাগল করার মতো। হয়তো ফাগুনে সেটা পেতাম না।
বিধাতার চেয়ে বড় কারিগর আর কে আছে? তিনিই ভালো জানেন কখন কোনটির সমাহার ঘটতে হবে।
লাল কৃষ্ণচূড়াই বেশি ভালো লাগে আমার।

বিঃ দ্রঃ আমি আজ পর্যন্ত ৎ (খন্ড ত) লিখতে পারিনা। সব সময়ের মতো এটিও কপি পেষ্ট করে দিলাম। :-B

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: - কৃষ্ণচূড়ারা নানান দেশে নানান সময়ে ফোটে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ফ্লোরিডায় ফোটে জুন মাসে আবার ক্যারাবিয়ান অঞ্চলে ফোটে মে থেকে সেপটেম্বর পর্যন্ত। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ায় ফুটতে দেখা যায় ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, কিন্তু আরব আমিরাতে ফুটতে শুরু করে সেপ্টেম্বরে। তবে আমাদের দেশে যে সময়ে ফোটে সেইটিই যেনো আমাদের দেশের জন্য উপযুক্ত সময়। সঠিক বলেছেন আপনি।

- ৎ লেখা খুবই সহজ। Shift+৭ = ৎ

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: কৃষ্ণচুড়া দেখতে ভাল লাগে। চারপাশ লাল হয়ে যায়। দূর থেকে দেখলে দেখা যায়- সবুজের মধ্যে লাল। কৃষ্ণচুড়া মাটিতে ঝরে পড়ে। মানুষ পা দিয়ে মাড়িয়ে যায়। পুরো রাস্তা লাল হয়ে যায়। লাল পথ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
- আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: " আগুন লাল কৃষ্ণচুড়া "- বড়ই সৌন্দর্য তার ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল আমার পোষ্টে আসেন না।
না আসুন।
আমি আসবো আপনার পোষ্টে নিয়মিত।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনি জানেন কেনো আমি আপনার পোস্টে আসি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.