![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মুসলিম এবং আমি মুসলিম হিসেবে গর্বিত। এবং পাল্টে দিতে চাই ইসলাম ধর্মকে নিয়ে যত অমূলক ধারন। ইসলাম শান্তির ধর্ম। আসুন ইসলাম সম্পর্কে "পুরোপুরি" জানি এবং তা সত্য বলে মেনে নিই, আর দলে দলে এই শান্তির ধর্মে যোগ দিই।
রাখাইনদের বাংলাদেশ আশ্রয় দিলেও, এখন রোহিঙ্গাদের দিতে চাচ্ছে না!!! কারন কি? তারা মুসলমান তাই??? সব দেশই তো তাদের পার্শবর্তী রাষ্টের লোক বিপদে পরলে আশ্রয় দেয়, আমরা কেন দিব না? আসুন জেনে নেই রাখাইনদের আগমন সম্পর্কে...
সাগর পাড়ের উপজাতি : রাখাইন
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা .৬ ভাগ উপজাতি। এদেশে ৪৫টির বেশি উপজাতির বসবাস রয়েছে। রাখাইন সমপ্রদায় এরকম একটি উপজাতি।বাংলাদেশের সাগর পাড়ের জেলা পটুয়াখালী ও বরগুনায় এদের বসবাস বেশি।এছাড়া পার্বত্য এলাকায়ও এরা বসবাস করে,তবে সংখ্যায় কম।
রাখাইন কারা : রাখাইন শব্দটি রক্ষা ও রক্ষাইন শব্দ থেকে উদ্ভব। রক্ষা ও রক্ষাইন পালি শব্দ,এর অর্থ রক্ষনশীল । এ জাতির জীবন- যাপন,ধর্মীয় অনুশাসন,সংস্কৃতি প্রমান করে আসলেই এ জাতি রক্ষনশীল জাতি ।এ জাতির আর্বিভাব ঘটে খৃস্ট্রের জন্মেরও তিন হাজার তিন শত পনের বছর আগে,এ দাবী রাখাইন যুবনেতা তাহানের। তিনি তার ”বাংলাশের উপজাতি: রাখাইন” শীর্ষক বইয়ে লিখেছেন’ ”যিনি স্বীয় ব্যক্তিগত,ভাষাগত,ধর্মগত এবং চরিত্রগত আদর্শকে রক্ষা করেন তিনিই রাখাইন ”।
রাখাইন জাতির উদ্ভাব : রাখাইনদের অদিবাস বর্তমান মিয়ানমারের আরাকানস প্রদেশ। আরাকানস বর্তমানে মিয়ানমারের অঙ্গরাজ্য হলেও একসময় এটি ছিল স্বাধীন সার্ভভেীম দেশ। আরাকানস নামের উৎপত্তি argent এবং arcadia শব্দ থেকে। argent শব্দের অর্থ রৌপ্য শুভ্র এবং arcadia শব্দের অর্থ সুখ শান্তিময়। একত্রে আরাকনস শব্দের অর্থ রৌপ্য শুভ্র সুখ শান্তিময়। অতীত ইতিহাস খুজে দেখা যায় আরাকানসের নামের যথার্থতা ছিল।ইউরোপীয় বনিকেরা এ নামকরন করেছিল।১৭৮৪ সালে বর্মরাজা আরাকানস বা রাখাইন প্রে দখল করার কারনে এরা দেশ ত্যাগ করে এবং দক্ষিনাঞ্চালীয় উপকুলীয় এলাকায় বসতি স্তাপন করে।
১৭৮২ সালে রামপ্রে’র বিভাগীয় শাসনকর্তা মহাসামন্ত উপাধি ধারন করে রাখাইন সিংহাসনে আরোহন করে। তখন থেকেই রাখাইন জাতির ভাগ্যের পতন ঘটে।বর্মীরাজা বোদকায়া আরাকান দেশ বা রাখাইন প্রে”র স্বাধীন রাজাকে যুদ্দে পরাজিত করে বিশ্বখ্যাত মহামুনি ফয়া বা বেীদ্ব মূর্তি তার রাজধানী মন্দালয়ে নিয়ে যায় এবং স্তাপন করেন । এতে আরাকানবাসী রাখাইন বেীদ্বরা ক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তারা বর্মী দখলদার বাহিনীর বিরুদ্দে বিদ্রোহ ঘোষনা করে। কিন' বর্মী দখলদার বাহিনীর রাজা বোদকায়া আরাকান বিদ্রোহীদের দমনে নিষ্ঠুরতার পথ অবলম্বন করে । তারা নির্বিচারে পুরুষ-নারী, শিশুদের উপড় নির্মম নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালায় । নির্মম নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞের বীভষ্যতায় অতংকিত ,পরাজিত ক্যাপটেন মংগ্নী,ক্যাপটেন উম্রাচো তিনখানা বড় সমুদ্রগামী নেীকা যোগে সপরিবারে আরাকানের পশ্চিম-দক্ষিন তীরে অবস্তিত সচেতন তং গ্রাম থেকে সোজাসুজি পশ্চিম দিকে সাগর পাড়ি দিয়ে বঙ্গোপসাগরের মোহনায় পশ্চিম তীরে অবসি'ত রাঙ্গাবালী নামক দ্বীপে নোঙ্গড় করে। তখনকার দিনে এসকল দ্বীপ ছিল জঙ্গলাকীর্ন , দুর্ভেদ্য ও জনমাবহীন ।
বাংলাদেশে প্রথম বসতি : ১৭৮৪ সালে আরাকানের মেঘবতীর স্বান্দ্যে জেলার এক নির্জন এলাকা থেকে ১৫০ টি পরিবার বর্মী রাজার অত্যাচারের হাত থেকে মুক্তি লাভের আশায় ৫০টি নেীকা যোগে বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে , অবশেষে তিনদিন তিনরাত পর বাংলাদেশের সর্বদক্ষিনে পটুয়াখালী জেলার হিংস্র জীবজন'তে পরিপূর্ন অরন্য ভূমির বিভিন্ন দ্বীপাঞ্চলে পেীছায় । হিংস্র জীবজন'র সাথে যুদ্ব করে রাখাইনরা এসব অরন্যভূমি বনজঙ্গল পরিস্কার করে তাদের সাথে আনা ধান ও অন্যান্য বীজ বপন করে ।
আজ থেকে ২৩০ বছর আগে এদেশে আসার ফলে রাখাইন বেীদ্ধ সমপ্রদায়ের ইতিহাস ও ঐতিহাসিক ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল । রাঙ্গাবালী দ্বীপ থেকে আস্তে আস্তে এরা ছড়িয়ে পড়েছিল-বড়বাইশদিয়া , মেীডুবি , কলাপাড়া ,তালতলী ,কুয়াকাটায় ।১৯৪৫ সালের হিসাব অনুযায়ী দক্ষিনাঞ্চলের পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলায় রাখাইন এর সংখ্যা ছিল ২৫ হাজার আর পাড়ার সংখ্যা ছিল ২২০টিরও বেশি । পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় ১৯৭০-১৯৭১ সালের জরিপ অনুযায়ী রাখাইন এর সংখ্যা ছিল ১০ হাজার আর পাড়ার সংখ্যা ছিল-২৮টি । ১৯৯০-৯১ সালের জরিপে এদের সংখ্যা ছিল ৫২৮২ জন আর পাড়ার সংখ্যা ছিল-২৮টি । ২০০০-২০০১ সালের জরিপে এদের সংখ্যা ছিল ১৫৬০ জন আর পাড়ার সংখ্যা হল-২৮টি ।
রাখাইনরা যখন উপক'লীয় এলাকায় বসবাস শুরু করে তখন তা ছিল অরন্যভূমি বনজঙ্গল ,দুর্গম ও হিংস্র শ্বাপদের বিচরন ভূমি ।বাঘ ,বন্য মহিষ ,গরু, বিষধর সাপ ডাঙ্গায় আর জলে ছিল কুমির । তবু তারা বহু কস্টে অপেক্ষাকৃত পরিস্কার জায়গায় গাছপালা কেটে ঝোপঝাড় পরিস্কার করে ঘরবাড়ি ও আবাদীজমি তৈরি করে । হিংস্র প্রানীর হাত থেকে বাঁচার জন্য উচু মাচা তৈরি করে ঘর বাড়ী তৈরি করে । বাড়ীর চারপাশে বেড়া দিয়ে রাখত । সমস্ত এলাকা ১০/১২ হাত উচু সুন্দরী কাঠ দিয়ে প্রাচীর বানিয়ে রাখত ।বন্য মহিষ ,শুকর ,বন্য গরু ,হরিণ ইত্যাদি ফসল নষ্ট ক- ফেলত । ফলে আবাদী জমির চারপাশে বেড়া দিয়ে রাখতে হত।এছাড়াও ছিল বড় বড় ইদুরের উপদ্রব ।
বিস্তারিতঃ ক্লিক করুন
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:০৪
শিকদার বলেছেন: হতে পারে, কিন্তু প্রশ্ন যখন বিবেকের কাছে এবং প্রশ্ন যখন জীবন মৃত্যুর তখন সবাইকে একটু ভেবে দেখা দরকার। মানুষ মারা যাচ্ছে।
আমরা সবাই একসাথে নামলে অসম্ভব বলে মনে হয়না, কিন্তু আজকে আমরা সবাই মানবতাবাদী হয়ে গেছি, সেটাই দুঃখ।
২| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:০৬
সুখী পাগলা বলেছেন: লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ফকিরের মার কাছে দুঃখের কথা , আমাদের দেশে আমরাই ঠিক মতন বাচতে পাচ্ছিনা , খাদ্যের অভাব মানুষ খুন হচ্ছে গুম হচ্ছে গাড়ি এক্সিডেন্টে দৈনিক কম করে হলেও ২০ থেকে ২৫ জন মারা যাচ্ছে , এর চেয়েকি বার্মায় শান্তি বেশি নয় ? গত এক সপ্তাহের দাঙ্গায় রোহিঙ্গা মরেছে মাত্র ১৭ জন , কিন্তু বাংলাদেশে কম করে হলেও দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ জন মানুষ অস্বাভাবিক ভাবে মারা যায় , খুন হয় গুম হয় , আর গাড়ি এক্সিডেন্টে কত জন মারা যায় তার হিসাবই নাই । হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে থাকে । তাদের চেয়ে কি বার্মায় বৌদ্ধদের হাতে নির্যাতিত হওয়া ভালো নয় । বার্মা কোন কিছুরই অভাব নাই , তাদের দেশের উৎপাদিত ফসল দিয়ে তারা ১২ মাস নয় ২৪ মাস খেলেও শেষ হয় না । ৯ লাখ বর্গ মাইলের দেশ মায়ানমার জনসংখ্যা মাত্র ৫ কোটি , তারা যদি ৫ কোটি মানুষ এক সাথে মিলে মিশে থাকতে না পারে তাহলে আমাদের কি দোষ , আমাদের দেশ ১ লখ ৪৭ হাজার বর্গমাইলের দেশ আর জনসংখ্যা ১৭ কোটি , পানি হতে শুরু করে জীবন যাপনের জন্য সব কিছুই আমাদের কিনে খেতে হয় , আমাদের মতন অসহায় মানুষ পৃথিবীতে আর আছে বলে মনে হয় না । আর তার মধ্যে আরেক বিপদ , ফকিরের মার কাছে দুঃখের কথা বলার মতন অবস্থা , আমাদের দেশ নিজেই চলতে পারেনা তার মধ্যে আবার রোহিঙ্গাদের চালাবে
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:১০
শিকদার বলেছেন: হুম।
৩| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:১৫
বাংলার চে বলেছেন: মগ চাকমা রাখাইন সবাইকে কেটে কেটে বঙ্গেপসাগরে ফেলা উচিত........
৪| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:২১
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: 5 lakh rohinga goto 5year er beshivden theke bd palse.... valo obosthateo ferot dite pare ni tader.... r koto???
৫| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:২৫
মাইদেশ বলেছেন: বাংলাদেশ জায়গা দেয়ার ব্যাপারের চেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে তথাকথিত মুসলিম বিশ্ব এবং তাদের নেতারা এ নিয়ে কঠোর প্রতিবাদ করেনা ........সেই সব মহাবুলি মার্কা মুসলিম নেতারা এবিষয় কিছু বলছেনা.........আর মুসলিম নেতারা জানেইনা কি বলতে হবে।
বাংলাদেশ অবশ্যই জানে কি করতে হবে.....
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:৩৪
শিকদার বলেছেন: বাংলাদেশ যদি জানতই তবে আরাকান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ই বাংলাদেশের অংশ থাকত।
৬| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:২৭
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: সব জায়গায় ধর্ম কে টেনে এনে ধর্মের বারোটা না বাজালে কি হয়না !!!
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:৩২
শিকদার বলেছেন: সব জায়গাই এই ধরনের বুলি আওড়াবেন না। বর্তমানে কিছু কমন বুলির মধ্যে এটা একটা।
নিজেতো কিছু করবেন না আরেক জন কিছু করতে চাইলে তাকে পা ধরে টানবেন।
সব কিছু থেকে ধর্ম কে বাদ দেওয়ার ফলেই আজকে মুসলমানদের এই অবস্থা।
মানুষ মারা যাচ্ছে, আরও কিছু বলতে হবে। বিবেক আজ কোথায় হারাল, ইয়া আল্লাহ্।
৭| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:৪৭
সাদি সবার প্রিয় বলেছেন:
মংডু থেকে গোপনে সংগৃহীত কিছু এক্সক্লুসিভ ছবি
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১:০৩
শিকদার বলেছেন: ছবি দেখিয়ে লাভ নাই, আমরা মানবতাবাদী। আমাদের বিবেক নাই। বিদেশে ডাকাতি কইরা ধরা পরলে আমাদের বিবেক দাড়ায়ইয়া যায়, কিন্তু সাধারন মানুষ মরলে আমাদের বিবেক ঘুমায়।
৮| ১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:৫২
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: লেখক বলেছেন: সব জায়গাই এই ধরনের বুলি আওড়াবেন না। বর্তমানে কিছু কমন বুলির মধ্যে এটা একটা।
তাই নাকি আর কি কি কমন বুলি আছে বলবেন কি ?? তাহলে ভবিষ্যতে এড়িয়ে চল্বো নে,
প্রথম বার কমেন্ট করলাম মুছে দিলেন কেনো ??
খারাপ কি বলেছি ? আপনার মতো সব জায়গায় ধর্ম নিয়ে টানা টানি করার জন্য আজকে নাস্তিকেরা ধর্মকে নিয়ে ফাজলামি করার সুযোগ পায়।
রোহিঙ্গারা মুসলিম না হলে আপনি কি বলতেন ?
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১:০১
শিকদার বলেছেন: কথা নয় আওয়াজ হচ্ছে।
এখন ফাউ প্যাচাল পারার সময় না, দেখুন ভাই। আপনি কি বুঝতেছেন না? না বুঝলে না বুঝেই থাকুন। এই ধরনের মন্তব্য আসল বিষয় বস্তু থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যায়। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:০০
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ফকিরের মার কাছে দুঃখের কথা , আমাদের দেশে আমরাই ঠিক মতন বাচতে পাচ্ছিনা , খাদ্যের অভাব মানুষ খুন হচ্ছে গুম হচ্ছে গাড়ি এক্সিডেন্টে দৈনিক কম করে হলেও ২০ থেকে ২৫ জন মারা যাচ্ছে , এর চেয়েকি বার্মায় শান্তি বেশি নয় ? গত এক সপ্তাহের দাঙ্গায় রোহিঙ্গা মরেছে মাত্র ১৭ জন , কিন্তু বাংলাদেশে কম করে হলেও দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ জন মানুষ অস্বাভাবিক ভাবে মারা যায় , খুন হয় গুম হয় , আর গাড়ি এক্সিডেন্টে কত জন মারা যায় তার হিসাবই নাই । হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে থাকে । তাদের চেয়ে কি বার্মায় বৌদ্ধদের হাতে নির্যাতিত হওয়া ভালো নয় । বার্মা কোন কিছুরই অভাব নাই , তাদের দেশের উৎপাদিত ফসল দিয়ে তারা ১২ মাস নয় ২৪ মাস খেলেও শেষ হয় না । ৯ লাখ বর্গ মাইলের দেশ মায়ানমার জনসংখ্যা মাত্র ৫ কোটি , তারা যদি ৫ কোটি মানুষ এক সাথে মিলে মিশে থাকতে না পারে তাহলে আমাদের কি দোষ , আমাদের দেশ ১ লখ ৪৭ হাজার বর্গমাইলের দেশ আর জনসংখ্যা ১৭ কোটি , পানি হতে শুরু করে জীবন যাপনের জন্য সব কিছুই আমাদের কিনে খেতে হয় , আমাদের মতন অসহায় মানুষ পৃথিবীতে আর আছে বলে মনে হয় না । আর তার মধ্যে আরেক বিপদ , ফকিরের মার কাছে দুঃখের কথা বলার মতন অবস্থা , আমাদের দেশ নিজেই চলতে পারেনা তার মধ্যে আবার রোহিঙ্গাদের চালাবে