নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত নূহ (আঃ)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০

( কুরআন এমন এক দিক নির্দেশনাকারী গ্রন্থ যার মধ্যে রয়েছে জ্ঞানীদের জন্যে প্রচুর নিদর্শন। যা তাদের পথ চলতে সাহায্য করবে। যার আক্ষরিক অর্থ হল এর সকল অর্থ (আভ্যন্তরীণ) সকলের জন্যে উন্মুক্ত নয়। )



হযরত নূহ (আঃ) কুরআনের বর্ণনা অনুসারে, তিনি ছিলেন একজন নবী।হযরত নূহ (আঃ) নামে কুরআনের নূহ একটি সূরা নাযিল হয়েছে। এই সূরাতে হযরত নূহ (আঃ) সম্পর্কে বলা হয়েছে।হযরত নূহ (আঃ) ছিলেন আল্লাহর অন্যতম প্রধান নবী ও রাসূল ছিলেন। আল-কুরআনে আল্লাহ বলেন,..."নিশ্চয়ই আমরা নূহ কে পাঠিয়ে ছিলাম তার লোকদের কাছে এই বলে-'তোমরা লোকদেরকে সতর্ক করে দাও তাদের উপর মর্মন্দ্দুদ শাস্তি আসবার আগে । উল্লেখ্য,আধুনিক অনেক গবেষকও মনে করছেন, প্রায় এক লাখ ৯৫ হাজার বছর আগে পূর্ব আফ্রিকায় আধুনিক মানুষের উদ্ভব ঘটেছিল। পঞ্চাশ হাজার বছরের মধ্যেই তারা মহাদেশের অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে।পাঁচ’শ কোটি বছরের পুরানো এ ‘পৃথিবী’ নামের গ্রহটি মানুষের স্বৈরাচার ও ভ্রষ্টাচারে যে হারে দ্রুত লয়ে ধূসর গ্রহে পরিণত হতে চলেছে তা ভাবলে শিউরে উঠতে হয়।



সূরা হুদ ৪২ থেকে ৪৪ নম্বর আয়াত -আয়াতে বলা হয়েছে, “পর্বত প্রমাণ তরঙ্গের মধ্যে এ (নৌকা) তাদের নিয়ে বয়ে চললো, নূহ তার পুত্রকে যে (তাদের ডাকে) পৃথক ছিল, ডেকেবললেন, হে বৎস আমাদের সঙ্গে আরোহন কর এবং অবিশ্বাসী কাফেরদের সঙ্গী হয়ো না।”হযরত নূহ (আঃ) বহু বছর বেঁচেছিলেন এবংমানুষকে সৎ পথে আনারজন্য তিনি বহুকাল ধরে চেষ্টা চালান। কিন্তু এক পর্যায়ে দেখা গেল তার সম্প্রদায়ের মুষ্টিমেয় মানুষ ছাড়া আর কেউ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে রাজী হলো না, বরং তারা হযরত নূহ(আঃ)কে নিয়ে নানাভাবে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করা শুরু করলো।



পৃথিবীতে আদি যুগে ধ্বংসপ্রাপ্ত ৬টি জাতির ঘটনা কুরআনের বিভিন্ন স্থানে বর্ণিত হয়েছে এবং কুরআনের মাধ্যমেই জগদ্বাসী তাদের খবর জানতে পেরেছে। যাতে মুসলিম উম্মাহ ও পৃথিবীবাসী তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে।আদম (আঃ) ৯৬০ বছর বেঁচে ছিলেন এবং নূহ (আঃ) ৯৫০ বছর জীবন পেয়েছিলেন।নূহ (আঃ) ইরাকের মূছেল নগরীতে স্বীয় সম্প্রদায়ের সাথে বসবাস করতেন।হযরত নূহ (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ২৮টি সূরায় ৮১টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।আল্লাহ্‌র নবীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তাদের হৃদয় ছিল কোমল, মানুষের জন্য দয়া ও স্নেহ মমতায় পরিপূর্ণ; হযরত নূহ্‌ও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না।



বাইবেলের গল্প অনুসারে, পৃথিবীজুড়ে আসা এক ভয়াবহ বন্যার (মহাপ্লাবন) সময় ৫০০ ফুট দীর্ঘ ও ৮০ ফুট উঁচু ওই বিশালাকার নৌকা তৈরি করেছিলেন নবী হজরত নূহ (আ.)। ওই নৌকায় তিনি মানুষ এবং বিভিন্ন প্রাণীর জোড়া তুলে নিয়ে ধ্বংসের হাত থেকে পৃথিবীর মানুষ ও প্রাণিকুলকে বাঁচিয়েছিলেন। কিন্তু নূহ (আ.) কি সত্যিই অত বড় একটি নৌকা করতে পেরেছিলেন বা পারলেও এতে এত প্রাণীর স্থান সংকুলান সম্ভব হয়েছিল কি না, তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন ও সন্দেহ। আর মানুষের এসব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে মনের ভেতর থেকে সন্দেহ ও অবিশ্বাস দূর করতেই কেন্টাকিতে ওই নৌকা নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।



নূহ (আঃ)-এর চারটি পুত্র।প্রথম তিনজন ঈমান আনেন। কিন্তু শেষোক্ত জন কাফের হয়ে প্লাবনে ডুবে মারা যায়। ঈমান না থাকার কারণে নূহের স্ত্রী ও পুত্র যেমন নাজাত লাভে ব্যর্থ হয়েছে, তেমনি এ যুগেও হওয়া সম্ভব। কাফির ও মুশরিক সন্তান বা কোন নিকটাত্মীয়ের মাগফেরাতের জন্য আল্লাহর নিকটে দো‘আ করা জায়েয নয়।নূহ বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমার সম্প্রদায় আমাকে অমান্য করেছে আর অনুসরণ করছে এমন লোককে, যার ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কেবল তার ক্ষতিই বৃদ্ধি করছে।মহাপ্লাবনের শেষে আরারাত কিংবা জুদাই পর্বতের আশপাশে কোথাও নোঙ্গর ফেলেছিল সেই জাহাজ। তবে এদিক থেকে আরারাত পর্বতের পাল্লাই বেশি ভারি।নূহ (আঃ)-এর কাঠের তৈরী নৌকাটির দৈর্ঘ্য ৩০০ ইউনিট, প্রস্থ ৫০ ইউনিট এবং উচ্চতা ৩০ ইউনিট ছিল যা আধুনিক ইউনিটে পরিবর্তন করলে মোটামুটি দাড়ায় ১৩৫ মিঃ দীর্ঘ, ২২.৫ মিঃ প্রস্থ আর ১৩.৫ মিঃ উচু।



চীনা আর তুরস্কের গবেষকদল তুরস্কের মাউন্ট আরারাতে কাঠের তৈরি একটি প্রাচীন জাহাজের সন্ধান পেয়েছেন। তাদের দাবি হচ্ছে- এটিই নূহ নবীর সেই বিখ্যাত নৌকা, যা প্লাবন থেকে নবীর অনুসারীদের বাঁচিয়েছিলো। প্রাপ্ত কাঠামোর অভ্যন্তরীণ গঠন এবং কার্বনটেস্টের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত হয়েছেন এর বয়স প্রায় ৪,৮০০ বছর।পবিত্র কুরআনে হযরত নূহ (আ.)’র যুগের মহাপ্লাবনের ঘটনা স্থান পেয়েছে। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুযায়ী ইরাকের কুফা শহর ছিল হযরত নুহ (আ.)’র আবাসস্থল ঠিক যেখানে রয়েছে কুফার বড় মসজিদ। কুফা ইসলামের অন্যতম প্রধান পবিত্র শহর। এই শহর থেকেই শুরু হয়েছিল মহাপ্লাবন। অবিশ্বাসীরা বা কাফিরদের সবাই ডুবে যায়। শুধু নুহ (আ.) ও ঈমানদার ব্যক্তিরা নুহ (আ.)’র নির্মিত বিশাল কিশতি বা নৌকায় উঠে বেঁচে ছিলেন।



হযরত নূহ্‌ যখন আল্লাহ্‌র আদেশে নৌকা বানাতে শুরু করলেন, তখন পাপীরা তাকে ব্যঙ্গ বিদ্রূপ করতে শুরু করলো। তাদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের কারণ ছিলো যে, যিনি এতদিন নিজেকে আল্লাহ্‌র নবী বলে প্রচার করেছেন, তিনি এখন কাঠ মিস্ত্রিতে রূপান্তরিত হয়েছেন।বিরাট সংখ্যক নবীগণের মধ্যে পবিত্র কুরআনে মাত্র ২৫ জন নবীর নাম এসেছে। তন্মধ্যে একত্রে ১৭ জন নবীর নাম এসেছে সূরা আন‘আম ৮৩ হ’তে ৮৬ আয়াতে। বাকী নাম সমূহ এসেছে কুরআনের বিভিন্ন স্থানে। নূহ (আঃ)-কে যখন নৌকা তৈরীর নির্দেশ দেওয়া হয়, তখন তিনি নৌকাও চিনতেন না, তৈরী করতেও জানতেন না। সরাসরি অহীর মাধ্যমে নূহ (আঃ)-এর হাতে নৌকা ও জাহায নির্মাণ শিল্পের গোড়াপত্তন হয়। অতঃপর যুগে যুগে তার উন্নতি সাধিত হয়েছে এবং মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্যের মালামাল ও যাত্রী পরিবহনে নতুন যুগে প্রবেশ করেছে। আধুনিক বিশ্ব সভ্যতা যার উপরে দাঁড়িয়ে আছে।



প্রত্যেক নবী রাসূলকে নিজ নিজ যুগে কাফের মুশরেকদের বিরোধীতা ও প্রতিবন্ধকতা ভেদ করে কাজ করতে হয়েছে। কাফের-মুশরেকরা পয়গম্বরদের এত বেশী বিরোধীতা করতো যে, তারা নবীদের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও প্রবঞ্চণার অভিযোগও খাড়া করতো। হযরত নূহ (আ:)ও এ ধরণের অপপ্রচারণার সম্মুখীন হয়েছিলেন। হাদিস শরীফে বিশ্ব নবী (সাঃ) এর পবিত্র বংশধর বা আহলে বাইতকে নূহ নবীর কিশতির সাথে তুলনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, আহলে বাইত হচ্ছে নূহ নবীর নৌকার মত, যে এতে আরোহন করবে সে মুক্তি পাবে আর যে এতে আরোহন করবে না সে নিমজ্জিত হবে। হ্যাঁ আহলে বাইত বা বিশ্বনবী (সাঃ) এর পবিত্র বংশধরদের ব্যাপারে এ ধরণের অনেক হাদিস রয়েছে, যা ইবনে আব্বাস, আব্দুল্লাহ বিন জুবাইর, আনাস বিন মালেক আবু সাঈদ খুদরীর মত বিখ্যাত ব্যক্তিরা বর্ণনা করেছেন।



মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪২

দিশার বলেছেন: এই একটা সুরা আমার সকল বিসসাস ধংশ করে দিসে।

১) পৃথিবী তে প্রাণীর সংখা কত জানেন? আনুমানিক ৩ - ৩০ লখ্য The estimated number of animals on our planet falls somewhere in the vast range of 3-30 million species (Erwin 1983, Wolosz 1988) এগুলারে মিডল ইস্ট এর এক বুরা কেমনে সংগ্রহ করলো?

২) অস্ট্রেলিয়া থেকে ক্যাঙ্গারু কি ভাবে মিডল ইস্ট যে আনলো?

৩) অন্তার্তিকার পেংগুইন কিভাবে মিডল ইস্ট এর গরম স্যহ করলো?

৪) এত প্রাণী নৌকায় কি খেয়ে ছিল? ওদের গু মুত প্রপরিষ্কার কিভাবে হলো?



আচ্ছা ধরে নিলাম কোনো ভাবে "ম্যাজিক" কের মাধ্যমে সব হলো।বেছে যাব প্রাণী রা, দাঙ্গা তে নেমে কি খেয়ে বাচলো? তাবত প্রানিকুল গাছ পালা তো শেষ হয়ে গেসে!!

এই গল্প তা কত তা হাস্যকর বুঝতে পারতেসেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫২

দিশার বলেছেন: এবার গল্পের "অন্য" পার্ট যে নজর দেয়। গল্প তা আপনার কাসে মরাল মনে হয়? হলে উত্তর দেন, পৃথিবীতে যত শিশু ছিল তারা কি দশ করসিলো? যত প্রাণী ছিল তাদের কি দশ ছিল? যে প্রলয়কারী বন্যায় সবার প্রাণ দিতে হলো? এই কি "জাস্ট" এবং " দয়ালু " আল্লাহ?

আর এই গল্প তা প্রমান করে যে কপি পেস্ট যে ওস্তাদ লোকজন লিখসে। বাইবেল এর ও বহু আগে "গিলগামেশ" এর মিথ য়ে একই কাহিনী বলা আসে . (Adler , world civilization 3rd edition) পরে দেখবেন আশা করি। একটা লোকাল বননা কিভাবে "বিশ্ববাপী" বন্যায় পরিনিত হয় লোক মুখে, দেখবেন আশা করি।

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১

শার্লক বলেছেন: মূর্খরা মূর্খই থাকে চিরকাল। পোস্টে +

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: @দিশার আপনি ভুল করছেন । কুরআনে নূহের কওম (কওমে নূহ) বা নূহের জাতি বলা হয়েছে । কুরআনে বন্যা নুহের কওমের উপর আপতিত হয়েছে বলা হয়েছে । সারা বিশ্ব জুড়ে বলা হয় নাই ।

যেমনঃ “ইন্না আরসালনা ইলা কওমিহি...”
আমি নূহকে প্রেরণ করেছিলাম তাঁর সম্প্রদায়ের প্রতি একথা বলেঃ তুমি তোমার সম্প্রদায়কে সতর্ক কর, তাদের প্রতি মর্মন্তদ শাস্তি আসার আগে। (কুরআন -৭১, আয়াত-১)

যেমন, কওমে নূহ, আদ, সামুদ ও তাদের পরবর্তীদের অবস্থা হয়েছিল। আল্লাহ বান্দাদের প্রতি কোন যুলুম করার ইচ্ছা করেন না। (কুরআন -৪১, আয়াত-৩১)

সারাবিশ্ব জুড়ে বন্যার ধারনা এসেছে বাইবেল থেকে, কুরআন থেকে নয় ।

মুহাম্মাদ (দঃ) এর আগে নবীরা (আঃ) নিজ নিজ কওম বা জাতির জন্য প্রেরিত হয়েছিলেন । আরো জানতে মরিস বুকাইলীর বাইবেল কুরান এন্ড সাইন্স ও ইন্টারনেট দেখতে পারেন ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭

দিশার বলেছেন: তাইলে বিশ্বর সব মানুষ মারা যাবার ঘটনা মিথ্যা !!! আপনে দেখি তাবত তাফসির কারীর চেয়ে বেশি জানেন !! wow

071.026
YUSUFALI: And Noah, said: "O my Lord! Leave not of the Unbelievers, a single one on earth!
PICKTHAL: And Noah said: My Lord! Leave not one of the disbelievers in the land

ভালই তো "পিক & চুস " করতে পারেন!! wow

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩২

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: (২৬) নূহ আরও বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আপনি পৃথিবীতে কোন কাফের গৃহবাসীকে রেহাই দিবেন না।

(২৭) যদি আপনি তাদেরকে রেহাই দেন, তবে তারা আপনার বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করবে এবং জন্ম দিতে থাকবে কেবল পাপাচারী, কাফের।

(২৮) হে আমার পালনকর্তা! আপনি আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে, যারা মুমিন হয়ে আমার গৃহে প্রবেশ করে-তাদেরকে এবং মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে ক্ষমা করুন এবং যালেমদের কেবল ধ্বংসই বৃদ্ধি করুন। (কুরআন -৭১, আয়াত- ২৬, ২৭, ২৮)

ভালো করে দেখুন এটা নূহ (আঃ) –এর প্রার্থনা । এখানে আরদ শব্দটি ব্যবহার হয়েছে – এর অর্থ পৃথিবী হতে পারে, জমীন হতে পারে, মাটি হতে পারে, স্থান হতে পারে । যেমন পিকথল করেছেন Land. এখানে বন্যার কথা কোথায়?

PICKTHAL: And Noah said, “ My Lord! Leave not one of the disbelievers in the land

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৬

দিশার বলেছেন: মানে জমিনে কাওকে চাইরেন না, বন্যায় ভাসায়ে দেন . আজব তো আপনে! অন্তত ত যারা কোরান যে বিলিভ করে তাদের সাহস আসে বলার, যে তারা সব মানে, যাই লেখা থাক! রিলিজিয়াস apology ইসলামে এলাও করে না।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১১

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: কমেন্ট ১-এ চারটি প্রশ্ন ছিল । আমি আলোচনা করেছি সেই আলোকে। সমস্ত বিশ্ব জুড়ে বন্যা হয়েছে, কুরআন কোথাও বলেনাই।

কমেন্ট ৫-এ কুরআনের আয়াত (সূরা-৭১, আয়াত-২৬) দিয়া বন্যা সমস্ত পৃথিবী জুড়ে বুঝাতে চাইলেন। আমরা আয়াতে সমস্ত পৃথিবী জুড়ে বন্যার কোন কথা দেখছি না, দেখচি একটি প্রার্থনা।

এখন প্রসঙ্গ ছেড়ে অন্য দিকে চলে গেলেন। :)

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৫

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: “As to those who reject Faith, it is the same to them whether thou warn them or do not warn them; they will not believe.”

নিশ্চিতই যারা অবিশ্বাসী হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। (কুরআন-২, আয়াত-৬)

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৭

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: দিশার ভাই - আপনার বাঙলা বানান আগে শুদ্ধ করুন....এর পরে অন্য কোন কিছুর ভুল ধরতে আসেন.....

দশ হচ্ছে একটা সংখ্যা, পরে ব্যবহৃত হয় যখন কাপড় পরার কথা বলা হয়, মানুষ বই পড়ে, পরে না.....১০০০০০ কে লখ্য বলে না, লক্ষ বলে....প্রাইমারী তে বাঙলা বানান শিখানো হয়....সেটি শিখে আসুন তারপরে অন্যকিছু নিয়ে আলোচনা করা যাবে.....

লেথকের প্রতি অনুরোধ - ক্লাস ফাইভ পাশ করার যোগ্যতা যাদের নেই তাদের কমেন্ট এর উত্তর না দিলেও চলবে.....

২১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৭

দিশার বলেছেন: ভাই, অনলাইন য়ে এড দিয়ে বাংলা লিখি, কিছু মনে করবেন না, যুক্তি দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দেন, বানান শিক্ষা করতে চাইলে স্কুল য়ে যান। অতি ক্ষুদ্র ভাই, এত দিন যত তাফসির পরে আসছি, মতামত হচ্ছে যে বননা হইসে বিশ্ববাপি . আপনে আজকে বলতেসেন না ! তাইলে কি বননা হইসিলো আপনে বলেন আমরা জ্ঞান লাভ করি।

মুদ্রা ভাই, আস্তিক রা আজকাল এতোই দুর্বল ! যে এই ধরনের যুক্তি দেয়?

জ্ঞান এর বাহার দেখাতে চাচ্ছি না, কিন্তু মাস্টার্স করেছি .

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

দিশার বলেছেন: আপনে বলসেন "প্রাইমারী তে বাঙলা বানান শিখানো হয়....সেটি শিখে আসুন তারপরে অন্যকিছু নিয়ে আলোচনা করা যাবে.....

লেথকের প্রতি অনুরোধ - ক্লাস ফাইভ পাশ করার যোগ্যতা যাদের নেই তাদের কমেন্ট এর উত্তর না দিলেও চলবে....."



আপনের নবী তো লিখতে পড়তে পারত না, তাইলে দাবি করি যে , যে লোক লিখতে পারে না তার কথার কি দাম আসে। আগে ক্লাস ফাইভ পাশ করে আসুক।। লজিক থাকে না যদিও, "বিসসাস" থাকলে . থাকেন না জিন ভুতের বিসসাস নিয়ে , আর কার কার আকিদা ভুল হবার কারণে কিভাবে কিভাবে তারা কাফির, এই আলোচনা নিয়ে। সত্য , সাইন্টিফিক এভিডেন্স নিয়ে আলোচনা আপনাদের বিশ্বাসীদের জন্য না .

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

দিশার বলেছেন: ২৩:২৭ - অতঃপর আমি তার কাছে আদেশ প্রেরণ করলাম যে, তুমি আমার দৃষ্টির সামনে এবং আমার নির্দেশে নৌকা তৈরী কর। এরপর যখন আমার আদেশ আসে এবং চুল্লী প্লাবিত হয়, তখন নৌকায় তুলে নাও, প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া এবং তোমার পরিবারবর্গকে, তাদের মধ্যে যাদের বিপক্ষে পূর্বে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে তাদের ছাড়া। এবং তুমি জালেমদের সম্পর্কে আমাকে কিছু বলো না। নিশ্চয় তারা নিমজ্জত হবে

"নৌকায় তুলে নাও, প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া " ইটা একটু বেক্ষা করে দেন please ।

১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

বক বলেছেন: @দিশার

পৃথিবীতে বর্তমানে মানুষ কয়শ কোটি? মনে হয় ৬০০ কোটি। ১৯৭১ সনে কত কোটি? মনে হয় ১৫০-২০০ কোটি।
তেমনি ১৮৭১-এ কত? বা
১৭৯১-এ?
১০০০-এ?
০০-এ?
-২০০০?
-৪৮০০?

৪৮০০ বছর আগে বলেন ত পৃথিবীতে মানুষ ছিল কতগুলো? তখন কি মনে করেন অস্ট্রেলিয়াতে মানুষ ছিল? (আমরা জানি কিছুকাল আগেও সেখানে মানুষ ছিল না এমনকি বর্তমান আমেরিকাতেও ছিল না)

তাহলে ৪৮০০ বছর আগে পৃথিবী কি (মানুষের বিচরন স্থান) মিডল ইষ্টের চেয়ে বড় ছিল?

আমি জানিনা এটা জানা এবং ভাবার বিষয়। আল্লাহপাক ভাল জানেন

১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১

দিশার বলেছেন: ভাই এভাবে নিজেরে ফাশায়েন না! পৃথিবীর মানুষ koita ছিল ইটা প্রশ্ন না, "জীব" কয়টা ছিল?

আর ৪৮০০ বছর এই সংখা তা কি থেকে পেলেন?

আপনে নুহ এর এই গল্প বিসসাস করলে, আপনের সাথে কথা বলার আর কিসু নাই সরি। পারলে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক দেইখেন একটু, জীব বইচিত্র কি বুজবেন kisuta!!! .

Number of species on Earth tagged at 8.7 million

Most precise estimate yet suggests more than 80% of species still undiscovered.

Click This Link

১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ । দয়া করে কেউ কাউকে কঠিন কথা বলবেন না । আমরা সবাই বাঙ্গালী । আমরা সবাই মিলে মিশে থাকবো । আমার লেখায় ভুল থাকতে পারে । অনেক ভুল তথ্যও থাকতে পারে । আমি গবেষক নই ।
সবাই ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.