![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ মানুষ।পৃথিবীতে এই অল্প সময় বিচরণে আমি বুঝে গেছি আমার সম্বল একমাত্র আমি। প্রকৃতির মাঝে আমি আমিই। আমার অস্তিত্বও আমি। তাই নিজেকে নিয়ে খেলতেই আমি বেশি পছন্দ করি। মেতে থাকতে চাই যুক্তির খেলা নিয়ে।
ভালবাসার মানুষটা যত দূরে থাকে তার প্রতি ভালবাসা আরও গভীর হয়। কারণ, ধরা-ছোঁয়া বিহীন এই পবিত্র সম্পর্ক দুটি মানুষকে তাদের একে অপরকে নিয়ে গভীর ভাবে ভাবতে শেখায়। দুজনের মাঝের দূরত্বটা তখন শুধুই একটি পরিমাপের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। যেখানে পরিমাণটা নয়, ভালবাসার গভীরতাটাই মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়। আর এই মুখ্য বিষয়টিই দুটি অবুঝ মনের না বোঝা কঠিন বিষয়টা সহজ করে দেয়।
একজন মানুষের কাছে তার ভালবাসার মানুষটা সব সময়ই বাস্তবের চেয়ে কল্পনায় সুন্দর। আর সম্ভবত এই কারণেই বিবাহ পূর্ববর্তী সম্পর্কটা পরবর্তী সম্পর্কের চেয়ে বেশিই মধুর। কল্পনায় মানুষটিকে সম্পূর্ণ নিজের মতো করে পাওয়া যায়, কিন্তু বাস্তবে দুজনই দুজকে নিজের মতো পেতে চায়। সেই চাওয়া পূরণ হতে গিয়ে সব সময় দুজনই একসাথে তৃপ্ত নাও হতে পারে। যার ফলশ্রুতি যে কোন এক জনের অসহায়ত্ব মূর্তি একটি স্বচ্ছ ভালবাসার মাঝে অনর্থক জায়গা করে নেয়।
দুই প্রান্তে থাকা দুজন মানুষের ভার্চুয়াল জগতের বাইরেও একটা জগত থাকে। যার মাধ্যমে তারা পরস্পর একে অপরের কাছাকাছি থাকে সবসময়। তাদের না বলা কথা গুলো তারা অবলীলায় বুঝতে পারে। তাদের যোগাযোগ হয় টেলিপ্যাথির মাধ্যমে। সেই মাধ্যমে শুধু থাকে তাদের নিজেদের জগত। সেই জগতের রাজা, রানী, প্রজা সবই এই দুজন। এতে কোন সন্দেহ থাকে না, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ দুপিঠেই বিরাজ করে অফুরন্ত ভালবাসার সরোবর।
এভাবেই বেঁচে থাকে দুজন মানুষের বোঝাপড়ার সত্য ভালবাসা। যে ভালবাসা বেঁচে থাকে আজীবন। এই সত্য ভালবাসার কাছে সত্যিই একদিন দূরত্ব পরাজিত হয়ে নেমে আসে শূন্যের কোটায়।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৪৩
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ "খুর্শিদ রাজীব" । আপনার পরামর্শ আমি পালন করার চেষ্টা করব। শুভকামনা রইল।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫১
খুর্শিদ রাজীব বলেছেন: ধন্যবাদ। :-)
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৪০
খুর্শিদ রাজীব বলেছেন: ভালো লিখেছেন। তবে প্রেম-ভালোবাসার বাহিরেও অনেক বিষয় আছে। সেগুলো সম্পর্কে কিছু লিখে সমৃদ্ধ করবেন আপনাকে, আমাদেরকে এবং ওই বিষয়টিকে। এ আশাই করছি।
শুভেচ্ছা রইলো।