![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ মানুষ।পৃথিবীতে এই অল্প সময় বিচরণে আমি বুঝে গেছি আমার সম্বল একমাত্র আমি। প্রকৃতির মাঝে আমি আমিই। আমার অস্তিত্বও আমি। তাই নিজেকে নিয়ে খেলতেই আমি বেশি পছন্দ করি। মেতে থাকতে চাই যুক্তির খেলা নিয়ে।
উপন্যাসের নামঃ মায়াবী হাতছানি
লেখকঃ রায়হানুল ফেরদৌস রাজ
প্রকাশকঃ পূর্বা প্রকাশনী
প্রকাশঃ ফেব্রুয়ারি ২০১৮
মোট ১০ খণ্ডে আমার ব্লগে উপন্যাসটি প্রকাশ করা হবে। পড়ার অনুরোধ রইলো।
তাইবা আজ অন্যদিনের চেয়ে অনেক বেশি জোরে গাড়ি চালাচ্ছে। কেন সে এমন করছে সেটা সে নিজেও বুঝতে পারছে না। যদিও সে এত জোরে গাড়ি চালায় না। ফুপি তাকে ভালো ভাবে বারণ করায় এত সাবধানতা নিয়ে ড্রাইভিং করে সে। এই ড্রাইভিং নিয়ে অনেকবার গালিও খেতে হয়েছে তাকে। কোন এক অজানা কারণে সে ফুপির কথা ফেলতে পারে না। হয়তো ছোট বেলা থেকে মেয়ের মতই বড় করেছে, সেই জন্যও হতে পারে। মেয়ের মত কি, আসলে মেয়ে হিসেবেই বড় করেছে তাকে। আবার অন্য কোন কারণও থাকতে পারে সব কিছুর অগোচরে। সে এই সব নিয়ে মাথা ঘামায় না। ছোট বেলা থেকেই যাকে মা বলে জেনে এসেছে সে তার কোন কথাই উপেক্ষা করে না সে।
অবশ্য এই সব চিন্তা সে এই মুহূর্তে আর আমলে নিচ্ছে না। তাকে অনেক কাজ করতে হবে আজকে। তাই তাড়া আছে তাইবার। আজকে সব কাজগুলো সে একাই করতে চেয়েছিল, কিন্তু মন সায় দিচ্ছিল না কিছুতেই। সে একা যদি পেড়ে উঠতে না পারে, তাই সিয়ামকে সাথে নিতে হবে। অনেক বড় আর গুরুত্বপূর্ণ কাজ। নিজেকে সামলে রাখতে না পারলে মহা বিপদ হয়ে যেতে পারে। সম্রাট বাবর যেমন বহরাম খাঁ এর উপর নির্ভর করে চলতেন তাইবাও ইদানীং সিয়াম ছাড়া কোন কাজ করতে পারছে না। সিয়াম নামের এই হাসি খুশি ছেলেটাই আজ তিন বছর যাবত তার অনেক পাগলামি সহ্য করে আসছে। তাই আজকে অন্তত নিজেকে সামলাতে না পারলেও সিয়াম তো থাকবেই। সেই সামলে নেবে নিজের মত করে। তাইবাকে ফুপির পর যে খুব ভালো ভাবে সামলাতে পারে সে হচ্ছে সিয়াম। তাইবা এতটাই নির্ভর হয়ে গেছে সিয়ামের উপর। সব চেয়ে অবাক হওয়ার ব্যাপার হচ্ছে হয়তো ফুপি এতো কিছু জানে না। সময় মত ফুপিকে জানালেই হবে।
সিয়ামকে নিতে হবে আজিমপুর থেকে। ছেলেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে কিন্তু কেন যে হলে থাকে না সেটা তাইবা বোঝে না। কতবার তাকে জিজ্ঞেস করেছে কিন্তু তার একটাই কথা সেটা তুমি বুঝবা না। অবশ্য সিয়াম আকারে ইঙ্গিতে বলার চেষ্টাও করেছে কিন্তু যা বলতে চেয়েছে সেটা তাইবা আঁচও করতে পারেনি। ছেলেটা সরাসরি কিছু বলেও না। এটাই তার মূল সমস্যা।
এই যে আজকে তাকে নিয়ে বের হবে সে। সিয়াম কিছুই বলে নি। হ্যাঁ বলে দিয়েছে কোন কিছু না জেনেই। এমনকি একবার জিজ্ঞেসও করেনি। মানুষের যে সামান্য কৌতূহল থাকে সেটা তাকে দেখে বোঝা না গেলেও সিয়াম যে মনের দিক দিয়ে একটা খুঁতখুঁতে টাইপ ছেলে সেটা ঠিকই বুঝে তাইবা।
সিয়ামকে যখন বলা হল তুমি যাবে কি না তখন তার চেহারায় কোন কৌতূহল নাই।
সে বলল, অবশ্যই যাব।
জানতে চাইলে না কোথায় যাচ্ছি?
জানার কি দরকার? তোমার সাথেই তো যাচ্ছি। তুমি যেদিকেই নিয়ে যাবে আমি সেদিকেই যেতে রাজি।
যদি কোথাও নিয়ে গিয়ে তোমাকে মেরে ফেলি?
তুমি নিজের হাতে যদি মেরে ফেল তবে ঠিক আছে। আমার কোন সমস্যা নেই।
আর যদি নিজের হাতে না মারি?
তবে আমাকে মেরে ফেলার সময় তুমি ওখানে থেকো না। দূরে কোথাও থেকো।
কেন?
আমাকে মেরে ফেলছে এই দৃশ্য তো তুমি সহ্য করতে পারবে না। তাই বললাম। হঠাৎ তুমি যদি ভেঙ্গে পড়, তবে তোমাকে সামলানোর জন্য তো আমি আর থাকবো না। তখন তুমি কি করবে? কাজেই তোমাকে সাবধান থাকতে হবে।
এই কথা শোনার পর তাইবা সিয়ামের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। তার চোখের কোণে বিন্দু বিন্দু পানি জমতে শুরু করেছে। এই ছেলেটা কি করে এতো সত্য কথা বলে?
তাইবা বলল, শেষ সময়ে এসে পূর্বের দিনগুলোর মত বেঁকে বসবে না তো?
সিয়াম কোন জবাব দিল না। সে মৃদু হাসল। সিয়ামের হাসি দেখে তাইবা রেগে গেল। সিয়াম বুঝতে পেরেছে যে তাইবা অনেক রেগে গেছে। তাকে শান্ত করার জন্য কিছু একটা করতেই হবে। সে রাগলে সহজে তার রাগ ভাঙ্গানো যায় না।
সিয়াম বলল, আচ্ছা বাবা এই শুক্রবার আমার কোন কাজ থাকবে না। আমি রুমেই থাকবো। আমি একটা হালকা নীল পাঞ্জাবী পড়ে তোমার জন্য খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে অপেক্ষা করবো। তুমি আমার মেসে আসবে। আমরা মেসের সামনে রাজা ভাইয়ের দোকানে বসে চা খাবো তারপর যে দিকে দু চোখ যায় হারিয়ে যাব। ঠিক আছে?
না ঠিক নেই।
কেন ঠিক নেই?
ঐ দিন আমার অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। তোমাকে আমার সাথে থাকতে হবে। হারিয়ে যাওয়া যাবে না। অন্য আরেকদিন না হয় হারিয়ে যাব?
আচ্ছা অন্য আরেকদিন হারিয়ে যাব।
কথাটা বলেই সিয়াম একটা মনভোলানো হাসি দিল। তাইবা মাঝে মাঝে ভাবে একজন মানুষ কীভাবে এত সুন্দর করে হাসতে পারে। এই হাসিটাই কি তাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে?
আজ শুক্রবার তাই সকালে রাস্তায় তেমন জ্যাম নেই। তাইবা ধানমণ্ডি ৩২ পার হয়ে সামনে একটা ফাঁকা জায়গায় গাড়ি থামাল। ভাবল সিয়ামকে একটা ফোন করলে কেমন হয়? আজকে বন্ধের দিন সে ঘুম থেকে উঠেছে কিনা ঠিক নেই। খুব তাড়াতাড়ি তার ঘুম ভাঙ্গার কোন সম্ভবনা নেই। যদি সে ঘুম থেকে এখনো না উঠে তবে আগে থেকেই ঘুম ভাঙ্গিয়ে দিলে ভালই হবে। অন্তত তার ফ্রেস হওয়ার জন্য বসে থাকতে হবে না।
তাইবা ফোন হাতে নিয়ে সিয়ামকে ফোন দিল। রিং হচ্ছে কিন্তু সে ফোন ধরছে না। সে দুই বার ফোন দিল। কোন সাড়াশব্দ নেই। নিশ্চয় সিয়াম ঘুম থেকে উঠেনি। তাইবার মেজাজ সেই রকম খারাপ হতে শুরু করেছে। সে অনেক কষ্টে নিজেকে সামাল দিল। আজকে কোন ভাবেই মেজাজ খারাপ করা যাবে না। আজকে অনেক শান্ত থাকতে হবে।
সে এবার ফুপিকে ফোন দিল। ফুপিকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে হবে। এই কথা গুলো সামনা সামনি বলা যাবে না। তাছাড়া অনেক দিন ফুপিকে মা বলে ডাকা হয়নি। সে মনে মনে ভাবল, আজকে ফুপিকে মা বলে ডাকলে কেমন হয়? সে ফুপির মোবাইল নম্বর বের করে ফোন দিল।
হ্যালো ফুপি।
হ্যাঁ বলছি। কি রে তুই এই মাত্র না বের হয়ে গেলি, কোন সমস্যা হয় নি তো?
না কোন সমস্যা হয় নি।
কি জন্য ফোন দিলি বল। তাড়াতাড়ি। আমার অনেক কাজ।
তাইবা কিছু একটা বলতে গিয়েও থেমে গেল। সে বলল, না কিছু বলব না। এমনিতেই ফোন দিয়েছিলাম, ফোন রাখলাম।
কেন ফোন দিলি সেটা তো বলবি?
কিছু না। এমনিই ফোন দিয়েছিলাম।
কথাটা বলেই তাইবা ফোন কেটে দিয়েছে। এই মুহূর্তে আর কোন কথা বলা সম্ভব না তার পক্ষে। খুব মা বলে ডাকতে ইচ্ছা করছিলো তার। তার চোখ ভিজে যাচ্ছে। শুধু যে ভিজে যাচ্ছে তা নয়। গাল বেয়ে টপটপ করে ঝর্নার মত অশ্রু ফোঁটা ঝরছে। ফুপিকে সে যে কেন মনের সব কথা বলতে পারে না সেটা আজও বুঝতে পারেনি। সে ওড়না দিয়ে চোখ মুছল। কিন্তু চোখের পানি যেন থামছেই না। সে গাড়ি স্টার্ট দিয়েছে। তার গাড়ি চালাতে একটু কষ্ট হচ্ছে। হোক। তাতে কি? এতটুকু কষ্ট কোন কষ্ট না। কত মানুষ পৃথিবীতে কত বেশি ও বিচিত্র কষ্ট নিয়ে চলছে। তাদের তো কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে কেন তার সমস্যা হবে? সবাই পারলে সেও পারবে। শুধু পারবেই না ভালো করেই পারবে।
কষ্ট সত্ত্বেও সে গাড়ি চালাতেই থাকল। সিয়ামের ওখানে তাড়াতাড়ি পৌঁছতে হবে। ওখানে গেলে যদি অন্তত একটু শান্তি পাওয়া যায়।
সিয়ামের মেস যে গলিতে সেই গলির মুখে এসে তাইবা গাড়ি থামাতে বাধ্য হল। গলির একটু ভিতরেই একটা জটলার মত অবস্থা। গলিটা এমনিতেই চাপা। তার উপর জটলা। তাইবার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। শুক্রবারে সকালে কেন গলিতে জ্যাম সেটা সে এখনো বুঝতে পারছে না। আর এতো চাপা গলিতেই বা জ্যাম থাকবে কেন? এটা তো কোন মহাসড়ক না। সে গাড়ি থেকে নামলো। গলিটা খুব চাপা তাই গাড়ি সাইড করার প্রশ্নই আসে না। একবার সে অন্যের সমস্যার কথা ভাবল, পরক্ষণেই সেই ভাবনা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিল। জটলাটার কাছে এসেই সে বুঝল একটা ছোট খাটো ঝামেলা হয়েছে। সবাই কথা বলে যাচ্ছে। বোঝার কোন উপায় নেই যে কি হয়েছে। তবুও কথা পিঠে কথা থেকে যা বুঝল তাতে তার মনে হল, কোন কিছু চুরি নিয়ে একটা ঝামেলা। দেশে বড় বড় পুকুর চুরি হয়ে যাচ্ছে সেই দিকে কারো কোন খবর নেই, সামান্য কিছু চুরি হলেই লোকজন নিজেদের নাক গলিয়ে একাকার অবস্থা করে ফেলে। এই জটলাকে আমলে নেওয়ার কোন মানেই হয় না। যে করেই হোক গাড়ি নিয়ে যেতেই হবে।
তাইবা গাড়ির কাছে ফিরে গেল। গাড়ি স্টার্ট করে খুব সহজে সে জটলা অতিক্রম করে গেল। সিয়ামের মেসের সামনে গাড়ি থামাতেই একটা পিচ্চি ছেলে দৌড়ে আসলো। এই ছেলেটাকে সে চেনে। তার নাম বল্টু। বয়স সাত-আট হবে। তবে কথা শুনে তা কখনোই মনে হবে না। খুবই চালাক প্রকৃতির একটা ছেলে। সিয়ামের খুব ভাক্ত। সিয়ামের মেসেই থাকে। সিয়াম বলে, খুব শান্ত প্রকৃতির একটা ছেলে বল্টু। যদিও সে জানে না শান্ত কিনা, তবে সিয়াম যেহেতু বলেছে তাই শান্ত হতে বাধ্য বল্টু। তাইবার গাড়ি দেখে বল্টু তার কাছে আসলো।
তাইবা জানালার কাঁচ নামাতেই বাম হাত কপালে তুলে সালাম দিয়ে বলল, আফা ভালা তো?
বল্টুর কথা শুনে তাইবা মৃদু হাসল। আরও বেশি হাসার দরকার ছিল। বল্টু এভাবেই বড়দের মত কথা বলে তাছাড়া বল্টু বাম হাত তুলে সালাম দিয়েছে সেই জন্যও। অবশ্য এতে বল্টুর যে খুব বেশি দোষ দেওয়া যায় তা না। তার ডান হাতে একটা ষ্টীলের গ্লাসে সম্ভবত চা ছিল। চা সে এমন ভাবে ধরে রেখেছিলো যে সেটা অন্য হাতে নেওয়া কোন ভাবেই সম্ভব ছিল না।
তাইবা বলল, হুম ভালো আছি। তুমি কেমন আছ?
জে, ভালা। আফা একখান কতা কই?
কি কথা? বল।
ভাইজান আমারে ভালা কইরা কতা কয়ন শিখাইছে।
এটা তো অনেক ভালো খবর। তো তুমি এমন ভাবে কথা বলছ কেন? ভালো করে কথা বল। তোমার ভাইজান তোমাকে যা শিখিয়েছে সেটা আমাকেও শোনাও।
আমার লইজ্জা লাগে। হের লাইগাই তো কই না। ভালা কইরা কইতে গেলে বেবাকে কিরম কইরা চাইয়া থাকে। মনে লয় বেবাকে জন্তু দেহে। শরম পাই।
আমার কাছে লজ্জা পেতে হবে না। তুমি এখন থেকে ভালো করেই কথা বলবে। কেমন?
জে আইচ্চা।
আবার?
বল্টু তার কথা সংশোধন করে বলল, জি আচ্ছা।
সবার সাথেই বলবে।
জি।
তাইবা বল্টুর উচ্চারণ শুনে অবাক হয়ে গেল। উচ্চারণে কোন কাঁপন নেই। কোন জড়তা নেই। খাঁটি প্রমিত উচ্চারণের মতোই।
তাইবা বল্টুকে জিজ্ঞেস করলো, তোমার ভাইজান রুমে আছে?
জি আছে। ভাইজান তো সেই সকাল থেকেই সেজে বসে আছে।
বল কি?
জি। আমি নিজ চোখে দেখছি। বিশ্বাস করেন। খোদার কসম।
বল্টুর একটা সমস্যা আছে। সে কথায় কথায় কসম কাটে। সাধারণত যে সব মানুষ খুব বেশি মিথ্যা কথা বলে তাদের মাঝে কসম কাটার প্রবণতা বেশি। কিন্তু বল্টু সহজে মিথ্যা কথা বলে না। তবুও এই একটা অভ্যাস তার মাঝে জন্ম নিয়েছে এবং তা খুব ভালো ভাবেই বেড়ে উঠছে। বস্তিতে বেড়ে উঠেছে সে, এটাও একটা কারণ হতে পারে।
তাইবা বিরক্ত হয়ে বলল, আচ্ছা বাবা বিশ্বাস করেছি। তোমাকে কসম কাটতে হবে না। তুমি এক কাজ করে দাও। গলির মাথায় যে দোকান আছে সেই দোকান থেকে পরোটা, মিষ্টি, আলু ভাজি আর চা নিয়ে আসবে। পারবে তো?
জে, পারুম।
আবার সেই আগের মত কথা বলছ। ভালো করে শুদ্ধ উচ্চারণে বল।
জি, পারবো।
তুমি প্রথমে দোকানে যাবে। দোকানে গিয়ে নিজের ইচ্ছা মত খাবে তার পর আমাদের জন্য খাবার নিয়ে আসবে।
জি, আচ্ছা।
তাইবা ব্যাগ থেকে একটা একশ টাকার নোট বের করে বল্টুর হাতে দিতেই সে কোন কথা না বলে উল্টো দিকে ঘুরে এক দৌড় দিল। মনে হচ্ছে যেন তাকে তাকে যে কাজ দেওয়া হয়েছে সেই কাজ করতে না পারলে তাকে কেউ মেরে ফেলবে কিংবা পেছন থেকে কেউ তাকে পেটাচ্ছে। তাইবা একবার বল্টুর দিকে তাকাল, তার পর মেসের ভেতর ঢুকে গেল।
চলবে...
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৬
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আমার লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম।
আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা জানবেন।
একদিন পর পর দেওয়ার চেষ্টা করবো। ভালো থাকবেন।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পড়তে ভালই লাগলো।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভেচ্ছা রইলো।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
পড়লাম। আপনার লেখার হাত ভাল। শুভ কামনা রইলো।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২১
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। দোয়া করবেন।
ভালো থাকবেন।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগে দিতে থাকেন। আগ্রহ নিয়ে পড়বো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১১
মৌরি হক দোলা বলেছেন: প্রথম অংশ তো এক রাশ ভালোলাগা নিয়ে পড়লাম।
পরের অংশ কবে পাচ্ছি ? খুব শীঘ্রই চাই!!!