![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
* মহিলাদের জন্য হায়েয (মাসিক ঋতু) ও নেফাছ ( সন্তান প্রসবের পর যে রক্তক্ষয় হয়) অবস্তায় রোজা রাখা বৈধ নয় । কিন্তু রমজানের পর উহার ক্বাজা করা ফরজ । ( হেদায়া খন্ড়-১,পৃ-২২৪, আলমগিরী খন্ড়-১,পৃ-১০৬)
* যদি রাত্রে (হায়েয নেফাছ হতে) পবিত্র হয়ে যায় তাহলে সকাল থেকে রোজা ছাড়বে না । এক্ষেত্রে রাত্রে গোছল না করলেও সকালে রোজা ছাড়তে পারবে না । সকালে গোছল করে নিবে । হ্যাঁ সকালে ( ছুবহে সাদেক হ্ওয়ার পর ) হায়েয, নেফাছ হতে পাক হ্ওয়ার পর রোজার নিয়ত করা বৈধ হবে না । অনুরুপ মুসাফির ব্যাক্তি দিনের শেষভাগে ছফর হতে বাড়ী ফিরে আসলে তার্ও রোজার নিয়ত করা বৈধ হবে না। কিন্তু বিশেষ ওজর ব্যতীত পানাহার করাও জায়েজ হবে না । বরং সারাদিন রোজাদারের ন্যায় পানাহার হতে বিরত থাকতে হবে। ( হেদায়া খন্ড়-১,পৃ-২২৫)
* যাদের জন্য রোজা না রাখার অনুমতি রয়েছে তাদের জন্য্ও বে-পর্ওয়াভাবে ( বিনা দ্বিধায় ) সকলের সম্মুখে পানাহার করা উচিত নয় । বরং রোজাদার এবং রমজানের সম্মান করা আবশ্যক । ( ফতোয়ায়ে দারুল উলুম দেওবন্দ)
*যদি কেহ দিনের বেলায় ইসলাম গ্রহন করে অথবা বালেগ হয় তাহলে বাকী দিন পানাহার না করা উচিত । যদি পানাহার করে ফেলে তাহলে উত্ত দিনের রোজার ক্বাজা তাদের উপর ওয়াজিব হবে না । ( হেদায়া খন্ড়-১,পৃ-২২৩ )
* সাধারণত : মহিলাগন রোজা রাখার প্রতি অধিক আগ্রহী হয়ে থাকে। সুতরাং কোন কোন মহিলা হায়েয, নেফাছ অবস্তায়্ও রোজা রেখে দেয় অথচ এমতবস্তায় রোজা, নামাজ হারাম এরুপ করবে না । শরীয়তের সীমার প্রতি লক্ষ্য রাখা সকলের একান্ত কর্তব্য। হুজুর (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যাক্তি বিশ্বাস. আমল ও মনোবাসনা আমার আনীত শরীয়ত মোতাবেক হবে না সে পুর্ণ মুমিন নয় । (বুখারী শরীফ)
* মহিলাদের জন্য এ অবস্তায় রোজা না রাখা এবং নামাজ না পড়ার মধ্যেই ফজীলত রয়েছে । যেমন পবিত্র অবস্তায় নামাজ পড়া ও রোজা রাখার মধ্যেই রয়েছে । (সংগৃহিত)
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৩
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: দরকারী পোস্ট