নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারিদিকে আজ মীরজাফরদের জয়ধ্বনি!!

হা হা হা পায় যে হাসি!!!

রাইসুল জুহালা

আমি কে, আমি যেমন নিজে জানি না, বাকিরাও নিশ্চিতভাবে কিছু জানেন না। বেশিরভাগ ঐতিহাসিকের মতে আমি নিতান্তই এক কাল্পনিক চরিত্র, ইতিহাসে আমার অস্তিত্ব নাই! তাদের মতে ঔপন্যাসিক, গল্পকারেরা বিবেক চরিত্র চিত্রায়নে আমাকে সৃষ্টি করেছেন। এমনকি আমার নাম নিয়েও বিভ্রাট আছে। কেউ কেউ আমার নাম গোলাম হোসেন বলেও অভিহিত করেছেন!

রাইসুল জুহালা › বিস্তারিত পোস্টঃ

[ফিরে দেখা] স্বর্নযুগের ঢাকা ফুটবল লীগকে নিয়ে আসুন কুইজ খেলি - আপনি খেলোয়াড়, আপনিই কুইজ মাস্টার

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৩





এটা ফিরে দেখা সিরিজের সবচেয়ে ফাঁকিবাজি পোস্ট। এমনিতেও আমার ফিরে দেখা পোস্টগুলিতে আমার চেয়ে অন্য ব্লগাররাই বেশি তথ্য সরবরাহ করেন। এখানে আমি কোন তথ্যই দিচ্ছি না। সব তথ্যই ব্লগারদের কাছ থেকে নেওয়ার ইচ্ছা।



ঢাকার ফুটবলের স্বর্নযুগ বলা যেতে পারে ১৯৭২ থেকে মোটামুটি ৯০ সাল পর্যন্ত। এই সময়কার আবাহনী-মোহামেডানের উম্মাদনা যারা দেখেছেন তো দেখেছেনই। আর যারা দেখেননি, তারাও মোটামুটি চাচা, মামা, বড় ভাইদের মুখে শুনে একটা ধারনা হয়ে যাবার কথা। আমি শুধু বলব - আবাহনী আর মোহামেডানের ম্যাচের দিন দুইভাগ হয়ে যেত পুরো দেশ আর খেলা চলাকালীন সময় রাস্তাঘাটের অবস্থা হত রমজান মাসের ইফতারির সময়টার মত নীরব। আহা, সেই সব দিন!



কুইজের নিয়ম কি? কোন নিয়ম নাই। কোন পয়েন্ট-ফয়েন্টের বাহুল্য নাই। শুধুমাত্র মজার জন্য খেলবেন। আমি পাঁচটা প্রশ্ন দিয়ে শুরু করছি। আপনি প্রশ্নগুলির জবাব দিতে পারেন, নিজেও অন্য ব্লগারদের উদ্দেশ্যে নতুন প্রশ্ন ছুঁড়ে দিতে পারেন। নতুন প্রশ্ন দিতে হলে আগের প্রশ্নগুলির ফয়সালা হয়ে যেতে হবে, এমন কোন ব্যাপারও নাই। জাস্ট আপনার ইচ্ছামত খেলতে থাকুন। আপনিই খেলোয়াড়, আপনিই কুইজ মাস্টার।



তবে আপনি যখন কোন প্রশ্নের উত্তর দিবেন, অবশ্যই ওই উত্তরটার আশেপাশে যত তথ্য আপনি জানেন, সবই উল্লেখ করবেন যাতে একটু কমবয়সী ব্লগাররা পুরো ব্যাপারটা সম্বন্ধে একটা ধারনা পায়।



একইভাবে আপনার করা প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়া হয়ে যাবার পর আপনি সেই প্রশ্নের আশেপাশের সব তথ্য দিয়ে দেবেন। মোটকথা, এই পোস্টে যেন কুইজের চেয়ে বেশি ঢাকা লীগের ইতিহাসচর্চাই বেশি হতে পারে।



আপনার দেয়া কোন তথ্য একদম শতভাগ নির্ভুল হতে হবে, এমন কোন বাধ্যবাধকতা নাই। এমনকি আমার দেয়া তথ্যগুলির নির্ভুলতাও আমি দাবি করি না কারন স্মৃতি প্রায়ই বিভ্রান্ত করে। আমরা একজন ভুল তথ্য দিলেও অন্যরা এসে নিশ্চয়ই ঠিক করে দিবে।



শুরু করি এবার -



১) বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি গোল কে করেছেন এবং কয়টি?


সুত্রঃ তিনি ৮৩-৮৪ সালের দিকে খেলা ছেড়ে দেন।

উত্তরঃ আশরাফউদ্দিন চুন্ন, ২৪টা গোল।





২) লীগের এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি গোল কার?

উত্তরঃ সালাম মুর্শেদী, ২৭ গোল, ৮২ বা ৮৩ সালে

৩) প্রথম বিভাগ লীগকে ভেঙে কবে প্রিমিয়ার লীগ বানানো হয়?



৪) আবাহনী ক্লাবের পূর্ব নাম কি ছিল?

উত্তরঃ ইকবাল স্পোর্টিং ক্লাব (যদি আমি জানতাম ইস্কাটন সবুজ সংঘ, ভুল জানতাম বলে মনে হচ্ছে)

৫) বাংলাদেশের জাতীয় দল প্রথম আন্তর্জাতিক কোন শিরোপা জয় করেছিল কবে?

সুত্রঃ আদতে জাতীয় দল হলেও তারা খেলেছিল বাংলাদেশ লাল দল নাম নিয়ে।

উত্তরঃ ব্লগার মামুন হতভাগার তথ্যমতে, বাংলাদেশ লাল দল ১৯৮৯ সালে প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপ জিতেছিল,তাছাড়া ১৯৮৫ সালে কায়েদে আজম ট্রফি পাকিস্থানে ১৯৮৫ সালে,বার্মায় ৪ জাতি টুর্নামেন্ট ১৯৯৫ আর ভুটানে ২০০৩ সালে জাতীয় দল ট্রফি জিতেছিল।





পরবর্তী সেটের প্রশ্ন এই পোস্টের ৪৯ নম্বর মন্তব্যে পাওয়া যাবে।






পরবর্তী সেটের প্রশ্ন এই পোস্টের ৮৫ নম্বর মন্তব্যে পাওয়া যাবে।






পরবর্তী সেটের প্রশ্ন এই পোস্টের ১০৯ নম্বর মন্তব্যে পাওয়া যাবে।






পরবর্তী সেটের প্রশ্ন এই পোস্টের ১৩২ নম্বর মন্তব্যে পাওয়া যাবে।

মন্তব্য ৩২৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৩২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ঢাকার ফুটবল লিগ নিয়ে তেমন কিছুই জানি না !! দুঃখজনক হলেও সত্যি :(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ৯০ সালে স্বর্নযুগ শেষ হয়েছে। ৯০ সালে বোধহয় তোমার বয়স ২-৩ বছর হবে, তাই না জানাই স্বাভাবিক। অসুবিধা নাই, এখন এখান থেকে জানতে পারবে। লোকে মোটামুটি রেসপন্স দিলেই হয় এই পোস্টটাতে।

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩০

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: যে খেলাগুলো টিভিতে হয় সেগুলো দেখার চেষ্টা করি। এর বেশি কিছু জানিনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: :( সাথে থাকুন। হয়ত কিছু কিছু জানতে পারবেন।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩১

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: আমার মনে হয় রাতে দিলে ভাল করতেন ভাইয়া। কারণ দিনে সবাই কাজে থাকে। আমি নিজেও ক্লাশে থাকলে দেখতে পারতাম না। পরে হয়ত অনুসারিত থেকে দেখতে হত :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওহ, তাই নাকি! এটা তো খেয়াল করি নাই। ধুর। যাক, পোস্ট যখন করে ফেলেছি, কি আর করা যাবে!

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩২

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৯০ এ আমার বয়স ছিল এক বছরের কিছু বেশি :(

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৬

ক্রন্দসী বলেছেন: উত্তর গুলা আন্দাজে দিলাম
১।তূর্য ,কয়টা জানিনা
২।তূর্য
৩।১৯৯১
৪।আবাহনী ক্রীড়া চক্র
৫।মায়ানমারে জাতীয় দল
৬,ভাইয়া কট্টর আবাহনী সমর্থক,এবং আমি শিউর নিজেও টুকটাক ফুটবল খেলতো

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তূর্য কে? সালাউদ্দিনের কথা বলছেন?

১, ২, ৪, ৫, ভুল। ৩ নাম্বারে আপনার এবং নস্টালজিকের উত্তর দেখে কনফিউজ হয়ে গেলাম। আমার ধারনা ছিল ৯০। :(

কেউ জানেন ৩ নাম্বারের সঠিক উত্তর?

আপনি কিভাবে বুঝলেন আমি আবাহনীর কট্টর সমর্থক ছিলাম? :D

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৭

নস্টালজিক বলেছেন: ১! আসলাম
২! বিজেন তাহিরি
৩!৯২
৪! আগমনী
৫! মোহামেডান-৮৮ তে?(নাকি ৯০ এ!)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বিজেন তাহিরি কে? :( আমি যার কথা জানি, তিনি ২৭টি গোল করেছিলেন এক মৌসুমে। এই রেকর্ড পরে বিজেন কি ভেঙেছিল? আমি আসলেই এই ভদ্রলোকের নাম আজকেই প্রথম শুনলাম :(

৩ নম্বরের উত্তর ৯২, এটা কি আপনি নিশ্চিত? আমার মনে হচ্ছিল ৯০, কিন্তু এখন নিজেই দ্বিধার মধ্যে পড়লাম।

মোহামেডান ৮৮ বা ৯০তে কোন শিরোপা জিতেছিল?

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: আমি কোনটাই পারিনা কারন ৯০তে আমি মাত্র হাটতে শিখতেছি :(( তারপরেও গ্যালারিতে বসলাম বাকিদের উত্তর দেখার জন্য।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনারা এসব বলেন আর আমার নিজেকে এত বুড়ো মনে হয়! :( :D গ্যালারীতে স্বাগতম।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: প্রশ্নগুলি কি বেশি কঠিন হয়ে গেল? :(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সবাই কি তোমার মত ইতিহাস নিয়ে পড়ে থাকেরে ফাজিল!

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫০

ক্রন্দসী বলেছেন: রাইসুল ভাইয়া
আমি আন্দাজে ঢিল ছূড়েছি।
হাহাহা,কুইজের প্রশ্ন গুলা আবাহনী কে ঘিরে
আমার সব উত্তরই আন্দাজে।
আমি সাব্বিরের অন্ধ ভক্ত
আর মুন্না আমার দেখা সেরা ডিফেন্ডার।
আর আমার কেন জানি মনে হয় তূর্য আর আপনি একে অপরকে চিনেন,
মনে টান দিলো আর কি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: না, আমি তূর্যকে চিনি না। অ্যাজ আ ম্যাটার অফ ফ্যাক্ট, তূর্যকে গালি দিয়ে আমি কয়েকদিন আগে পোস্টও দিয়েছিলাম। :D

আপনার প্রোপিকের বাচ্চাটা কি আপনার? কিউট তো! কি নাম? আপনি বাচ্চার মা নাকি বাবা?

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫১

নীরব দর্শক বলেছেন: ১ সালাউদ্দিন
২ জানিনা
৩ জানিনা
৪ ইকবাল স্পোর্টিং ক্লাব
৫ সাফ গেমস

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১ এর উত্তর সালাউদ্দিন না, তবে সালাউদ্দিনের খুব কাছের একজন। একই সময় একই ক্লাবে খেলতেন।

সাফ গেমস অনেক পরের কাহিনী, ১৯৯৯ সাল বোধহয়। এর দশ বছর আগে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছিল।

ইকবাল স্পোর্টিং না, কিন্তু নামটা ই দিয়ে শুরু।

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫২

ক্রন্দসী বলেছেন: ভিজেন তাহিরি,নায়লজেগার,নাসির হেজাজি,চিমা
আহা
কি লীগ ছিলো,মহল্লা পতাকায় ছয়লাপ

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আর আজকে গুগলে গরু খোঁজা খুঁজেও মোহামেডানের পতাকাটা পেলাম না। :(

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: উত্তর দিয়ে গেলাম......
১. মোহাম্মদ আসলাম...কয়টা জানিনা
২. সালাম মোর্শেদী
৩. ৯১..শিওর না
৪. আগমনী
৫. বাংলাদেশ অনূর্ধ ১৭...গোথিয়া কাপ......

আমি মোহামেডানের কট্টর সমর্থক.......আবাহনীরে নিয়া উত্তর দিতে তাই কেমন লাগল........তবে ২ নাম্বার উত্তর দিয়া খুব আরাম লাগল......সালাউদ্দিনের মোহামেডানীয় জবাব ছিলেন তো তিনি...তাই:)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। সালাম মুর্শেদী আসলেই ঠিক। তবে ওইটা ঝড়ে বক মরে গিয়েছিল। ;) বাই দ্য ওয়ে, উনি ২৭টি গোল করেছিলেন ৮২ বা ৮৩ মৌসুমে।

বাকিগুলি ঠিক হয়নি। গোথিয়া কাপের ঠিক আগেই তো ডানা কাপ জিতেছিল। আর সেটা ছিল অনূর্ধ ১৪ টুর্নামেন্ট। সবাইকে এই দুই টুর্নামেন্টের গল্পটা শোনাই।

৯০ সালে ইটালি বিশ্বকাপের ঠিক পরপর যখন ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত গোটা দেশ, হঠাৎ একটা খবর সবাইকে স্তম্ভিত করে দেয়। বিকেএসপির অনূর্ধ ১৪ দল ইউরোপের ডানা কাপ নামক এক টুর্নামেন্টের শিরোপা জয় করেছে এবং সবগুলি খেলায় বিশাল ব্যবধানে জিতেছে। দলের স্ট্রাইকার বখতিয়ার সবগুলি খেলাতেই ৫-৬টি করে গোল করে শীর্ষ গোলদাতাও হয়েছেন।

এই খবরের রেশ না যেতেই একই দল পাশের কোন এক দেশে গোথিয়া কাপ নামে আরেকটি অনূর্ধ ১৪ টুর্নামেন্ট খেলতে যায়। সেখানেও চ্যাম্পিয়ন এবং বিশাল ব্যবধানে। বখতিয়ারও যথারীতি শীর্ষ গোলদাতা।

বিকেএসপি তখন মাত্র শুরু হয়েছে। বেশিরভাগ লোক এই প্রতিষ্ঠানের নাম এই টুর্নামেন্ট দুটোর মাধ্যমেই প্রথমবারের মত জানতে পারে। শুরুর সাথে সাথেই এই রেজাল্টে মানুষের মনে নিশ্চিত ধারনা জন্মে, খুব শিঘ্রিই বিকেএসপির খেলোয়াড়রা বাংলাদেশের জন্য বিশ্বকাপের শিরোপাও আনতে যাচ্ছে। তারা যদি ইউরোপের শীর্ষ দলগুলির অনূর্ধ ১৪ দলকে হারাতে পারে, ১০ বছর পর নিশ্চয়ই ওই একই দেশগুলির জাতীয় দলকেও হারাবে কারন একই খেলোয়াড়রাই তো তখন জাতীয় দলে খেলবে। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নে বাংলাদেশ তখন বিভোর। বিকেএসপি, বাফুফে আর ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ও এই দুই কাপ জয়ের ঘটনাকে অনেক রঙচঙ চড়িয়ে এরকম একটি আশাই দেশবাসীকে দিচ্ছিল।

টুর্নামেন্ট শেষ হবার কয়েকদিন পর বিটিভিতে গোথিয়া কাপের রেকর্ডকৃত ফাইনাল খেলা সম্প্রচার করা হয়। এই ফাইনালটা দেখে বাঙালি বুঝতে পারে যে এতদিন কি পরিমান বোকা তাদেরকে বানানো হয়েছে! অন্যান্য দলে খেলেছিল কয়েকটা বাচ্চা ছেলে (অনূর্ধ ১৪) আর বাংলাদেশ দলে খেলেছিল অনেক বেশি বয়সের দাড়ি-মোচ কামানো ছেলেরা। বাংলাদেশ দলের কারো বয়সই ১৭ এর নিচে হতেই পারে না। অন্যদলের ওই বাচ্চাগুলি বাংলাদেশে এই ধাড়িদের কাছে আসতেও ভয় পাচ্ছিল। কিছুদিন পর শোনা গেল, ডানা আর গোথিয়া কাপের সুপারস্টার বখতিয়ার ৯১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন অর্থাৎ তার বয়স ৯০ সালে খুব কম করে হলেও ১৮ বছর। বখতিয়ার পরে ঢাকা লীগেও খেলেছিলেন। মোটামুটি খেলতেন, ব্রাদার্স বা এই জাতীয় কোন এক ক্লাবে।

বয়স ভাঁড়ানোর সবচেয়ে নির্লজ্জ উদাহরন ছিল ডানা আর গোথিয়া কাপ।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি তো কিছুই জানি না দেখছি :(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভাইয়াকে জিজ্ঞেস করেন। উনি ব্লগে টগে আসেন না? এই পোস্টে ওনাকে পেলে ভাল লাগত।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৪

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: উইকিতে দেখি আমাহনীর আগের নাম ইকবাল স্পোর্টিং লেখা.........
কনফিউজড হয়ে গেলাম.....

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: উইকিরটাও খুব সম্ভব ঠিক নাই। বাংলা উইকিকে আসলে খুব একটা ভরসা করা যায় না।

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৬

ক্রন্দসী বলেছেন: কাজী সালাউদ্দিন তূর্য,বাবুটা আমার ভাগ্নে,নাম রূবাই,রাইসুল ভাইয়া,কাজী সালাউদ্দিন তূর্য।বাংলাদেশের ফুটবল প্লেয়ার রা ইভেন ক্রিকেটার রা এখনও কেমন খ্যাত,ইংলিশ দুরে থাক বাংলাতেও ঠিক মতো কথা মলতে পারেনা।সালাউদ্দিন এখনও কি হ্যান্ডসাম!
আর মুন্না ইস্ট ব্যাংগল ক্লাব কে কোথায় নিয়ে গিয়েছিলেন!উনিও দারুন হ্যান্ডসাম ছিলেন
মুন্না আমার পাড়াতো দুলাভাই হন।সুরভী আপা আমার বোনের বান্ধবী।মুন্না মারা গেছে কথাটা মনে হলে মনটা খারাপ হয়ে যায়

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সালাউদ্দিন আসলেই খুব হ্যান্ডসাম ছিলেন। তার মধ্যে একটা চার্ম ছিল।

মুন্নাকে তো বলাই হয় বাংলাদেশের শেষ ফুটবল সুপারস্টার। বেচারা এই অল্পবয়সে কিডনির এইসব রোগ কিভাবে যে বাঁধালো!

আপনার ভাগ্নেকে আমার আদর। কি নাম ভদ্রলোকের?

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: ক্রন্দসীর বিয়ে হচ্ছে না ভাইয়া, বাচ্চার মা বাপ তো দূরের কতা =p~

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। তাই নাকি? বিয়ের কি বয়স হয়েছে?

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: আমি কিছু প্রশ্ন দিয়া যাই.......

১. বাংলাদেশের কোন খেলোয়াড় সর্বপ্রথম বিদেশী লীগে খেলেছিলেন এবং কোন লীগে?
২. বাংলাদেশের কোন খেলোয়াড় এশিয়ার সেরা মাসিক খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছিলেন..(মানে ঐ মাসের সেরা)
৩. এদেশের কোন খেলোয়াড়ের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলা দেখে প্রতিপক্ষ কোচ এই অঞ্চলের ম্যারাডোনা বলে সম্বোধন করেছিলেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১। সালাউদ্দিন। হংকং লীগে।

২। আলফাজ?

৩। কোন ধারনাই নাই :(

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১১

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

ফুটবল খেলা ভালু না,
পাও ভাইংগা যাইতে পারে।


কিছু কি বলতে পারলাম স্যার?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমিও এই ভয়ে খুব একটা খেলি টেলি নাই। :D

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৩

ক্রন্দসী বলেছেন: হায়েস্ট স্কোরার,সালাম মুর্শেদী,এনায়েত ওঁরা নাতো?ওরাও কিন্তু লীগ পুরা কাপাইছে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সালাম মুর্শেদী, ২৭ গোল।

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২২

নস্টালজিক বলেছেন: ২৭ গোল করসিলো সালাম!৮২-৮৩ তে!
বিজেন তাহিরি কে চিনেন না?!!!!
মোহামডোন এর এমেকা-নালজেগার-বিজেন তাহিরি সেই সময়ের প্লেয়ার!

তবে উত্তর ভুল হতে পারে!
উত্তর বোধহয় করিমভ!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: কি জানি! বিজেন তাহিরি নামটা কেন যেন অপরিচিত লাগছে। আমি বোধহয় বুড়ো হয়ে যাচ্ছি, কবি!!! স্মৃতিশক্তি দুর্বল হওয়া বার্ধক্যের লক্ষন।

সালাম মুর্শেদি ঠিক আছে।

২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৬

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ডানা কাপ বা গোথিয়া কাপ এদুইটার ব্যপারে কনফিউজড ছিলাম......কোনটা আগে আর কোনটা পরে......
কিন্তুু ১ নং এর উত্তর ভুল হয়ে গেলো!!!!!
শিওর ছিলাম.......
২ নাম্বার কেমনে মনে আছে বলি......এক সময় গোল স্কোরিং এ আসলাম-সালাউদ্দিন ই ছিলেন সব শেষ কথা.....২ জনই আবাহনীর......গা জ্বলে যেত.......তাই একদিন পত্রিকায় খুজে পাই সালাম মোর্শেদীর ২৭ গোলের কাহিনী......এত আনন্দ লাগছিল!!! ২৭ গোলের ধারে কাছেও তখন কেউ করতে পারতনা.......তাই এতদিন পরেও মনে আছে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তবে ডানা, গোথিয়া আমার প্রশ্নের সঠিক উত্তর না।

আপনি দেখা যাচ্ছে, হার্ডকোর মোহামেডান ফ্যান। :D

২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৬

আলিম আল রাজি বলেছেন: কোন ধারনাই নাই :(
তাই গ্যালারিতে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার বয়সে আমি ঢাকা লীগের সমস্ত তথ্য ঠোঁটস্থ রাখতাম। কিন্তু এর পরেই ধাপ করে এর পতন ঘটল। এখন আর কেউ খবর রাখে না।

গ্যালারীতে স্বাগতম।

২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৮

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: বিজেন তাহিরি না......
ভিজেন তাহিরি.......ইরানি খেলোয়াড় ছিলেন....মোহামেডানের।

আলফাজ ঠিক আছে:):)

৩ নং এর উত্তর ঠিক আছে..

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: কোন ৩ নং এর উত্তর ঠিক আছে? আমি ৩ নং এর উত্তর দেইই নাই।

২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: টাইপিং মিসটেক....স্যরি..

উত্তর পরে দিয়া যামু:)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আচ্ছা।

২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: বিয়ের বয়স এক্সপায়ারড হয়ে গেছে :-B

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আহারে বেচারা! ক্রন্দসী নামটা একটু মেয়েলী (নো অফেন্স ক্রন্দসী) :D আমি এতক্ষন তাকে মেয়েই মনে করছিলাম। এখন আপনার এই মন্তব্য পড়ে ছেলে মনে হচ্ছে। কোন মেয়ের বিয়ের বয়স এক্সপায়ারড হয়ে গেলে লোকে তাকে সহানুভুতির সাথে দেখে। ছেলের বিয়ের বয়স এক্সপায়ারড হয়ে গেলে লোকে ভ্যাটকায়। :D

২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮

ক্রন্দসী বলেছেন: টাংগাইলের এলেংগায়।টিভি কাপ ফাইনাল।বখতিয়ারের ডানা আর গোথিয়া খেলে নামডাক,অল্প বয়সে ব্রাদার্সে ডাক পেয়েছে,পুরা পান্খা।একদল হায়ার করলো বখতিয়ার কে আরেক দল মুন্না।মু্ন্না তখন কুল হেডেড ডিফেন্ডার,চোরা মাইরের সম্রাট।বখতিয়ার বলকটিয়ে মুন্নারে ডজ দিতে যায়,মাঠের মাঝেই মু্ন্না বলে,"শোন ,তোরে একটা জিনিশ শেখাই মেইন ডিফেন্স রে কেরি কাটাবি না ডজ দিবি না,বল পাস দিয়া ক্লিয়ার করবি,ডিফেন্সের প্লেয়ারদের মাথা গরম হয়'
কে শানে কার কথা!যথারীতি মুন্নারে ডজ দিতে গেছে মুন্না চার্য করলো।বখতিয়া ব্যাথা পেল।খানিকপর খেলতে নামলো কুড়িয়ে খেললো কিছুক্ষণ।পরের মাসে প্রিমিয়র লীগ বখতিয়ারের খবার নাই ,কি হইছে,হাড্ডি ফাইটা গেছে ঐ বছর বখতিয়ার লীগ খেলতে পারল না,
মুরুব্বিদের কথা না বলার ফল

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। মজা পেলাম কাহিনী শুনে। কাছাকাছি ধরনের একটা ঘটনা আছে টেন্ডুলকাল আর শ্রীশান্তের।

শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৯

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: আপনার যুগের পরের যুগেও আমরা অনেকদিন পর্যন্ত মোহামেডান-আবাহনী নিয়া পাগল ছিলাম......কেমনে যে শেষ হয়ে গেলো সঅঅব!!!

আরমান-আলফাজ-জুয়েল রানারাই মনে হয় বাংলাদেশের শেষ ফুটবল সুপারস্টার:(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: মোটামুটি কত সাল পর্যন্ত আপনারা ঢাকা লীগের খোঁজ রাখতেন? আমি ৯২ এর পরের খবর খুব কম জানি।

২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪১

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: তবে বখতিয়ার কিন্তু ভাল খেলোয়াড় ছিল...........

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভাল স্ট্রাইকার ছিল। কিন্তু যতটা এক্সট্রা অর্ডিনারী ডানা-গোথিয়াতে মনে হয়েছিল, ততটা ছিল না।

২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩

ক্রন্দসী বলেছেন: রাইসুল ভাইয়া আমার বিয়া ফরজ ছিলো এখন কাজা হ্যে গেছে এক সময় আদায় করলেই চলবে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: খুব হাসলাম এই মন্তব্যটা পড়ে। আপনার বয়স কত? কথাবার্তা শুনে সন্দেহ হচ্ছে আপনি আমার সমবয়সীই নাকি! ভাইয়া না ডাকাই ভাল।

৩০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: না সে ব্লগে আসতে পারে না! আপনার প্রশ্ন গুলো তাকে মেইলে পাঠিয়েছি, দেখি কি রিপ্লাই দেয়!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম।

৩১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭

ক্রন্দসী বলেছেন: "ডানা আর গোথিয়া কাপ
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ
নয়ন টিপু মুক্তি রাণা
বাংলাদেশের ম্যারাডোনা"
একটা বেবি টেক্সি(টু স্ট্রোক)এর পেছনে লেখা দেখেছিলাম
ঐ বাকি গুলা থেকে ভাল ছিল একমাত্র বখতিয়ার ই

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বাপরে! এত বছর পরেও মনে রাখলেন কিভাবে? আমার তো গতকালে ঘটনা মনে করতেই কষ্ট হয়।

৩২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৮

মামুন হতভাগা বলেছেন: ১।শেখ মো: আসলাম
২।সালাম মূর্শেদী
৩।মনে হয় ১৯৯৩ সালে
৪।১৯৭২ সালে ইকবাল স্পোর্টং ক্লাব থেকেই আবাহনীর জন্ম মনে হয়
৫।আবাহনী,১৯৯০ সালে ভারতের নাগজি টুর্নামেন্টে

ভুল হইলে সরি, :( :(
৯০এ ফাইভে পড়তাম :D :D মনে আছে এখনও আব্বা মোহামেডান সাপোর্ট করত আর আমি কেন জানি আবাহনীর পতাকা ভাল দেখতে ছিল তাই আবাহনী সাপোট করতাম :P :P :P

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভুল হলে সরি কেন? ভুল তো হতেই পারে। :)

১) না

২) ঠিক

৩) না, এত পরে না। ৯০-৯২ এর মধ্যে কোন এক বছরে।

৪) আমি অন্য একটা নাম জানতাম। তবে আপনারা সবাই যেহেতু বলছেন, আমি ধরে নিচ্ছি যে আমার উত্তরটা ভুল। ইকবাল স্পোর্টিংই সঠিক উত্তর।

৫) না।

আমিও আবাহনীর ডাইহার্ড ফ্যান ছিলাম।

৩৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯

জাহিদুল হাসান বলেছেন: 8-| 8-| 8-| 8-|

আমার সাব্বিরের খেলা খুব ভালো লাগতো। আমি একসময় আবহানী(এমন নামটাই জানতাম) ছিলাম পরে সাব্বিরের খেলা দেখে মোহামেডান হয়ে যাই। এখনযে কোনটা সাপোর্ট করি, কইতারিনা।

কায়সার ভাইয়ের উত্তরে বলবো, এই সাব্বিরকেই এই অন্চলের ম্যারাডোনা বলা হইতো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এখন কি আদৌ কোন দল সাপোর্ট করেন? সাব্বিরকে আমারও ভাল লাগত।

৩৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫১

ক্রন্দসী বলেছেন: এদেশের কোন খেলোয়াড়ের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলা দেখে প্রতিপক্ষ কোচ এই অঞ্চলের ম্যারাডোনা বলে সম্বোধন করেছিলেন?
রুম্মান বিনওয়ালী সাব্বির?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: @সারওয়ার ইবনে কায়সার

৩৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪

নস্টালজিক বলেছেন: নামটা বোধহয় রহিমভ হবে!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এটা কোন প্রশ্নের উত্তর কবি?

৩৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০২

শ।মসীর বলেছেন: সেই সময়ের কথা মনে করিয়ে দিলেন, মনে আছে আবাহনী মোহামেডানের খেলার দিন বন্ধু বাপ্পীর সাথে স্যার এর বাসায় হাতাহাতি করে অনেকদিন কথা বন্ধ ছিল। মোহামেডানকে নিয়ে কি যেন বলেছিল.....একসময় এত ক্রেজী ছিলাম যে খাতার উপর বইয়ের পেজে নানান জায়গায় চান্স পেলে MSC লিখে দিতাম.........

বাবা মামা সহ খেলা দেখতে গিয়ে ইট পাটকেল ও খেতে হয়েছিল :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ইট পাটকেল তো ভাল জিনিস। আমার গায়ে যে এক হারামজাদা পেশাব করে দিয়েছিল, সেটার গল্প নাইই বলি। আমি বেসিক্যালি স্পোর্টস ফ্যান না। কিন্তু সেই সময়টা ছিল এরকম যে ছেলে-মেয়ে, বাচ্চা-বুড়ো সবাইকেই বড় ধরনের আন্দোলিত করত আবাহনী-মোহামেডানের দ্বৈরথ। আমার বয়স্ক আম্মা, বাসার কাজের বুয়া, এইসব লোকের সাথে তো ফুটবলের বিন্দুমাত্র কোন যোগাযোগ নাই। তারাও সেইসময় খেলা দেখত। আহা, কি যে দিন ছিল!

৩৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০২

নস্টালজিক বলেছেন: ২!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: রহিমভ কি ২৭ গোলের রেকর্ড ভেঙেছিল? আমি দেখি জানিই না। :(

৩৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০২

ক্রন্দসী বলেছেন: রাইসুল ভাই আমার বয়স বেশী না।ত্রিশ ক্রস করলো গতমাসে।আমি একটু লাজুক তো সবাই আমার বিয়া নিয়া খেপায়।ইনফ্যাকট ভালো ছেলেদের দেরীতে বিয়ে হয়(উদাহরণ :রাহুল গান্ধী)।কৃয়েটিভদেরও দেরীতে বিয়ে হয়(মুজতবা আলী ৪০ বছরে বিয়ে করেছে)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। রাহুল গান্ধী মনে হয় না আর বিয়ে করবে বলে। মুজতবা আলী ৪০ বছরে বিয়ে করেছিলেন নাকি? জানতাম না তো! হুমায়ুন আহমেদও ৬০ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন। আপনি তাকেও আদর্শ হিসেবে নিতে পারেন।

৩৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৫

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: হ্যা......সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির.....

তার মাপের প্লে-মেকার মনে হয়না বাংলাদেশে কখনও আর তৈরি হবে..

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সাব্বির একটা দারুন খেলোয়াড় ছিল।

৪০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৬

মামুন হতভাগা বলেছেন: ১৯৮২ সালে মোহামেডান পশ্চিম বাংলার আশীষ-জব্বার টুর্নামেন্টে মনে হয় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই প্রশ্নটা একটু সংশোধন করলাম বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য। দুঃখিত :(

৪১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৭

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ইয়ে... মানে... বলছিলাম যে... কিছুই তো জানি না। :#>

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: শুধু ম্যান ইউএর খেলা ফলো করলেই হবে? :(

৪২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১০

মামুন হতভাগা বলেছেন: তাছাড়া ঢাকায় অনুস্ঠিত আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টে তখনকার মোহামেডান ১৯৫৯,১৯৬৪ আর ১৯৬৮ সালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: স্বাধীনতার আগের অংশটা বাদ দেই। তা না হলে খুব জটিলতা সৃষ্টি হবে। তবে আপনার দেয়া তথ্যটার জন্য ধন্যবাদ। আমি জানতাম না এটা।

৪৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১২

নীরব দর্শক বলেছেন: আমিও আবাহনীর ফ্যান ছিলাম। :)

আমার বাসায় একটা এলবামের এখনও একটা ভিউ কার্ড আছে আবহনীর হ্যাট্রিক চ্যম্পিয়ন হবার পর তোলা ছবির।

তবে এখন ক্লাব বা জাতীয় দল কোনটা সম্পর্কেই তেমন আইডিয়া নেই। পেপারে খেলার পাতায় আবহনী জিতছে দেখলে ভালো লাগে কিন্তু হেডিং পর্যন্তই পরি ভিতর আর যাওয়া হয় না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তবে এখন ক্লাব বা জাতীয় দল কোনটা সম্পর্কেই তেমন আইডিয়া নেই। পেপারে খেলার পাতায় আবহনী জিতছে দেখলে ভালো লাগে কিন্তু হেডিং পর্যন্তই পরি ভিতর আর যাওয়া হয় না।

হুবহু আমার অবস্থা।

৪৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৪

ক্রন্দসী বলেছেন: সামসীর, ছেলে বেলায় আমার দুনিয়া দুই ভাগে ভাগ ছিলো আবাহনী আর মহামেডান
১।আন্দ্রে আগাছি ভারত আর্জেন্টিনা-আবাহনি
২।পিট সাম্প্রাস,পাকিস্তান ব্রাজিল মহামেডান

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: :D

৪৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: বাহ খুবই চমৎকার পোস্ট ও সাথে মন্তব্যগুলা!

১ নং এর উত্তর সম্ভবত চুন্নু, ঠিক কি না বলেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: গ্রেট ম্যান। এতক্ষন পর উত্তরটা পেলাম। দারুন। দারুন। দারুন।

চুন্নু মোট ২৪টা আন্তর্জাতিক গোল করেছিলেন।

৪৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২০

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: বাংলাদেশ লাল দলের কথা আমার মনে হচ্ছিলো (দেখা যাচ্ছে আপনি সুত্রও দিয়ে দিয়েছেন)! আচ্ছা, ওইটা কি ওই টুর্নামেন্ট ছিলো না যেখানে ফিনল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ড এর জাতীয় দল খেলতে এসেছিলো?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: জাতীয় দল আসে নাই, এটা নিশ্চিত। ফিনল্যান্ড আর সুইজারল্যান্ডের অন্য কোন দল এসেছিল কিনা সেটা মনে করতে পারছি না। যাই হোক, আপনি উত্তরটা দিয়ে দেন, তাহলে এই প্রশ্নটা শেষ করে ফেলা যায়। নতুন সেট দিয়ে আমি ঘুমাতে যাই।

৪৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৪

মামুন হতভাগা বলেছেন: বাংলাদেশ লাল দল ১৯৮৯ সালে প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপ জিতেছিল,তাছাড়া ১৯৮৫ সালে কায়েদে আজম ট্রফি পাকিস্থানে ১৯৮৫ সালে,বার্মায় ৪ জাতি টুর্নামেন্ট ১৯৯৫ আর ভুটানে ২০০৩ সালে জাতীয় দল ট্রফি জিতেছিল :D :D :D :D

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি জানতাম ৮৯ এর টাই প্রথম। কায়েদে আজম ট্রফির কথা আমার জানা (বা মনে) ছিল না।

৪৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৪

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ক্রন্দসী বলেছেন: সামসীর, ছেলে বেলায় আমার দুনিয়া দুই ভাগে ভাগ ছিলো আবাহনী আর মহামেডান
১।আন্দ্রে আগাছি ভারত আর্জেন্টিনা-আবাহনি
২।পিট সাম্প্রাস,পাকিস্তান ব্রাজিল মহামেডান...

পুরাই মিলে গেল!!!!!!!!!!!!!

আমি ২য় ভাগে............

৪৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: নতুন সেটঃ

১) দুইজন বিশ্বকাপ খেলোয়াড় মোহামেডানের হয়ে খেলেছেন, তাদের নাম কি?

২) আবাহনীর হয়ে কোন বিশ্বকাপ খেলোয়াড় খেলেছিলেন?

৩) ৭৯ সালে ঢাকা লীগের চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল কোন দল?
সুত্রঃ এই দলটা দীর্ঘদিন ধরে আর প্রথম সারিতে খেলে না। দলটা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল, অতি সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে তারা আবার দলগঠন করছে।

৪) সারাজীবনের তৃতীয় শক্তি ব্রাদার্স ইউনিয়নে ঢাকা লীগে প্রথম খেলতে আসে কত সালে?

৫) কোন দল প্রথম হ্যাট্রিক চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল এবং কোন কোন সালে?

৫০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৯

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ২য় ভাগে ব্রাজিলের জায়গায় আর্জেন্টিনা................
মোহামেডান আর ব্রাজিল একসাথে থাকতে পারেনা

৫১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩০

ক্রন্দসী বলেছেন: হাহা
আশরাফ উদ্দিন চুন্নু যার দুইপায়ে সমান জোর ছিল।সম্ভবত লেফট উইনগার ছিলেন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: চুন্নু দুর্দান্ত খেলোয়াড় ছিলেন। আমার খুব প্রিয়।

৫২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩২

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: ফিনল্যান্ড আর সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশে এসেছিলো একই সাথে এটা নিশ্চিত, তবে জাতীয় দল কি না পুরাপুরি নিশ্চিত নই। যাই হোক, বাংলাদেশ লাল দল তো একটা টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো, আমি ৮৭-৮৮ এর কথা চিন্তা করছিলাম; তবে মামুন হতভাগা ভাই এর ইনফো অনুযায়ী সেটা ১৯৮৯ প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপ। আমি সেটাতেই ভোট দিলাম। (তবে ওই টুর্নামেন্টে আমি বাংলাদেশ সবুজ দলকে সাপোর্ট করেছিলাম, সব নবীন প্লেয়ারদের সমন্বয়ে গঠিত ছিলো)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ সবুজ দল দারুন খেলেছিল। সেমিফাইনাল লাল এবং সবুজ দল মুখোমুখি হয়েছিল। যত দূর মনে পড়ে ট্রাইব্রেকারে লাল দল জিতে যায়।

৫৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৯

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ১. এমেকা ইউজিগো আর নাসির হেজাজি
২.জানিনা....আবাহনী নিয়া আগ্রহ কম:)
৩.বিজেএমসি
৪. জানিনা
৫. ঢাকা ওয়ান্ডারার্স.....

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১,৩ ঠিক আছে।

৫ নম্বরে দুইটা সমস্যা। স্বাধীনতার আগের হিসাব আনতে চাচ্ছিলাম না। তারপরও প্রশ্নে যেহেতু উল্লেখ করা হয় নাই, তাই ঠিক আছে। কিন্তু এটা কি ওয়ান্ডারার্স নাকি ভিক্টোরিয়া?

৫৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪২

ক্রন্দসী বলেছেন: ১) দুইজন বিশ্বকাপ খেলোয়াড় মোহামেডানের হয়ে খেলেছেন, তাদের নাম কি? ,চিমা
২) আবাহনীর হয়ে কোন বিশ্বকাপ খেলোয়াড় খেলেছিলেন?নাসির হিজাজী
৩।) ৭৯ সালে ঢাকা লীগের চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল কোন দল?বিজেএমসি
৪) সারাজীবনের তৃতীয় শক্তি ব্রাদার্স ইউনিয়নে ঢাকা লীগে প্রথম খেলতে আসে কত সালে ১৯৮৪(আন্দাজে)
৫) কোন দল প্রথম হ্যাট্রিক চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল এবং কোন কোন সালে? মহামেডান
সব গুলাই নিরজলা আনদাজে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আসলেই নির্জলা আন্দাজে :D

১) চিমা বিশ্বকাপ খেলেনি, তাছাড়া সে আবাহনী শুধু একটা ম্যাচ খেলেছিল ৮৬ সালে।

২) নাসির হেজাজী মোহামেডানের খেলোয়াড়। একটা ম্যাচের ২০-২৫ মিনিট খেলেছিল।

৩) ঠিক আছে।

৪) না, সত্তরের দশকে।

৫) ভুল উত্তর। এখন সঠিক উত্তর অবশ্যই তাহলে আবাহনী হবে। প্রশ্ন হল, কত সালে?

৫৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৫

মামুন হতভাগা বলেছেন: প্রথম সেটের ৩নং ১৯৯৩ সালে প্রিমিয়ার ডিভিসন লীগ শুরু হয়,চ্যাম্পিয়ন হয় মোহামেডান

দ্বিতীয় সেট

১।মনে হয় এমেকা আর নাসের হেজাজী
২।মনে আসছে না
৩।বিজেএমসি
৪।জানিনা
৫।আবাহনী '৮৩,'৮৪,'৮৫ সালে :D :D :D :D

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার উত্তরগুলি ঠিক আছে। বাকি রইল দুইটা প্রশ্ন।

অনেক ধন্যবাদ।

৫৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৫

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ওয়ান্ডারার্স শিওর.........

স্বাধীনতার পর আবাহনী:(

নাসির হেজাজি মোহামেডানের @ ক্রন্দসী

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: :)

৫৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩

মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: যাক ব্লগে অনেক আংকেলরা আছেন দেখা যাচ্ছে। উনাদের বদৌলতে আজকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। থেঙ্কস টু অল আংকেলস। :P

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। ভাল বলেছেন।

৫৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৪

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: নতুন সেটঃ
৩ নং টা আমিও পারতাম। আমার বাপজান বিজিএমসির সমর্থক ছিলোঃ) বিজিএমসির ফ্ল্যাগটা সম্ভবত মেরুন কালারের ছিলো।

২নং টা কি সামির শাকির? ইরাক কি বিশ্বকাপ খেলসিলো নাকি? কিছুই মনে পড়তেসে না!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সামির শাকির। ইরাক ১৯৮৬ সালের মেক্সিকো বিশ্বকাপে ছিল। সামির শাকির ডিফেন্ডার হিসেবে খেলেছিলেন। এক ম্যাচে রেফারির গায়ে থুতু দিয়ে লাল কার্ড পান। মজার ব্যাপার হল, ঢাকা লীগেরও এক ম্যাচে তিনি লাল কার্ড পেয়েছিলেন একই কারনে।

৫৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৭

নীরব দর্শক বলেছেন: নাসির হেজাজি কি ইরানি কোচ ছিল মোহামেডানের???

আবহনীর বিরুদ্ধে একটা ফাইনাল খেলায় একজন মোহামেডানের ইরানি কোচ নিজেই খেলোয়ার (মনে হয় গোলকিপার) হিসাবে মাঠে নেমে পরেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সবগুলি তথ্য সঠিক।

৬০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৭

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: আমার একটা প্রশ্ন ছিলোঃ

বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসের সবচাইতে খাতারনাক, ভয়ংকর, রাফ,খুনে মানসিকতার ডিফেন্ডার কে ছিলেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভাবছি। :)

৬১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০১

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: সামির শাকির না.....সে অলিম্পিক খেলসে.....বিশ্বকাপ না....
আবাহনীর হয়ে কে খেললো আমিও বুঝতে পারতেসিনা......
এক ওয়াসিম আকরাম ছাড়া আর কারো নামও মাথায় আসতেসেনা:):)
{{ আকরামরে নিয়া যে লাফানি দিসিল আবাহনী.....মনে হইলে!!!}}



১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: Click This Link

৬২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২

জাহিদুল হাসান বলেছেন: মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: যাক ব্লগে অনেক আংকেলরা আছেন দেখা যাচ্ছে। উনাদের বদৌলতে আজকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। থেঙ্কস টু অল আংকেলস।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: :D :D :D

৬৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৪

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: তবে আমি ১০০ ভাগ শিওর না......অলিম্পিক খেলসে এইটা আমি পত্রিকায় পড়েছিলাম......বিশ্বকাপের কথা লেখা ছিলনা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অলিম্পিকের ব্যাপারটা আমি জানি না, তবে বিশ্বকাপ খেলেছে এবং লালকার্ড পেয়েছিল এটা আমি নিশ্চিত। উইকিতেও নাম আছে।

৬৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১০

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: খুবই কম ধারনা আছে , কিছু জ্ঞ্যান প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে গ্যালারীতে বসলাম

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: গ্যালারীতে স্বাগতম।

তবে আমি এখানে বিদায় নিচ্ছি। ঘুমাতে যাব। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২২

নোবডি বলেছেন: সেই আকাশী-হলুদ আবাহনী আর সাদা-কালো মহামেডান কে খুব মিস করি এখনো।


কয়েকদিন আগে টিভি তে বর্তমান এই দুই দলের একটা ফাইনাল দেখলাম,কাউরেই চিনতে পারলাম না.....

কতবার যে আবাহনী জিতলে ২ রাকাত নফল নামাজ পড়বো বলে আল্লার কাছে ওয়াদা করছি......কই গেলো সেই দিন....

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আহা, সেই সব দিন! আমিও এখনকার দলের কাউকে চিনি না। সর্বশেষ চিনতাম আরিফ খান জয় আর আলফাজকে। আলফাজ এখনও বোধহয় খেলে, জয় তো অবসর নিয়ে এখন রাজনীতিতে।

৬৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৬

বেঈমান আমি বলেছেন: ও ও অনেক কিছু মনে পড়ছে।৯৬ পর্যন্ত ঢাকা লীগ সব খেলা দেখতাম।১ম প্রশ্নের উওর চুন্নু ২য় সালাম মুরশেদি।১৯৮৯ সালে প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপে দক্ষিন কোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় দলকে বাংলাদেশ লাল দল হারিয়ে কাপ জিতে।সাব্বিরের কর্নার কিকে আসলাম হেডে গোল টি করেন।পরে ৯৪ বার্মা তে বাংলাদেশ ারেকটি কাপ জিতে।ডানা কাপে বখতিয়ারের সাথে মাসুদ রানাও ছিলো।সালাউদ্দিন প্রথম হংক এ পেশাদার লিগে খেলে।সাব্বির ছিলো ামাদের মারাডোনা।আলফাজ একবার এশিয়ার মাস সেরা খেলোয়াড় হইসিলো।আমাদের ফুটবলের সেরা সময় ১৯৮৬ ১৯৮৭ টিল ১৯৯৬।৯৪ এর দিকে মুন্না াসলাম।সাব্বির মামুন মাসুদ জাকির আরমান।কাইসার।বরুন।পনির।এরা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওয়াও! দারুন। আপনি তো ভাল খবর রাখতেন।

৬৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৪

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: @বেঈমান আমি, আচ্ছা দেখেন তো ভাই একটু মনে করে, ফিনল্যান্ড আর সুইজারল্যান্ড একসাথে বাংলাদেশে এসেছিলো কোন টুর্নামেন্ট খেলতে? তাদের জাতীয় দল কি এসেছিলো?

৬৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৩

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: রাইসুল জুহালা বলেছেন: প্রশ্নগুলি কি বেশি কঠিন হয়ে গেল?

লেখক বলেছেন: সবাই কি তোমার মত ইতিহাস নিয়ে পড়ে থাকেরে ফাজিল



ফাজিল ভাই কেমন আছেন :|

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভাল আছি। এই কুইজটা এত জমবে সেটা ভাবতেই পারি নাই।

৬৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৬

ডেভিড বসাক বলেছেন: ১৯৮৭ সালে আবাহনী মোহামেডানের লীগ ম্যাচ শুরু হওয়ার সাথে সাথেই টিভিরুমে একদফা হাতাহাতি। তারপর রাস্তায় ইটপাটকেল। খেলা শুরু হওয়ার দশ মিনিটের মধ্যেই মোহামেডানের ইরানী স্ট্রাইকার মুর্তজার গোল। বিরতি পর্যন্ত আবাহনী প্রেমলাল এবং আসলামের গোলে ২-১ এ এগিয়ে ছিলা। মোহামেডানের সমর্থকরা কোনঠাসা। লাঠি, ইটের যোগান চলছিল। এদিকে ড্যাশিং বড় ভাই নাসির আবাহনীর সমর্থকদের সাইজ করার জন্য পুকুর পাড়ের অল্প পানিতে দুটি ইয়া বড় বগি দাও লুকিয়ে রাখলেন দুপুর বেলাতেই। খেলা শেষ হওয়ার ৫ মিনিট আগে এমেকার পাসে খুরশিদ বাবুলের সেই স্মরনীয় গোল। মোহামেডান ৩ আবাহনী-২। আবাহনীর সমর্থকদের পাড়ায় পাড়ায় বেপোরোয়া ধাওয়া চলছে। ওদের পতাকা, ব্যনারে আগুন। তখন আমি ক্লাস ফাইভে হাফ প্যান্ট পরা এক পিচ্চি । ইটের টুকরা হাতে বড় ভাইদের সাথে আবাহনী পিটানোর মিছিলে আমার মতো পিচ্চিদের অংশগ্রহণও মনে করিয়ে দেয় একসময় এদেশে ফুটবলা কতটা রোমাঞ্চকর ছিল।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ক্রেজি ফ্যানস। এই ম্যাচটার কথা আমার মনে আছে। আবাহনী ড্র করলেই লীগ জিতে যেত। কিন্তু খুরশিদ বাবুল শেষ মুহুর্তে হারিয়ে দিল।

৭০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৭

ক্রন্দসী বলেছেন: আয়হায়!ফুটবল না জিহাদ?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বোধহয় জিহাদের চেয়ে বড় কিছু।

৭১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০১

ক্রন্দসী বলেছেন: বাংলাদেশের একমাত্র ফুটবলার যার তলনা এখনও আসেনাই-সাব্বির দ্যা বস
প্রত্যেকবার দোয়া করতাম দলবদলে যেন আবাহনী টে না জয়েন করে।ইনজুরির পর মহামেডান উনারে মুল্যায়ণ করে নাই

৭২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৫

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

স্টেডিয়ামে নাদুম শাকিরের খেলা কিন্তু দেখেছি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমিও দেখেছি তার খেলা স্টেডিয়ামে।

৭৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৬

নস্টালজিক বলেছেন: ৥ ডেভিড- ভালো কথা মনে করাইসেন!

সেই ম্যাচে কোচ হেজাজী শেষ সময়ে নেমে গেসিলো গোলকিপার কাননকে চেন্জ করে!
এবং মো্হামেডান এর জয় ৩-২!
কঠিন এক হাই ভোল্টেজ ম্যাচ ছিলো!

৭৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

ফয়সাল তূর্য বলেছেন: কিছুই জানতাম না!! অনেককিছুই জানলাম।

কাজি সালাউদ্দিনের ডাকনাম তূর্য নাকি!! জানতাম না!! :|| :|| :|| :-< :-< :-<

৭৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২২

মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: @ডেভিড বসাক, আমার দেখা ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট ম্যাচের কথা মনে করিয়ে দিলেন। তবে আমার স্মৃতি একটু অন্য কথা বলছে (পুরোপুরি শিওর না যদিও)। সেই ম্যাচে আবাহনীর হয়ে সামির শাকির ও করিম মোহাম্মদ খেলেছিলো। এবং আবাহনীর একটা গোল দিয়েছিলো করিম মোহাম্মদ। ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার কইরেন তো ভাই?

৭৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬

কবির চৌধুরী বলেছেন: আমার পাশের বাড়ির বড় ভাই ট্যাংকিতে চক দিয়ে বড় করে 'AKC' লিখল। X(

সেটা দেখে চরম মেজাজ খারাপ করে আমার বাসার পানির ট্যাংকিতে আরো বড় করে এনামেল পেইন্ট দিয়ে 'MSC' লিখছিলাম। B-))

বলুনতো 'AKC' এবং 'MSC' এর অর্থ কি? :P
(সব চেয়ে সহজ প্রশ্ন মনে হচ্ছে B:-/ )

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: :D :D :D

৭৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৯

ফয়সাল তূর্য বলেছেন:
MSC= মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব
AKC=আবাহনী ক্রিয়া চক্র

:D :D :D :D ;) ;) ;)

৭৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: আহ!সেই দিনগুলা.....

ক্রিকেটেও কি কম ছিল?
মোহামেডানের বুলবুল বনাম আবাহনীর আকরাম........

কি সব উত্তেজনা সে সব ম্যাচে!!!!

৭৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩১

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: কবির চৌধুরী বলেছেন: আমার পাশের বাড়ির বড় ভাই ট্যাংকিতে চক দিয়ে বড় করে 'AKC' লিখল।

সেটা দেখে চরম মেজাজ খারাপ করে আমার বাসার পানির ট্যাংকিতে আরো বড় করে এনামেল পেইন্ট দিয়ে 'MSC' লিখছিলাম।

বলুনতো 'AKC' এবং 'MSC' এর অর্থ কি?
(সব চেয়ে সহজ প্রশ্ন মনে হচ্ছে



ফয়সাল তূর্য জবাব দিয়ে দিল :P :P

৮০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

ডেভিড বসাক বলেছেন: @ মাইন্ড দ্য গ্যাপ...আপনিই ঠিক....আসলাম নয়...ঐ ম্যাচে আবাহনীর হয়ে গোল করেছিল ইরাকী করিম মো. আলউই এবং শ্রীলংকান প্রেমলাল

৮১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১

মামুন হতভাগা বলেছেন: পুরস্কার কই ?? :( :( :( :( :(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: পুরষ্কার হিসেবে অনেক অনেক ধন্যবাদ। :)

৮২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ৯) সারাজীবনের তৃতীয় শক্তি ব্রাদার্স ইউনিয়নে ঢাকা লীগে প্রথম খেলতে আসে কত সালে?

এই প্রশ্নটা কেউ চেষ্টা করবেন না?

৮৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০২

বেঈমান আমি বলেছেন: msc kortam ami.hate kortam akc re...koto serious silam...
msc harle ghumaite partam na...rasul bhai amar
eikane ektu dheken
band

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আরে দারুন টপিক তো। এখনই যাচ্ছি।

৮৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৯

বেঈমান আমি বলেছেন: ৭৫ মনে হয়

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: গ্রেট জব ম্যান। এটাই সঠিক।

৮৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: নতুন সেটঃ

১) কোন খেলোয়াড় নায়ক হিসেবে একটি ছবিতে অভিনয় করেছেন?

২) সালাউদ্দিন ঢাকা লীগে খেলা শুরু করেন কোন দলের হয়ে?

৩) কোন খেলোয়াড় ফুটবল, ক্রিকেট এবং হকি লীগের শীর্ষপর্যায়ে খেলেছেন? ক্রিকেটে খুব বিখ্যাত না হলেও ফুটবল এবং হকিতে তিনি সমান বিখ্যাত ছিলেন।

৪) কোন খেলোয়াড়কে জাতীয় দলের অধিনায়ক করা হলে বেশিরভাগ খেলোয়াড় বিদ্রোহ করে, এমনকি তার আপনি ভাইও তার অধীনে খেলতে অস্বীকৃতি জানায়?


৫) বাংলাদেশের কোন দল ভারতের জাতীয় দলকে পরাজিত দলকে প্রথমবার হারিয়ে ছিল কত সালে?

৮৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৮

নীরব দর্শক বলেছেন: ১ ওয়াসিম
২ মোহামেডান
৩..
৪..
৫ আবহনী

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১ নম্বরটা সঠিক।

আবাহনী কবে ভারতের জাতীয় দলকে হারিয়েছিল? আমি যে ঘটনাটা বলছি, সেটা ৯০ এর আগের।

৮৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :( কিছুই দেখি জানিনা।
আমিও গ্যালারিতে। :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: গ্যালারীতে স্বাগতম। :)

৮৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৫

ডেভিড বসাক বলেছেন: ৮৬ সালের লীগের ১ম পর্বের আবাহনী মোহামেডান ম্যাচের কথা কারো কি মনে পড়ে। ম্যাচের একেবারে শেষ মিনিটে বদলী খেলোয়াড় বাদল রায়ের (বর্তমানে সম্ভবত বাফুফের সাধারণ সম্পাদক) অসাধারণ একটি গোলে আবাহনী চিতপটাং। আমি তখন সদ্য আবাহনী বদল করে মোহামেডানে যোগ দিয়েছি। মোহামেডান হারলে যে কি রামধোলাই খাইতাম তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তখন পাড়ায় যুবদল, যুবলীগ বা ছাত্রদল ছাত্রলীগের কোন খাওয়া ছিলনা...একটাই বিভাজন ছিল আবাহনী না মোহামেডান

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আরে মনে নাই আবার! ম্যাচের আগের দিন আবাহনী কলকাতা থেকে সেখানকার সুপারস্টার বিদেশি খেলোয়াড় চিমা ওকোরীকে নিয়ে বিরাট চমক দিল। মোহামেডানের মনোবলই ভেঙে গিয়েছিল এই ঘটনায়। কিন্তু শেষ মিনিটে বাদল রায় দুম করে গোল দিয়ে দিল। X(

৮৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৯

অনিক আহসান বলেছেন: কোন খেলোয়াড় নায়ক হিসেবে একটি ছবিতে অভিনয় করেছেন?
ওয়াসিম

২) সালাউদ্দিন ঢাকা লীগে খেলা শুরু করেন কোন দলের হয়ে?

বিজিএমসি

৩) কোন খেলোয়াড় ফুটবল, ক্রিকেট এবং হকি লীগের শীর্ষপর্যায়ে খেলেছেন? ক্রিকেটে খুব বিখ্যাত না হলেও ফুটবল এবং হকিতে তিনি সমান বিখ্যাত ছিলেন।
জানি না

৪) কোন খেলোয়াড়কে জাতীয় দলের অধিনায়ক করা হলে বেশিরভাগ খেলোয়াড় বিদ্রোহ করে, এমনকি তার আপনি ভাইও তার অধীনে খেলতে অস্বীকৃতি জানায়?
জানি না

৫) বাংলাদেশের কোন দল ভারতের জাতীয় দলকে পরাজিত দলকে প্রথমবার হারিয়ে ছিল কত সালে?
১৯৮৯ সালে রুমির গোলে..

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১ আর ৫ ঠিক আছে।

তবে ৫ এর উত্তরে গোলদাতা রুমী না। ৮৯ সালের প্রেসিডেন্ট কাপে বাংলাদেশ সবুজ দল আমের খানের গোলে প্রথমবার ভারতকে হারিয়েছিল। আমের খান এখন ব্রাদার্সের কর্মকর্তা।

৯০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: দারুণ দারুণ সব তথ্য জানলাম !! আরো জানার অপেক্ষায় :)

ভাইয়া আপনাকে +++++++++

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তোমাকেও প্লাস। :)

৯১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২১

নীরব দর্শক বলেছেন: ২ সালাউদ্দিন ওয়ারি ক্লাবে ১৯৬৯ সালে

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার উত্তরটাকে ঠিক ধরা যায় কারন প্রথম বিভাগে শুরু করেছিলেন ওয়ারীর হয়ে। তবে ঢাকা লীগে তার আবির্ভাব দিলকুশা দলেই।

ধন্যবাদ।

৯২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৬

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনার মতো এতো কিছু মনে থাকেনা ভাই।তবে আপনার খেলা দেখতে আমিও গ্যালারীতে বসলাম।
যেমন ছিলাম ৭৯ থেকে ৮৪ পর্যন্ত ফুটবলের স্বর্ণালী দিনের ঢাকা স্টেডিয়ামের নিয়মিত দর্শক।আমার অনেক দুস্টামীর কথাও মনে পড়ছে।যেমন গ্যালারী থেকে মুত্রবর্ষন আর মোহামেডান গ্যালারীতে ভুল করে আসা আবাহানীর দর্শকের করুন পরিনতি :( :-B

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। গ্যালারীতে স্বাগতম। ভুল গ্যালারীতে কখনো যাইনি কিন্তু মুত্রবর্ষনের তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলব না। ২৬ বছর পরে এখনও ওই অজানা হারামজাদার উপর আমি রাগ। আমি আপনার একটু জুনিয়র। আমি লীগ ভালমত অনুসরণ করেছি ৮৫ থেকে ৯০ পর্যন্ত। এর আগে হালকা হালকা আর কি!

৯৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৯

মামুন হতভাগা বলেছেন: সালাউদ্দিন ১৯৬৮ সালে দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল খেলে দিলকুশা ক্লাবে,ঐ বছর দিলকুশা চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রথম বিভাগে উঠে।১৯৬৯ সালে সে যোগ দেয় ঐ সময়ের নাম করা ক্লাবের একটি ওয়ারীতে।আর ৭০ এ যোগ দেয় মোহামেডানে।৭১ সালে স্বাধীন বাংলা ফুটবলের সদস্য ছিল।৭২ এ শেখ কামালের অণুরোধে যোগ দেয় আবাহনীতে

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনি এত বিস্তারিত মনে রাখেন কিভাবে? চমৎকৃত হলাম। অনেক ধন্যবাদ।

৯৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪০

কুন্তল_এ বলেছেন: পরিসংখ্যানগুলো সব ভুলে গেছি। তাই কুইজের কোন উত্তর বলতে পারলাম না। তবে অনেক টক-মিষ্টি-ঝাল স্মৃতি আছে দুই দলের রেষারেষি নিয়ে।

৩৬নং কমেন্টের উত্তরে আপনার গায়ে পেশাবের ঘটনা পড়ে হাসি পেল, সেই সাথে স্মৃতিকাতর হলাম। এই হিসু বৃষ্টিটা হতো সাধারণত হাফটাইমের সময় এবং খেলা শেষ হওয়ার পর, পূর্ব ও পশ্চিম গ্যালারীর বাহির দিকে। টয়লেটের অপ্রতুলতার হেতু দর্শকরা গ্যালারীর একদম উপরে রেলিংএর ফাকে দাঁড়িয়ে গল্প করতে করতে বা সিগারেট টানতে টানতে এ অপকর্মটা সেরে ফেলতো। =p~

রাইসুল ভাই, আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে, সাপোর্টারদের পশ্চিম গ্যালারীর ভাগাভাগির কথা? মতিঝিল এলাকার ক্লাব সূত্রে পশ্চিম গ্যালারীর বেশির ভাগ ছিল মোহামেডানের দখলে। পূর্ব গ্যালারী ছিল মিক্সড জোন, ওখানে দর্শকরা নিজ দল গোল দিলেও লাফালাফি করতো খুব সাবধানে, আশে পাশে নজর রেখে, ধরা খেলে সমূহ বিপদ। সমস্ত মজা ছিল পশ্চিম গ্যালারীতে, যার যার অংশে।মারামারি লাগলে কীভাবে জানি ইটের টুকরা ও লাঠির সাপ্লাই চলে আসতো। সেখানেই প্রথম জানতে পারি খবরের কাগজের ধোঁয়া কাঁদুনে গ্যাসকে দুর্বল করে দেয়। B-))

এখানে কাজী সালাউদ্দিনের একটা সাক্ষাতকার দেখলাম। বেশ তথ্যবহুল। :)

কোটি টাকার ফুটবলের প্রথম আসরে বাজিমাত করে প্রিয়দল মোহামেডান (ভিডিওটা যদিও একটু ঝাপসা) !:#P

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: কুইজ তো আসলে নামেই। এটা স্মৃতিচারনেরই পোস্ট। আপনি নিশ্চিন্ত মনে লিখেন আপনার সব স্মৃতি। আমরা শুনতে চাই সেসব।

হিসুর ঘটনাটা আমাকে এখন ক্রুদ্ধ করে। ২৬ বছর পরেও আমি ওই স্টুপিডটার উপর রাগ। কোন এলাকার মানুষের প্রতি কোন বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করতে চাই না, কেউ দুঃখিত হলে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। তবে ঢাকা স্টেডিয়ামকে প্রায় নতুন আর পুরোনো ঢাকা বর্ডারে বলা যায়। স্টেডিয়ামে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দর্শক থাকত পুরান ঢাকার। এরাই মাঠের প্রান। এরা খুব ডাইহার্ড ফ্যান হত সাধারনত। মারামারি, ঢিলাঢিলিতেও এদের ভূমিকা বেশি থাকত। ৮৯ বা ৯০ তে ঢাকা লীগকে যখন মীরপুর নিয়ে যাওয়া হল, ঢাকা লীগ পুরান ঢাকার এই ডেডিকেটেড দর্শকদের হারালো। অনেকের মত আমিও বিশ্বাস করি, এই পুরান ঢাকার দর্শকদের হারিয়েই ঢাকা লীগের পতন ঘটেছে।

সালাউদ্দিনের সাক্ষাৎকার আর ভিডিওটার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পড়ে দেখি সাক্ষাৎকারটা।

৯৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১) কোন খেলোয়াড় নায়ক হিসেবে একটি ছবিতে অভিনয় করেছেন?
উত্তরঃ ওয়াসিম

২) সালাউদ্দিন ঢাকা লীগে খেলা শুরু করেন কোন দলের হয়ে?
উত্তরঃ ব্লগার মামুন হতভাগার তথ্যানুসারে, সালাউদ্দিন ১৯৬৮ সালে দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল খেলে দিলকুশা ক্লাবে,ঐ বছর দিলকুশা চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রথম বিভাগে উঠে।১৯৬৯ সালে সে যোগ দেয় ঐ সময়ের নাম করা ক্লাবের একটি ওয়ারীতে।আর ৭০ এ যোগ দেয় মোহামেডানে।৭১ সালে স্বাধীন বাংলা ফুটবলের সদস্য ছিল।৭২ এ শেখ কামালের অণুরোধে যোগ দেয় আবাহনীতে।

৩) কোন খেলোয়াড় ফুটবল, ক্রিকেট এবং হকি লীগের শীর্ষপর্যায়ে খেলেছেন? ক্রিকেটে খুব বিখ্যাত না হলেও ফুটবল এবং হকিতে তিনি সমান বিখ্যাত ছিলেন।

৪) কোন খেলোয়াড়কে জাতীয় দলের অধিনায়ক করা হলে বেশিরভাগ খেলোয়াড় বিদ্রোহ করে, এমনকি তার আপনি ভাইও তার অধীনে খেলতে অস্বীকৃতি জানায়?

৫) বাংলাদেশের কোন দল ভারতের জাতীয় দলকে পরাজিত দলকে প্রথমবার হারিয়ে ছিল কত সালে?
উত্তরঃ '৮৯ সালের প্রেসিডেন্ট কাপে বাংলাদেশ সবুজ দল আমের খানের গোলে প্রথমবার ভারতকে হারিয়েছিল। আমের খান এখন ব্রাদার্সের কর্মকর্তা।


৩ এবং ৪ কেউ চেষ্টাও করেন নাই। :( ঘটনাগুলি সাতের দশকের, এটাই কি কারন?

৯৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩০

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ৩) কোন খেলোয়াড় ফুটবল, ক্রিকেট এবং হকি লীগের শীর্ষপর্যায়ে খেলেছেন? ক্রিকেটে খুব বিখ্যাত না হলেও ফুটবল এবং হকিতে তিনি সমান বিখ্যাত ছিলেন।



সাব্বির!

আশা করি ভুল না

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: না, এটা সাব্বির না।

৯৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৫

বেঈমান আমি বলেছেন: এফ আই কামাল?৫ নাম্বার এর উওর।আমি সিওর না।৪ নাম্বার এর উওর
গামা না জানি কি নাম ছিলো ভুলে গেসি।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: না, গামা না।

৯৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৬

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: উপরের উত্তরটা সম্ভবত ভুল। যাই হোক ব্যাপারস নাস! অংশগ্রহনই তো বড় কথা :)


রাইসুল ভাই, এই পোস্টটারই অপেক্ষায় ছিলাম। যদিও আগে থেকে জানার কোন উপায়ই ছিল না কিন্তু আমি আশায় ছিলাম আপনার ফিরে দেখায় দেশের ফুটবলকে দেখবেনই।

প্রজন্ম৮৬ হলেও দেশের ফুটবলের শেষ সময়টা দেখেছি।স্পষ্ট স্মৃতি খুবই কম তবুও গর্বিত হই। বড় ভাইয়ের দেখাদেখি আমিও ডাইহার্ড ফ্যান ছিলাম মোহামেডানের। মোহামেডানের খেলার সময় সাদা-কালো'র পতাকা উড়তো ছাদে। সাব্বির, কায়সার হামিদ, কাননদের খুব বেশী ভালবাসতাম। মুন্না, আসলামদের উপর ছিল অনেক রাগ। বাবার নেতৃত্বে বড় ভাই, ছোট চাচা,বাবা আর আমি মাঠে গিয়েও আবাহনী-মোহামেডানের খেলা দেখছি।

একবার ৯৩ এ ছোট চাচা আর বড় ভাইয়ের সাথে পশ্চিম গ্যালারীতে বসছি ( আবাহনী গ্যালারী বলেই পরিচিত) , মোহামেডান একটা গোল দিল আর ছোট চাচা খুশীতে লাফ দিতেই জুতা-স্যান্ডাল উড়ে আসলো পিছন থেকে, শুধু চাচার সাইজটার কারনে ঐদিন বড় ঝামেলা হয় নাই। তবে আমি খুব ভয় পাইছিলাম। আবাহনী বিদ্বেষ আরো গাঢ় হৈল :) পরে হাফেনারে ( হাফ টাইম) নতুন টিকেট নিয়ে পূর্ব গ্যালারীতে গেলাম।

লীগটা নষ্ট করে দেয়ার জন্য দায়ী করি , মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া চক্রকে। যদিও আমার বাবা শুরুর দিকে জড়িত ছিল ক্লাবের প্রতিষ্ঠার সাথে কিন্তু সব স্টারদের চুরি করে নিয়ে যাওয়া আর লীগের মজাটাই নষ্ট করার অপরাধে ওরা অপরাধী, এবার যেমন শেখ জামাল করতেছে। ফুটবলের জন্য আরেকটা খারাপ সিদ্ধান্ত ছিল মীরপুর স্টেডিয়াম। যা ছিল আবাহনীর উগ্র সমর্থকদের কারনে কুখ্যাত। শুনছি, খেলা শেষে ওরা বেল্ট হাতে গেটে দাড়ায় থাকতো। বড় ভাই ঐ স্টেডিয়ামে যাবার অনুমুতি পায় নাই কখনো!


-----------------------

আপনার ফিরে দেখা সিরিজটা কিন্তু সেরকম হচ্ছে। আগামীতে মানুষ যখন সামহোয়্যার ব্লগটাকে ফিরে দেখবে তখন আবার আপনার এই ফিরে দেখা সিরিজটাও ফিরে দেখা হবে। ভাই আপনার জন্য অনেক দোয়া করি যেন সুস্থ ও সুখী থাকেন আর আমাদের বারবার সুন্দর সুন্দর অতীত ফিরে দেখান।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার দীর্ঘ মন্তব্যটার জন্য অনেক ধন্যবাদ। এটা কুইজ তো নামমাত্র, আসলে ঢাকা লীগকে ফিরে দেখা। ভুল উত্তর, সঠিক উত্তর, অংশগ্রহন কোনকিছুই কোন বিষয় না। সবার স্মৃতিচারনই পোস্টের মুখ্য উদ্দেশ্য। ইচ্ছা হলে প্রশ্নের উত্তর দিবেন, ইচ্ছা হলে নতুন প্রশ্ন দিবেন, ইচ্ছে না হলে শুধু ঢাকা লীগ নিয়ে দুই কলম লিখবেন। এই তো।

আমিও অনেক দিন থেকে ভাবছিলাম ঢাকা লীগ নিয়ে একটা পোস্ট দেব। সমস্যা তো একটাই, এসবে কোন অনলাইন রেফারেন্স পাওয়া যায় না। ২৫-৩০ বছর আগের সব তথ্য কি মনে থাকে! আপনার মনের আশা পূরন করতে পেরে আমি খুব খুশি।

আপনার বাবা, চাচা, ভাইরা তো বেশ ফুটবলপ্রেমী দেখা যাচ্ছে। সবাইকে আমার সালাম।

মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সেই ঘটনা আসলেই লীগের সৌন্দর্য নষ্ট করে দিয়েছে। তবে এর জন্য দায়ী কিন্তু ওই তিন শীর্ষপ্রধানের কর্মকর্তারাই। এর আগে ১-২ বছর তার অলিখিত পুল বানিয়ে খেলোয়াড়দের তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করেছে। এটা তাদের করা উচিৎ হয়নি। খেলোয়াড়দের কোন উপায় ছিল না বিদ্রোহ করা ছাড়া।

-----------------------------------------------

অনেক ধন্যবাদ আপনাদের সবার সমর্থনের জন্য। প্রথম যখন স্টারস মিক্সড অ্যালবাম দিয়ে এই সিরিজ শুরু করি, ভাবতেও পারি নাই যে এতগুলি পর্ব লেখা হয়ে যাবে। আপনাদের সবার অংশগ্রহন সম্ভব করেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ। অন্তর থেকে ধন্যবাদ।

৯৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৭

মামুন হতভাগা বলেছেন: আরো কিছু যোগ করে দেই

#প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে।২৬শে জুলাই,১৯৭৩ এ।
ফলাফল ২-২।পরে পেনাল্টিতে বাংলার হার।খেলা হয় কুয়ালালামপুর,মালয়শিয়ায়

##ফিফার বিচারে সেরা অবস্থান ১১০(এপ্রিল,১৯৯৬) :( :( :( :(

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: স্যালুট আপনাকে। আপনি তো পরিসংখ্যান খুব ভাল রাখেন দেখছি। গ্রেট জব ম্যান। লাইকড ইট।

১০০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ৯৮ নম্বর মন্তব্যে এবং তার উত্তরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সম্বন্ধে কিছু বিষয় এসেছে। যারা ইতিহাসটা পরিষ্কার জানেন না, তাদের জন্য একটু ব্যাখ্যা করি।

নব্বই দশকে মাঝামাঝির দিকের ঘটনা। সেসময় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঢাকা লীগে দ্বিতীয় সারির দল ছিল। এখনকার ফরাশগঞ্জ, রহমতগঞ্জ ইত্যাদির মত। এই সময়টায় খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক বাড়ছিল হু হু করে। সে আমলে কায়সার হামিদ, আসলামরা ১০-১২ লাখ প্রতি মৌসুমের জন্য পেতেন। যেহেতু বাংলাদেশের দলবদলটা হয় একদম নিলাম সিস্টেমে যেখানে কোন লিমিট নাই, বিপক্ষের খেলোয়াড় ভাগানোর জন্য ক্লাবগুলিকে প্রচুর টাকার টোপ ফেলতে হত। এসময় ঢাকা লীগ মিরপুর চলে যাওয়া এবং আরও কিছু কারনে আকর্ষন এবং দর্শক হারাচ্ছিল। ফলে ক্লাবগুলির জন্য এত বিশাল টাকা দেয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

বিরক্ত হয়ে আবাহনী, মোহামেডান ও ব্রাদার্স নিজেদের মধ্যে একটা চুক্তি করে। চুক্তি অনুসারে তিন ক্লাবের প্রত্যেকটা থেকে পাঁচজন (নাকি সাতজন? ভুলে গেছি) শীর্ষ খেলোয়াড়ের একটা তালিকা করা হবে। এই তিন ক্লাবের কেউ অন্য দুই ক্লাবের দশজনের কাউকে দলে নিবে না। এই তিনদলের হাতেই যেহেতু সবচেয়ে বেশি পয়সা, এই চুক্তির ফলে ক্লাবগুলি সে বছর খেলোয়াড়দের প্রায় পানির দামে পেয়ে যায় কারন শীর্ষ খেলোয়াড়রা জানতেন যে তাদের বর্তমান ক্লাবে না খেললে ছোট ক্লাবে খেলতে হবে যেখানে টাকা আরও কম।

প্রথম বছর খেলোয়াড়রা বুঝে ওঠার আগেই এই অলিখিত পুল হয়ে যায়। ফলে চেয়ে চেয়ে নিজেদের সর্বনাশ দেখা ছাড়া আর করার কিছু ছিল না। দ্বিতীয় বছর তারা ঐক্যবদ্ধ হয় এবং সিদ্ধান্ত নেয় এই বছর সবাই মিলে কম পয়সা নিয়ে কোন একটা ছোট ক্লাবে চলে যাবে। তাহলে পরের বছর আবাহনী, মোহামেডান, ব্রাদার্স আর নিজেদের মধ্যে চুক্তি করতে পারবে না। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ খেলোয়াড়দের সাথে যোগাযোগ করে এবং তিন শীর্ষদলের কর্মকর্তাদের হতভম্ব করে দিয়ে পুলের ১৫ জনের বেশিরভাগ তাদের দলে নিয়ে নেয়। তিন ক্লাব যখন ঘটনা টের পায়, অনেক দেরী হয়ে গেছে। পরের বছর থেকে তারা আর নিজেদের মধ্যে কোন অলিখিত পুল বানায়নি।

ঘটনাটা খুব সম্ভব ১৯৯৪ সালের। কেউ কনফার্ম করবেন দয়া করে।

১০১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৬

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: হুম! অনেক কিছু জানলাম!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমাদেরও কিছু জানান এবার। আপনি লিখতে চান না কেন? :)

১০২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৯

কাউসার রুশো বলেছেন: ঢাকার ফুটবল লিগ নিয়ে আমি তেমন কিছুই জানি না । পোস্ট ডিটেইল পরে পড়বো। এখন অফিসে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অফিসের কাজ বাদ দিয়ে পড়ে তো ফেললেই শেষ পর্যন্ত! :)

১০৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৪

গানচিল বলেছেন: ৩)কোন খেলোয়াড় ফুটবল, ক্রিকেট এবং হকি লীগের শীর্ষপর্যায়ে খেলেছেন? ক্রিকেটে খুব বিখ্যাত না হলেও ফুটবল এবং হকিতে তিনি সমান বিখ্যাত ছিলেন।

জুম্মন লুসাই? তার ভাই রামা লুসাই ও হকি ও ফুটবল খেলতেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: না, জুম্মনের আরও ২০ বছরের সিনিয়র হবে সেই খেলোয়াড়। রামা লুসাইয়ের নাম আমি সত্যি বলতে শুনি নাই। তিনি কি খুব বিখ্যাত খেলোয়াড়? আমি অবশ্য হকি খুব একটা অনুসরন কোন কালেই করি নাই।

১০৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৮

কাউসার রুশো বলেছেন: পড়েই ফেল্লাম।
আলোচনায় আর কুইজ পর্বে অংশ নিতে পারছিনা বলে মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

আমি আবাহনীর সাপোর্টার

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হুররে! আমিও আবাহনী।

কুইজের অংশ নেয়া কোন বিষয় না। এটা আমার ফিরে দেখা সিরিজ, একটু অন্য রুপে করলাম। কুইজের পোস্ট এটা না। তাই এটা নিয়ে চিন্তা করো না। তোমার ঢাকা লীগের অভিজ্ঞতা লিখো যদি সময় করতে পার।

১০৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: জুহালা ভাই প্রাক্তন ফুটবলার নিজেও সব কিছু মনে করতে পারছে না পারফেক্টলি! তবে লাভ যেটা হয়েছে, আপনার এই প্রশ্ন গুলো নিয়ে খোজ খবর করতে করতে তার পুরানো বিকেএসপির বন্ধুদের সাথে অনেক দিন পরে আবার যোগাযোগ হয়েছে গতকাল। তার এক বন্ধু মনি (সম্ভবত মোহামেডানে খেলতেন) উনি একটা ফুটবল একাডেমি খুলেছেন ধানমন্ডিতে। এটা ফুটবলের জন্য নি:সন্দেহে একটা ভাল উদ্যোগ কি বলেন?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওহ উনি বিকেএসপির ছাত্র নাকি? দারুন তো!

ফুটবল একাডেমি খোলার জন্য মনি সাহেবকে ধন্যবাদ। আজকাল তো মনে হয় পাড়ায় পাড়ায় ক্রিকেটের একাডেমি আছে। ফুটবলের কেউ খবরই নিচ্ছে না। এইসময় এই ঝুঁকিপূর্ন পরিকল্পনা নেবার কারনে আন্তরিক অভিনন্দন। এবারের বিশ্বকাপের সময় তো দেশে ছিলাম না, তাই এর উন্মাদনা দেখা হল না। কিন্তু আমার সন্দেহ আছে যে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের এই উন্মাদনা সত্তর এবং আশির দশকের ঢাকা লীগকে নিয়ে যে পাগলামিটা ছিল, সেটার সমকক্ষ কিনা! ফুটবলকে যদি আবারও ফিরিয়ে আনা যেত!

১০৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৭

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: সেই দিনের কথাগুলি মনে করিয়ে দিলেন। কতই বা বয়স হবে ৯০ সালে ৬ বছর। মনে আছে রেডিওর সামনে বসে খেলার কমেন্ত্রি শুনতাম। তখন মহামেডানে আবুল ও বাবুল নামে দুজন খেলোয়ার ছিলেন। আমার ভাই মজা করে কমেন্ট্রির অনুকরন করে বলতেন "আবুল থেকে বাবুল, বাবুল থেকে আবুল"।

একবারের ঘটনা কিসের যেন গোল্ড কাম, মনে নেই। তবে সেবার আবাহনী মহামেডান না, মহামেডান ও মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ফাইনাল হয়েছিল। মহামেডান ১-০ গোলে জিতেছিল, মহামেডানের নকীব গোলটি করেছিল। খুব আনন্দ পেয়েছিলাম সেবার। কাপ বিতরন করতে এসেছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ। তিনি সেই সময় এরশাদ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। তার সেই বিখ্যাত হাসি দিয়ে বিশাল সাইজের এক কাপ বিতরন করেন।

আচ্ছা সেই সময়ের কিছু বিদেশী খেলোয়াড় সম্পর্কে কিছু বলুন।কিছু বিদেশী খেলোয়ারের নাম এখোনো মনে আছে।

৯০ এর পরে কিছু বিদেশি খেলোয়ার কুজনেৎকভ, রহিমভ, ক্রিস্টোফার, চিবুজার এবং আরো পরে লাদি বাবা লোলা, বোদে বাবা লোলা।

সেই সময় কোন দল গোল করলে গ্যালারি থেকে পটকার আওয়াজ আসত। আর পাড়া থেকে তো হই হই রৈ রৈ চিল্লাচিল্লি হতই।

আমার বড় ভাই একটা গান শুনেছিলেন মহামেডানকে নিয়ে। সেটা ৯০ এরও আগে। গানটির কথাগুলো হচ্ছে

" মহামেডান..মহামেডান

কোচ আমাদের আলি ইমাম।

তাহার কাছে দীক্ষা নিলাম......."

এই গান নাকি সে ক্যাসেট প্লেয়ারে ফুল ভলিউমে চালিয়ে দিত পুরো পাড়া সোনানোর জন্য।

তবে একটা কথা ঠিক সেই সময় ফুটবলের যেই উন্মাদনা দেখেছি, এখন ক্রিকেটের মধ্যে এর অর্ধেকও নেই।

ভালো থাকবেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: দীর্ঘ মন্তব্যটার জন্য অনেক ধন্যবাদ সবুজ ভীমরুল।

তবে একটা কথা ঠিক সেই সময় ফুটবলের যেই উন্মাদনা দেখেছি, এখন ক্রিকেটের মধ্যে এর অর্ধেকও নেই।

তাই? আমারও ধারনা এরকমই।

বেশ কিছু বিদেশি খেলোয়াড়ের নাম এই পোস্টে এসেছে। আমি যখন খুব ছোট (৭৪-৭৫) তখন গফুর, পিরিচ (নেপাল) এরা খেলতেন। আমি তাদের খেলা সেভাবে দেখি নাই। তারপর বেশ কিছুদিন কোন উল্লেখযোগ্য বিদেশি খেলোয়াড়ের নাম মনে করতে পারি না। আশির দশকের শুরুর দিকে শ্রীলংকা থেকে এলেন কিংবদন্তির পাকির আলী আর প্রেমলাল। টানা সাত মৌসুম খেললেন তারা। ৮৮ বা ৮৯ সালে এক বছর বিদেশি খেলোয়াড় নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এইসময় তারা নিজেদের দেশে ফিরে যান। ৮৬-৮৭ সালের দিকে শ্রীলংকার একজন গোলরক্ষকও ঢাকা লীগে খেলতেন। তার নাম খুব চন্দ্রসিঁড়ি বা এই জাতীয় কিছু। এত দেশ থাকতে শ্রীলংকা থেকে কেন বাংলাদেশের ক্লাবগুলি খেলোয়াড় আনত, এটা আমার কাছে বিষ্ময় কারন শ্রীলংকার ফুটবল কোনকালেই আমাদের চেয়ে ভাল ছিল না।

এরপর ৮৭ সালে তো বিপ্লব ঘটল। ইরাক থেকে আবাহনীতে এলেন সামির শাকির আর করিম। ইরান থেকে মোহামেডানে এলেন নাসের হেজাজী, নালজেগার, বোরহান জাদে। এরা বিদেশি খেলোয়াড়দের মান অনেক উপরে নিয়ে গেলেন। এরপরের খবর আমি খুব একটা জানি না।

আপনিও অনেক ভাল থাকবেন। :)

১০৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই দুইটা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেই। মনে হয় না কেউ পারবেন।

৩) কোন খেলোয়াড় ফুটবল, ক্রিকেট এবং হকি লীগের শীর্ষপর্যায়ে খেলেছেন? ক্রিকেটে খুব বিখ্যাত না হলেও ফুটবল এবং হকিতে তিনি সমান বিখ্যাত ছিলেন।


উত্তরঃ প্রতাপ শংকর হাজরা। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলে ছিলেন, কিছুদিন অধিনায়কত্বও বোধহয় করেছেন। পরে মোহামেডানে ফুটবল খেলতেন, একই সময় হকিতেও খুব সম্ভব মোহামেডানেই খেলতেন। ক্রিকেটের প্রথম বিভাগেও খেলেছেন। কিছুদিন আগেও বাংলাদেশ জাতীয় হকি দলের কোচ ছিলেন। এখন হয়ত আছেন।

৪) কোন খেলোয়াড়কে জাতীয় দলের অধিনায়ক করা হলে বেশিরভাগ খেলোয়াড় বিদ্রোহ করে, এমনকি তার আপনি ভাইও তার অধীনে খেলতে অস্বীকৃতি জানায়?

উত্তরঃ দুই ভাইয়ের নাম নান্নু এবং মঞ্জু। নান্নুকে অধিনায়ক করা হলে বিদ্রোহ হয় যাতে মঞ্জুও যোগ দেন। অবিশ্বাস্য লাগতে পারে যে '৭৮ সালে নান্নু আবাহনী এবং মঞ্জু মোহামেডানের অধিনায়ক ছিলেন।

১০৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, আশির দশক পর্যন্ত অনেক খেলোয়াড়ই একই সাথে একাধিক খেলার সাথে জড়িত থাকতেন। তখন তারা মনের আনন্দের জন্য খেলতেন বলে এটা সম্ভব হত। আমি পুরোপুরি নিশ্চিত না, তবে বোধহয় কোথাও পড়েছিলাম যে আমিনুল ইসলাম বুলবুলও কোন এক ক্লাবের হয়ে ফুটবল খেলেছিলেন ক্যারিয়ারের শুরুতে।

১০৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: নতুন প্রশ্নঃ

১) '৮২ সালে আবাহনীর চারজন শীর্ষস্থানীয় খেলোয়াড়কে গভীর রাতে গ্রেফতার করে জেলে নেয়া হয়। বেশ কিছুদিন তারা জেলে ছিলেন। এই চারজন খেলোয়াড়ের নাম কি এবং কি অপরাধে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল?

২) '৮৭ সালে বাফুফে আবাহনী এবং মোহামেডানের অধিনায়কযুগল সহ মোট ৬ জনকে কোন এক ম্যাচের পর সাসপেন্ড করে। তাদের অপরাধ কি ছিল?

১১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৭

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: এইটা কিভাবে উত্তর দিব???
৮২ তে আমার বাবা-মায়েরই বিয়ে হয়নাই........আর ৮৭ তে আমি মাত্র হাঁটতে শিখেছি মনে হয়...:(

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। খুব হাসলাম আপনার এই মন্তব্যটা পড়ে। :D :D :D

১১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: তবে শুনেছিলাম সালাউদ্দিন একবার জেলে গিয়েছিলো.......

হয়েছে??

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হেলাল,আনোয়ার,সালাউদ্দিন,চুন্নু।

১১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: জেলে যাওয়া খেলোয়াররা হল হেলাল,আনোয়ার,সালাউদ্দিন,চুন্নু।
এনায়েত-এর কথা মনে আছে কারো? চেয়ার দিয়ে দবির রেফারিকে পেটানোর নায়ক।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সঠিক উত্তরটার জন্য।

এনায়েত যাকে পিটিয়েছিলেন, সেই রেফারির নাম খুব সম্ভব দলিল খান। এনায়েতকে কি ভোলা যায়? উনিও তো একজন কিংবদন্তি। এখন ইউএস থাকেন বলে তার নাম-টাম শোনা যায় না।

১১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫০

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: মন্জু-নান্নু দুই ভাই মানে আবাহনি-মহামেডান মারামারি।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অভিযোগটা বেশ খানিকটা সত্য।

১১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৭

ডেভিড বসাক বলেছেন: ৮৭ সালে প্লে অফ ম্যাচে অতিরিক্ত সময় পর্যন্ত গোলশুন্য থাকার পর আবাহনীর অধিনায়ক রনজিত, মোহামেডানের অধিনায়ক কাজী কামাল যৌথ পরামর্শ করে নিজেরদের যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা দেয়। এর সাথে আরো যুক্ত হয়েছিলেন দুই দলের গোলরক্ষক মোহসীন ও কানন। এই চার জন সহ আরো দুইজনকে পরে লীগ কমিটি বহিস্কার করে। বাকী দুইজনের নাম মনে আসছেনা । তবে পুনরায় প্লে অব ম্যাচে কানন মনে হয় খেলেছিল...কনফিউসড। সেই খেলা হয়েছিল দর্শকবিহীন আর্মি স্টেডিয়ামে..মোহামেডান ২-০ গোলে জিতেছিল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: চমৎকার। আপনার সাথে আগে কখনো কোন পোস্টে কথা হয়নি। এটা আমার দুর্ভাগ্য। আপনি তো বেশ খোঁজখবর রাখতেন।

ছোটখাট কিছু কারেকশন করি। আবাহনীর অধিনায়ক ছিলেন আসলাম আর মোহামেডানের অধিনায়ক রণজিৎ দাস। এরা ছাড়াও আরও চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়। আমিও তাদের নাম মনে করতে পারছি না। সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল দুই অধিনায়কের, ৬ মাস বোধহয়।

লীগের পরপর সালাউদ্দিনের কোচিং এ পাকিস্তানে সাফ গেমস খেলতে যায় বাংলাদেশ। জনগনের প্রচন্ড চাপেও বাফুফে তাদের শাস্তি কমায়নি। ৬ জন শীর্ষ খেলোয়াড় ছাড়াই সাফ খেলতে গিয়েছিল।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৭

ক্রন্দসী বলেছেন: আগের ফুটবল দেখতেছি সিভিল ওয়ার না করতে পেরে মানুষ ফুটবল খেলতো।আমি কৃকেট খেলাকে লাইক করিনা ফুটবলের আড্ডা পেয়ে খানিকটা তরেক জিয়া সরি সরি নস্টালজিয়া তে পড়ে গেছি

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আগের ফুটবল দেখতেছি সিভিল ওয়ার না করতে পেরে মানুষ ফুটবল খেলতো।

হা হা হা। ভাল বলেছেন।

আমিও আপনাদের সাথে কথা বলে খুন নস্টালজিয়া আক্রান্ত হলাম। এছাড়া আপনার মত বেশি কিছু ভাল ব্লগারের সাথে আজকেই প্রথম আলোচনা হল। সব মিলিয়ে আমি খুব খুশি।

১১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সবাইকে চার ফুটবলারের জেল খাটার কুৎসিত ইতিহাসটা শোনানো যাক -

১৯৮২ সালের মার্চে এরশাদ অসুস্থ বিচারপতি সাত্তারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করল এবং দেশে সামরিক আইন জারি করে দিল। এর কয়েক মাস পর সেপ্টেম্বরে ঢাকা লীগের আবাহনী-মোহামেডান খেলার ঘটনা। মোহামেডান ১-০ গোলে এগিয়ে আছে। এমন সময় সালাউদ্দিনের একটি হেড মোহামেডানের গোলরক্ষক মহসীন গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন। আবাহনীর খেলোয়াড়েরা গোলের জোড় দাবি জানান। রেফারি গোল না দেয়ায় নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। সংঘর্ষ গ্যালারীতেও ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়লে ম্যাচটি পণ্ড হয়ে যায়।

সেই রাতেই সামরিক বাহিনী গ্রেফতার করে আবাহনীর চার তারকা খেলোয়াড় সালাউদ্দিন, চুন্নু, হেলাল ও আনোয়ারকে। সামরিক আদালতে এই চার তারকার একদিনের মধ্যে বিচার করে তাদের ম্যাচের গন্ডগোল সৃষ্টি এবং সহকারী রেফারীকে মারধোরের জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়। একতরফা এবং দ্রুততম এই বিচারে হেলালের ৬ মাস জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা,সালাউদ্দিন এবং চুন্নুর ১ মাসের জেল এবং ১ হাজার টাকা জরিমানা হয়েছিল

দেশের মানুষ তাদের প্রিয় তারকাদের প্রতি এই অবিচারের বিরুদ্ধে ফেটে পড়ে। চরম আন্দোলনের কারনে ১৭ দিন এরশাদ তাদের মুক্তি দিতে বাধ্য হন।

বন্দুকের নলের মুখে ক্ষমতা দখলের পর এরশাদের প্রয়োজন ছিল দেশের সাধারন জনগনকে একটা বড় ভয় দেখানোর। ভয় দেখানো এবং ক্ষমতা জাহির করতেই সে এই নজিরবিহীন ইতিহাস রচনা করেছিল।

১১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৪

নীরব দর্শক বলেছেন: সবাইকে চার ফুটবলারের জেল খাটার কুৎসিত ইতিহাসটা জানতাম না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এরশাদের যে এরকম কত ভয়াবহ ধরনের কুকীর্তি আছে সেটা আপনারা অনেকে কল্পনাও করতে পারবেন না। সে ছিল ক্ষমতার লোভে আক্রান্ত এক সাইকো।

১১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫১

বেঈমান আমি বলেছেন: ১>বলেন ব্রদার্স ইউনিয়ন এর কোন খেলোয়ার তখন লাইফবয় সাবান এর বিগ্গাপনের মডেল ছিলেন?
২>কয়জন ফুটবলার যারা পরে এম পি হয়েচেন কয়জনের নাম বলেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: উত্তর নিচে দিচ্ছি। ব্লগলেখক হিসেবে আলাদা সুবিধা নিতে চাই না। ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য।

১১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫১

ডেভিড বসাক বলেছেন: গ্রেট মিসটেক কইরা ফালাইলাম...রনজিত মোহামেডানের ডিফেন্ডার ছিল। কারেকশন করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। সত্যজিত দাস রুপুও সম্ভবত বহিস্কৃতদের তালিকায় ছিল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: রুপু সম্ভবত সেসময়ে ব্রাদার্সে খেলত। আমি নিশ্চিত না অবশ্য।

মিসটেকে কোন সমস্যা নাই। এত বছর পুরোনো কথা মনে রাখে সহজ না।

১২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬

ক্রন্দসী বলেছেন: ১।ওয়াসিম ইকবাল?(হ্যান্ডসাম ছিলেন)
তবে সালাউদ্দিন এর লাইফবয় এড দেখে আমরা তিন ভাই বাসায় লাইফবয় সাবানের জন্য আন্দোলন করেছিলাম।আপু মা বিদঘুটে গন্ধটা সত্বেও এ সাবান আনা হতো অনেক দিন
@রাইসুল ভাই পরিচয় হয়ে ভালো লেগেছে।আপনাকে ধন্যবাদ

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

লাইফবয়ের গন্ধটা আসলেই ভয়ংকর।

১২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০০

তারিক রানা চৌধুরী বলেছেন: সময় নিয়ে পড়তে হবে। ভালো লেখা। নাসের হেজাজী কোন খেলায় মাঠে নেমেছিলেন ???

১২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১০

মুহিব বলেছেন: হুমম..... আমিও কাদায় ফুটবল খেলে সালাহউদ্দিনের মত গোসল করার জন্য লাইফবয় সাবান কিনতাম।

১। কইনচেন দেহি ; নামকরা ফুটবলার কায়সার হামিদ এবং গাউসকে এখন লোকে কি নামে চিনে?

১২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪২

বেঈমান আমি বলেছেন: মুহিব@গোলাপ ফুল।@ক্রন্দসী রাজ্জাক নামে এক ফুটবলার তেমন ভালো খেলতো না বাট লাইফবয়ের এড করছিলো সালাুদ্দিন এর পোরে

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তাই নাকি? এটা কবের কথা? আমি তো শুনিই নাই। :(

১২৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯

ক্রন্দসী বলেছেন: কি নামে ছিনে ভাই?আমার কাছে রহস্যময় চরিত্র লাগতো আবাহনীর রেহান কে।পুরা মাঠের বাম পাশে থাকতো।টিভি ক্যামেরায় দুবার দেখা যেত,হয় মারপিট লাগলে নাহয় ফাউল হলে।

১২৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪

ক্রন্দসী বলেছেন: মহামেডানের আতন্ক ছিলো ইয়ংম্যান্স ফকিরেরপুল
আবাহনীর আতংক ওয়ারী
জায়ান্ট কিলার রহমত গন্জ আর আরামবাগ
সস্তা দল কিন্তু ঘাম ছোটাতে উস্তাদ

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। ভাল বলেছেন।

১২৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৬

ক্রন্দসী বলেছেন: @বেইমান ভাইয়া মনে পরেছে,রাজ্জকের এড টা

১২৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

ক্রন্দসী বলেছেন: মুহিব ভাই,কায়সার(গোলাপ ফুল,)গাউসের কি নাম ছিলো বল্লেন না?

১২৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৮

অনিক আহসান বলেছেন: ওয়ারীর একটা প্লেয়ার ছিলো ন্যাড়া মাথা..নামটা ঠিক মনে নাই...তারপর আর একটা প্লেয়ার ছিল আয়াজ নামে গালে চাপ দাড়িওয়ালা.. ছোট টিমের বড় প্লেয়ার..

আর দুই জন বিদেশীর নাম নিতেই হবে না...আন্দ্রে কাজাকভ মোহামেডানের স্ট্রাইকার আর সার্গেই ঝুকভ আবাহনীর মিডফিল্ডার ..এদের মানের প্লেয়ার এখন কোই...

১২৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৮

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

উৎসর্গ না করলেও হয় দেখছি।
ভাল লাগছে অবশ্যই।

আমি ছারমুনা উৎসর্গ করা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই পোস্টটাও একজন উৎসর্গ করা হয়েছিল। শেষ মুহুর্তে বাদ দিয়েছি কারন আমি ভেবেছিলাম খুব একটা সাড়া পাব না। ব্যর্থ আর ফাঁকিবাজি পোস্ট আমার প্রিয় ব্লগারকে দিতে চাইনি। শেষ পর্যন্ত এটাই আমার সবচেয়ে হিট পোস্ট! :D

আগে যদি জানতাম.........

১৩০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৮

মুহিব বলেছেন: আমি শুনেছি গাউসকে এখন রংবাজ গাউস বলে ডাকে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আসলেই? বলেন কি? কি কারনে?

১৩১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১২

ডেভিড বসাক বলেছেন: ৯০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল হতে কানন, ছাত্রলীগ হতে জনি এবং ছাত্রইউনিয়ন (একটু কনফিউসড- জাসদ ছাত্রলীগ বা গণতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ও হতে পারে) হতে মানিক (মোহামেডানের এখনকার কোচ মানিক নয়) ক্রিড়া সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। মজার ব্যাপার হলো এরা তিনজনই মোহামেডানের প্রথম একাদশের খেলোয়াড় ছিল। এর মধ্যে কানন ডাকসুর ইতিহাসে সর্বাধিক ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার উচিৎ এরকম একটা ফিরে দেখা পোস্ট নিজেই লিখে ফেলা। আপনিও বেশ জানেন সেসয়কার ঢাকা লীগ সম্বন্ধে। আমাদের সাথে শেয়ার করেন না কেন? লিখে ফেলেন পোস্ট।

সেই নির্বাচনে আমার এক বড় ভাই কাননকে ভোট দেয়নি। কেন জানেন? কারন কাননের নাম ছিল ছাইদ হাছান কানন :D আমি কিন্তু কোন ভুল করে লিখিনি। এটাই তার নামের বানান। আমার বড় ভাইয়ের যুক্তি, যে লোক নিজের নাম ঠিক বানানে লিখতে পারে না, তাকে ভোট দিব না। :D :D হাস্যকর যুক্তি, তবে তখন শুনে মজা পেয়েছিলাম।

১৩২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বেঈমান আমি প্রশ্ন করেছেন -

১)বলেন ব্রদার্স ইউনিয়ন এর কোন খেলোয়ার তখন লাইফবয় সাবান এর বিগ্গাপনের মডেল ছিলেন?

২) কয়জন ফুটবলার যারা পরে এম পি হয়েচেন কয়জনের নাম বলেন।

মুহিব প্রশ্ন করেছেন-

১) কইনচেন দেহি ; নামকরা ফুটবলার কায়সার হামিদ এবং গাউসকে এখন লোকে কি নামে চিনে?

১৩৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ২) কয়জন ফুটবলার যারা পরে এম পি হয়েচেন কয়জনের নাম বলেন।

আমি মেজর হাফিজ ছাড়া আর কারও নাম জানি না। সালাম মুর্শেদিও কি এমপি হয়েছিলেন? আবছা মনে পড়ছে। সত্তর দশকের ফুটবলার গাফফার সক্রিয় রাজনীতি করতেন। ওয়ার্ড কমিশনার ছিলেন বোধহয়। পরে এমপি হয়েছেন কি?

১৩৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৮

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: অনেক কিছু শিখলাম,

আচ্ছা আমি শুনেছি মুন্না অনেক ভালো খেলতেন। আমি তার খেলা দেখিনি বা দেখলে খুব বেশী মনে নেই , উনি পরবর্তীতে কিডনী নস্ট হয়ে যখন মারা যান , তখন তার সম্পর্কে অনেক কথা শুনেছিলাম, উনি নাকি আমাদের দেশের কিংবদন্তী ফুটবলার তার সম্পর্কে কেউ একটু কিছু বলেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: মুন্নার খেলা আমি খুব একটা দেখি নাই। উনি রক্ষনভাগে খেলতাম, তার পজিশনকে সম্ভবত বলা হত স্টপার ব্যাক। প্রায় সারাজীবনই আবাহনীর হয়ে খেলেছেন। খেলা ছাড়ার পর তিন বছর ম্যানেজারও ছিলেন। তারপর কিডনি সমস্যা দেখা দেয়।

তার সম্পর্কে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল, উনি কলকাতার ইস্টবেঙ্গল বা কোন এক ক্লাবে এক মৌসুম খেলার জন্য ২০ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন। এটা বোধহয় বাংলাদেশের সর্বকালের রেকর্ড।

দুঃখিত, এর বেশি তেমন কোন তথ্য দিতে পারলাম না।

১৩৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৯

জুন বলেছেন: আমি আর আমার বড় ভাই ছিলাম ঘোরতর আবাহনী সাপোর্টার আর আমার বোন আর ছোটো ভাই ছিল মোহামেডানের । খেলার দিন আমাদের বাসায় ভয়ংকর এক মানসিক দ্বন্দযুদ্ধ চলতো। আর যার টিম হারতো তার অবস্থা সহজেই অনুমেয়।
আমার কাছে আমার সবচেয়ে প্রিয় প্লেয়ার সালাউদ্দিনের একটা অটোগ্রাফ আছে। যদিও আমি তার খেলা দেখিনি কারন তখন সে আর খেলতো না। কিন্ত সে আমার টিমের স্বনামধন্য প্লেয়ার ছিল তাই রাইসুল :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি ছিলাম ডাইহার্ড আবাহনী ফ্যান। বাসার মোটামুটি সবাই মোহামেডান। কত যে পাগলামি পরিবার, আশেপাশের লোকজনের সাথে করেছি! ভাবলে এখন লজ্জা পেয়ে যাই। :( আম্মা স্টেডিয়ামে যেতে দিতে চাইতেন না মারামারির ভয়ে। তাও পালিয়ে, ঝগড়া করে চলে যেতাম। আহারে, সেই দিনগুলি। সালাউদ্দিন আমারও খুব প্রিয় খেলোয়াড়। লোকটার মধ্যে একটা ক্যারিজমা ছিল, এখনও আছে।

অনেক ধন্যবাদ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

১৩৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৫

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আবাহনীর সমর্থক ছিলাম। প্রিয় ফুটবলার ছিলেন সালাউদ্দিন ( ব্লগীয় পরিভাসায় ড্যাশ ড্যাশ ড্যাশ :) । আবাহনী মোহামেডান এর খেলা দেখার জন্য বরিশাল থেকে ঢাকা গিয়েছি অনেক বার।

ভালো লাগতো ফুবলার আছলাম,চুন্নু,অমলেশ,ছালাম মুর্শেদির খেলা।
এতদিন আগের ঘটনা। একটা প্রশ্নের উত্তরও দিতে পারলাম না :(

পোষ্ট মজাদার হয়েছে খুব । জমজমাট আড্ডা :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমারও মোটামুটি একই পছন্দ। আবাহনী আবাহনী।

প্রশ্নের উত্তর কোন বিষয় না মামা। ফিরে দেখাই আসল উদ্দেশ্য।

অনেক ধন্যবাদ। আড্ডায় স্বাগতম।

১৩৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৮

কুন্তল_এ বলেছেন: ওয়ারীর কাছে হারার পর মাঠে আবাহনী নামলেই মোহামেডানের সমর্থকরা "ওয়ারী আইলো" বলে চিতকার দিতো। পরবর্তীতে মোহামেডান এরকম এক ছোট দলের (নাম মনে নাই) কাছে হারার পর এর প্রকোপ কমে। B-))

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা।

১৩৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৪

নীরব দর্শক বলেছেন: কায়সার হামিদ একবার এম পি ইলেকশনে দাড়িয়ে ছিলো।

বলেন তো কোন পার্টির হয়ে কার কার বিরুদ্ধে তিনি লড়েছিলেন ?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: নিচে উত্তর দিলাম।

১৩৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৫

বেঈমান আমি বলেছেন: আমি নিজে মাঠে বসে খেলা দেখতাম।বাসা থেকে মাত্র ৫ টাকা র ভাড়া।আমি মোহামেডান করতাম বাট বাসার সবাই আবাহনি করতো।সাব্বির ছিলো আমার প্রিয়।জয়েল রানা।জাকির।মামুন আরমান এদের কে ভালো লাগতো।মুন্না কে দেখতে পারতাম না কারন আবাহনিতে খেলতো। =p~ =p~ ওয়ারি সব সময় মোহামেডানের জন্যে কুপা ছিলো।ফকিরেরপুল চিলো আবাহনির জন্যে।ঐ সময়ের সবার অটোগ্রাফ ছিলো আমার কাছে।অটোগ্রাফ নিতে গিয়ে পুলিশের মার পর্যন্ত খাইসি।আবাহনির এক ক্রিকেট ম্যানাজার এর কাছ থেকে
মৌসুমি টিকেট পেতাম।সো খেলা দেখতে টাকা লাগতো না।কাইসার হামিদ মিরপুর থেকে জাকের পার্টি থেকে নির্বাচন করার কারনে সবাই তারে গোলাপ বলে ধুয়ো ধ্বনি দিতো।কতো স্ম্রতি।গ্যালারিতে বসা নিয়ে
কতো মারামারি।গ্যালারিতে একটা ব্লাইনড লোক ভিক্ষা করতো ঐ লোকটাকে আমার এখোনো মনে পড়ে।
গাফফার ছিলেন গ্রীন রোড এলাকার কমিশনার।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:০২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভাল লাগল আপনার অভিজ্ঞতার গল্প শুনে।

১৪০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৭

দূর্যোধন বলেছেন: অনেক প্রশ্ন ছিলো,কিন্ত মাথায় আসছেনা।
স্মৃতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে !!কমপ্লান খেতে হবে বোধ হয় :(

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই অবস্থা কি টাইগার নাম্বার ওয়ান ছবির প্রোমো দেখার পর থেকে? :D

১৪১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: নীরব দর্শক বলেছেন: কায়সার হামিদ একবার এম পি ইলেকশনে দাড়িয়ে ছিলো।

বলেন তো কোন পার্টির হয়ে কার কার বিরুদ্ধে তিনি লড়েছিলেন ?


৯১ সালে জাকের পার্টির হয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তার বিপক্ষে ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। খুব সম্ভব ৮৯ এর ডাকসু নির্বাচনে উনি ছাত্রদলের হয়ে ক্রীড়া সম্পাদক পদে নির্বাচন করেছিলেন।

১৪২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৫

নীরব দর্শক বলেছেন: শুধু খালেদা জিয়া নয় সাহারা খাতুনও ছিলো। এনিয়ে একটা মজার কাহিনী আছে।

আমার এক মামা পীরের মুরিদ ছিলেন। আর আমার বড় ভাই ঢাকা কলেজে ১ম বর্ষে পড়তেন। মামাকে পটিয়ে এলাকার সব বন্ধু মিলে জাকের পার্টির একটা ক্যাম্প করেছিলো। একেক বন্ধ এককে দলের সাপোর্টার। সব এক সাথে ওখানে আড্ডা মরত আর যে যার দলের ক্যম্পেইন করত। কিন্তু বেচারা কায়সার হামিদের পক্ষে কেউ কিছু বলত না।

কায়সার হামিদ নিজেও তা জানতেন এবং এসে তাদের সাথে আড্ডা মেরে যেতেন। কখনো কিছু বলেনি। বিকালের দিকে আমি আমার বন্ধদের সাথে হইচই করতাম। কেরাম খেলতাম। বাসায় কেউ কিছু বলত না। নিরাপদ পার্টি ছিলো তাই।

ইলেকশনের আগে এলাকা কিছু মুরিদ এটা টের পেয়ে তারা সবাইকে বের করে নিজেরাই জাকের পার্টির ক্যম্পেইন শুরু করে।

এক আড্ডায় কায়সার হামিদ বলেছিলেন হুজুর তাকে জোর করে দাড়াতে বলছে তাই দাড়িয়েছে। আপনার কথা ঠিক উনি ঐ মুহুর্তে বিএনপি পন্থি ছিলেন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার মামার প্রতি পূর্ন শ্রদ্ধা রেখে একটা কথা বলি। আটরশির মত এত বড় ভন্ড আর ধান্দাবাজের মুরীদ লোকে হয় কেন এটা আমার মাথায় একেবারেই আসে না। কায়সার হামিদ তো খুবই শিক্ষিত পরিবারের ছেলে। মা (যদিও বায়োলজিকাল মাদার না) সেই কোন আমলে ঘর থেকে বের হয়ে দাবায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে যেটা আজকালকার মেয়েরা পারছে না, বাবা খুব সম্ভব সচিব বা তার কাছাকাছি ছিলেন। নিজেও খেলাধুলার পাশে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। এই রকম একটা বয়সে তরুন লোক কি মনে করে জাকের মঞ্জিলে যাতায়াত করেন এবং পীরের নির্দেশে নির্বাচনে দাঁড়ানোর মত এই জাতীয় সস্তা কাজ করেন!

কারো ব্যক্তিগত অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে থাকলে দুঃখিত। কিন্তু খাজাবাবা এনায়েতপুরী এরশাদের দালাল ছাড়া আর কিছু ছিল না, এটা বলতে আমি দ্বিধান্বিত না।

১৪৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৯

মামুন হতভাগা বলেছেন: প্রশ্ন ১। ফেডারেশন কাপ কবে থেকে শুরু হয় জানেন কেউ?? আর চ্যাম্পিয়ন হয় কে?

২।ফেডারেশন কাপে প্রথম হ্যাট্রিক চ্যাম্পিয়ন হয় কোন দল?কোন সালে?

১৪৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:০১

দেশী পোলা বলেছেন: পুরান দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন

৯০ এর প্রথম দিকে মোহামেডানের ক্লাব হাউসে প্রচুর যাওয়া আসা হয়েছিল, বেশ কয়েকজন প্লেয়ার আমার আত্মীয়দের সাথে ব্যবসায় নেমেছিলেন। আবাহনীর ফ্যান হয়েও শেষমেষ মোহামেডানের প্লেয়ারদের সাথে ঘোরাঘুরির জন্য বন্ধুরা কম কথা শোনায় নি।


২০০০ সালের দিকে কস্টকোর চেকআউট লাইনে কর্মরত অবস্থায় রণজিৎ দাস এর সাথে দেখা, উনি আমেরিকায় এসেছেন জানতাম না, কথাবার্তা হলো অনেক, এখন আর যোগাযোগ নেই

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: রণজিৎ আমেরিকায় নাকি! জানতাম না তো।

আপনিও আবাহনী ফ্যান! ব্লগে তো দেখি আমরা খুবই শক্তিশালী। আবাহনী ক্লাবে গেছি অনেকবার প্র্যাকটিস দেখতে। মোহামেডান ক্লাবে কখনো যাওয়া হয়নি। তারা কি শেষ পর্যন্ত নিজেদের একটা স্থায়ী ক্লাবঘর বানাতে পেরেছে?

১৪৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৫৪

হাবিবউল্যাহ বলেছেন: উরে বাবারে!পুরা ঐতিহাসিক আলোচনা দেখা যাইতেছে।সারাজীবনের ৩য় শক্তির উপর অনেকদিন দূর্বল ছিলাম।আগে পরে সবসময় মোহামেডান।ক্রিকেট অথবা ফুটবল যা ই হোকনা কেন।৯০ থেকে ৯৮ পর্যন্ত দুই ক্লাবেই রেগুলার যাওয়া হত।ব্রাদার্স তো ঘরের ক্লাব ছিল।যেহেতু কলোনীতে থাকতাম। মনের মাঝে তুমি সিনেমা দেখতে যাওয়াই ঐ এলাকায় সর্বশেষ যাওয়া।প্রায় ১০ বছর হয়ে গেল।হাহ!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। অনেক পরে, খুব সম্ভব ৯২-৯৩ সালের দিকে কবে যেন ব্রাদার্স ফেডারেশন কাপ জিতেছিল বোধহয়। এটাই তাদের সারাজীবনের একমাত্র সাফল্য। এই দলটা আরেকটু ভাল করতে পারলে ঢাকা লীগ আরও আকর্ষনীয় হতে পারত।

১৪৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৪

ক্রন্দসী বলেছেন: ব্রাদার্সের আহমদ,মুন,কই আছে?হাবিব ভাই?আহমদ ল্যং মাস্টার ছিলেন।মুন মনে হয় একবার জাতীয় দলের কাপ্তানও ছিলো

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: একজনেরও নাম শুনি নাই! এরা কারা? :( কবের খেলোয়াড়?

১৪৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৭

মুহিব বলেছেন: @ কল্পবিলাসী স্বপ্ন : মুন্না দেশে একজনই ছিলেন এবং এখন পর্যন্ত তার মত আর কেউ আসে নাই। সে ছিল কলকাতার মোহনবাগানের নিয়মিত খেলা বিদেশী প্লেয়ার। অধিনায়ক কাকে বলে তা তাকে দেখে বুঝা যেত।

১৪৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৫

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: মোনেম মুন্নাও লাইফবয়ের এড করেছিলো.........
মোনেম মুন্না,আসলাম বনাম সাব্বির...............দারুন ডুয়েল ছিল তখন......

ফেডারেশন কাপের পয়লা চ্যাম্পিয়ন মনে হয় মুক্তিযোদ্ধা -ই.......
৯৫ থেকেই শুরু হয়েছিলো মনে হয়.......

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ফেডারেশন কাপ নিয়ে ভুল তো নিজেই বুঝতে পেরেছেন দেখা যাচ্ছে। :) ফেডারেশন কাপ শুরু হয়েছে ৮০ সালে।

১৪৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪০

মুহিব বলেছেন: গোলকিপার সেলিমের প্রেসিডেন্ট কাপের টাইব্রেকারে গোল ঠেকানো আর আলমগীরের লম্বা থ্রো। রেহান, এমিলি, ছোট আবুল আরও কত কত নাম।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সেলিমের কথা মনে আছে। প্রবীন গোলরক্ষক সাহেব আলীর পুত্র।

১৫০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৬

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: গোলকীপার মহসিন ছিল অতুলনীয়!মনে আছে কারো?ঢাকা লীগে আমার দেখা সেরা গোলকীপার।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: মহসিন আসলেই চমৎকার ছিলেন। শেষের দিকে অবশ্য ফর্ম খারাপ যাচ্ছিল আর কানন তার জায়গা নিয়ে ফেললেন।

১৫১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৮

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: উইকিতে আসল উত্তর পেলাম........
ফেডারেশন কাপের পয়লা চ্যম্পিয়ন মোহামেডান আর ব্রাদার্স যৌথভাবে.....১৯৮০ সালে:)

আগের উত্তরটা মগজের কোন অংশ হইতে বের হইল বুঝলামনা!!:):)
হরিবল আনসার:(

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভুল উত্তর কোন বিষয় না। এসবে কোন অনলাইন রেফারেন্স নাই। স্মৃতি ধোঁকা দিতেই পারে। ফেডারেশন কাপের শুরু তো আপনি দেখেন নাই। এমনকি ৯৫ সালও তো প্রায় ১৬ বছর আগের কথা। তাই এই ধরনের ভুল। :)

১৫২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৯

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: মহামেডান সাপোর্ট করতাম ঐতিহাসিক কারনে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ঐতিহাসিক কারন কি? আপনার পরিবারের সবাই মোহামেডানের সমর্থক, এই জন্য?

১৫৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২০

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ব্রাদার্স....৮০,৯১ আর ২০০৫.....তিনবার ফেডারেশন কাপ জিতসে....
@রাইসুল জুহালা

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওহ হ্যাঁ, ৯১ সালে। এটাকেই আমি ভুলে ৯২-৯৩ এর দিকে বলেছিলাম। (মন্তব্য ১৪৫ এর উত্তরে)। ৮০ সালের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তখন বেশ ছোট তো। আর ২০০৫ এ তো আমি ফুটবল আদৌ হয় কিনা সেটাই জানতাম না!

তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৫৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৫

ক্রন্দসী বলেছেন: @মুহিব ভাই।মুন্ণা দ্যা বস।আমি উনার কথা বলছিনা,ব্রদার্সের মুন।৬মন মধু,সাফগেমস এর প্লেয়ারদের জন্য কেনা হয়েছিলো মনে পরছে?ঐস্লট এ মনে কাপ্তান ছিলেন।মহসীন মহামেডান ছেড়ে আবাহনী তে জয়েন করার পর মহামেডানের সাপোর্টার রা বহুত খ্যাপ্পা ছিলো।প্রসিডেন্ট এ সবুজ দলে আয়াজ টিটো জিয়াবাবু সুপার হিট।ফকিরেরপুল থেকে মহামেডান কিনে নিয়েছিলো।ফকিরেরপুল ওয়ারী আরামবাগ রহমতগন্জ প্লেয়ার তৈরি করতো আর বড় দল গুলো ঐ প্লেয়ার নিয়ে নিতো

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ফকিরেরপুল ওয়ারী আরামবাগ রহমতগন্জ প্লেয়ার তৈরি করতো আর বড় দল গুলো ঐ প্লেয়ার নিয়ে নিতো

এটা বাংলাদেশের ফুটবলে একটা সমস্যা। এজন্যই ছোট দলগুলি অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু থাকে, দাঁড়াতে পারে না।

১৫৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৯

ক্রন্দসী বলেছেন: ঐস্লট এ মনে হয় ব্রাদার্সের মুন কাপ্তান ছিলেন।

১৫৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩১

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আমার ফুটবল-স্মৃতি স্বর্ণযুগের একদমই ক্রান্তিলগ্নে - ১৯৯৪ সালে। মুক্তিযোদ্ধার উথানের বছর । তখন আমি প্রাইমারী স্কুলের ছাত্র। কিন্তু ফুটবল উত্তাপ এতটাই বেশি ছিল যে প্রথম বছরেই মোটামুটি নিয়মিত খবরাখবর রাখতে শুরু করে দিই।

মুক্তিযোদ্ধা সেবার মোহামেডান, আবাহনী, ব্রাদার্সের ঘর ভেঙে শীর্ষ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়। দলের কোচ হন সালাউদ্দিন। দলবদলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয় মোহামেডান। সাব্বির আর কায়সার হামিদ ছাড়া বড় কোন তারকাই দলে ছিলেন না। এর মাঝে লীগের শুরুর দিকেই পিডব্লিউডি এর বিরুদ্ধে ম্যাচে সাব্বিরের পা ভেঙে যায়। সাব্বিরের ক্যারিয়ারের সমাপ্তি আক্ষরিক অর্থে সেখানেই ।

সেবার মুক্তিযোদ্ধা এত শক্তিশালী দল গড়ার ফসল তুলতে পারেনি। ফেডারেশন কাপ জয় করে নিলেও লীগ সম্ভবত সেবার জেতে আবাহনী । লীগের একটি ম্যাচে দুর্বল ব্রাদার্স মুক্তিযোদ্ধাকে হারিয়েছিল ২-১ গোলে । পত্রিকার পাতায় গোলদাতা ব্রাদার্স অধিনায়ক সত্যজিত দাস রুপুর ছবিটার কথা এখনও মনে আছে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: চমৎকার। এটাই ব্লগের মজা, সব প্রজন্মের লোক আছে এখানে। সবাই তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারে।

অনেক ধন্যবাদ।

১৫৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৩

ক্রন্দসী বলেছেন: ছিল কলকাতার মোহনবাগানের নিয়মিত খেলা বিদেশী প্লেয়ার।ভাই ইস্ট বেংলের ছিলেন না?মুহিব ভাই একটু জানাবেন?আমি ফুটবল নিয়া উন্মাদ তবে ডাটা মনে থাকে না

১৫৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৬

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: বেনুর কথা মনে আছে কারো?ছোট একটা দলে খেলতো।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: না। :( বেনু কে? কোন দলে খেলত?

১৫৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

ক্রন্দসী বলেছেন: বেনু কোন দলে খেলতো?
আমার আরেক জনের কথা মনে পড়লো জায়ান্ট কিলার ইস্ট এন্ডের ছিলেন লিটন কোচ কাম প্লেয়ার ,কোচ আবার প্লেয়ার এরকম তখন প্রথম শুনেছিলাম
৭৩ সালের বিচিত্রাতে দেখলাম টখন মহামেডানের কীপার ছিলেন হাজী কাশেম।ভাই কেউ কি উনাদের ডিটেল দিতে পারবেন?
রক্সি মহামেডান ছেড়ে কেন আরামবাগে গিয়েছিলেন টপ ফর্মে থেকে?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ৭৩ সাল! আমি তখন শিশু। :( রক্সিকে আমি মোহামেডানে আসতে দেখেছি, যেতে দেখি নাই। মোহামেডান রক্সিকে দ্বিতীয় বিভাগের কোন এক দল থেকে যেন নিয়েছিল। এরকম নিচের বিভাগ থেকে উপরে চলে যাওয়ার পদ্ধতির একটা নাম আছে কি যেন, ভুলে গেছি!

১৬০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৮

নীরব দর্শক বলেছেন: আপনার কথার সাথে সম্পুর্ন একমত। আমার অন্য মামারা অনেক সাবধান করছিলো পীর নিয়ে তিনি তা শোনেননি। যখন বুঝতে পেরেছে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। তিনি যখন পীরের দরবারে পরে থাকত তখন পীরের আরেক মুরীদ তার জাকের ভাই & ব্যবসাহিক পার্টনার পুরা ব্যবসা দখল করে নেয়।

এককালে যে তার এলাকার লোকদের চাকরি দিত তাকেই এখন চাকরি করে চলতে হয়।

সরি, টপিকের বাইরে কমেন্ট করলাম।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: না, সরির কিছু নাই। আমিই তো এই টপিক শুরু করলাম।

আপনার বেচারা মামার জন্য খারাপই লাগছে। এইসব ভুয়া পীরকে চিনতে লোকে কেন এত সময় নেয়, কে জানে!

১৬১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৩

ডেভিড বসাক বলেছেন: বিদেশী খেলোয়াড়দের মধ্যে মোহামেডানের নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার এমেকাই ছিল সবচেয়ে বিপদজনক। যমের মতো ভয় পাইতো ওরে সব দল। এমেকা মাঠে থাকলে খেলার শেষ মিনিটে হইলেও মোহামেডান জিতব এরকম আস্থা ছিল। ৮৭ সালে মোহামেডান-ব্রাদার্স খেলায় বাদল দাসের গোলে ব্রাদার্স ১ গোলে এগিয়ে ছিল । হারলেই মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন রেসে নাই। ড্র করলে আবাহনীর সাথে লাস্ট ম্যাচ জিতলে প্লে অব ম্যাচ.....কঠিন সমীকরণ ......গ্যালারিতে চোখ বন্ধ কইরা বইসা আছি....ভরসা এমেকা .......এমেকা নিরাশ করেনি.......ঠিকই এক গোল বাইর কইরা নিল........খেলা ড্র...কিন্তু চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিষয়ে আরো কোন টেনশন নাই =p~

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত, আমার দেখা বিদেশিদের মধ্যে এমেকা বাই ফার দ্য বেস্ট। আবাহনীর ডাইহার্ড ফ্যান হলেও এটা স্বীকার করতেই হবে। আসলে এমেকা বাংলাদেশের মানের খেলোয়াড় ছিলই না। খুব সম্ভব ৮৯ সালে হঠাৎ বিদেশি খেলোয়াড় নিষিদ্ধ করা হয়। সবাই দেশে ফিরে যায়। কয়েক বছর পরে ৯১-৯২ এর দিকে মোহামেডান এমেকাকে আবার আনার চেষ্টা করে। সে তখন ইউরোপের কোন এক লীগে খেলত। সেই টিম শুধু এমেকার ট্রান্সফার ফি হিসেবে ২৮ লাখ দাবি করেছিল। সাথে এমেকার নিজের বেতন তো আছেই। মোহামেডানের জন্য এমেকার চিন্তা সাথে সাথেই মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলা ছাড়া কোন উপায় ছিল না। তারও কিছুদিন পর ৯৪ সালে সে নাইজেরিয়ার হয়ে বিশ্বকাপেও নেমেছিল। এমেকা ছাড়াও ঢাকা লীগের বিদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে নাসির হেজাজি (ইরান, ১৯৭৮ বিশ্বকাপ) এবং সামির শাকির (ইরাক, ১৯৮৬) বিশ্বকাপের খেলোয়াড় হলেও দল হিসেবে নাইজেরিয়ার সাথে ইরাক বা ইরানের তুলনাই হয় না। তাই অবশ্যই নাইজেরিয়ার বিশ্বকাপ খেলোয়াড় ইরাক, ইরানের খেলোয়াড়ের চেয়ে অনেক ভাল।

১৬২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩০

কুন্তল_এ বলেছেন: ১৪৪নং কমেন্টে ব্লগার দেশী পোলাকে বলেছেন, ‍‍"আপনিও আবাহনী ফ্যান! ব্লগে তো দেখি আমরা খুবই শক্তিশালী" - আমি তো দেখতেছি এই পোষ্টে করা যার যার কমেন্ট অনুযায়ী মোহামেডান সাপোর্টারও কম না ! নিচে দেখেন ... হুহ্ ;)

সারওয়ার ইবনে কায়সার, জাহিদুল হাসান, শ।মসীর, ডেভিড বসাক, প্রজন্ম৮৬, কৃন্তল_এ, বেঈমান আমি, হাবিবউল্যাহ, মোহাম্মদ মজিবর রহমান ... :D

রাজনীতি, খেলা, টিভি ও মঞ্চ নাটক, ব্যান্ড সংগীত, ম্যারাডোনা - সব মিলিয়ে গোটা আশির দশক ছিল উত্তাল এক দশক।

আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এ রকম একটা পোস্টের জন্য। ভাল থাকবেন। :)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আছে আছে, আবাহনীর আরও অনেকেই আছে। আবাহনীর পেছনে আওয়ামি লীগের একটা সিলমোহর থাকার কারনে ব্লগের আওয়ামীবিরোধীরা প্রকাশ্যে আবাহনীর নাম নিতে পারছে না, তাই একটু কম মনে হচ্ছে। :D আসলে তাদের অন্তরে আছে আবাহনী। :D

রাজনীতি, খেলা, টিভি ও মঞ্চ নাটক, ব্যান্ড সংগীত, ম্যারাডোনা - সব মিলিয়ে গোটা আশির দশক ছিল উত্তাল এক দশক।

এর চেয়ে সত্যি কথা আর নাই। আসলেই তাই।

আপনাদেরও আন্তরিক ধন্যবাদ সক্রিয় অংশগ্রহনের জন্য।

১৬৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৮

বাংলার পোলা বলেছেন: সাব্বিরের পা ভেংগে দিলো প্রতিপখ্যের গোলকিপার......গান বের হলো.....সাব্বিরের পা ভেংগে দিলেও দেশের সুনাম বাড়বে না....৯৪ র কথা.....টাইফয়েড হয়ে বিছানাতে পরে পরে এই গানটা শুনতাম.....সাব্বিরকে খুব ভালো লাগতো

মোহামেডানের ডাই হার্ড ফ্যান ছিলাম 8-| 8-| 8-| 8-|

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আবাহনীর ফ্যান হয়েও সাব্বিরের পা ভাঙার কথা শুনে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। বেচারার ফুটবল ক্যারিয়ারই নষ্ট হয়ে গেল। অনেকদিন তার কোন খবরও শুনি না। কি করেন উনি, জানেন কিছু?

১৬৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৯

হাবিবউল্যাহ বলেছেন: ৯৮ তে কলোনী ছাড়ার পর ফুটবলের সাথেও ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল।কারো কোন খবর ই আর জানিনা@ক্রন্দসী ।

তাছাড়া ব্রাদার্সের প্র্যাকটিসে আমার ডান পায়ে আঘাত পাওয়ায় ফুটবলের প্রতি ভালোবাসাও কমাতে হয়েছে।৯৭ এর পরীক্ষা ৯৮ তে দিতে হয়েছিল সেজন্য।ব্যাচের সবাই এগিয়ে গেল আমার থেকে।মোহ যা ছিল সব রেখে দিলাম ক্লাবের মেঠো মাঠে। ভাইয়া ক্লাবের এক ভাইয়াকে বলে দিলেন হাবু কে যেন আর প্র্যাকটিসের সময় না নেয়া হয়।সেই যে আমার কিশোরবেলা!

জুহালা ভাইকে মাইনাস।পুরান কথা মনে করাইয়া দেয়ার জন্য।মাইনাস মাইনাস মাইনাস!

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২০

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এমন মাইনাস পেয়েও আনন্দ আছে। :)

আপনার পা ভাঙার ঘটনা শুনে খারাপ লাগল। খুব ঝড় গেছে নিশ্চয়ই আপনাদের পুরো পরিবারের উপর দিয়েই। আশা করি, এতদিনে সব কাটিয়ে উঠেছেন।

ভাল থাকবেন সবসময়।

১৬৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫১

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: উরিব্বাস । মন্তব্য পড়তে পড়তে হয়রান হবার মত অবস্থা । বেশ কিছু জিনিস জানা গেল

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৬৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

ক্রন্দসী বলেছেন: বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের অশ্লীলতা আর ফুটবলের ধ্বস একসাথে শুরু।
কি সব বিদেশী প্লেয়ার আনা শুরু করছিলা,বাবা লোলা,আর্কিডিও টো .আজিব সব!বাংলাদেশে এখনও ফুটবল নিয়া লারা দিলে ক্রেজ আনা সম্ভব

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বাংলাদেশে এখনও ফুটবল নিয়া লারা দিলে ক্রেজ আনা সম্ভব

এই কথার সাথে আমি একমত। বাংলাদেশের ক্রিকেট যতটুকু জনপ্রিয়, ভারতে জনপ্রিয় তার চেয়ে দশগুন বেশি। ভারতের ফুটবলও আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশের চেয়ে এমন কোন উন্নত না, সমানই বলা যায়। এসবের পরেও কলকাতার ফুটবল লীগ কিন্তু এখনও সেখানে অসম্ভব জনপ্রিয়। বাঙালি ফুটবল খুব ভাল খেলতে না পারুক, খেলাটার জন্য তাদের আবেগ অসীম।

১৬৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩

ক্রন্দসী বলেছেন: রাইসুল ভাই সামনা সামনি দেখা হলে ৭৩ -৭৪ এর কিছু বিচিত্রা দেখাবো।
ভাইয়া ওসমসয় একটা পত্রিকার এড-আপনি যদি সংস্কার মুক্ত না হন বিচিত্রা পড়বেন না।অদ্ভুত লাগে।আমার পারিবারিক কালেকশন
আমারও পুরান বই সংগ্রহের বাতিক আছে,১৯১১ এর রবিনসন ক্রুসো আছে

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ১৯১১ এর রবিনসন ক্রুসো! বলেন কি!! আপনাদের পারিবারিক লাইব্রেরীটা তো একবার দেখা দরকার। কিন্তু আমি বাংলাদেশে যাওয়ার তেমন কোন সম্ভাবনা সুদূর ভবিষ্যতেও নাই। এসব পুরোনো বই, পত্রিকা নিয়ে একটা পোস্ট দেন। আমরাও দেখি আপনাদের সংগ্রহ।

আমি কিন্তু বিচিত্রার এককালে বড় ভক্ত ছিলাম। বিচিত্রা নিয়ে আমার একটা পোস্টে লিখেছিলাম। ।

১৬৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: মহামেডান ক্লাব গঠিত হবার ঐতিহাসিক কারণ হল মুসলমান খেলোয়ারা বা মুসলমানরা তৎকালিন সময়ে নানা কারনে অবহেলিত ছিল।তারই জবাব মহামেডান ক্লাব।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এটা সত্য। একারনেই আমার বাবার মত একটু পুরোনো যুগের মানুষের মোহামেডান ক্লাব নিয়ে একটা অন্য ধরনের আবেগ কাজ করত। আমি অবশ্য আগাগোড়াই আবাহনী সমর্থক।

১৬৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫০

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

অটঃ
গুটি গুটি পায়ে নিয়েছি পিছু
লক্ষে বা অলক্ষে
ফেলে যাওয়া পায়ের ছাপে
দেখলাম-বুঝলাম
বা
কিছুই দেখলাম না,বুঝিওনি কিছুই,

আরোপিত স্থিরতাও কি অস্থিরতা ?
ভালইত নিয়ত প্রকৃত অস্থিরতা।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: কবিতা কিভাবে লিখে? :( কবিতা আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রহস্য! এই একটা জিনিস আমি জীবনে কোনদিনই বুঝতে পারব না।

১৭০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৫

আরজু পনি বলেছেন: ছোটবেলায় দেখতাম, আমার বড় ভাই মসজিদে যেয়ে নামাজ পড়তেন তার দলকে জেতানোর জন্য,
কাউকে কাউকে আবার এমন মান্নত করতেউ দেখেছি যে..আমার.......দল জিতুক আমি ফকিরকে একপোয়া চাল দিবো............
খুব সুন্দর সময়গুলো...........

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। এই কাজ আমি নিজেও করেছি অনেকবার। এখন মনে হলে বেকুবি হাসি আসে। :D

১৭১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৬

আরিয়ানা বলেছেন: :| উমম ফুটবল শুধু ওয়ার্ল কাপের সময় দেখি

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি ওয়ার্ল্ড কাপের সময়ও ফুটবল দেখি না। এই পোস্ট পড়ে লোকের ধারনা হতে পারে, আমি খুব বড় ফুটবল ফ্যান। ধারনা একেবারেই ঠিক না। আমি কোনরকম স্পোর্টসফ্যানই না। ওই সময়টা এরকম ছিল যে ছেলে-বুড়ো, মেয়ে-বুড়ি, কোটিপতি-ফকির সবাই আবাহনী বা মোহামেডানের সমর্থক হয়ে যেত। আমার মা ছিলেন চল্লিশ দশকের প্রত্যন্ত মফস্বলে বড় হওয়া এবং সারাজীবন রান্নাঘরে পার করা মহিলা। আবাহনী-মোহামেডানের খেলার উত্তেজনা এমনকি তাকে স্পর্শ করত। আমাদের বাড়ির বয়স্ক কাজের বুয়া যাকে আমাদের বাসা থেকে চোখ বেঁধে এক মাইল দূরে নিয়ে রেখে আসলে কোনভাবেই বাসায় ফিরে আসতে পারবে না (ইউ নো, সেই আমলের কাজের বুয়ারা আজকের মত প্রতি ৬ মাসে বাসা পাল্টাত না। এক বাড়িতেই ১০-১২ বছর থাকত), এই মহিলাও সেদিন উত্তেজিত্ থাকতেন।

১৭২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩২

পাগলমন২০১১ বলেছেন: আরিয়ানা বলেছেন: উমম ফুটবল শুধু ওয়ার্ল কাপের সময় দেখি

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি ওয়ার্ল্ড কাপের সময়ও ফুটবল দেখি না। এই পোস্ট পড়ে লোকের ধারনা হতে পারে, আমি খুব বড় ফুটবল ফ্যান। ধারনা একেবারেই ঠিক না। আমি কোনরকম স্পোর্টসফ্যানই না। ওই সময়টা এরকম ছিল যে ছেলে-বুড়ো, মেয়ে-বুড়ি, কোটিপতি-ফকির সবাই আবাহনী বা মোহামেডানের সমর্থক হয়ে যেত। আমার মা ছিলেন চল্লিশ দশকের প্রত্যন্ত মফস্বলে বড় হওয়া এবং সারাজীবন রান্নাঘরে পার করা মহিলা। আবাহনী-মোহামেডানের খেলার উত্তেজনা এমনকি তাকে স্পর্শ করত। আমাদের বাড়ির বয়স্ক কাজের বুয়া যাকে আমাদের বাসা থেকে চোখ বেঁধে এক মাইল দূরে নিয়ে রেখে আসলে কোনভাবেই বাসায় ফিরে আসতে পারবে না (ইউ নো, সেই আমলের কাজের বুয়ারা আজকের মত প্রতি ৬ মাসে বাসা পাল্টাত না। এক বাড়িতেই ১০-১২ বছর থাকত), এই মহিলাও সেদিন উত্তেজিত্ থাকতেন।

১৭৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩০

রাজসোহান বলেছেন: ওয়ে হোয়ে, আবাহনী :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ক্রীড়া সাংবাদিক সাহেব এতক্ষন পর এলেন যখন হাট ভেঙে গেছে! :)

১৭৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

মুহিব বলেছেন: মুন্না মনে হয় ইস্ট বেঙ্গলেই খেলত। স্মৃতি থেকে বলার এই তথ্যগত ভুলের জন্য দু:খিত।

১৭৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

মুহিব বলেছেন: এই কবিতাটাগুলো কার কার মনে আছে:

ইলিশ মাছের ৩০ কাটা বোয়াল মাছের দাড়ি
আবাহনী/মোহামেডান ভিক্ষা করে মোহামেডান/আবাহনী এর বাড়ি।

হৈ হৈ রৈ রৈ
আবাহনী/মোহামেডান গেল কই?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এগুলি শোনেন নাই? -

মোহামেডান
গুয়ের বাগান

কিংবা

আবাহনী
গুয়ের পানি :D :D

১৭৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৪

পাগলমন২০১১ বলেছেন: আমি মোহামেডান ।আগেও এখনও

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি আবাহনী। আগেও এখনও :)

১৭৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:০০

শাহানা বলেছেন: ফুটবল নিয়ে এখন মাতামাতি তো হয়না। যতটুকু হয় সেটা ইউরোপিয়ান বা দক্ষিন আমেরিকান ফুটবল কাপ নিয়ে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: কথা সত্য। :(

১৭৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৮

রোবোট বলেছেন: ৭০-৮০ দশকে আসলে বিদেশী খেলোয়াড় বলতে আশেপাশের দেশগুলোর খেলোয়াড়রাই ছিলো। শ্রীলংকার কয়েকজন খেলোয়াড় খুব ভালো (বাংলাদেশের মান অনুসারে) ছিলো। পিরিচ, পাকির আলী, প্রেমলাল। মোহামেডানে নেপাল-ভুটানের খেলোয়াড়রা খেলত। বাসনাত, গণেশ থাপা।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ঠিক। ৮৭ সালেই প্রথম নাইজেরিয়ার এমেকা, ইরাকের সামির শাকির আর করিম মোহাম্মদ, ইরানের নালজেগার আর বিজেন তাহিরি খেলত এসেছিল। এর আগে চিমা ওকোরী এক ম্যাচ খেলতে এসেছিল। এছাড়া দক্ষিন এশিয়ার বাইরে কোন খেলোয়াড়ের নাম মনে পড়ছে না। এখন তো প্রচুর আফ্রিকান খেলোয়াড় ঢাকা লীগে।

১৭৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৬

কুন্তল_এ বলেছেন: ব্লগে ঘুরতে ঘুরতে বাংলাদেশের ফুটবলের কিংবদন্তি নান্নুকে নিয়ে লেখা এই স্মৃতিচারণটি পেলাম। প্রাসঙ্গিক মনে হলো তাই লিংকটা দিলাম।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: লিঙ্কের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৮০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

যে শহর চোরাবালি বলেছেন: ভাই ৯০ তে বয়স আসিলো ৫!তয় আপনার অনেকরে লৈয়া কথা কৈলেন মাগার কায়সার হামীদ আর গোলকিপার মহসিনরে লৈয়া কিসু কৈলেন না।মনে পরে ৯৩-৯৪ তে কায়সার হামীদ আবাহানীর সাথে ১টা ফাইনালে মাঝমাঠ থাইকা আচমকা গুলির মত শটে ১টা গোল করসিলো,যতদুর মনে পরে মহসিনই গোলকিপার আসিলো,ভোদাই হৈয়া গেসিলো মহসিন।মহসিনরে খুব লাইক করতাম খালি চাইতাম মোহামেডানে আসুক,আশাটা পূরন হয় নাই।

১৮১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯

নস্টালজিক বলেছেন: বাহ!

ফুটবল নিয়ে কুইজ আর নস্টালজিয়া- দারুন এক পোস্ট!


অভিনন্দন, জুহালা!

১৮২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

শূণ্যতানিম বলেছেন: আর্টিকেল টা দেখেন।
হেল ক্লাসিকো!! :)

১৮৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১০

নীরব দর্শক বলেছেন: নতুন পোষ্ট দেন। :#>

১৮৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:০৩

সাগর রহমান বলেছেন: পিচ্চি ছিলাম তখন। প্রায় কিছুই মনে নাই। শুধু মনে আছে, খেলতে নামলেই নিজেকে আসলাম ভাবতাম।।
তখন কোথায় যে ছিলো ইউরোপিয়ান লীগ আর ইংলিশ লীগ। আশেপাশে সবাইকে আবাহনী মোহামেডান নিয়ে মারামারি করতেও দেখেছি।
হায়রে!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.