নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে বোঝা এবং মানুষের চিন্তার গতি প্রকৃতির সাথে পরিচিত হতে প্রয়াসী

বাঙলি

আমি প্রথমে মানুষ, পরে বাঙালি, বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি- এই আমার পরিচয়। এ পরিচয় নিয়েই মরতে চাই.........

বাঙলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইংরেজির ২৫টি বর্ণ ব্যবহার করে লেখা উপন্যাস

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

প্রতিদিন কত নতুন নতুন তথ্য এবং বিষয়ের সাথে পরিচয় হয় আমাদের, এর মধ্য দিয়ে বাড়ে জানার পরিধি, সেই সাথে একটি উপলব্ধি স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়, আর তা হলো- জানার শেষ নেই।



গতকাল একটি নতুন বিষয় জানলাম এবং চমকিত হলাম। তাই বিষয়টি সবার সঙ্গে শেয়ার করছি| ধরে নিচ্ছি, বিষয়টি অনেকেরই জানা, তারপরও শেয়ার করছি- কারণ আমি কালই জেনেছি তাই এটি আমার কাছে নতুন







মার্কিন লেখক আর্নেস্ট ভিনসেন্ট রাইট (Ernest Vincent Wright) 'Gadsby: Champion of Youth' নামে একটি উপন্যাস রচনা করেন। ১৯৩৯ সালে Wetzel Publishing Co. বইটি প্রকাশ করে। উপন্যাসটি পঞ্চাশ হাজার একশ দশ (৫০,১১০) শব্দের এবং লেখক অত্যন্ত যতœ এবং বুদ্ধিমত্তার সাথে এমন সব শব্দ চয়ন করেছেন যেগুলো ‘E’ বর্জিত। অর্থাৎ পঞ্চাশ হাজার একশ দশ শব্দের মধ্যে এমন কোনো শব্দ নেই যেখানে ‘E’ বর্ণটি আছে। ইংরেজি বর্ণমালার ২৫টি বর্ণ ব্যবহার করেই তিন তার উপন্যাসটি লিখেছেন কিন্তু এতে তার লেখায় ব্যাকরণগত ভুল, বাক্যের অসামঞ্জস্যতা, ভাব প্রকাশের দুর্বলতা বা ঘাটতি কোথাও পরিলক্ষিত হয়নি।



'Gadsby' উপন্যাসটির প্রথম প্যারাগ্রাফ তুলে দেওয়া হলো-



`If youth, throughout all history, had a champion to stand up for it; to show a doubting world that a child can think; and, possibly, do it practically; you wouldn't constantly run across folks today who claim that "a child don't know anything." A child's brain starts functioning at birth; and has, amongst its many infant convolutions, thousands of dormant atoms, into which God has put a mystic possibility for noticing an adult's act, and figuring out its purport.'



যে প্রচ্ছদটি সংযোজন করলাম তা ১৯৬৮ সালে পুনর্মূদ্রণের সময়কার।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লেখকের অসাধ্য সাধনা

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

বাঙলি বলেছেন: মন্তেব্যর জন্য ধন্যবাদ। ভালো বলেছেন, আমি ঠিক ভাষা পাচ্ছিলাম না।

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

শিশির সিন্ধু বলেছেন: বইয়ের মলাটে লেখকের নামের প্রথমেই দেখি E আছে রে পাগলা =p~ =p~

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

বাঙলি বলেছেন: নামটা পৈত্রিক তাই Eটা থেকে গেছে। উপন্যাস রচনায় লেখক E ব্যবহার কেরননি।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: :) :) :) :) :)মজা পেলুম!

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বাঙলি বলেছেন: ধন্যবাদ!

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খাইছে!!! সেই পিনিক!!! ভালো জিনিস শেয়ার করেছেন!!!!

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

বাঙলি বলেছেন: ধন্যবাদ!

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

বইটি পড়া হয়নি তবে এর উপর ভিত্তি করে একটি চলচিত্র নির্মিত হয়েছিলো ওটা দেখেছিলাম।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

বাঙলি বলেছেন: চলচ্চিত্রটির নামটা জানালে, খুঁজে দেখতাম। ধন্যবাদ!

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২০

নীল জানালা বলেছেন: হ্যায় তো দেহি ফুরা হাগল, তয় জিনিয়াস হাগল

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

বাঙলি বলেছেন: জিনিয়াসরা একটু পাগলই হয়, আপনাকে ধন্যবাদ!

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫১

টুম্পা মনি বলেছেন: ই কি দোষ করেছে?

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

বাঙলি বলেছেন: লেখকের নামের অদ্যাক্ষর 'ই', সে কারণেই হয়তো........

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বোকামন বলেছেন:

লেখক রাইটের এই লিপোগ্রামাটিক অধ্যবসায় শেষ পর্যন্ত ইতিহাসের রিমার্কেবল লিপোগ্রাম হিসেবে ঠাই করে নিয়েছে। বলতে গেলে অসাধ্য সাধনই !!

ব্লগে শেয়ার করার জন্য পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।।
ভালো থাকবেন।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

বাঙলি বলেছেন: নতুন তথ্য দেওয়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

বাঙলি বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.