নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনতিবিলম্বে চাল, ডাল, তেল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম কমাও।

১২ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৪৭

অনতিবিলম্বে চাল, ডাল, তেল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম কমাও।
যারা আওয়ামী লীগ করেন তারা কি বাজারে যান। দ্রব্য মূল্যের চরম উর্ধগতি সাধারন জনগনের জীবন উষ্ঠাগত। সাধারন জনগনের দৈনিক কত আয় করে আর খরচ হয় কত। এটা যদি আপনি না জানেন বা যেনে মুখে কুলুপ এটে বসে থাকেন তাহলে আপনি কিসের আওয়ামী লীগ করেন। বঙ্গবন্ধু কি এ আওয়ামী লীগের শিক্ষা দিয়ে গেছেন। বাজারে আগুন আর আপনার বসে বসে তামাশা দেখছেন। বানিজ্য মন্ত্রি জনাব টিপু মুন্সী ভাল লিডার সন্দেহ নেই কিন্তু তিনি বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। তার মানে মানে মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। একজন ভাল লিডার যে একজন ভাল মন্ত্রি হবেন এমন তো কথা নয়। বাজারে বেশ কয়েকদিন যাবৎ আইন শৃংখলা বাহিনীর লোকজন মনিটরিং করছে। ফলাফল দেখার অপেক্ষায় রইলাম।নপুংসকে দেশ ভরে গেছে। সব পণ্যের দাম আকাশ ছোয়া আর পলিটিশিয়ান বসে বসে গাজা টানছে।
• বিএনপির কথা আর কি বলবো একটা অথর্ব ভঙ্গুর, পলকা, ক্ষণস্থায়ী, অথর্ব, জরাগ্রস্ত, নশ্বর,জরাজীর্ণ, জরাগ্রস্ত, কালজীর্ণ, অতিবৃদ্ধ, গলিত,অক্ষম, বিকলাঙ্গ, অশক্ত, শক্তিহীন, বিকল, সম্পূর্ণ অকেজো, সম্পূর্ণ বাজে, অখদ্যে, অবদ্যে, নিষ্কর্মা, অথর্ব, অগার দল এটা।দেশে এতো এতো কান্ড ঘটে যাচ্ছে একদিন একটা জনগনের ইস্যু নিয়ে হরতাল দিতে সাহস পেল না। যদি মানুষের দুর্ভোগ নিয়ে হরতাল ডেকে ফকরুল আর রিজভী মটকির ভিতর পালিয়ে থাকতো তাও মনে হতো যে একটা জনগনের ইস্যু নিয়ে হরতাল দিয়ে অন্তত পালিয়েতো ছিলো ! এদেশের বুদ্ধিজীবী, সোসাল ওয়ার্কার সবাই কি মারা গেছে। এভাবে একটা জাতি বদীর হয়ে গেল। যে জাতির ১৯৭১ সালে দুনিয়া কাপানো হুংকার দিয়ে ত্রিশ লক্ষ তাজা প্রান আর ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে, সে জাতি কিভাবে দেশের এমন দুর্যোগের সময় চুপ থাকতে পারে আমাদের বোধগম্য হয় না।
চাল-ডাল_তেল সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ২৮ মার্চ সারাদেশে বাম গণতান্ত্রিক জোটের আহ্বানে ৬-১২ টা হরতাল ডেকেছে তাদের সংগ্রামী সালাম জানাই। অনতিবিলম্বে চাল, ডাল, তেল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম কমাও।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:৩৫

গরল বলেছেন: জীবনে কত আন্দোলন দেখলাম, অমুকের অবমাননার আন্দলোন, তমুল বই পোড়ানো বিরুদ্ধে আন্দলোন, মূর্তি সরানোর পক্ষে বিপক্ষে আন্দলোন, ফিলিস্তীনে বোমা পড়লে আন্দোলন, কেউ একটা বই লিখছে সেটা নিষিদ্ধের নিয়ে আন্দলোন, ফ্রান্সে একটা কমিক বইএ কিছু একটা ছাপছে সেটা নিয়ে আন্দলোন, খেলা নিয়ে আন্দলোন এমনকি নাটকে কাউকে ফাসি দিছে সেটা নিয়েও আন্দলোন হয়েছে। এসব আন্দলোন স্বতস্ফুর্ত ভাবেই হয়েছে, এমনকি ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আন্দলোনে জীবন পর্যন্ত দিয়েছে অনেকে। কিন্তু মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জীবনে কোন আন্দলোন বা রাস্তায় নামতে কাউকে দেখিনি। তার মানে কি, এটা কারো জন্য কোন সমস্যা হয়ত না।

২| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৩১

বিটপি বলেছেন: দাম কমানোর বুদ্ধি বাতলান তো দেখি! আমদানি পর্যায়ে যে বস্তুতে ৪০-৫০% ট্যাক্স দিতে হয়, তার দাম কমানোর সুযোগ কোথায়? আমদানি ও সরবরাহ পর্যায়ে যে বস্তুর খরচ বেশি পড়ে, তার দাম ব্যবসায়ীরা কমাবে কিভাবে? সরকার কিভাবে কমাবে? ভর্তুকি দিয়ে? ভর্তুকি দিলে কিছু ভুখা নাঙ্গা মানুষ খেতে পাবে - কিন্তু সরকার বা দেশের উন্নতিতে তা কিভাবে অবদান রাখবে?

যেহেতু মূল্যবৃদ্ধির কারণে না খেতে পেয়ে কেউ মারা যায়না, তাই ভর্তুকি দিয়ে মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার দাবি উজবুকি দাবি।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: যারা দাম কমানোর দায়িত্বে তারাই সিন্ডিকেট করে দলীয় লোকদের বেশুমার আর্থিক সুবিধা দিতে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩১

খুশিতে বলেছেন: মাননিয় এডমিনের দৃষটি আকরষন করছি।

এই ব্লগারের দাবি অবলিম্বে মেনে নিন, জিনিস পত্রের দাম কমিয়ে দিন।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিষপত্রের যা দাম দেখছি তাতে বহু মানুষই অনাহারে, অর্ধাহারে আছে। মধ্যবিত্তরা আছে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায়। তারা না পারছে হাত পাততে, না পারছে মুখ ফুটে কিছু বলতে লোকলজ্জার ভয়ে।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪১

খুশিতে বলেছেন: আপনি লিভ টুগেদারের জন্য যে আন্দোলন করসিলেন তার কি হল? সফল হয়েছেন?

৭| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩০

জুন বলেছেন: আমাদের একজন মাননীয় মন্ত্রী বলেছেন আমাদের দেশের শ্রমিকরা প্রতিদিন যে মজুরী পায় তা দিয়ে তারা ২০ কেজি চাল কিনতে পারে । এতে মনে হয়, হয় দেশে চালের দাম সাংঘাতিক রকম কমেছে অথবা তাদের মজুরী বেড়েছে ইনফ্লেশনের সাথে এডজাস্ট করে ।

৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: বাজারে কোনো জিনিসপত্রের দাম কমবে না।
এই কিছু দিনের মধ্যেই দেখবেন, নেতারা বলবে, রোজার মধ্যে যদি কেউ দাম বাড়ায় তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। নেতাদের এরকম কঠিন হুশিয়ারীতে ব্যবসায়ীদের কিছুই যাবে আসবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.