নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেউ না আমি কেউ না

খাঁজা বাবা

বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!

খাঁজা বাবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অগ্নিপথ স্কিমে উত্তাল ভারত

১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:২৬



ভারতে সেনাবাহিনীতে নিয়োগের নতুন স্কিম চালু করতে যাচ্ছে সরকার। এ স্কিমের আওতায় সেনাসদস্যরা চার বছর অস্থায়ী ভিত্তিতে চাকরি করবেন। এর পর ৭৫% সদস্যকে বাদ দেয়া হবে, বাকি ২৫% কে স্থায়ী করা হবে। যারা বাদ পড়বেন তারা কোন পেনশান পাবেন না। চার বছরের চাকরিকালীন তাদের বেতনের ৭০% পরিশোধ করা হবে, বাকি ৩০% জমা থাকবে। চার বছর পর যারা বাদ পড়বে তাদের এককালীন ১১ লাখ ৭১ হাজার রুপী দেয়া হবে। প্যারামিলিটারী ফোর্সে বাদ পড়াদের নিয়োগে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।



মূলত ভারত সরকারকে প্রতিবহর তার মিলিটারী বাজেটের প্রায় ৮০% বেতন ও পেনশানে খরচ করতে হয়। এর পর বাহিনীর আধুনিকায়ন ও অস্ত্র ক্রয়ে আর তেমন কোন টাকা থাকে না। তাই সরকার এ পথে হাটতে চাচ্ছে।

তবে এ স্কিম ঘোষনার পড়ে বিহারে ব্যপক বিক্ষোভ শুরু করে চাকরিপ্রার্থীরা। পরে এ বিক্ষোভ আর ১১ টি রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষুব্ধ প্রার্থীরা ট্রেনে ব্যপক হামলা চালায়। এ পর্যন্ত ৩০০ টি ট্রেন পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে খবর বেড়িয়েছে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: যারা চাকরী পাওয়ার আগেই আগুন লাগাচ্ছে, এদের চাকরী দিলে কি করবে?

১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৪

খাঁজা বাবা বলেছেন: এ অঞ্চলে আগুন না লাগালে সরকার টের পায় না। তাই মানুষ বাধ্য হয়।

২| ১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

পাকিস্তান /চীনের সাথে যুদ্ধের পরিকল্পনা করছে নাকি মোদী?

১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫৩

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভারত অর্থনৈতিক চাপে আছে বহুদিন ধরেই। এমন একটা পথ তারা অনেক দিন ধরেই খিজছিল।
তবে এটা বাস্তবায়ন করতে পারবে বলে মনে হয় না।

৩| ১৮ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০২

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।

১৮ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: চাকরীপ্রত্যাশীদের জন্য।

৪| ১৮ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এগুলো সব দেশে কম বেশী আছে খাজা সাব। প্যারা নাই চিল..

১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২০

খাঁজা বাবা বলেছেন: এগুলো ৩য় বিশ্বের দেশগুলোতেই বেশি হয়।

৫| ১৮ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: চার বছর পর এই সেনাদের "জায় শ্রী রাম" প্রতিষ্ঠা করতে মুসলিম নিধনে ব্যবহার করবে।

১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২১

খাঁজা বাবা বলেছেন: এটা শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হবে বলে মনে হয় না।
জনগন ক্ষেপে গেছে।

৬| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: পৃথিবীর অনেক দেশই তার নাগরিকদের সামরিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে ভারত ট্যাকনিক ভিন্ন ধরেছে। নিম্নবর্নের শোষনের আর এক টা পন্থা। অফিসারের হাতে রেখে দিয়েছে তাদের চাকুরির মেয়াদ যা হাস্যকর। একজন অফিসার পালতে যে খরচ তা দিয়ে দশ জন সৈনিক পালা যায়।

১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: উন্নত দেশে মানুষ সেনাবাহিনীতে যেতে চায় না। সেখানে পর্যাপ্ত চাকরি আছে।
কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে যেখানে চাকরির খুব অভাব সেখানে আধা শিক্ষিত দরিদ্র মানুষের সারা জীবন নিশ্চিন্তে চলার মত একটা চকরী খুবই লোভনীয়। তাছাড়া ভারতে সেনাবাহিনীর চাকরি কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন যাতে সুযোগ সুবিধা অন্যান্য চাকরির চেয়ে বেশি। তাই অনেকের কাছে এই চাকরি পরম আরাধ্য।

৭| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: চার বছর পর ওরা ফিরে করবেটা কি?
দোষ ওদের বাবা মায়েদের।যারা শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুভূতিতে ভোট দিয়ে ভাজপাকে ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে। অশিক্ষিত ধর্মান্ধ একটা দলের কাছে বিজ্ঞান কারিগরি শিক্ষার উন্নয়ন প্রাধান্য পায় না। তাদের এজেন্ডায় থাকে শুধুমাত্র ধর্ম বা ধর্ম বিষয়ক প্রতিশ্রুতি রক্ষা। এহেন বর্বরদের কাছে শিক্ষাদিক্ষা বিষয়ক গভীর ভাবনা আশা করা যায় না।
উত্তরপ্রদেশের বহু ট্রেন পোড়ানো হয়েছে হবু অগ্নিবীর সৈনিকদের দিয়ে, ধর্মান্ধ যোগী এক্ষেত্রে কজনের বাড়িতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।

১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২৭

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভারত সরকার সেনাবাহিনীর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট দিতে পারছে না। এটা অনেক দিন থেকেই আলোচিত। তাই ওরা খরচ কমানোর একটা উপায় খুজছে।

৮| ১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৮

শাহ আজিজ বলেছেন: চীনে আমাদের সমসাময়িক পড়ুয়ারা স্প্রিঙের শেষে কম্পালসারি মিলিটারি ট্রেনিং এ যেত । দেশের বিবিধ সেনানিবাসে ট্রেনিং চলত । মিলিটারি ট্যাঁকটিস আর শরীর চর্চা , হাল্কা অস্ত্রের প্রয়োগ দিয়ে শেষ হতো প্রথম সেশন । দ্বিতীয় বছরে একই সময় শুরু হতো ট্রেনিং । এবার মক ওয়ার আর লাইট মেশিন গানের চর্চা হতো । খুব কঠিন শারীরিক কাজের মধ্য দিয়ে শেষ হতো আর্মি ক্যাম্প । এরা রিজার্ভ ফোরস হিসাবে গন্য হতো । দেশের আপদে বিপদে এরা যুদ্ধক্ষেত্রে সাপোর্ট দিত । পৃথিবীতে অনেক দেশ এই বাধ্যবাধকতার ্মিলিটারি ট্রেনিং দেয় তার ইয়াং জেনারেশনকে । আমি স্কুলের শেষ ধাপে জুনিয়র ক্যাডেট কোর্স সম্পন্ন করেছি । এই ট্রেনিং ভাল নাগরিক গড়তে সহায়ক । ভারতে এই উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে ট্রেনিং দিলে তা হবে বিপজ্জনক।

১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫২

খাঁজা বাবা বলেছেন: যে সব দেশে জনসংখ্যা কম এবং পর্যাপ্ত চাকরি আছে সে সব দেশে জনগনকে বাধ্যতামূলক মিলিটারী ট্রেইনিং দেয়।
এটা জনসাধারনকে শৃংখলা শিখায়।
ভারতের মত দরিদ্র দেশে এত বিশাল সংখ্যক মানুষকে গনহারে ট্রেইনিং দেয়া সম্ভব না।

৯| ১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ফ্রান্স থেকে পালিয়ে আসা এক যুবক বলেছিল সে মিলিটারি ট্রেনিং নিতে চায় না বলেই চীনে আসা , সে পালিয়েছে , এখন একটা ব্যাড হেলথ সনদ বানিয়ে ২ মাস বাদে দেশে ফেরত যাবে । চীনে এদের কোন বেতন দেয়া হয়না বা চাকুরির নিশ্চয়তা নেই তবে দেশের দুর্যোগে ডাক দিলে হাজির হতে হবে । অনেকেই ফরাসি দেশে ড্রাগ নেয় পালানোর জন্য । ড্রাগ টেস্টে ধরা পড়লে তার ট্রেনিং লাগে না ।

১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: চীনে তো সব কিছুই সরকার নিয়ন্ত্রিত। একদিক থেকে পালালে অন্য দিকে সরকার মার দিয়ে দেবে B-)

১০| ১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ব্লগার পদাতিক চৌধুরি বলেছেন উত্তরপ্রদেশের বহু ট্রেন পোড়ানো হয়েছে হবু অগ্নিবীর সৈনিকদের দিয়ে, ধর্মান্ধ যোগী এক্ষেত্রে কজনের বাড়িতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে সেটাই এখন বড় প্রশ্ন?



উত্তরপ্রদেশের থানায় মুসলিম নির্যাতনের একটি দৃশ্য।

১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

খাঁজা বাবা বলেছেন: উত্তর প্রদেশে বেছে বেছে মুসলিমদের বাড়ি গুলি নানা অজুহাতে গুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। এখানকার বেশিরভাগ মুসলিম ই দরিদ্র। এরা এদের সর্বস্ব হারাচ্ছে। নির্বাচনের আগ থেকেই এমনটা হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.