নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেউ না আমি কেউ না

খাঁজা বাবা

বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!

খাঁজা বাবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের ব্যবস্থা কি?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩০



করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের দেশ ও সরকার এখনো পর্যন্ত কি কোন ব্যবস্থা নিয়েছে?
আমাদের দেশে প্রচুর চাইনিজ কাজ করে, তারা প্রতিনিয়ত দেশে যাওয়া আসা করে।
আবার প্রচুর বাংলাদেশি ছাত্র ও পেশাজীবি চায়নাতে থাকেন। বাংলাদেশ থেকেও প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ সেদেশে ব্যবসা ও ভ্রমনে যায়।
সূতরাং এ ভাইরাস বাংলাদেশে খুব সহযেই ছড়িয়ে পরতে পারে।
সরকারের এ ব্যপারে বিশেষ দৃষ্টি দেয়া উচিত।

সরকার নিচের ব্যবস্থাগুলি গ্রহন করতে পারেঃ

*চায়নার সাথে সকল বিমান যোগাযোগ আপাতত স্থগিত করা।
*বাংলাদেশ থেকে সকল বাংলাদেশী ও চায়নিজের চায়নায় ভ্রমন স্থগিত করা।
*চায়না থেকে বাংলাদেশী ব্যতিত অন্য কাউকে এ দেশে প্রবেশ করতে না দেয়া।
*চায়না থেকে যে সকল বাংলাদেশী দেশে ফিরতে চান, তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় দেশে ফেরত আনা।
*বিমান বন্দরে পূর্ব এশিয়ার দেশ গুলি থেকে আসা যাত্রীদের পরীক্ষা করে বাইরে বের করা।
*হাসপাতাল গুলোতে ভাইরাস আক্রান্তদের জন্য আগে থেকেই বিশেষ ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে যেসমস্ত চায়নীজ কাজ করে তার বেশির ভাগই এখন পদ্মাসেতুতে কাজ করছে। তারা বিপদ মুক্ত। তাছাড়া সরকার ভালো পদক্ষেপ নিয়েছে। নিশ্চিন্তে থাকুন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: যে সকল চাইনিজ এদেশে কর্মরত, এ ভাইরাস নিয়ন্ত্রনে আসার আগে তাদের দেশে না পাঠানোই ভাল।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: ইনসাআল্লাহ

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

একাল-সেকাল বলেছেন:
*বাংলাদেশের বিভাগীয় শহর গুলিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবার জন্য হটলাইন নম্বর চালু করে আগাম প্রস্তুতি নেয়া যায়। কেননা ইহা অতি দ্রুত সংক্রমিত রোগ। জনবহুল স্থানে মহামারী আকার ধারন করতে পারে।
সর্বোপরি আল্লাহ সহায়।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: বাংলাদেশের মত জনবহুল দেশে এ ভাইরাস ছড়ালে তা মারাত্মক হতে পারে।
তাই সর্বোচ্চ সতর্কতা নেয়া উতিচ।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ পর্যাপ্তের চেয়ে বেশী প্রস্তুতি নিয়েছে।

করোনা ভাইরাস নিয়ে বাংলাদেশের প্রতিরোধে বাংলাদেশ প্রস্তুত রয়েছে।
নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। করোনা ভাইরাসের হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ, মনিটরিং ও বিশ্লেষণের জন্য রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) এ খোলা হয়েছে জরুরি তথ্য কেন্দ্র।
বিমানবন্দরে বাড়ানো হয়েছে স্ক্যানিং মেশিনের সংখ্যা। ভারত সীমান্তের সবগুলো স্পটেই মনিটরিং মেডিকেল টিম মোতায়েন করা হয়েছে।

গতকাল রবিবার হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠান শেষে এ কথা জানান আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পরিচালক বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। এখানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা নিয়মিত সভা করে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করবেন। তিনি বলেন, আমরা চীন থেকে আগত ফ্লাইটগুলোকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। সেসব ফ্লাইটের যাত্রীদের তালিকা সংরক্ষণ করা হচ্ছে। প্রয়োজনে কন্ট্রোল রুম থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। কারণ এখন তারা সুস্থ থাকলেও পরবর্তী সময় কোনো উপসর্গ দেখা দিলে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে সহজ হবে। এ জন্য ১৪ দিন ধরে ফোনে নিয়মিত তাদের বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, বিমানবন্দরে ৩টি স্ক্যানারের মধ্যে দুটি সচল রয়েছে। এ ছাড়া আরো দুটি হ্যান্ড স্ক্যানার রয়েছে যেগুলো দিয়ে সব যাত্রীকে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ইতিমধ্যেই কুর্মিটোলা হাসপাতাল, সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে দুটি ওয়ার্ড খালি করে আইসোলেটেড ওয়ার্ড প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিভিন্ন জেলা হাসপাতালেও বলা হয়েছে অল্প সময়ে রুম প্রস্তুত করার ব্যাবস্থা রাখা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. সানিয়া তহমিনা সাংবাদিকদের জানান, এখন পর্যন্ত চীন থেকে আগত ১ হাজার ৭৮৩ জন যাত্রীকে স্ক্রিনিং করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী পাওয়া যায়নি।
(ভোরের কাগজ)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৪

খাঁজা বাবা বলেছেন: যে ব্যবস্থা গুলোর কথা লিখেছেন তা পর্যাপ্ত।
তবে আমাদের দেশে সব এখন একজনকেই করতে হয়। বাকি সবার মস্তিষ্ক পংগু হয়ে গেছে।
সব কিছু ঠিক ঠাক চললেই ভাল।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিজে সচেতন হই। অন্যকেও সচেতন করি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: এই মহামারী শুধু ব্যক্তি পর্যায়ের সচেতনতায় নিয়ন্ত্রন সম্ভব নয়। অবশ্যই রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থা প্রয়োজন।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

একাল-সেকাল বলেছেন:
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইসলামে করনীয়/ বর্জনীয় পরিস্কার। মানলে মুক্তি, না মানলে দায়ভার নিজের, ধর্মের নহে।

সাবধানতা অবলম্বন করার কথাও হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। ছোঁয়াচে রোগীর সংস্পর্শে আসতে নিষেধ করা হয়েছে।
.
মহানবী ﷺ বলেছেন,
((لَا يُورِدَنَّ مُمْرِضٌ عَلَى مُصِحٍّ))।
“চর্মরোগাক্রান্ত উটের মালিক যেন সুস্থ উট দলে তার উট না নিয়ে যায়।” (বুখারী ৫৭৭১, মুসলিম ৫৯২২নং)
.
মহামারীগ্রস্ত দেশ বা শহরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
মহানবী ﷺ বলেছেন,
((إِذَا سَمِعْتُمْ بِالطَّاعُونِ بِأَرْضٍ فَلَا تَدْخُلُوهَا وَإِذَا وَقَعَ بِأَرْضٍ وَأَنْتُمْ بِهَا فَلَا تَخْرُجُوا مِنْهَا))।
“কোন স্থানে প্লেগরোগ চলছে শুনলে সেখানে প্রবেশ করো না। আর সেখানে তোমাদের থাকাকালে তা শুরু হলে সেখান হতে বের হয়ে যেয়ো না।” (বুখারী ৫৭২৮, মুসলিম ৫৯০৫-৫৯০৬নং

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪২

খাঁজা বাবা বলেছেন: হয় ধর্মীয় নিয়ম মানতে হবে, অথবা সামাজিক নিয়ম।
শৃংখলাই মুক্তি।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনে যাওয়া বন্ধ করে দেয়া দরকার, চীনাদের আসা বন্ধ রাখা দরকার; থেকে আসা বাংগালীদের শহরের বাহিরে ২ সপ্তাহ আলাদা করে রাখার দরকার।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাইরাস নিয়ন্ত্রনে না আসা পর্যন্ত এগুলো করা উচিত

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আগাম কিছু ব্যবস্থা নেওয়া ভাল।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.