![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ মানুষ।পৃথিবীতে এই অল্প সময় বিচরণে আমি বুঝে গেছি আমার সম্বল একমাত্র আমি। প্রকৃতির মাঝে আমি আমিই। আমার অস্তিত্বও আমি। তাই নিজেকে নিয়ে খেলতেই আমি বেশি পছন্দ করি। মেতে থাকতে চাই যুক্তির খেলা নিয়ে।
মূলঃ অ্যালেন গিন্সবার্গ
রূপান্তরঃ রায়হানুল ফেরদৌস রাজ
যশোর রোডে সেপ্টেম্বর
লাখ লাখ মানুষ আকাশের দিকে তাকিয়ে
পেট ফেঁপে ঢোল, ড্যাবড্যাবে চোখে
যশোর রোডে – লম্বা বাঁশের ছাউনি
বালির ফোকরে পর্যন্ত তিল পরিমাণ জায়গা নেই।
লাখ লাখ বাবা বৃষ্টিতে ভেজে
লাখ লাখ মা কি ব্যথায় কাতর
লাখ লাখ ভাই দুঃখে ম্রিয়মাণ
লাখ লাখ বোন আশ্রয়হীনা
লক্ষ্ খালা-ফুপু অনাহারে মরে
লক্ষ্ চাচা লাশের মাতম করে
লক্ষ্ দাদুভাই ঘরহারা হয়ে
লক্ষ্ দাদীজান বোবা বিহ্বলে
লক্ষ কন্যা কাদায় হেঁটে চলে
লাখ লাখ শিশু বন্যাজলে ভাসে
লাখ লাখ মেয়ে বমি করে কাঁদে
লক্ষ পরিবার একাকীত্বে হতাশ
উনিশ’শ একাত্তর সাল
লাখো প্রাণ ঘোলা আকাশের তলে
দশ লাখ মৃত, আর দশ লাখ
পূর্ব বাংলা ভিটিমাটি ছেড়ে
পিতৃদত্ত প্রাণ হাতে নিয়ে
যশোর রোডের পথ ধরে কলকাতা মুখী মিছিল
সেপ্টেম্বরে ট্যাক্সিতে
যশোর রোডে হাড্ডিসার গরু
গাড়িতে টানছে কয়লা দ্রব্য
ডোবা মাঠ ছেড়ে বান পানিখাড়ি
গাছের কাণ্ডে শুষ্ক গোবর,
প্লাস্টিকে গড়া ছাদের ঘর
সিক্ত মিছিল, পরিবারগুলো চলছে
হাভাতে ছাওয়াল, বেঢপ মুণ্ড,
মুখে শব্দ নেই, অসাড় দৃষ্টি
হাড়সার খুলি, ভুখা দেবদূত
মানুষের ঘরে জন্মের পাপে
উপর হয়ে বসে আম্মা ফোঁপায়
হাতের ইশারায় ছেলে দেখায়
সরু সরু পায়ে দাঁড়ানো অদূরে,
কালো দেহের বুড়ি ঠাকরুণ গালে হাত ভরে মোনাজাতরত
এখানে আসার পর থেকে পাঁচমাস ধরে শুধু অন্নকষ্ট।
চাটাই বিছিয়ে বসবাস, ছোট খা-খা খালি খাওয়ার থালাটা
পোড়া কপালের ধিক্কারে বাবা দুই হাত তুলে আহাজারি করে
মায়ের দু’চোখে অশ্রু গড়ায়
মায়া মাতৃকা বেদনায় কাঁদে
তালপাতার ছাউনিতে ঠায়
দুইটি বাচ্চা আমার দিকেই তাকিয়ে, মুখে কথা নেই
বরাদ্দ পায় প্রতি সপ্তাহে রেশনের চাল, ডাল একবারই
সমরক্লান্ত গুঁড়াবাচ্চারা গুঁড়াদুধও পায় কিঞ্চিৎ
সবজি খাওয়ার সামর্থ্য নেই, বেটাপুরুষের রোজগার নেই
চালটা ফুরিয়ে যায় চারদিনে
বাচ্চারা থাকে উপাস,
টানা তিন দিন উপাস থাকলে
বমি চলে আসে তারপর খেলে, যদি না সামলে খায়।
যশোর রোডেতে আম্মা আমার হাঁটুর কাছে বসে কাঁদে
বাংলা ভাষায় আম্মা ফোঁপায় দোহাই সাহেব
মেঝেতে ছিন্ন পরিচয় কার্ড পড়ে আছে
স্বামী এখনো অপেক্ষা করে, ক্যাম্প অপিসের দরজায়।
বাচ্চারা খেলা করে, বন্যা-বর্জ্য পরিষ্কার করি আমি
ওরা আমাদের আর কোন খানা দিবে না এখন,
সেসব চিত্র সেলুলয়েড ডিব্বায় আছে
নির্দোষ বাচ্চার খেলা আমাদের মরণ অভিশাপ
দুজন পুলিশকে ঘিরে হাজার হাজার ছোট ছেলে
গাদাগাদি করে ঠায় অপেক্ষা অন্নের জন্য হররোজ
বড় বড় বাঁশি, বড় বড় বাঁশের লাঠি
লাঠিপেটা নাকি ভীষণ কাজের লাইনে রাখতে তাদের।
সারিভেঙ্গে তারা সামনে চলে আসে
পিছলে সেঁধোয় বৃত্তের মাঝে
দুই ভাই কাদায় নিত্য করে
বাঁশিতে ফুঁ দিয়ে দুই দারোয়ান লাঠি নিয়ে জোর ধাওয়া দেয়।
কেন শিশুগুলো এইখানে সমবেত
খেলাছলে কলরোল ঠেলাঠেলি
খুশি আতংক মিলিয়ে তাদের
এইখানে কেন এত অপেক্ষা
এই শিশুদের অন্ন দেওয়ার ঘরটা কেন এমন?
লঙ্গরখানা দরজার লোক বের হয়ে চেঁচিয়ে সবাইকে বলে
হাজার হাজার ছেলেমেয়ে, তার চিৎকার মিলিয়ে হৈহৈ
করে ওঠে। খুশি নাকি প্রার্থনা?
আজ আর কোন খাবার হবে না
বাচ্চারা সব হাজার হাজারে সমস্বরে চিৎকার করে, হুররে!
এক ছুটে তারা চালাঘরে ফেরে
যেখানে বড়রা পথ চেয়ে ছিল
তাদের এসব ন্যাদা বাচ্চারা রাষ্ট্রদত্ত অন্ন বাহক
আজ আর কোন খাবার হবে না, উবু বসবার জায়গা হবে না
শিশু ডায়রিয়ায় ধুঁকে
এত মাস ধরে অন্নকষ্ট সবাই যেন কঙ্কালসার
আমাশায় এক নিমিষেই খালি হয় পেট,
নার্স অসুখের কার্ডটা দেখায়,
এন্টেরোস্ট্রেপ সাসপেনশন হচ্ছে না, আর
না যদি হয় তো ক্লোরোস্ট্রেপ
শরণার্থীর শিবিরে চিকিৎসার চালাঘর আছে,
নগ্ন সদ্য জন্ম নেওয়া রোগা শিশু মায়ের কোলে,
এক সপ্তাহ বয়স, এতই ছোট যেন বানর আকৃতির,
বাতগ্রস্ত চোখ, অন্ত্রপ্রদাহ বিষানো রক্ত,
অতি অচিরেই হাজার হাজার মৃত্যু নিশ্চিত
সেপ্টেম্বর, রিকশায় চেপে যশোর রোডে
একটি শিবিরে আমি দেখলাম অর্ধ লক্ষ মানুষের প্রাণ
সার সার বাঁশ বন্যায় চালা খোলা নর্দমা,
ভিজে জড়সড় পরিবারগুলো খাবারের তরে ঠায় বসে আছে
সীমান্তগামী খাবার বাহক ট্রাকগুলো সব বন্যায় আটকা,
ওহে মার্কিন ফেরেশতা মেশিন, শিগগির আসো দেরি করোনা আর
এম্বেসেডর বাংকার আজ গেলেন কোথায়?
তাঁর এতগুলো হেলিও বিমান কোথায় কি করে?
তারা বোধ করি খেলারত শিশুদের গুলি মেরে খতমে ব্যস্ত
পরম উপকারী ইউএস এইড এর হেলিকপ্টারগুলো গেল কই আজ?
তারা মনে হয় করি সবুজ শ্যামল ব্যাংককে গাঁজা চালানে ব্যস্ত।
মার্কিনি আলোক বিমান বাহিনি গেল কই আজ?
তারা বোধ করি নর্থ লাওসের জনপদে বোমা মেরে দিনরাত কর্মব্যস্ত?
প্রেসিডেন্টের সোনার ছেলেরা সেনাবাহিনীটি গেল কই আজ?
কোটিপতি নৌবাহিনী, দয়ালু দুঃসাহসীরা গেল কই আজ?
আমাদের ওষুধপত্র, খাবার, ত্রাণসামগ্রী আনছে কি ওরা?
নাকি সব মিলে মারছে নর্থ ভিয়েতনাম?
স্তূপীকৃত কষ্টের রাশি বোঝাই করছে নিরবচ্ছিন্ন?
আমাদের চোখে জল কই? ব্যথায় কাঁদার লোক কই?
আকাশ ভাঙ্গা বৃষ্টিতে এই পরিবারগুলো যাবে কই?
যশোর রোডের বাচ্চার দল ফ্যালফ্যালে চোখ নিমীলিত তাকিয়ে
আমাদের বাবা মরে যদি যায় মাথা গুঁজবার ঠাই পাবো কই?
কে যোগাবে ভাত, কে দেখবে, নালিশ জানাতে যাই কই?
মলমুত্র, তুফান, ময়লা দূষিত এই গহ্বরে ক্ষুধার আগুনে
অন্ন-আহার চাই
লাখ লাখ শিশু বৃষ্টিতে একা!
লাখ লাখ শিশু ব্যথায় ফোঁপায়!
তাদের দুঃখে সমস্ত দুনিয়া জবানে আওয়াজ উঠাও
না-জানা না-শোনা ভালবাসার গলায় এবার আওয়াজ উঠাও
তড়িৎ ব্যথার স্নায়ু তন্ত্রীতে আঘাত করে এবার আওয়াজ উঠাও
মার্কিনী বোধ রহিত মগজে চেতন কাঁপিয়ে সংজ্ঞা জাগাও
ক’জন আমরা শিশু বেমালুম হারিয়ে গেলাম?
কন্যারা কার চোখের সামনে মরে ভূত হল?
আমাদের প্রাণ এতো নিঠুর শিশু প্রাণক্ষয় দেখেও দেখি না
তোমার সুরে আওয়াজ উঠাও,পারলে একটু ফোঁপাও না হয়
কাদার ভেতর শিশুর কান্না, খড়ো ঘর, খাড়ি বালির ভেতর
বিরাট পাইপে ঘুমায় শিশুরা
গুমুতবৃষ্টি ভেজা মাঠেঘাটে পাম্পের কাছে অপেক্ষা করে,
দুনিয়াকে ধিক! যার বাচ্চারা এখনো না খাওয়া,
ঘুম খোঁজে মায়ের কোলে গুটিশুটি, কঠিন উপোষ।
আমি কি নিজের আত্মার উপরে এটাই করেছি এতদিন ধরে?
সুনীল কবিকে শুধালাম তাই, কি করব বলে দাও? করণীয় কি?
ভাগব নাকি কোন পয়সাই কাউকে না দিয়ে? কি আর এসে যায়?
আমার নেংটি সাক্ষী, আমার এসব কিছুতে কি আর এসে যায়?
আমাদের শহর নগর গাড়ির খাতিরে এসব কিছুতে কি আর এসে যায়?
মঙ্গলগ্রহে খাদ্য-স্ট্যাম্পে কি ঘোড়ার ডিম কিনব আমরা?
নিউইয়র্কে কত লাখ লোক, শুয়োর মাংসভাজি ও হাড্ডি
সহকারে শেষ করে নৈশভোজন?
কত শত লাখ বিয়ারের ক্যান মাতৃসাগরে ছুঁড়ে ফেলা হয়? দাম কত তাঁর?
চুরুট জ্বালানি এবং এস্ফ্যাল্ট গাড়ির স্বপ্নে গুমোট গন্ধে
দুনিয়া আচ্ছন্ন, ঝাপসা ধোঁয়া ক্রমশ বিলীন নক্ষত্রের আলোকরেখা
যুদ্ধ থামাও, তোমার হৃদয়ে হাঁফ ছাড়ো, ছাড়ো দীর্ঘশ্বাস
তোমার চর্মচক্ষুর কোণে নোনা অশ্রুর স্বাদ নাও
লাখ লাখ ভূত সদৃশ আমরা, সংসারে ভুখা নরাধম প্রাণ
তোমাদের গ্রহ টিভির ভেতর দৃশ্যমান হই তোমাদের চোখে
নিছক রহম কর আমাদের,
আর কত লাখ বাচ্চা মরলে আমাদের ভাল লক্ষী মায়েরা
মহান রবকে দেখতে পাবেন?
কতজন ভাল বাবার করের পয়সায় গড়া এ সেনাবাহিনী
দেশে দেশে যারা বাচ্চাশিশুর প্রাণ সংহার করে
অকরুণ বুকের ছাতিটা ফুলিয়ে বড়াই করে নিদারুণ?
দুঃখকষ্টে মায়া-সংসারে আর কত প্রাণ পার হয়ে যায়
কত লাখ শিশু মায়ার ব্যথায়
কত পরিবার শূন্যদৃষ্টি নিয়ে দিশাহারা? আর কত দাদীজান
বেঘোরে প্রাণ হারিয়ে হবে ভূত?
আর কত জান পরাণমণিরা কোনদিন খেতে পাবে না অন্ন?
আর কত খালামণি ফুপুজানের খুলি ছিদ্র হবে গুলিতে?
আর কত বোন কাজলা দিদির খুলি ইতস্তত ছড়িয়ে ছিটিয়ে?
কত কথা-শ্লোক বলা ঠাকুরদা আর কোনদিন গল্প বলবে না?
আর কত বাবা দুঃখে আহাজারি করবে
ঠাইহীন আর কত বা পুত্র?
অভুক্ত আর কজন কন্যা?
কত চাচাজানের পা ফুলে ঢোল?
লাখ লাখ শিশু অসহ্য কষ্টে
লাখ লাখ মাতা বৃষ্টিতে ভিজে
লাখ লাখ ভাই দুঃখে ম্রিয়মাণ
লাখ লাখ শিশু, আশ্রয়হীন।
অ্যালেন গিন্সবার্গ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ দিকে ভারতের কলকাতায় এসেছিলেন। কলকাতার বেশ কয়েকজন সাহিত্যিকের সাথে তার বন্ধুত্ব ছিল যার মধ্যে একজন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি সুনীলের বাড়িতেই উঠেছিলেন। তখন বাংলাদেশ থেকে অনেক শরণার্থী পশ্চিমবঙ্গ ও সীমান্তবর্তী অন্যান্য শহরে আশ্রয় নিয়েছিল। ব্রিটিশ রাজের সময় পূর্ব বাংলা ও পশ্চিমবঙ্গের সংযোগকারী সড়ক হিসেবে কাজ করতো "যশোর রোড"। অনেক বৃষ্টি হওয়ায় তখন যশোর রোড পানিতে ডুবে গিয়েছিল। সড়ক পথে না পেরে গিন্সবার্গ অবশেষে নৌকায় করে বনগাঁ পেরিয়ে বাংলাদেশের যশোর সীমান্তে পৌঁছেন। তার সাথে সুনীলও ছিলেন। তারা যশোর সীমান্ত ও এর আশপাশের শিবিরগুলোতে বসবাসকারী শরণার্থীদের দুর্দশা প্রত্যক্ষ করেন।
এই অভিজ্ঞতা থেকেই গিন্সবার্গ এই কবিতাটি লিখেছিলেন। এই দীর্ঘ কবিতার সাথে সুর দিয়ে এটিকে গানে রূপ দিয়েছিলেন তিনি। আমেরিকায় ফিরে গিয়ে তার বন্ধু বব ডিলান ও অন্যান্য বিখ্যাত গায়কদের সহায়তায় এই গান গেয়ে কনসার্ট করেছিলেন। এভাবেই বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেন গিন্সবার্গ।
অনুবাদকঃ রায়হানুল ফেরদৌস রাজ
সত্ত্বঃ অনুবাদক
ঝিনাই-কুঁড়ির পাড়
পঞ্চগড়।
ছবিঃ ইন্টারনেট
সূত্রঃ উইকিপিডিয়া
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০১
কাইকর বলেছেন: সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৭
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৭
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: চমৎকৃত হলাম।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৮
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৮
রাকু হাসান বলেছেন: শেষ যে লিখেছেন তা জানতাম না , ধন্যবাদ ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: এই ছোট জিনিসটা করতেও প্রায় ১০ দিন লেগে গেল।
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৪
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অনুবাদ ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: অনবদ্য।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৮
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ নুর ভাই। মনে মনে ভাবছিলাম আপনি কখন আসবেন ব্লগে।
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৮
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: একদম আসল কবিতার লিংক দিতে পারবেন একটূ
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ভাইয়া উইকিপিডিয়াতে দেখেন। পুরো কবিতা পাবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ভাল লাগল আপনার সুন্দর সাবলীল অনুবাদ।