![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূত্রঃ
মিশর ২১%, তিউনিশিয়া ৩৪%,আফগানিস্তান ৪%, নেপাল ২.২%, ভারত ৬.৯%, ভিয়েতনাম ২৭.১%, ফিলিপিনস ২৯.৭%, মালদ্বীপ ২২.২%, পাকিস্তান ১০.৪%, ভুটান ৭.২%, বাংলাদেশ ০.৪%
কোন দেশে ইন্টারনেট কত লোকে ব্যবহার করবে তা সরকার নির্ধারন করে। কিভাবে ? ব্যানডউইথের দাম কে কতাটা সাধারন মানুষের নাগালের মধ্যে রাখা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে কত মানুষ এই সুবিধা ব্যবহার করতে পারবে।
সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষনা দিয়েও তথ্যপ্রযুক্তির সামর্থে বাংলাদেশের জনগণকে পৃথিবীর সর্বশেষ ২০৪ নম্বর করে রেখেছে !!!!!
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৪
মনিং_ষ্টার বলেছেন: আফগানিস্তানও আমাগো আগে।আমাগো মন্ত্রীদের এখন থেকে আফগান মোল্লাগো সাথে চলা উচিত।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের সফলতা অন্য জায়গায়। গ্রামীণের সুযোগে গরীবের হাতেও মুবাইল ফুন, দিন রাত কথা বলা, সময় আর অর্থ নষ্ট করায় পরাঙ্গমতা বেশি। কারণ সাক্ষরতার হারই যেখানে ৪০%, তার কতভাগ লোক কম্পিউটারের সান্নিধ্যে আসতে পারে, বা কতভাগ ইংরেজি পড়ে বুঝতে পারে, বা কত ভাগের দৈনন্দিন প্রয়োজনের ইন্টারনেট ব্যবহার করা লাগতে পারে, সেগুলোও বিশাল প্রশ্ন।কাগজের সই করা টোকেনে যখন বিশ্বকাপের টিকেট নেয় দেশবাসী, তার এক মাস আগেই ইন্টারনেটে আয়েশ করে বসে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে মনের খুশি মত গ্যালারির অবস্থান দেখে টিকেট কেটে নিয়েছে।
আর দেশ আছে, মুবাইল নিয়ে, বক বক করা নিয়ে, মুবাইল সেটের মাস্তানি ফলানো মার্কা ডিজুস ফ্যাশান নিয়ে। যাক দেশ রসাতলে যাক।কার কী?
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৭
সহজ পৃথিবী বলেছেন: রাম ভোদাই, সোমালিয়াও বাংলাদেশের চেয়ে ভালো আছে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৪
সহজ পৃথিবী বলেছেন: Mobile phone users: Egypt 76.8%, Pakistan 66.10%, Philippines 73.6%, 61.38%, Vietnam 38.1%, (Bangladesh 42.2%?)
Though Mobile user is so high why then Internet user is so low ? Because the cost of bandwidth.
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৯
সরল জটিল বলেছেন: কষ্ট পাইলাম
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৯
বাংলার কথা বলি বলেছেন: ভাই, থাকতেও দেয়না, সবাইরে গদাম দিতে মুঞ্চায়
৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৯
রানা চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের অবস্থান দেখে লজ্জা লাগছে।
৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩০
রানা চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের অবস্থান দেখে লজ্জা লাগছে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫১
সহজ পৃথিবী বলেছেন: সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষনা দিয়েও তথ্যপ্রযুক্তির সামর্থে বাংলাদেশের জনগণকে পৃথিবীর সর্বশেষ ২০৪ নম্বর করে রেখেছে !!!!!
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:০৩
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: গালাগাল করছেন কাকে? আমাকে? ১৮ ই ফেব্রুয়ারি আসুন শাহবাগে দেখা করি। ইংরেজিতে আলাপ হবে খন।
ব্যান্ড উইথের দামের অজুহাত একটা অহেতু আলাপ। বেশি দাম/খরচ, তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করিনা, বা নিচ্ছিনা, এ ধরনের আজগুবি কথা কাউকে বলতে শুনিনি। যে ইন্টারনেটের ব্যবহার, প্রয়োজন জানে সে ৩০০ টাকায় সেটি নিবেই। আপনি ১২০০ টাকায় লাইন নিয়ে, দু'মাস পর কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত, প্রতারিত হচ্ছেন। এতে আই এস পি গুলোর যেমন অসততা আছে, আমাদের ব্যবহারকারীদেরও অজ্ঞানতা, ন্যায়বোধহীনতাও আছে।ইন্টারনেটা ব্যবহার কম হবার কারণগুলো বলি,
১. সাক্ষরতার হার। মানুষ কথা বলতে জানে বলে, ঘনবসতি পূর্ণ এলাকায় সেল ফোনের প্রসার হয়েছে, ব্যবসা জমেছে। শুদ্ধ করে বাংলাই লিখতে পড়তে জানেনা, ইংরেজি দূরে থাক। বিদেশে প্রত্রিকার হকারকে ই মেইল করলে পরের দিন পত্রিকা দেয়া বন্ধ হয়ে যাবে (আপনাকে ভদ্র ভাষায় ধন্যবাদ জানিয়ে)। শিক্ষা, সাক্ষরতার প্রয়োজনটা কোথায় গিয়ে ঠেকেছে, দেখলেন?
২. আমাদের বৃদ্ধ বাবা-মা রা সাক্ষর। কিন্তু তাদেরও মোবাইল করা লাগে বিদেশ থেকে, বাড়তি টাকা খরচ করে। যদি বলি ইন্টারনেটে মেসেঞ্জারে বসিয়ে, শিখিয়ে দিয়ে যে এখান থেকে এভাবে বিদেশে ছেলে মেয়েদের কল করুন, শিখতে চায়না।আমার ভাগ্য ভাল, আমার মা এ বয়সেও ম্যাক বুক ব্যবহার করেন এবং ম্যাসেঞ্জারেই কথা বলেন। বিদেশে বৃদ্ধরা অসুস্থতা বা আবহাওয়ার কারণে বাইরে যেতে না পারলে, অনলাইনেই শপিং সারেন, প্রেস্ক্রিপশন আইডি দিয়ে অনুরোধ করলে, বাসায় বাজার, ঔষধ চলে আসে।দেখলেন তফাত কোথায়?
৩. ঢাকায় কোন নাম করা হোটেলে, অফিসে, বড় শপিং সেন্টারের মোবাইল নাম্বার থাকে। কিন্তু কোন ইমেইল আইডি নেই। যদিও বা থাকে সেগুলোতে মেইল করে দেখুন ৯০ ভাগ মেইল বাউন্স করবে। যোগাযোগ করতে চাইলে মুবাইল করুন। কম্পিউটারের সামনে বসাটা ঝামেলা, দেশে এখনও ওয়ার্ড এক্সেল শিখানোর দোকান আছে, ইন্টারনেটের প্রয়োজনটা বহুদূর। ইন্টারনেট ছাড়া কম্পিউটার জিনিসটা যে প্রায় অচল একটা বাক্স এই উপলব্ধি না আসা পর্যন্ত কোন অগ্রগতি আসবেনা।
৪. যোগযোগের তাৎক্ষণিক মাধ্যম হিসেবে মুবাইল প্রচন্ড সস্তা ও জনপ্রিয় হয়ে যাওয়াতে, ইমেইলের প্রয়োজনীয়তা একেবারেই অনুভূত হয়না। ইংরেজি ভীতি, কম্পিউটার কেনার ও সামলানোর খরচ, ইত্যাদি। বুয়েটের মত জায়গায় খুব সম্প্রতি শুনলাম ছাত্রদের নিবন্ধীকরণ অনলাইনে শুরু হয়েছে।সারা দেশের এত ঘন বসতির কথা বাদই দিলাম। ডিজিটাল সিগনেচার দিয়ে কাগজ সাইন করে বনানী থেকে মতিঝিল অফিসে পাঠানো যায়, এই ঝামেলা এড়াতে শিক্ষিত মানুষ ২ ঘন্টা বাসে চেপে বনানী থেকে মতিঝিল গিয়ে কাগজ জমা দিয়ে আসে। আর দেশের মানুষের ভাব হল, ঢাকার বাইরে কোন শিক্ষিত মানুষ থাকেনা, আর ঢাকারই যখন এই হাল, এই যখন মানুষের প্রযুক্তি মানস? ব্যান্ডউইথের দামকে দায়ী করা কতটুকু যৌক্তিক?
৫. ইমেইলের কথা বাদ দিলাম। ঢাকার নাম করা কলেজের অধ্যাপককে ইমেইল দিলে খুব সৌভাগ্য বশত ৪ দিন পর উত্তর পাওয়া যায়। বিদেশে মানুষ যতক্ষণ জেগে থাকে, ইমেইল নোটিফায়ার নিয়ে বসে থাকে। আমাদের দেশে হল ৪ দিন পর পর মেইল চেক করার নিয়ম।৩ বছরের প্রবাস জীবনে একদিনেও সেল ফোন ব্যবহারের প্রয়োজন পড়েনি, ২৪-৬=১৮ ঘন্টা জাগলে সব সময় আমি অনলাইনে। এখানে সবাই প্রায় সব সময় অনলাইনে যুক্ত। অভ্যেস গড়ে তোলার জন্য, ইন্টারনেটের ব্যবহার জানতে হবে এবং ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে।বিদেশের মানুষ যখন আয়েশ করে নেটে বসে বিশ্বকাপের টিকেট কাটে, তখন দেশের মানুষের মর্মান্তিক দুর্ভোগ দেখে কার না হতাশা কষ্ট হয়?
৬. ব্যবহারের সুযোগ কী? কোন হোটেলে বুকিং দেয়া, বিমানের টিকেট কেনা, ইউ টিউবে শিক্ষামূলক ভিডিও দেখে পড়া তৈরি করা, সম্প্রতি খান একাডেমির তথ্য ভান্ডার থেকে সাহায্য নিয়ে লেখা পড়া করা, কোথায় কাকে মেইল করলে নিজের কুরিয়া'র জন্য ভাল হবে সেগুলো ঘাটা, বাজার সদাই করা, খেলা, সিনেমা হলের অগ্রিম টিকেট কেনা, পত্রিকার সাবস্ক্রিপশন চালু করা, ড্রপ বক্সে অফিসিয়াল ফাইল শেয়ার করা, ট্রেন, বাসের টিকেট কেনা, স্কুলের পরীক্ষার নিবন্ধিকরণ করা, বেতন দেয়া, এমন হাজার হাজার কাজ অনলাইনে সম্পন্ন করার জন্য যে প্রযুক্তিগত সুবিধা দরকার, ওয়েব সাইট দরকার, তা বাংলাদেশে অকল্পনীয়। ইমেইলই পড়ে দেখার সময় হয়না, কম্পিউটার দেখলে টাইপ রাইটার মনে করে, গান শোনা, মুভি দেখার যন্ত্র মনে করে, তাদের মানসিক পশ্চাদপদতার কারণ ও দায়ী কে বা কারা? ভিকারুননিসা নুন স্কুল/কলেজ বলুক, পরীক্ষা দেয়া ছাড়া বেতন থেকে সব কিছু অনলাইনে বাধ্যতামূলক, অবকাঠামো করে দিক, সবাই বাপ বাপ করে ইন্টারনেট ব্যবহার করবে, করতে শিখবে। কিসের ব্যান্ডউইথের দামের অজুহাত?
৭. নেট থেকে মুভি ডাউন লোড করার মহামারি। ফকির ভিক্ষা না পেয়ে দামি হোটেলে পুকুর চুরি করে, লুটপাট চালায় ঠিক এমন অভ্যেস। অপর্যাপ্ত ব্যান্ডউইথ দিয়ে জিমেইল খুলতে ১০ মিনিট সময় লাগে বলে, মধ্যযুগীয় নষ্ট ইয়াহু মেইল ব্যবহার করে। কিন্তু গিগা বাইট ধরে ধরে ২৪ ঘন্টা মুভি ডাউন লোড করে সবাই। আমার লাইন আমি ব্যবহার করি, আপনি বলার কে? যা হবার তাই হয়, মুভি ডাউন লোড ছাড়া বাকিরা কিছুই করতে পারেনা, ১০ টাকার ডিভিডি কেনার চেয়ে নষ্ট প্রিন্টের ভাইরাসের ঝুকি নিয়ে ডাউন লোক এক্সেলেটর বসিয়ে আর দশ জনের গলা কেটে নামাচ্ছে মুভি। ওদিকে কাজের লোক জিমেইল খুলতে না পেরে আইএসপিকে গালাগাল করছে। মোবাইলের পিছনে ১০০০ টাকা মাসে খরচ করে পোষায়, কিন্তু ইন্টারনেটের পিছনে ৩০০ টাকা খরচ করে পোষায়না। কারণ ইন্টারনেটে কোন ব্যবহার নেই। বাংলাদেশের ৯৯.৪ ভাগ লোকের ইন্টারনেটের ব্যবহারের কারণ, প্রয়োজন, কোনটাই নেই, তৈরি হয়নি, হলেও তা অব্যবস্থাপনার কারণে ধ্বংস করা হচ্ছে দিন দিন। মুবাইল থাকতে কিসের ইন্টারনেট?
দয়া করে ব্যান্ড উইথের দামের অজুহাত দিবেন না। প্রয়োজন প্রসার হলে এর দাম মোবাইলের মত এমনিই কমে আসবে। গ্রামীণের ৭ টাকা মিনিটি/২১ দিনে ৩০০টাকার কার্ড ব্যবহারের যুগ আর নেই, কারণে মোবাইলের ব্যবহার প্রয়োজন রপ্ত করেছে মানুষ, ইন্টারনেট এখনও বহু বহু দূর।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৪২
সহজ পৃথিবী বলেছেন: আপনার সবগুলো যুক্তি অসাড়। বাংলাদেশ ও পৃথিবীর বাস্তবতাই আপনার এই যুক্তি গুলো মিথ্যা প্রমান করার জন্য যথেষ্ট।
সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষনা দিয়েও তথ্যপ্রযুক্তির সামর্থে বাংলাদেশের জনগণকে পৃথিবীর সর্বশেষ ২০৪ নম্বর করে রেখেছে !!!!!
বাংলাদেশে আনলিমিটেড ইন্টারনেটের দাম সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা করা হউকঃ দৃষ্টি আকর্ষন প্রধানমন্ত্রী
প্রকৃত পক্ষে আপনাদের মত সিনসিয়ারলী অচেতন মানুষের জন্যই পৃথিবীতে একমাত্র বাংলাদেশকে এখানকার সরকারগুলো এখনও অন্ধকার যুগে ফেলে রাখতে পেরেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১১
আইরিন সুলতানা বলেছেন: দিন রাত ব্লগিং করেও র্যাংকিং বাড়ানো গেল না !!
মিশর আর তিউনিসিয়ার পরিসংখ্যানটা বলে দেয় টুইটার , ইন্টারনেট কেন এই দেশগুলোতে বিপ্লবে ভূমিকা রাখে।