নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেউ না আমি কেউ না

খাঁজা বাবা

বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!

খাঁজা বাবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অর্জন ও সরকারের ভূমিকা

১২ ই মে, ২০২২ দুপুর ১:৩৪



বর্তমান সময়ে দেশে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। অনেকে এই অর্জনকে সরকারের অর্জন বলে দেখানোর চেষ্টা করছেন। যদিও তা পুরোপুরি সঠিক নয়। তবে সরকার যে এই বিষয়টি নিয়ে ভাবছে এটা ভাল খবর।
কিন্তু আমাদের দেশের এই অর্জনে সরকারের সহযোগিতা বা ভূমিকা কতটুকু? বর্তমান বৈশ্বক প্রেক্ষাপটে আদৌ কি এটা কোন অর্জন?

বর্তমান ট্রিলিয়ন ডলারের অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে বাংলাদেশের আয় মাত্র ১ বিলিয়ন। যা মাত্র ০.১%। কিন্তু বৈশ্বিক ফ্রিল্যান্সারদের বড় একটা অংশ বাংলাদেশী। যার অর্থ হচ্ছে আমাদের বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সারই অত্যন্ত সাধারন ও সস্তা মানের কাজ করেন। অর্থাৎ খুব অল্প সঙ্খক ছাড়া বেশিরভাগ লোকের ই তেমন কোন স্কিল নেই। সরকারী পর্যায়েও স্কিল ডেভেলপমেন্টের তেমন ভাল কোন উদ্যোগ চোখে পড়ে না। বিভিন্ন প্রাইভেট ট্রেনিং সেন্টার গুলো যে কাজ করছে তাও খুবই ব্যাসিক পর্যায়ের।

২০১২-২০১৩ সালে আমি নিজেও ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে যুক্ত ছিলাম এবং খুব ব্যসিক পর্যায়ের কিছু কাজ করতাম যাতে ছাত্রাবস্থায় নিজের খরচ মোটামুটি চলে যেত। আমি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারনা পাই আমার এক বন্ধুর কাছে। সেও তার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিনিয়র ভাইয়ের কাছে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে হয় তার ধারনা পায়। আমার কাছ থেকেও আমার কয়েক বন্ধু ও ছোট ভাই ফ্রিল্যান্সিং এর প্রাথমিক ধারনা পায়। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এভাবেই ব্যাক্তি উদ্যোগে এসেছে এবং বড় হয়েছে। তার পর সরকারের নজর পড়েছে।

আমাদের এই গ্রুপের বেশিরভাগ ই এখন আর ফ্রিল্যান্সিং সাথে যুক্ত না থাকলেও দুজন এটাকে ফুল টাইম প্রফেশন হিসেবে নিয়েছে। তারা এখন মোটামুটি- ২০০০-৪০০০ ডলার মাসে আয় করে। আমাদের বা আমার পরিচিত কেউই সরাসরি সরকারি কোন সহযোগিতা পায় নি। বরং ব্যক্তি উদ্যোগে স্কিল অর্জন করেছে। অবশ্য সরকার কাউকে ধরে তার ভেতর স্কিল দিয়েও দেবে না। সরকার পারে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে।

আমাদের সরকার কি কি করেছে?
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন যে কাজটি সরকার করেছে তা হচ্ছে কম্পিউটার সামগ্রির সহজলভ্যতা।
ইন্টারনেটের দাম কমানো।
গ্রাম গঞ্জে পর্যন্ত ৩জি নিয়ে যাওয়া।
ফ্রিল্যান্সিং এর আয়ের উপর ইন্সেন্টিভ একটি ভাল উদ্যোগ। তবে এখনো এর মধ্যে অনেক কনফিউশান আছে। সবাই এই সুবিধা পাচ্ছে না।
কমদামে দোয়েল ল্যাপটপ একটা ভাল উদ্যোগ ছিল তবে ভাল পরিকল্পনার অভাবে তা নষ্ট হয়।

যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি করতে পারত কিন্তু করে নিঃ
ইন্টারনেট স্পিড, বাংলাদেশে ইন্টারনেটের স্পিড পৃথীবিতে কমের মধ্যে অন্যতম।
ইন্টারনেটের দাম কমলেও তা অন্যান্য দেশ এবং আমাদের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এখনো অনেক বেশি।
দুর্বল একাডেমিক সিলেবাস, দুর্বল শিক্ষা ও পরিক্ষন পদ্ধতির উন্নয়ন। (নবম শ্রেনীতে আমি খুব আগ্রহ করে কম্পিউটার বিষয় নিয়েছিলাম, কিছু থিওরি ছাড়া কিছুই শিখানো হয় নি। গ্রামের স্কুলের এখনো একই অবস্থা। অনেক কম্পিউটার শিক্ষক কম্পিউটার অন অফ ছাড়া এখনো কিছুই জানেন না)
উপযুক্ত ট্রেইনিংয়ের ব্যবস্থা করা।
ভাল, সহজ ও সস্তা পেমেট সিস্টেম নিয়ে আসা।
ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যপারে প্রচারনা ও উদবুদ্ধ করা।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: ইন্টার নেট সেবায় বাংলাদেশে ১৩৬টি দেশের মধ্যে ১৩৪তম।

এবার বুঝুন আমরা কেন পিছিয়ে।

আর আমাদের পড়ালেখার সিস্টেমে সমস্যা রয়েছে।

১২ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:৫০

খাঁজা বাবা বলেছেন: জ্বী যেখানে সরকারের একটু নজর আমাদের অনেক বেশি এগিয়ে দিতে পারত, সেখানেই আমরা পিছিয়ে।

২| ১২ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অনেকই শুনি খুব ভালো করেছেন।
সরকার এর দিকে আরো ভালোভাবে নজর দিলে অনেকেরই উপকার হতো, দেশেরও হতো।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:০২

খাঁজা বাবা বলেছেন: হ্যাঁ, অনেকেই ভাল করছেন। তবে সেটা খুব কম। বেশিরভাগেরই মাসে ১০-১৫ হাজার টাকার বেশি আয় নেই। উপযুক্ত প্রশিক্ষন না থাকায় এরা কাজের দাম কমিয়ে ফেলছে, আবার দেশের নেগেটিভ ব্র্যান্ডিং ও করছে।
এদের বেশিরভাগ ই পর্যাপ্ত আয়ের অভাবে অল্প দিনেই ঝড়ে যায়।

৩| ১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: paypal টা খুব দরকার ছিলো। এটা থাকলে অনেক দূর এগিয়ে যেত।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: জ্বি, এটা নিয়েও অনেক নাটক দেখলাম।

৪| ১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আসলে পেপাল নিজেই বাংলাদেশে আসতে চায় না। কারণ এখান থেকে ওদের ক্যাশ আউট বেশী হবে। ক্যাশ ইন সেই তুলনায় খুব কম হবে। এটা ওদের ষ্টাডি। এরকম ওয়ান সাইডেড ট্রানজেকশন কোন ফিনানশিয়াল কোম্পানীর জন্যেই সুবিধাজনক না।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩

খাঁজা বাবা বলেছেন: জী, এখানে অপারেশান সুবিধাজনক হবে বলে ভাবছে। বাট আমাদের ইকোনোমি বড় হচ্ছে।

৫| ১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৯

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: চমৎকার লেখা
কিছু ফ্রি লেন্সের নিজেরা কোম্পানি করে বা নিজেদের নিচে অনেক মেধাবীদের দাবিয়ে রাখছে। পেমেন্ট (পেপাল নেই +....) জটিলতায় তারা আলাদাও হতে পারছেনা।
অনেকে জানেই না আপওয়ার্ক ডট কম বা ফ্রীলেন্সার ডট কম কি,অথচ কাজ করছে ভায়া হয়ে। সরকারতো সরকার ই

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: পেপাল না থাকলে যে আলাদা কাজ করা যাবে না এ ধারনা ভুল। ৩-৫ ডলার খরচে ব্যাংকে টাকা আনা যায়। এমনকি এখন বিকাশে ও টাকা আনা যায়।
অজ্ঞতা এদের বড় সমস্যা।

৬| ১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ফ্রিলান্সিং'এ উচুমানের স্কিলসমূহ কি কি? প্রাইভেট ট্রেনিং সেন্টার কতটুকু কাজে লাগে?

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

খাঁজা বাবা বলেছেন: বলেছেন: ফ্রিল্যান্সিং শিখতে ট্রেইনিং সেন্টারে যাওয়ার দরকার নেই।
কাজ শিখতে ট্রেইনিং সেন্টারে যাওয়া যেতে পারে।
আপওয়ার্ক এ একাউন্ট করে আপনি কাজ গুলি এবং রেট দেখতে পারবেন।
অথবা ইউটিউবে এ সংক্রান্ত অনেক ভিডিও পাবেন, দেখে নিতে পারেন।

৭| ১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:১১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: অনলাইনে
ঢাকার আশেপাশে
১০,১৫,২০ জনকে (বিনা মূল্যে )
ওয়েব ডিজাইন ডেভলোপার এসইও ও গ্রাফিক এ তৈরী করতে চাই.
পরে তারা নিজেরা নিজেদের মতো কাজ করবে .
আপনাদের বা আপনাদের পরিচিত
পরিকল্পনায় ও কাজে ,তারা তৈরী হবে
আপনাদের পারিশ্রমক, সময় কমাস ও কি কি লাগবে ?
সম্ভব হলে জানাবেন

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ।
আমি বহুদিন ফ্রিল্যান্সিং এ নেই।
বর্তমানে নিজে ভাল কাজ করছেন এবং এক্সপার্ট এমন কেউ হয়ত আপনাদের সাহায্য করতে পারবেন।
যার সাহায্য নেবেন তার কাজের প্রফাইল দেখে নেবেন।

৮| ১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: যারা সাহায্য নেবেন তারাতো পিসিই ধরেনি কখনো ,কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে বা শিক্ষিত বেকার।
একটি নিৰ্টিষ্ট স্থানে নিৰ্দিষ্ট সময়ে তাদের জড়ো করবো।
সেখানে সব সরঞ্জাম থাকবে
আপনাদের বা আপনাদের পরিচিত (আমার পরিচিত নেই ,ধারণাও নেই আপনাদের রেফারেন্স ছাড়া হবেনা )
পরিকল্পনায় ও কাজে ,তারা তৈরী হবে
আপনাদের পারিশ্রমক, সময় কমাস ও কি কি লাগবে ?
সম্ভব হলে জানাবেন

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।
আমার সময় হবে না।
আমার পরিচিত কিছু মানুষ আছে যারা হয়ত সাহায্য করতে পারবেন।
আমি তাদের সাথে কথা বলে দেখব।
ধন্যবাদ।

৯| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার ভাবনাগুলো সঠিক।

১৪ ই মে, ২০২২ সকাল ৯:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১০| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকে জানলাম অনেক কিছু।

১৪ ই মে, ২০২২ সকাল ৯:৫৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: :)

১১| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

খুব সুন্দর ও দরকারি জিনিষ নিয়ে লিখেছেন। এপ্রিশিয়েটেড।
বাংলাদেশে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গজিয়ে ওঠার পর। শিক্ষিত আজাইরাদের সংখা বাড়ছে। এরা কিছু করে খেতে পারলে সবার মঙ্গল।

বিজন রয় বলেছেন: ইন্টারনেট সেবায় বাংলাদেশে ১৩৬টি দেশের মধ্যে ১৩৪তম।
এটাও একটা প্রপাগান্ডা। আসলে কথাটা হবে । 'মোবাইল ইন্টারনেট গতি সুচকে বাংলাদেশে ১৩৬টি দেশের মধ্যে ১৩৪তম'।
সাধারন ইন্টারনেটের গতি অনেক ভাল।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে মোমাইল এম্বি খরচ করে সাধারনত কেউ ফ্রিল্যান্সিং করে না। এখন গ্রাম গঞ্জ পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ওয়াইফাই পৌছে গেছে।

ওকলার রিসেন্ট মোবাইল ইন্টারনেটের গতির সূচকে
সমগ্র বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গড় গতি ছিল ১২ দশমিক ৬ এমবিপিএস। ওকলার গত মিটারে বাংলালিংকে ২০ দশমিক ০৪ স্কোর ১৩.৭৭ এম্বিপিএস গত দেখা গেছে

মোবাইল ইন্টার্নেট গতি কত দরকার?
সাধারন ওয়েব ব্রাউজিং, ইমেইল দেখা ইত্যাদি ১ এমবিপিএস হলেই চলে। এই স্পিডে গুগল ম্যাপ উবার পাঠাও সন্তোষজনক ভাবে চলে। যেখানে বাংলাদেশে গড়গতি ১২.৬ এম্বিপস
ভিডিও কলে কথা বলতে একটু বেশি লাগে, ২-৩ হলে বেশ ভাল চলে। ৫ হলে বেষ্ট। করোনার পরে বহুল ব্যাবহৃত জুম ভিডিও কনফারেন্সিংও ভালই চলে ৩ এমবিপিএসে।
নেটফ্লিক্স অ্যামাজন প্রাইম, অ্যাপলটিভি প্লাস, হুলুসহ স্ট্রিমিং সার্ভিস ও টিভিতে রেকর্ডেড কোনো কিছু দেখার জন্য ইন্টারনেট প্রয়োজন সর্বনিম্ন ৩ এমবিপিএস। ৫ হলে বেষ্ট, নিশ্চিন্ত ভাবে চলবে বাফারিং হবে না।
ওকলার মোবাইল ইন্টারনেটের গতির সূচকে সমগ্র বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গড় গতি ছিল ১২ দশমিক ৬ এমবিপিএস হলেও ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু কিছু স্থানে অনেক বেশি গতি ২০-৩০ এর মত পাওয়া যায়। যেখানে ৫ হলেও চলে।
মূল কথা বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টার্নেট বিশ্বের তুলনায় খুবই কমমুল্য। গতি যথেষ্ট সন্তষজনক।
মুল ব্যাপার হচ্ছে ওয়াইফাই থাকতে মোবাইল এম্বি কিনে কেউ ভিডিও দেখে না, বা বড় কাজ অফিসিয়াল কাজ করে না। তার জন্য আছে আরো সস্তা উচ্চগতিসম্পন্ন ব্রডব্যান্ড। কিছু জন্মান্ধ নেতিবাচক না বুঝে অকারনেই লাফায়।
যত পাওয়ারফুল করুক বাংলাদেশে মোবাইল গতি বেশী বাড়ানো যাবে না, কারন বাংলাদেশের জনসংখ্যা। একটি টাওয়ারে ২০ হাজার গ্রাহক। উন্নত দেশে যেখানে একটি টাওয়ারে ৩০০ গ্রাহকও খুজে পাওয়া যায় না।।

১৪ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:১৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার কমেন্টই একটা পোষ্ট হয়ে গেল, ধন্যবাদ।
ওকলার রিপোর্টে ব্রডব্যান্ড গতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৮।
আমি বাসায় ব্রডব্যান্ড নিয়েছি ৭০০ টাকায়। গতি ৪ এমবিপিএস। তাও ওয়েব, ইউটিউব, ফেসবুক আলাদা ভাবে ভাগ করে দেয়।
মোবাইল ইন্টারনেট ৪জি গতি ২এমবিপিএস।

২০১৫ তে আমি সিংগাপুরে একটা মোবাইল ইন্টারনেট এর কানেকশান নিয়েছিলাম যার গতি ছিল ১০ এম বি পি এস।

১২| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১:২৮

গরল বলেছেন: ফ্রিল্যান্সিং খুবই সম্ভবনাময় খাত হতে পারে বাংলাদেশের জন্য, এটা নিয়ে আইটি মন্ত্রণালয়ের একটা প্রজেক্ট ছিল আমার জানামতে। উপজেলায় কিছু ছেলেপেলেকে ট্রেনিং ও সহজশর্তে লোন এর ব্যাবস্থা করা ল্যাপটপ বা আনুসাঙ্গিক জিনিষপত্র কেনার জন্য। ফ্রিন্যান্সারদের নিয়ে বেশ কিছু সম্মেলন ও করেছিল পলক। তবে আরও উদ্যোগ দরকার, এবং দেশেও কাজের ক্ষেত্র তৈরি করা দরকার, না হলে অভিজ্ঞতা তৈরি হবে না। সরকারের ও দেশি কম্পানীগুলোর উচিৎ ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে কাজের বিজ্ঞাপন দিয়ে কর্মী নিযুক্ত করা। তাতে অন্তত আন্তর্জার্তিক পর্যায়ে এটা ভাবমূর্তি তৈরি হবে যে বাংলাদেশেও ফ্রিল্যান্সিং এর চর্চা হয়। তখন তারা বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের প্রফেশনাল কাজ দিতে ভয় পাবে না।

১৪ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৩

খাঁজা বাবা বলেছেন: কাজ রেডি, শুধু আমাদের কাজ করতে জানতে হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.