![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
বাংলাদেশ তথা সমগ্র দক্ষিন এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি গবেষনায় পশ্চিমা বিশ্বের চেয়ে বহু পিছিয়ে। এর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান আরো নিচের দিকে। এর প্রধান কারন গবেষনা খাঁতে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ না থাকা। যেখানে র্যাংকিং এ বিশ্বের ১ নম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে এম আই টির গবেষনায় বাজেট প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকা সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনায় বাজেট ২০ কোটি টাকা মাত্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক প্রতি গবেষনায় বাজেট মাত্র ১ লাখ টাকার কাছাকাছি। অন্যদিকে ভারতের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনা বাজেট প্রায় ১৯০০ কোটি টাকা, পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনা বাজেট ১৬০০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশে গবেষনায় সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ ব্র্যাক বিশ্ব বিদ্যালয়ে, যা প্রায় ৩৮ কোটি টাকা। এছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪ কোটি টাকা বাজেট। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট নামে মাত্র, না থাকার মতই।
তাই বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ডিগ্রির মান উন্নত বিশ্বে গ্রহনযোগ্য না। ইউরোপ বা আমেরিকায় গেলে আবার সেদেশের ডিগ্রি নিতে হয়। এছাড়াও আমাদের দেশের শিক্ষক ছাত্ররা নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করতে পারছেন না। নতুন জ্ঞান ও প্রযুক্তির জন্য আমাদের উন্নত বিশ্বের মুখাপেক্ষি হয়ে থাকতে হয়।
শিক্ষার মান উন্নয়নে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষনায় বরাদ্দ বাড়তে হবে। বিভিন্ন সরকারী সংস্থা ও প্রাইভেট কম্পানীগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনা কার্যক্রমে অন্তর্ভূক্ত করা যেতে পারে। এতে এসব সংস্থার গবেষনা থাকে খরচ বা প্রযুক্তি অর্জনের খরচ কমে যাবে অন্যদিকে শিক্ষা ব্যবস্থাও বাস্তবমুখি হবে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:২১
খাঁজা বাবা বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:০৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার করা তুলনা ভুল । বাংলাদেশের সাথে তুলনা হবে পাকিসতান , টারকি, ইরান , সওদি , মালয়শিয়া এসব দেশের । এসব দেশের গবেষণা খাতে কিরাম টাকা দেয় সরকার সেটা তুলনা করে দেখানো দরকার। এমআইটির সাথে তুলনা করাটাই ভুল । ভিয়েতনাম , কোরিয়া দেখালেও মানা যাইতো।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:২১
খাঁজা বাবা বলেছেন: পাকিস্তান ও ভারতের সাথেও তুলনা করেছি।
দয়া করে পুরোটা পড়ুন
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৩০
বিষক্ষয়রিটার্নস বলেছেন: Bangladesh is ranked 5th in the number students earning a science and engineering doctorate in the US according
https://edition.cnn.com/2025/09/29/china/china-reverse-brain-drain-science-tech-competition-us-intl-hnk
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: সংখ্যা বেশি, এক দিক থেকে ভাল
কিন্তু এটা বাংলাদেশের শিক্ষার মান ভালো তা বোঝায় না
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৫
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো LLB ডিগ্রী বৃটেনে গ্রহন করা হয় না। ওদেরকে এখানে এসে LLB করে তাপর BAR (ব্যারিষ্টারি) করতে হয় যা ইন্ডিয়ানদের করতে হয় না। (অবশ্য ইন্ডিয়ারও বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাচেলর্স ডিগ্রী বৃটেনে গ্রহন করা হয় না)
আমাদের দেশের সামান্য সংখ্যক কিছু সরকারী/বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়া আরো কার ব্যাচেলরস্ ডিগ্রীও ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড দেশগুলোতে গ্রহন করা হয় না। আমি আমার সকল রিলেটিভদের বলি যদি বিদেশে লেখাপড়া করতে চায় ইন্টারমিডিয়েট (বা 'এ' লেভেল) করে সরাসরি IELTS/TOEFL ইত্যাদিতে প্রয়োজনীয় পয়েন্ট নিয়ে সোজা বিদেশে চলে আসা। এতে করে বয়সটা (মহামূল্যবান সময়) অন্ততঃ বাঁচে।
ভালে পোষ্ট, অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:২৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: তথ্য সংযুক্তি ও মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:০১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: গবেষনায় যেটুকু বরাদ্দ দেয়া হয়, সেটাই কি কাজে লাগানো হয় ? এছাড়া একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মান কেবল গবেষনার উপড় নির্ভরশীল নয়। academic reputation, research performance (citations and quality), teaching quality (student-to-staff ratio), and international outlook (students and faculty) এসব ক্রাইটেরিয়াও দেখা হয়। বিগত ১৭ বছরেতো সর্বত্র ইচ্ছামত লুটপাঠ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরি প্রাপ্তি, পদন্নতি সব কিছু হত রাজনৈতিক দলের ইশারায়। আওয়ামিলীগ সরকারের পতনের পর এ বছর বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০০ ধাপ এগিয়েছে এবং একই সাথে দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:২৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: গবেষনায় যে খরচ ধরা হয় তা খুবই অপ্রতুল, তা দিয়ে মনে হয় না কাগজ কলম কেনা ছাড়া আর কোন কাজে লাগে।
আপনি যে সব ক্রাইটেরিয়ার কথা বললেন সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ পিছিয়ে।
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
লুধুয়া বলেছেন: শুধু টাকা খরচ করলে হবেনা যদি সমাজে সাইন্টিফি টেম্পরারমেন্ট বিল্ড আপ না হয়। যদি বুয়েট এর প্রফেসর মনে করে রিজিকের মালিক আল্লাহ, তাহলে engineer বের হবেনা, হবে ঘুষ খোড় জামাতি।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: যে মনে করে রজিকের মালিক আল্লাহ, সে কি কাজ না করে ঘরে বসে থাকে? আল্লাহ কি বলেছেন তোমরা কাজ না করে ঘরে বসে থাকো আমি তোমাদের খাওয়াবো?
চান্স পাইলেই আজাইরা লজিক দিয়া আওয়ামী প্রমান করা উচিত না
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫২
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আপনার তথ্য সঠিক নয়। এ বছর গবেষণার জন্য ২১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে যা মোটেই শিক্ষক প্রতি ১ লাখ টাকা নয়। একটা ডিপার্টমেন্ট এর সব শিক্ষক গবেষনার দ্বায়িত্ব পান না। শুধু সিনিয়র শিক্ষকেরাই থিসিস সুপারভাইজার হবার যোগ্যতা অর্জন করে। বরাদ্দ বাড়ানোর আগে আমি মনে করি যে টুকু বরাদ্দ দেয়া হয়েছে সেটা সঠিকভাবে ইউটিলাইজ হচ্ছে কিনা সেটা নিশ্চিত করা। আজ থেকে ২৫ বছর আগেই যে অভিজ্ঞতা হয়েছে ঢাবির গবেষনা সম্পর্কে তা এক্কেবারেই ইতিবাচক নয়। বিদেশে এসে বুঝতে পেরেছি গবেষনা আসলে কি। আগে গবেষনার পরিবেশ তৈ্রী হতে হবে। তারপরে আসে বরাদ্দ বৃদ্ধির প্রশ্ন।
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য ভালো শিক্ষক দরকার; এই ব্লগার কেহ কি শিক্ষক হওয়ার মতো জ্ঞানী?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:০১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভালো বিষয়ে লিখেছেন। সহমত।