নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াত-শিবিরের দখল: জাতীয় রাজনীতির অশনি সংকেত।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৪০

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াত-শিবিরের দখল: জাতীয় রাজনীতির অশনি সংকেত।
------------------------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশের রাজনীতির আয়না হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনেই ডাকসু ছিল কেন্দ্রীয় শক্তি। সেই ডাকসু আজ উগ্র ধর্মজীবি জামায়াত ইসলামী ও তাদের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের হাতে নতুন করে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে।
সাম্প্রতিক ডাকসু নির্বাচনে ফলাফল ঘোষণার আগেই শিবির বিজয় মিছিল করেছে। অথচ কয়েক হাজার ভোট গণনা করতে সারারাত লেগে গেল। এনসিপি ও এবি পার্টির মতো নতুন মুখোশধারী শক্তিগুলো আসলে জামায়াতের বিকল্প প্ল্যাটফর্ম, যারা নির্বাচনের নামে শিবিরকেই সহযোগিতা করেছে।
ডাকসুর ভিপি জিএস: স্বাধীনতার পর থেকে
ডাকসুর ইতিহাস সবসময় জাতীয় রাজনীতির প্রতিচ্ছবি। স্বাধীনতার পর থেকে এর নেতৃত্ব যেসব হাতে গেছে, তা দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির দিক নির্দেশ করেছে।

সাল ভিপি জিএস মন্তব্য/প্যানেল
১৯৭২ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম (ছাত্র ইউনিয়ন) মাহবুবুর জামান স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকসু নির্বাচন
১৯৭৩ নির্বাচন হয়েছিল, তবে ফলাফল স্থগিত কর্তৃপক্ষ ফল প্রকাশ করেনি
১৯৭৯ মাহমুদুর রহমান মান্না আখতারুজ্জামান জাসদ–ছাত্রলীগ প্যানেল
১৯৮০ মাহমুদুর রহমান মান্না আখতারুজ্জামান বাসদ–ছাত্রলীগ প্যানেল
১৯৮২ আখতারুজ্জামান জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বাসদ–ছাত্রলীগ প্যানেল
১৯৮৯ সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ (ছাত্রলীগ) মুশতাক আহমেদ (জাসদ ছাত্রলীগ) যৌথ প্যানেল (ছাত্রলীগ + বাম সংগঠন)
১৯৯০ আমানউল্লাহ আমান (ছাত্রদল) খায়রুল কবির খোকন (ছাত্রদল) ছাত্রদল প্যানেল জয়ী
২০১৯ নুরুল হক নুর (স্বতন্ত্র/গণফোরাম ঘরানা) গোলাম রাব্বানী (ছাত্রলীগ) বিতর্কিত নির্বাচন, দীর্ঘ বিরতির পর অনুষ্ঠিত

এই ধারাবাহিকতা প্রমাণ করে যে সময়ে যে শক্তি জাতীয় রাজনীতিতে প্রভাবশালী ছিল, সেই শক্তিই ডাকসুতে আধিপত্য বিস্তার করেছে।

ছাত্রদলের সরে যাওয়া ও শিবিরের উত্থান

একসময় বিএনপি ঘরানার ছাত্রদল ঢাবির রাজনীতিতে শক্তিশালী অবস্থান নিয়েছিল। কিন্তু তারা ধীরে ধীরে ক্যাম্পাস রাজনীতি ছেড়ে দেয়ার পরিবর্তে টেম্পুস্ট্যান্ড, বাসস্টেশন ও খেয়াঘাট দখলে মনোযোগ দেয়। ফলে ব্যবসায়িক নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় তারা ক্যাম্পাসে প্রভাব হারায়।

অপরদিকে জামাত ও তাদের সহযোগী শক্তি যেমন এনসিপি সচিবালয়ে পুলিশ নিয়োগের মাধ্যমে ক্ষমতার নেটওয়ার্ক তৈরি করছে, প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গাতেও তারা লোক ঢুকিয়ে দখল কায়েম করছে। বিএনপি জানে না বা চোখ ফিরিয়ে রেখেছে। এদিকে বিএনপি ও তাদের ছাত্রদল শুধু চাঁদাবাজী নিয়ে ব্যস্ত—ফলে প্রকৃত রাজনৈতিক প্রভাব ও কৌশলগত দখল শিবিরের হাতে চলে গেছে।
আজ ছাত্রদল ক্যাম্পাসে প্রায় অদৃশ্য। স্বাধীনতা-বিরোধী ছাত্রশিবির সেই শূন্যস্থান পূরণ করে নিয়েছে।

বিএনপি ও বামদের দুর্বলতা
ঢাবির সাম্প্রতিক ডাকসু নির্বাচন প্রমাণ করেছে বিএনপি ও বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো শিবিরের কাছে পরাজিত। জাতীয় রাজনীতিতেও তারা প্রান্তিক অবস্থায় চলে যাচ্ছে। যদি এখনই তারা ঐক্যবদ্ধ রাজপথের আন্দোলনে নামতে না পারে, তবে শিবির ও তাদের সহযোগী শক্তিগুলো জাতীয় নির্বাচনের ময়দান দখল করে নেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ যে পরিস্থিতিতে পড়েছে, তা গোটা বাংলাদেশের জন্য অশনি সংকেত। প্রগতিশীল শক্তি বিভক্ত থাকলে জামায়াত-শিবির পুনরায় মাথা তুলবে। ইতিহাস বলছে যে শক্তি ডাকসু দখল করে, তারাই ভবিষ্যতের জাতীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করে। তাই বিএনপি ও বামদের এখনই বুঝতে হবে তাদের একমাত্র বিকল্প হলো ঐক্যবদ্ধ রাজপথের সংগ্রাম।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১২

ক্লোন রাফা বলেছেন: রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করে আছে যখন প্রভুভক্ত দালাল !তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস তো অনিবার্য।
জাফর ইকবাল স‍্যারের কথা সত্যি হয়ে গেছে। মাদ্রাসা হোতে আর বেশি দিন নয়।

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মোটাদাগে ধরেই নিয়েছিলাম বি.এন.পি.পন্থী কেউ আসতে পারে কিন্তু এই ফলাফল বেশ উদ্বেগের। সাম্প্রতিক সময়ে বি.এন.পি.-র চাঁদাবাজির ঘটনাগুলোর কম-বেশী প্রভাব থাকবে সেটা মনে হয়েছে কিন্তু এভাবে ফলাফল আমূল পাল্টে যাবে সেটা মনে হয় নি। আবিদের কারচুপির অভিযোগ খতিয়ে দেখা দরকার।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ ইফতেখার ভূইয়া , কোন হিসাবে আপনি ধরে নিয়েছিলেন যে, বি.এন.পি.পন্থী ছাত্রদল জিতবে? ছাত্রদল প্রার্থীদের কি ডাকসু নির্বাচনের আগে কোনদিন দেখেছেন? সম্পুর্ন অপরিচিত ছাত্রদল প্রার্ত্থীরা ছাড়া আর সব প্যনেলের প্রার্থীদের মুখ চেনা ক্যম্পাসে। আবিদ নামের একটা ক্লাউন ও ছাত্রদলের গুন্ডারা গতকাল যা করেছে , তাতে বিএনপির ইমেজ আরো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

জুলাই বিপ্লবীরাই ডাকসুতে জিতবে খুব স্বাভাবিক।

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:২১

সামছুল আলম কচি বলেছেন: বুঝেন নাই কিছু; ওল-কে বলেন লিচু !!! ৩৯ হাজার ছাত্র-ছাত্রী মধ্যে প্রায় ৮০% অর্থাৎ ৩১ হাজারেরও বেশী ছাত্র-ছাত্রী ভোট দিয়েছে। ওরা কি আপনাদের মতো ব্লক হেডেড ?? জাহানারা ইমামের একাত্তরের দিনগুলি বইটা পড়েছেন ??? মনে হয় না !!! ওই বইতে খলীল জীবরান (ভূবন বিজয়ী শিল্পী লতা মঙ্গেশকর এর প্রিয় লেখক) এর সন্তারদের নিয়ে লেখা একটা কবিতার রেফারেন্স আছে; সময় থাকলে পড়েন !! আর কিছু না হলেও নিজের সন্তান-সন্তুতি নিয়ে টেনশন কমে যাবে; সঠিক গাইডলাইন দিতে পারবেন। চাটুকার, দালার, যোগ্যতাহীন নপুংস নয়; যোগ্য মানুষই এখন এদেশে বেশী প্রয়োজন।।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৩৫

এনামেল হউক বলেছেন: লীগের কুত্তাদের কাতরামি শুরু হয়ে গেছে। মজা পাচ্ছি।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৭

এম এ কাশেম বলেছেন: এত হা-হুতাশ কেনরে ভাই? গণতন্ত্রের কথা বলতে বলতে গলা ফাটান , আবার বিরোধী দল আসলে তখন সব রসাতলে গেলো বলে
কান্না জুড়ান কেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা আপনার মত দল কানা বলদ না, তারা সব দলকে দেখেছে , জেনেছে ; জেনে শুনে তারা ভোট দিয়েছে শিবিরকে, নিজেদের প্রতিনিধি নিজেরাই বেচে নিয়েছে, তাতে আপনার সমাস্যা কি বুঝলাম না।

ষাড়েঁর নাস্তিকের আস্তানা হওয়া থেকে মাদ্রাসা হওয়া অনেক উত্তম।

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০২

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: কেন শিবিরের প্যানেলের ছেলে গুলো তো ভালই। ভাল মানুষ নেতৃত্বে আসলে সমস্যা কোথায়? আসলে ইসলাম জিতলে আপনার মত বাম মানুষদের চুলকায় বেশি। আপনারা বিনাশ মলম লাগিয়ে চুলকাইতে থাকেন।

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: @ঢাবিয়ান, আমি ঢাবি'র ছাত্র নই, সুতরাং ক্যাম্পাসে কে পরিচিত মুখ সেটা আমার জানা নেই। এই নির্বাচন আপনি যেভাবে দেখছেন, খুব সম্ভবত আমি সেভাবে দেখছি না। বড় দল হিসেবেই ভেবেছিলাম হয়তো বি.এন.পি.-র প্রার্থী আসবে। ঢাবি-তে শিবিরের শক্ত অবস্থান আছে বলে আমি জানতাম না। সব সময় দেখেছি চবি-তে ওরা বেশ ভালো অবস্থানে থাকে। যদিও আমার এ ব্যাপারে আপটুডেট জানা নেই। আমি বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলের সমর্থক নই (জামায়াতের প্রশ্নই আসে না)। তবে কেউ ভালো কাজ করলে সেটার প্রশংসা করতে দোষ দেখি না আর খারাপ করলেও সেটার সমালোচনা করাকে সঠিক বলে মনে করি। ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯

আরোগ্য বলেছেন: অভিনন্দন ছাত্র শিবিরদের। "অশনিসংকেত" নাকি আশীর্বাদ তা সময়ই বলে দিবে। আওয়ামী বিএনপি যে কি উন্নয়ন করেছে তা সবাই দেখেছে। এবার একটু ধৈর্য ধরুন।

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৫

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: অশনি শংকেত কেনো ? এক্টু বুঝায়া কন।

১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছু নষ্টদের অধিকারে।

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভোটাররা নির্বাচিত করলে আপনার এতো পিত্তি জ্বলার কারণ কী?

১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: আওয়ামি-বিনপি কোয়ালিশন ছাড়া এই মাদ্রাসা কে আবার বিশ্ববিদ্যালয় বানানো যাবে না। এখনও মেজরিটি স্টুডেন্ট শিবির বিরূধী। ভোট ভাগ হয়ে যাওয়াতে ৩৩,০০০ র থেকে ৭৫০০ ভোট পেয়েও নির্বাচিত

১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যাহা হয়েছে ভালো হয়েছে । আমরা খুব খুশি । জনতার জয় হয়েছে।

১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬

এম এ কাশেম বলেছেন: নষ্টদের কষ্ট বুঝি -
রাম বাম মিলে নাস্তিকের আড্ডাখানা বানাইতে পারে নাই
তাই তাদের মনে অনেক কষ্ট, তাদের পাছায় কাছায়
গিরায় গিরায় চুলকানি।

১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

এনামেল হউক বলেছেন: @রাজীব নুর, হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা রে তোর গায়ে, দিলো তোরে (আর তোর হাসিনা+লীগরে) পোন্দায়ে

১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫২

নতুন বলেছেন: গতকাল ভোট ডাকাতি হয় নাই। কারচুপি হয় নাই। তাই শিবির ছাত্রদের সরাসরি ভোটে জয়ী হয়েছে তাই ভোট এবং নির্বাচন পদ্বতি নিয়ে বলার কিছুই নাই।

যেটা হয়েছে সেটা হইলো আয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে দূনিতি করে বিষয়টাকে সবার সামনে ছোট করেছে।

আর বিএনপি চাদাবাজী, দখলদারী মনভাবের কারনে ছাত্ররা তাদের ভোট দেয়নাই।

দুটাই বড় দুই দলের রাজনিতিক পরাজয়।

আর শিবিরের এই জয়ের পেছনে যে পরিকল্পনা রয়েছে সেটার ৫% ও বিএনপি করেনাই। শিবির সাধারন ছাত্ররা যেটা পছন্দ করে সেই মোড়কে তাদের প্রার্থী পরিবেশন করেছে।

১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭

এম এ কাশেম বলেছেন: আওয়ামি-বিনপি কোয়ালিশন দিয়ে আর কোন কাজ হবে নারে ভাই।পাবলিক বুঝে গেছে আওয়ামি-বিনপি কি, শুধু কিছু বলদ মার্কা
অন্ধ লোক জন বুঝে নাই, বুঝবেও না, বুঝার হেডেমটাই এদের নাই, কারন এরা দালাল। পাবলিক এখন চেতনাবাজ ব্যাংক ডাকাত, দূর্নীতিবাজ, ধর্ষক, চান্দাবাজ, টেন্ডারবাজ আর ভারতীয় দালালদের চিনে গেছে।
সময় আছে - ভাল হয়ে যান,
নেপালের দিকে তাকান - পাবলিকের মাইর কি জিনিষ বুঝবেন।

১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০০

নতুন বলেছেন: তাই আপার মতে চেতনা বিক্রি না করে নতুন প্রযন্মকে দেশপ্রেম শেখাতে হবে।

নতুবা জনগনও সামনে জামাতকে ভোট দেবে। :|

২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০১

বাকপ্রবাস বলেছেন: ডাকসু ভারত মুক্ত হল।

২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: শিবিরকে "স্বাধীনতা বিরোধী" ট্যাগ কোন যুক্তিতে দিলেন? তাদের কোন কাজটাকে আপনার কাছে স্বাধীনতা বিরোধী মনে হয়েছে - স্পেসিফিক্যালি বলুন তো!

এই সরল সহজ প্রশ্নের উত্তর যদি না দেন, তাহলে আপনি ব্লগিং করার যোগ্য না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.