নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে ভালোবাসো, অন্যকে বাসতে পারবে!

I like to hear complain from my readers about my lacks.............................................আমি এক পরী যার ডানাও নেই, আকর্ষনও নেই

ফারিয়া

যাও! ঝরনা থেকে উৎপত্তি, এখন নদীতে রুপান্তরিত!আগের মত আর উচ্ছলতা নেই, তবে চাঁদের আকর্ষনে জোয়ার-ভাটা আসে পালাক্রমে।সমুদ্র হবার প্রস্তুতি নিচ্ছি, উচ্ছাসে ভাসিয়ে দিতে চাই পৃথিবী! যার জন্য করি চুরি, সেই বলে চোর! বিঃদ্রঃআমার লেখা চুরি করে উপরোক্ত কারন দেখানো চলবে না! Run For Your Life!!! never say never!!!

ফারিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার সন্তানদের সাথে আমার সম্পর্ক যেমন হওয়া উচিত

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৩

শিশু! দুটি মানুষের সন্তান হয়ে জন্মায় প্রতিটি মানুষ এই পৃথিবীতে, আর পৃথিবীতে প্রথম আপনজন হয় সেই দুটি মানুষ! এই মানুষ দুজনের বর্তমানে লালনকালে শিশু এদেকে দিয়েই অন্যদেরকে চিনে, বুঝতে শিখে পৃথিবী। কিন্তু কখন আমরা ভেবেছি সেই শিশুর মনে কতটা প্রভাব ফেলে জন্মদাতা-দাত্রীর সাথে তাদের মধ্যকার আচরন? একজন মানুষের সবচেয়ে বড় শিক্ষক পিতা-মাতা। তাই আজ, কিছু সন্তানের অভিমত জানব, তারা তাদের পিতা-মাতার কাছ থেকে কেমন আচরন আশা করে।



শুভ্র হয় শিশুদের মন, আর বাবা-মা এর কাছ হতে এরা পায় প্রথম শিক্ষা। খুব স্বাভাবিক ভাবেই শিশুরা খুব অণুকরন প্রিয়। আর প্রিয়জনদের কাছ থেকে শেখা বিষয়গুলো শিশুরা বেশি মনে রাখে। এর সাথে সাথে সম্পর্ক থেকে শেখা কেমন আচরন করতে হবে, তা আরেকটি সহজাত আচরন।



থা, অথবা সুচিন্তা ছোটবেলায়, এর মধ্যে আদর্শ সন্তান বলে একটি ছিল, যা সবাই হতে চাইত। কিন্তু আদর্শ পিতা-মাতা বলতে তেমন কিছুই শোনা যায়নি। খুব অবাক বিষয় মনে হলেও কিছু কিশোর কিশোরীকে করা প্রশ্ন-উত্তর দেব আজকে এই চিন্তা নিয়ে।



থাকবে বেশ কিছু মতামত, বিশ্লেষন সহ। তবে মনে রাখতে হবে, এরা মতামত! ব্যক্তিগতভাবে না নেবার অনুরোধ রইল।



প্রশ্ন ছিল: বাবা-মায়ের সাথে কেমন সম্পর্ক চায় সবাই?

সবচেয়ে পাওয়া উত্তরগুলো:



১. বাবা-মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাবোধপুর্ণ সম্পর্ক

একটা প্রবাদ আছে, "তুমি কারো থেকে শ্রদ্ধা আশা করলে তার আগেই তা প্রদর্শন কর!" সন্তানের সাথে বাবা-মায়ের এরকম একটা সম্পর্ক থাকা জরুরি। কেননা শ্রদ্ধাবোধহীন সম্পর্কে ফাটল দ্রুত ধরে। তাছারা মানুষ তাকেই বেশি বিশ্বাস করে, যে তার শ্রদ্ধার পাত্র হয়। অধিকাংশ সময় শিশুরা বাবা-মাকে শিশুরা সত্য কথা বলতে পারেনা, যা ভয় থেকে আসে। কিন্তু এর ব্যাতিক্রম হতে পারে, যা হল শ্রদ্ধাবোধ, যেখানে ভয় থাকেনা, অথচ সম্মান থাকে একে অপরের জন্য। এবং একরম একটি সম্পর্ক সন্তানের সাথে তৈরিতে বাবা-মা শিশুকে সাহায্য করতে পারে, এবং তা হবে শিশুকে শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে। শিশুর কথা মনযোগ দিয়ে শোনা, তাদের সমস্যাগুলো বুঝতে চেষ্টা করা, এবং মতপ্রকাশে স্বাধীনতা দিয়ে। শিশুর ভবিষ্যতে এই আচরন তার ব্যক্তিত্ব্য গড়তে সাহায্য করে!

২. বাবা-মায়ের সাথে বন্ধুত্বপুর্ণ সম্পর্ক

সহজ কথায় বলতে চাইলে, বাবা-মায়ের সাথে এমন একটি সম্পর্ক খুব বাঞ্চনীয়, কেননা প্রতিটি মানুষ তার বন্ধুর সাথে প্রায় সকল কথা শেয়ার করে, যাতে করে উভয়ের মধ্যকার সম্পর্কটা সুন্দর হয়। উপরন্তু খুব ভালো মানসিকতা সৃষ্টিতে এই সম্পর্কের অবদান অনেক।

৩. অপব্যবহার (abuse) করা যাবেনা

বাবা-মায়ের সাথে একটা সুন্দর সম্পর্ক কাম্য। তাই এধরনের ব্যবহার নয়। আবারো, শিশুরা অন্যদের থেকে শেখে। আজকের সন্তানরাই ভবিষ্যতে বাবা-মা হবে, তাই তাদের সুস্থ মানসিকতা তৈরিতে সাহায্য করতে হবে আমাদের।

৪. ফেবারেটিসম কাম্য নয়

প্রায়ই পরিবারে বড় অথবা ছোট সন্তানটিকে বেশি স্নেহ প্রদান করা হয় অন্য সন্তানদের মনে আঘাত দিতে পারে। তাই বাবা-মা ও পরিবারের অন্য সদস্যদের এধরনের আচরন থেকে বিরত থাকা উচিত। সকলকে প্রায় সমানভাবে বিবেচনা করা উচিত।

৫. ভালো শ্রোতা ও উপদেশদাতা হতে হবে

এটা অবশ্যই প্রয়োজন, কেননা যে শুনবে, বুঝবে, তার কাছেই অধিকাংস মানুষ শেয়ার করে মনের কথা।সুতরাং সন্তানের কথা মন দিয়ে শোনার মত মানসিকতা থাকতে হবে। উপদেশ দেবার সময় বোধগম্য, ও সথিক উপদেশ দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।

৬. সময় একসাথে ব্যয় করতে হবে, প্রতিদিন

এটা একটা অনেক বড় উপায় সন্তানের সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরিতে। এর ফলে মধকার ভিত্তি দৃ্ঢ় হয়। স্বাভাবিকভাবে দুজন মানুষের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরিতে এটা সাহায্য করে। তার চেয়ে বেশি সত্য হল, সন্তান ভাবতে চেষ্টা করবে বাবা-মায়ের জন্য, কেয়ার করার প্রবনতা বাড়বে।

৭. ভুল করলে সঠিকভাবে শোধরাতে সাহায্য করতে হবে

অনেক সময় সন্তানদের প্রহার করেন বাব-মায়েরা, যা খুব খারাপ প্রভাব ফেলে সন্তানদের মনে। ভুল প্রতিটা মানুষ করে, এজন্য শোধরাতে সাহায্য করতে হবে কাছের মানুষদের। আর তাই এক্ষেত্রে বাবা-মায়ের ভুমিকা অপরিসীম। তাই বকাঝকা না করে বুঝাতে হবে।

৮. সন্তানের প্রতি বিশ্বাস থাকতে হবে

বাবা-মায়ের কাছথেকে বিশ্বাস পেলে সন্তানরা বেশ আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে। এর ফলে তারা নিজেদের ব্যাপারে স্বাভাবিক বোধ করে। বাবা-মায়ের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়া খুব প্রয়জনীয়, তবে সেক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে।



আমাদের পৃথিবীতে সবাই সমান হয়েও সমান হতে পারেনা। হ্যা, আমাদের পাশের সেসব শিশুদের কথা বলছি, যারা মানসিক অথবা শারিরীকভাবে প্রতিবন্ধী। তাদেরকে সবার মত ভালবাসা দিতে হবে। তাদেরকে আলাদা না করে সবার সাথে একই পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। তাদেরকে বুঝাতে হবে, তারাও আমাদের একজন। কোন অবহেলা করা যাবেনা। সব শিশুই সমান, এটা বুঝাতে হবে।



সর্বপরি বাবা-মায়ের সাথে ভালবাসাপুর্ণ একটা সুন্দর সম্পর্ক প্রত্যেকটি সন্তানের কাম্য। এ বিষয়ে কিছু প্রাথমিক ধারনা তুলে আনলাম। আপনাদের নিজের মতামত আপনারা জানাতে পারেন। আর প্রশ্ন রইল আপনাদের কাছে, "আপনি আপনার পিতা-মাতা সাথে আপনার কেমন সম্পর্ক কাম্য?" আপনারা সানন্দে মতামত প্রকাশ করুন, আর সবশেষে বলতে চাই, এই লেখাটি মানুষের কিছু মন্তব্যের ভিত্তিতে লেখা, মতবিরোধ হলেও তা মন্তব্যে প্রকাশ করতে পারেন।

ভালো থাকুন!

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৩

জাফরিন বলেছেন: ভাল লাগল কথাগুলো আপু। এখনও বাবামা হইনি। সময় হলে মেনে চলব।
ভাইবোনের মধ্যে সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত? আমার ছোটবোন (এইচ এস সি পরীক্ষার্থী) কোনও কথাই শুনতে চায় না। প্রচন্ড জেদি, তাকে সামলানো খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। কী যে করি বুঝিনা! সম্ভব হলে এ নিয়ে কিছু বলবেন, প্লিজ...
ধন্যবাদ

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩১

ফারিয়া বলেছেন: আমিও এখন হইনি, আপনার মতই বিশ্বাস করি হলে মেনে চলব।
আমি মনে করি ভাইবোনের সম্পর্ক অনেকটাই এমন, তবু একটু কাছাকাছি হবে, কেননা তারা একসাথে, আর কাছাকাছি বয়সের হয়। তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। পরিবর্তন আসছে তার মধ্যে, বয়সের সাথে সাথে এটা হয়। আপনি যা করতে পারেন, তার সাথে কথা বলুন, অনেক সময় ছোট ভাই বোনরা ভাবে বড় ভাইবোন বেশি বকছে, বেশি ভাবছে তাদের নিয়ে। এটা স্বাভাবিক, আপনার বোন এখন বড় হচ্ছে। হয়ত সে সব নিজ থেকে বলতে পারছেনা। তাই সে জেদ করছে বুঝাতে পারছেনা বলে। আপনাদের তাকে সাহায্য করতে হবে। আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে। :)

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৫

সিলেটি জামান বলেছেন: খুবই সুন্দর লিখেছেন। পোস্টে +++

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৬

ফারিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রথমেই পড়ার জন্য। আমাদের উপলব্ধিই কাম্য!

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৫

শহিদুল ইসলাম বলেছেন: বেশ ভালো লাগল কথাগুলো আপু

সুন্দর ।

অনেকদিন পর , আছ কেমন ফারিয়া আপু ?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪১

ফারিয়া বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো তোমাকে দেখে। আসলে ব্যস্ততা নিয়েই আছি, কিছুতে সময় দিতে পারছিনা। আমি আছি, আগের মতই, তুমি কেমন আছ?

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মোটামুটি সবগুলো দিকই তুলে এনেছেন। যে বাবা-মা সন্তানদের প্রিয় ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠতে পারেন তাঁরাই সেরা বাবা-মা। সন্তানদের সাথে সময় কাটানো, ঘুরে বেড়ানো, সন্তানদের চাহিদা যথাসম্ভব মেটানোর চেষ্টা করা, সামর্থ না থাকলে কনভিন্সিং ভাষায় তা বোঝানো, ইত্যাদি কাজগুলো সন্তানদের সাথে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক সৃষ্টিতে সহায়ক। সন্তানদের সাথে মধুর আড্ডার আয়োজন যে-কোনো বিষয়ে আলোচনা করার পরিবেশ সৃষ্টিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমি ডাইনিং টেবিলে প্রায় নিয়মিত এ কাজটি করি, ছেলেমেয়েদের সাথে ফান করি, কৌতুক শেয়ার করি, ওদের সাথে সাধারণ জ্ঞান, বক্তৃতা, ইত্যাদি প্রতিযোগিতার আয়োজন করি, ছবি তুলি। খুব আনন্দে দিন কেটে যায়। শুধু সন্তানই না, সন্তানের মাকেও এতে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। যেমন, চকোলেট আনার সময় ৩ সন্তানের জন্য ৪টা আনি, ওরা ৪র্থটা ওর মাকে দেয়, কারণ জানে এটা তার জন্য। মাঝে মাঝে আমি নিজেই ৪ নংটা স্ত্রীর হাতে তুলে দিই। স্ত্রীর সাথে মধুর সম্পর্ক সন্তানদের উপর সুপ্রভাব ফেলে, এটা মনে রাখতে হবে।

ভালো উদ্যোগ আপু। কোনো গবেষণা করছেন নাকি?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৪

ফারিয়া বলেছেন: আপনার উধাহরনটা ভালো লেগেছে। এটা ঠিক, বাবা-মায়ের মধ্যকার সম্পর্ক সন্তানের উপর প্রভাব ফেলে। ঠিক গবেষনা নয়, তবে আমাদের কিছু সমবয়সীদের প্রশ্ন করি, তাদের উত্তর আর নিজের কিছু ভাবনা জুড়ে এই লেখা। :)

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: হলে মেনে চলার চেষ্টা করব :!> :#> :P

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৫

ফারিয়া বলেছেন: একমত আমিও! :!> :D

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: আমি যে কবে বাবা হবো ??? টিপস দেওয়ায় জন্য ধন্যবাদ !

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১০

ফারিয়া বলেছেন: :#)
আশা করি দ্রুত হবে! :)
তোমাকেও ধন্যবাদ।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার লেখা।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৫৭

ফারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া পড়ার জন্য!

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৫

কলম.বিডি বলেছেন: আপু এই গ্রুপটাতে যেতে পারেন। আমি অনেক কিছু জানতেও পারি, আর প্রশ্নও করতে পারি বাচ্চা নিয়ে। মাঝে মাঝে সিটিং ও ডাকা হয়। যদিও একটাতেও এখনো যেতে পারিনি।
Click This Link

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:২৭

ফারিয়া বলেছেন: নিশ্চয়ই যাব ভাইয়া। আশা করি সাহায্য করতে পারব। :)

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:০৭

একজন আরমান বলেছেন: হুম।

ভালো লাগলো।
আমার সাথে তো আমার বাবা-মা এই রকম ব্যাবহার ই করেছেন।
এখন দেখার বিষয় আমি আর আমার স্ত্রী আমাদের সন্তানদের সাথে এমনটা করতে পারি কিনা। :)

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৩৪

ফারিয়া বলেছেন: চেষ্টা করবেন অবশ্যই আশা করি। কেননা তাদের পরবর্তিতে তারা আপনাদের কাছ থেকেই এসব শিখবে! ভালো থাকুন!

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:২১

নক্ষত্রচারী বলেছেন: যথার্থ হয়েছে । ভালো লাগলো জেনে :)

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৩৭

ফারিয়া বলেছেন: আমি তা জেনে খুশি হলাম। আশা করি উপায়গুলো সবাই প্রয়োগ করবে! :)

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৩৩

শোশমিতা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট !
খুব সুন্দর করে লিখেছেন আপু। অনেক ভালো লাগলো + +

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৪৪

ফারিয়া বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু!
তুমি অনেক ভালো থেকো!
শুভ রাত্রি!

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:০৯

রকিবুল আলম বলেছেন: পরে পড়ব ইনশাল্লাহ। অনেক বড় লেখা

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৫০

ফারিয়া বলেছেন: আশা করি ভালো লাগবে!

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৩৪

পাগলমন২০১১ বলেছেন: ki komu kisui kowar nai shob tumi koia falaicho.
++

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:০১

ফারিয়া বলেছেন: হেহেহে, তাহলে তুমি শুনে যাও!!! :#)

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:২১

শিপন মোল্লা বলেছেন: নিজে প্যাকটিস করবো বলেই আপানার পোস্ট ও মন্তব্য সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর পরামর্শ খুব মন দিয়ে পড়লাম। ও মনে গেথে রাখলাম। ধন্যবাদ আপু

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:০৩

ফারিয়া বলেছেন: আশা করি সাহায্য দেবে লেখাটা! :)

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৬

রকিবুল আলম বলেছেন:

Al-Adabul Mufrad (Bengali Translation)

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:০৬

ফারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:২২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
হঠাৎ অভিভাবক!

পোস্ট খুব ভালো হয়েছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:১১

ফারিয়া বলেছেন: ভাবছিলাম লেখব, তাই লেখা হয়ে গেল। আশা করি কাজে দিবে এসব। ভবিষ্যতে!!! :D

১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৩০

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: দারুণ পোষ্ট। কবে যে কামে লাগামু :#> :#> :!> :!> :!> :!> :!>

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:১৪

ফারিয়া বলেছেন: ওয়েট করেন, আরেকটু! =p~ :-P

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:১৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। অদূর ভবিষ্যতে কাজে আসবে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২৩

ফারিয়া বলেছেন: ইনশাল্লাহ, ভালো থাকবেন!

১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫২

কলম.বিডি বলেছেন: আমি ভাইয়া না রে আপু!!
তাড়াতাড়ি গ্রুপে যান। শুক্রবারে মিটিং আছে একটা। দেখেন আসতে পারেন কি না! আমি চেষ্টা করছি যাওয়ার...

০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২৪

ফারিয়া বলেছেন: ওহ, আমিতো দেশে থাকিনা। পারবোনা তাই। :(

২০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৩০

একজন আরমান বলেছেন: হুম। আগে বিয়ে করি তারপর বউকে এই ব্যাপারে একটা শর্ট কোর্স করাবো। B-)B-) ;);)

০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৪

ফারিয়া বলেছেন: ভালো, আপনি নিজেও নজর বুলিয়ে নেবেন তখন! :)

২১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১৬

ভিয়েনাস বলেছেন: সময় হলে আপনার ব্লগে এসে ঢু মেরে যাবো :!> :#)

০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৫

ফারিয়া বলেছেন: হেহেহে, আচ্ছা! :)
ততদিন ভালো থাকুন!

২২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৫০

অঞ্জলি বলেছেন:
ভালো লাগল।তাই দিলুম প্লাস:+++++।আমি আপনার নতুন বন্ধ।আমাকে বরণ করুন।ফ্রি হলে আমার ব্লগে আপনার আমন্ত্রন থাকল।

আর্শীবাদ করি আমি অঞ্জলি রায়
আপনি ভালো থাকুন সবসময়!!! .


শুভ রজনী!!!

০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:১৩

ফারিয়া বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম আমার ব্লগে! B-))
আশা করি আপনিও ভালো থাকবেন।
শুভরাত্রি। |-)

২৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০৮

সালমাহ্যাপী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।


অনেক সুন্দর করেই লিখেছো।

ভালো লাগা :)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩২

ফারিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ থাকলো আপু। ব্যস্ততার কারনে সময়মত উত্তর দিতে পারিনি বলে দুঃখিত!

২৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮

মাক্স বলেছেন: পোস্টে ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।
হঠাত করেই ডুব মেরে যান কেন? কেমন আছেন?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩৪

ফারিয়া বলেছেন: ঠিক সময় করতে পারছিনা। তাছারা লেখা পড়ার ধৈর্য হারিয়ে ফেলছি। তাই কম আসা হয়।

২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৮

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
কাজের পোস্ট


নয়া বাবা হইছি তো ...
কাজে লাগবে আশা করি....

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৫০

ফারিয়া বলেছেন: আশা করি কাজে ভালো ভাবে লাগবে! :)
কনগ্রেচুলেশন!!!

২৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

একটু স্বপ্ন বলেছেন:
উদ্যোগটি সুন্দর। আচ্ছা, এটাকি আপনার কোন গবেষণার অংশ? মনোবিজ্ঞান কি আপনার বিষয়? কিছু মনে করবেন না হয়তো এ কৌতুহলের জন্য। এ বিষয়ে আমারও অনেক কৌতুহল আর ভাবনা আছে। আমাদের দু'টো সন্তান।

আমার মনে হয়, সন্তানের সাথে বাবা-মার সম্পর্কটি হওয়া দরকার সহজ। সন্তান যেন বাবা-মার কাছে পর্যাপ্ত সময় পায়। সন্তানের ভাল লাগা মন্দ লাগাকে যেন বাবা-মা গুরুত্ব দেন তাহলেই সন্তান বাবা-মাকে কাছের মানুষ ভাবতে পারবে।

আরও অনেক কিছুই বলা যাবে, পরে।
ভাল হোক আপনার, আপনাদের।

২১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:৩৫

ফারিয়া বলেছেন: না আমার তেমন কোন জ্ঞান নেই এই বিষয়ে। তবে চেষ্টা করি জানতে। ঠিক, সহজ সম্পর্ক থাকা অবশ্যই উচিত, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনিও আপনার সন্তানদের নিয়ে ভলো থাকুন! :)

২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

একটু স্বপ্ন বলেছেন:
বুঝলাম আপু। তাহলে কি বাইরের কারও ষ্টাডী অনুসারে লিখেছেন? সেক্ষেত্রে লিংকটি দিলে ভাল হবে.. আরও রিলেভেন্ট তথ্য পাওয়া যাবে, ফলোআপ পাওয়া যাবে..

সুন্দর চিন্তার জন্য আবারও শুভকামনা। অনেক ভাল থাকুন। :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৩৯

ফারিয়া বলেছেন: ঠিক তাও না, অনেকের প্রশ্নের উত্তর আর নিজের মতামতে লেখেছি! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.