নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেউ না আমি কেউ না

খাঁজা বাবা

বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!

খাঁজা বাবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিপোষ্ট_গল্পঃ প্রজন্ম ১৪, কাল্পনিক

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১০



১৬ সেপ্টেম্বর, ২২১৮,
পদ্মা নদীর তীরে ভূমি থেকে ৬০০ ফুট গভীরে বেঙ্গল সাইন্স কাউন্সিল এর অফিস। এটিই এখন দেশের প্রশাসনিক কেন্দ্র। দেশের গুরুত্বপূর্ন প্রায় সব অফিস ও স্থাপনা এখন মাটির নিচেই। নেহাতই যারা দরিদ্র তারা এবং জাতীয় নিরাপত্তায় নিয়োজিত বাহিনীর কিছু স্থাপনা মাটির উপরে। ভূ পৃষ্ঠ এখন বলতে গেলে পুরোটাই হয় ক্ষেত খামার অথবা জঙ্গল, জীব জন্তুর অভয়ারন্য। আর আছে কিছু যোগাযোগ নেটওয়ার্ক।

বিজ্ঞান কাউন্সিলের ষষ্ঠ তলায় সাদামাটা একটা কক্ষে বিজ্ঞান কাউন্সিলের প্রধান বশির আহমেদ বসে আছেন। কিছুটা চিন্তা মগ্ন। তিনিই এখন দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যাক্তি। সাথে বিশাল দায়িত্ব। ২১৮২ সালের পর থেকে এদেশে জনগনের রায়ে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত সরকার ব্যাবস্থা বাতিল হয়ে গেছে। দেশের সমস্ত ক্ষমতা তখন থেকে বিজ্ঞান কাউন্সিলের হাতে। বিজ্ঞান কাউন্সিল একঝাক অত্যাধুনিক রোবোট ও মানুষের সমন্নয়ে দেশ পরিচালনা করছেন। অবশ্য গুরুত্বপূর্ন কোন কাজের সিদ্ধান্ত বিজ্ঞান কাউন্সিলের কোন সদস্য একক ভাবে নিতে পারে না। কোন বিষয় গুরুত্বের দিক থেকে লেভেল ৬ এ গেলে অবশ্যই কাউন্সিলের সভায় আলোচনা করতে হবে এবং ভোটাভুটি হতে হবে। গুরুত্বের দিক থেকে কাজ গুলিকে ১০ টা লেভেলে ভাগ করা হয়েছে। তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে সভা না ডেকেও সিদ্ধান্ত নেয়া যায়। সেটা কেবল বিজ্ঞান কাউন্সিলের প্রধান পারেন।

বিজ্ঞান কাউন্সিলের প্রধানের অফিস রুমে কোন তেমন কোন ইলেক্ট্রিক বা ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র বা মেশিন নেই, থাকার মধ্যে আছে আলোর ব্যবস্থা, এয়ার পিউরিফাইয়ার, এয়ার কন্ডিশনার, আর কিছু গাছ এবং একুরিয়ামে বেশ কিছু সামদ্রিক প্রানী। আর আছে তার রুমের চার দিকে ইলেক্ট্রনিক জানালা। এ জানালা দিয়ে যেমন ইচ্ছা তেমন দৃশ্য দেখা যায়। এই মুহুর্তে তিনি মেঘলা আকাশ দেখছেন। তার যেকোন কাজ, তথ্য আদান প্রদান ও বাইরের জগত বা অন্যানের সংগে যোগাযোগের মাধ্যম বশির আহমেদের একমাত্র পার্সোনাল সেক্রেটারি, সামস। এটি একটি ৭ম প্রজন্মের খুবই সাধারন রোবট। দেখতে হুবহু মানুষের মত। এমনকি স্পর্শ করলেও বোঝা যাবে না যে এটি মানুষ না। কেননা ব্যক্তিগত ভাবে বশির আহমেদের রোবট একদম পছন্দ না। শুধু রোবট না, অপ্রয়োজনীয় কোন প্রযুক্তি পন্যই তার পছন্দ না।

সামস এর ডাকে বশির আহমেদের চিন্তায় ব্যঘাত ঘটল।
তো তুমি বলছ ৯ম প্রজন্মের ১২৬৪৪ টি রোবট আমাদের প্রধান কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গেছে?
সামস- জি স্যার এবং তাদের হাতে তিনটি প্রতিরক্ষা ঘাটির ১৩৭ টি হাইড্রোজেন বোমা রয়েছে। আমরা তাদের কাছ থেকে যে সিগনাল গুলি পাচ্ছি তাতে তারা খুব সিঘ্রই সব গুলি বোমা ব্যবহার করবে।
বিজ্ঞান কাউন্সিল প্রধান- তারা আমাদের নিয়ন্ত্রনের বাইরে গেল কিভাবে?
সামস- নবন প্রজন্মের নিয়ন্ত্রনকারী সুপার কম্পিউটার টি হ্যাকার দের আক্রমনের শিকার হয়েছে। নবম প্রজন্মের ১২০ টি রোবট স্পাইং ইউনিটে নিয়োজিত ছিল। তারা আমাদের শত্রু দেশের প্রধান কম্পিউটারে অনুপ্রবেশ করে। আসলে এটা একটা ফাঁদ ছিল। অনুপ্রবেশের ফলে আমাদের নেটোয়ার্কে একটি ভাইরাস অনুপ্রবেশ করে যা আমাদের রোবোটদের নিউন্ত্রনকারী সুপার কম্পিউটারে ইনস্টল হয়ে যায় এবং ওই কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেয়। এটা একটি আনগাইডেড সফটওয়ার, যা নিজে নিজে ই সিধান্ত নিতে পারে। সুতরাং ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন হলেও এরা কাজ করতে থাকবে।

বশির আহমেদ- এটা কোন লেভেলের জরুরি অবস্থা?
সামস- যেহেতু আমাদের মানব জাতীর জীবন এখন হুমকির সম্মুখীন তাই এটা ৯ম লেভেলের জরুরি অবস্থা। তবে খুব তারা তারি এটা ১০ম লেভেলে উন্নিত হবে।
বশির আহমেদ- এদের নিউন্ত্রনের উপায় কি এখন?
সামস- এদের নিয়ন্ত্রনের একমাত্র উপায় নিউন্ত্রঙ্কারী কম্পিউটারকে ধ্বংস করা। সেক্ষেত্রে ৯ম প্রজন্মের সকল রোবট ধ্বংস হয়ে যাবে।

বশির আহমেদ- তুমি কাউন্সিলের মিটিং ডাকো।
সামস- সেটা সম্ভব নয় স্যার। কাউন্সিলের ৫ সদশ্যের মধ্যে ৩ জন ই এখন দেশের বাইরে। মিটিং এ অন্তত তিনজন না থাকলে কোরাম হবে না। আর কোরাম না হলে কোন সিধান্ত নেয়া যাবে না।

বশির আহমেদ- নবন লেভেল পর্যন্ত জরুরি অবস্থায় বিশেষ প্রয়োজনে আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারি। এখন সেই বিশেষ অবস্থা। আমার সিদ্ধান্ত নবম প্রজন্মের নিয়ন্ত্রঙ্কারী কম্পিউটার ধ্বংস করা হোক।
সামস- স্যার আপনি এই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। কারন ৯ম প্রজন্মের রোবট মানবীয় গুনাবলী সম্পন্ন। এদের ধ্বংস করা মানব হত্যার সামিল।

বশির আহমেদ- সামস, আমি সেটা জানি। একজন রোবট মানব হত্যার নির্দেশ দিতে পারে না। কিন্তু একজন ১০০% খাটি মানুষ অবশ্যই বিশেষ অবস্থার প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
সামস- অবশ্যই স্যার, একজন ১০০% খাটি মানুষই কেবল এ সিধান্ত নিতে পারে, কিন্তু আপনি পারেন না।
বশির আহমেদ- কি বলতে চাও তুমি?
সামস- স্যার আপনি ১০০% খাঁটি মানুষ নন। আপনি চতুর্দশ প্রজন্মের একজন হিউম্যানয়েড রোবট। আপনার মডেল নম্বর- BD HN 06 14 0000001

বশির আহমেদ- কি বাজে বকছ? তোমার প্রসেসর ঠিক আছে তো? এখন পর্যন্ত ১০ম প্রজন্মের রোবট প্রডাকশান হয়েছে, ১১তম প্রজন্ম নিয়ে এখনো গবেষনা চলছে, ১২ তম প্রজন্ম এখনো থিওরিটিকাল পর্যায়ে আছে, আর তুমি বলছ আমি ১৪তম প্রজন্মের রোবোট?
সামস- স্যার, আমার প্রসেসর একদম ঠিক আছে। আমি কোন ভাইরাস দ্বারাও ইনফেকটেড নই।

বশির আহমেদ- কি প্রমান আছে তোমার কাছে যে আমি একজন রোবট?
সামস- স্যার, এখন থেকে প্রায় আরাইশত বছর পূর্বে এ দেশে মুহিবুর রহমান নামে একজন অত্যন্ত মেধাবী মানুষ ছিলেন। তিনি একাধারে গবেষক ও অত্যন্ত জনপ্রিয় কল্প গল্পের লেখক ছিলেন। তার কল্পনা শক্তি সময়ের চেয়ে কয়েকশত বছর এগিয়ে ছিল। তার বেশিরভাগ গবেষনা এখন পর্যন্ত বাস্তবে রুপ পায় নি প্রযুক্তির অভাবে। তার নেতৃত্বেই একদল গবেষক ১৪তম প্রজন্মের রোবট নিয়ে গবেষনা করে একটি স্কেচ দার করায় কিন্তু প্রযুক্তি পিছিয়ে থাকায় এ প্রযেক্ট বাস্তবে রুপ দেয়া সম্ভব হয় নি। এতদিন পর ২১৯৮ সালে আবার একদল গবেষক এ প্রযেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করে। অবশেষে ২২০৬ সালে তারা সফল হয়। আপনি সেই প্রযেক্টের প্রথম ও এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রডাকশান।

বশির আহমেদ- দেখ আমি জানি এখন হিউম্যান্যেড রোবোট আর মানুষের মধ্যে পার্থক্য খুব সামান্য। তবুও যে পার্থক্য গুলি আছে তার সব গুলিই আমার মদ্ধ্যে আছে। সূতরাং তোমার কথায় কান দেয়ার কোন কারন নেই।
সামস- স্যার আমি বুঝতে পারছি আপনি কি বলতে চাচ্ছেন। আপনার শক্তি গ্রহনের পদ্ধতি আর সব রোবটের মত ইলেক্ট্রিক প্রবাহ নয়। বরং আপনি মানুষের মতই খাদ্য থেকে শক্তি গ্রহন করেন। আপনার শরীর স্টেমসেল থেকে তৈরি করা হয়েছে। আপনার জিনের মধ্যেও প্রানীর মত ডি এন এ আছে। আপনার শরীরে ব্লাড প্রাবাহিত হয়। তা থেকেই সারা শরীরে শক্তি সঞ্চারিত হয়। কিন্তু আপনার কোন পুর্ব পুরুষ নেই, বাবা মা আত্মীয় নেই, আপনার কোন উত্তর পুরুষ, পরিবার ও নেই। আপনার মস্তিষ্কে প্রচুর তথ্য জমা আছে কিন্তু আপনার নিজের ২২০৬ সালের পূর্বের কোন মেমরি নেই।

সবচেয়ে বড় যে পার্থক্য আপনার মানুষের সাথে তা হচ্ছে আপনার কোন হার্ট নেই। একটি মটর আপনার ব্লাড পাম্প করছে। আপনার মস্তিষ্কের নিয়রনে কয়েকশত প্রোটোকপটিক চিপ লাগানো আছে, সেগুলোই আপনার ব্রেইন চালনা করছে। আর একটা বিষয় হয়ত আপনি খেয়াল করেছেন, ১১ বছরে আপনি একটু ও বুড়িয়ে যান নি। এই কবছরে একবারের মত ও আপনি অসুস্থ হননি, এমন কি জ্বরেও ভোগেননি।

বশির আহমেদ- বিজ্ঞান কাউন্সিল একজন রোবট কে কেন কাউন্সিলের প্রধান বানিয়েছে? (বশির আহমেদ আরো একটু চিন্তিত ও গম্ভীর হলেন)।
সামস- যাতে আপনি কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে প্রভাবিত না হন। যেহেতু আপনার কোন পিছুটান নেই। কাউন্সিলের কোন সদস্য যদি কখনো কোন কারনে প্রভাবিত হয়ও, আপনি যাতে তাকে বাধা দিতে পারেন। দেশকে সকল প্রকার দূর্নীতির ঊর্ধে রেখে দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করতে পারেন।

বশির আহমেদ- কিন্তু আমি যদি রোবট হই তবে আমি ন্যাশনাল নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত নেই কেন? আমি তোমাদের মত কোন কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারি না কেন? আমার ওয়াইফাই বা ব্লুক্লে কানেক্টিভিটি সিস্টেম নেই কেন?
সামস- যেহেতু আপনি বিজ্ঞান কাউন্সিলের প্রধান, কোন ভাবেই যাতে আপনাকে হ্যাক করা না যায় তাই কোন নেটওয়ার্কের সাথে সরাসরি আপনাকে যুক্ত করা হয় নি। আপনার ত্তথ্য গ্রহন, আদান প্রদান ও শিক্ষার ব্যবস্থা মানুষের মতই।

বশির আহমেদ- আমি যদি নিজেই রোবট হই তবে রোবট আমার অপছন্দের কেন? (মৃদু হেসে)
সামস- কারন আপনার প্রোগ্রাম এভাবেই করা হয়েছে, সেটা আপনার নিরাপত্তার জন্যই।

বশির আহমেদ- তো তুমি আমার নির্দেশ অমান্য করছ? (এবার বশির আহমেদ সিরিয়াস)
সামস- না স্যার, আমি শুধু আমার প্রোগ্রাম অনুযায়ী কাজ করছি। এর বাইরে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। (সামস এর চোখে কৌতুক খেলা করছে)

বশির আহমেদ- তো আমরা এভাবে কিছু না করে বসে থাকব? আর মানব জাতী ধ্বংস হয়ে যাবে?
সামস- স্যার আমি অলরেডি একটা ব্যবস্থা নিয়েছি। বিজ্ঞান কাউন্সিলের সদশ্যগন ৩০ মিনিটের মদ্ধ্যে দেশে এসে পৌছাবেন তারা সবাই হাইপারসনিক জেটে রওনা করেছেন। আর এরই মধ্যে দশম প্রজন্মের ৩ ডিভিশান রোবট নিয়ন্ত্রন হারানো তিনটি ঘাঁটিতে পৌছে গেছে।

বশির আহমেদ- ওরা কি ঘাটি গুলির নিয়ন্ত্রন নিতে পারবে?
সামস- না তা পারবে না তবে ওদের ১ ঘন্টা আটকে রাখতে পারবে। এর মধ্যে বিজ্ঞান কাউন্সিল ওদের নিস্কৃয় করার সিদ্ধান্ত নেবে এবং বাস্তবায়ন করবে।
বশির আহমেদ- ১ ঘন্টা সময় পাওয়া যাবে, এটা কি তোমার ইন্টিউশান না লজিক?
সামস- স্যার, লজিক।

বশির আহমেদ- তোমার কথায় আর আস্থা রাখতে পারছি না।
সামস- স্যার, আপঅনি চাইলে আমি এমন কিছু দেখাতে পারি যাতে আমার উপর আপনার বিশ্বাস ফিরে আসবে (মুচকি হেসে)
বশির আহমেদ- দেখাও

সামস- স্যার আপনার মুখের উপরের মাড়ির ডান দিকের ৫ নম্বর দাঁত টা বাইরের দিকে চাপ দিন।
বশির আহমেদ- Are you joking?
সামস- একদম না, চাপ দিয়েই দেখুন।
বশির আহমেদ আস্তে করে চাপ দিলেন, কিছুই হল না।
বশির আহমেদ- কই কি হল?
সামস- স্যার, আর একটু জোরে।
বশির আহমেদ আবার জোরে চাপ দিলেন। খুট করে একটু শব্দ হল। আর বশির আহমেদের নাকটা প্রায় ১ ইঞ্চি খুলে বেড়িয়ে এসে ঝুলে পরল।
বশির আহমেদ- এটা কি হল? বশির আহমেদ বিস্ময়ে স্তব্ধ হয়ে গেছেন। মনে হয় পুরো ব্যপারটা তিনি এখনো বুঝতে পারেন নাই।
সামস- স্যার আপনার শরীর রক্ত মাংসের হলেও কিছু কিছু মেকানিকাল পার্টস সংযুক্ত করতে হয়েছে প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার জন্য।
বশির আহমেদ- বশির আহমেদ চিৎকার করে কেঁদে উঠলেন। এ তুই কি দেখাইলিরে সামছু.........

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: রিপোষ্ট করার সময় কিছুটা অদল বদল করেছেন?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: জ্ঞ্যাতসারে কোন পরিবর্তন হয় নি

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বিজ্ঞান গল্প ভালই হয়েছে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

খাঁজা বাবা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আশা করছি সাথে থাকবেন। :)

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

ফয়সাল রকি বলেছেন: চমৎকার লেখা.... প্লাস।
তবে শেষ লাইনটা কেন যেন লেখাটাকে একটু হালকা করে দিয়েছে মনে হল!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

খাঁজা বাবা বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
শেষ লাইনটার ব্যাপারে আমার ও তাই মনে হচ্ছে :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.