![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
..সুযোগ পেলে চলে যাবো শহর ছেড়ে দুরে / কষ্টগুলো ফেলে যাবো পাশের আস্তাকুড়ে!
হাঁস ও মুরগী পাড়ে, পাড়ে সব পাখিরা,
সে ডিম রান্না করে মা-চাচী-কাকীরা।
কেউ চায় ডিম পোচ, কারও চাই ভাজাটা,
সেদ্ধ ডিমটা ভাল – বাসি নয় তাজাটা।
ঐ দেখ ছোট শিশু, রুগ্ন মানুষটি,
সব্বারই দরকার, ডিমে আছে পুষ্টি।
টিকটিকি পাড়ে ডিম, পাড়ে তেলাপোকাটা,
চোখ ছানাবড়া করে দেখে ছোট খোকাটা।
কুমির আর কচ্ছপ, সাপ-ব্যাঙ-মাছেতে,
পাখিগুলো ডিম পাড়ে উঁচু উঁচু গাছেতে।
কাকের বাসাতে নাকি ডিম পাড়ে কোকিলে,
মানা কর, শুনবেনা মারিলে বা বকিলে।
ইলিঁশ মাছের রাজা হয় না তো চাষ তার,
ডিমটা নদীতে পাড়ে, সমুদ্রে বাস তার।
বল, কোন মাছ ঘুরে ডিম মুখে নিয়া?
বিসিএসে আসে, তার নাম তেলাপিয়া।
মেশিনেই ডিম নাকি বানাচ্ছে অনেকে,
কে রাখে হিসাব তার? সংখ্যাটা গোনে কে?
এক্সামে পেলে ডিম মাইর দেয় টিচারে,
খাওয়াটা বন্ধ থাকে আব্বার বিচারে!
ঘোড়াতো পাড়ে না ডিম তবু তিনি বলে যান-
‘ঘোড়ার আন্ডা নিয়ে বাড়ি থেকে চলে যান’।
হাতি ডিম দিলে হত ভাবনা আবার!
এক ডিমে হত পুরো মাসের খাবার!!
মুরগীর উপর হত প্রেসারটা less,
আরামে থাকতো তারা করতো relax!
হাতী দল, হাতী লীগ হাতে পায়ে পড়ছি,
ডিম পাড়া শুরু কর, request করছি!!
(আমার সদ্য ডিম পাড়া জোড়া কবুতরকে জন্য কাব্যটি উৎসর্গ করা হল)
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
রফিক এরশাদ বলেছেন: ডিম নিয়ে আসা যাবে না..ডিমে তা দেয়া হচ্ছে আপুনি
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: হাতি ডিম দিলে হত ভাবনা আবার!

এক ডিমে হত পুরো মাসের খাবার!!
মুরগীর উপর হত প্রেসারটা less,
আরামে থাকতো তারা করতো relax!
হাতী দল, হাতী লীগ হাতে পায়ে পড়ছি,
ডিম পাড়া শুরু কর, request করছি!!
হাতির ডিম ভাইয়াকে বলছি কিছু ডিম নিয়ে আসতে।