নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কুয়াশা

কুয়াশা

কুয়াশা › বিস্তারিত পোস্টঃ

law of refraction বা আলোর প্রতিসরণ

১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

ইবনে সাহল (১০০০ খ্রি.) ছিলেন প্রখ্যাত মুসলিম গণিতজ্ঞ ও পদার্থবিজ্ঞানী। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন law of refraction (এক স্বচ্ছ পদার্থ থেকে অন্য পদার্থে ঢুকলে আলোকরশ্মির স্বাভাবিক গতিপথের যে পরিবর্তন হয় সেটির সূত্র)।
দুঃখের ব্যাপার হল, উপর্যুক্ত আবিষ্কারটি এখন আর ইবনে সাহলের নামে নেই। বিশ্ব চিনে Snell's law নামে। ডাচ জ্যোতির্বিজ্ঞানী Willebrord Snellius (১৫৮০-১৬২৬)—এর নামানুসারে ফর্মুলার নামকরণ করা হয়। এখন Snell's law নামেই সমধিক পরিচিত। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে গায়েব করে দেওয়া হয় ইবনে সাহলের নাম। আধুনিক বিশ্বকে জানানো হল, মুসলিমরা মূর্খ। অথচ ওদের শিক্ষার হাতেখড়ি হয়েছে মুসলিমদের কাছেই। ইতিহাস বিস্মৃতির এই মর্মান্তিক ধারার পিছনে মুসলিম শাসকদের দায় অনেক। আল্লাহ এদেরকে মানুষ বানাক

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ইবনে সালেহ খাটি বিজ্ঞানী নন।

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: কিছু যুক্তি প্রমাণ উপস্থাপন করেন ভাই, এভাবে দাবি করে পোস্ট শেষ করে দিলে তো যা কিছু কিছু একটা বলে দিলেই হয়।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

কুয়াশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। সোর্স উল্লেখ করতে পারলে পোষ্টটা আরো ভাল হতো। ভবিষ্যতে চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৯

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: কোন একটা বিষয় নিয়ে একাধিক বিজ্ঞানি গবেষনা করতে পারেন। যিনি প্রথম সমাধানে সফল হবেন কৃতিত্ব তারই হওয়া বঞ্ছনীয়। এক্ষেত্রে বিজ্ঞানী ইবনে সাহলের কৃতিত্ব চুরি করা হয়েছে তার প্রমান ছাড়া লেখা কি ঠিক?

উইকিপিডিয়া সহ কয়েকটি সোর্স দেখলাম সবখানেই Snell's Law হিসাবেই লিখেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

কুয়াশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। সোর্স উল্লেখ করতে পারলে পোষ্টটা আরো ভাল হতো। ভবিষ্যতে চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.