নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের কৃষক

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১

কৃষক কৃষিকার্য পেশায় নিয়োজিত থেকে ফসল উৎপাদন করেন। পাশাপাশি তিনি খাবারের উপযোগী করে গৃহপালিত প্রাণী লালন-পালন করেন।একজন কৃষক তাঁর নিজের জমিতে অথবা অন্যের জমি বর্গা নিয়ে কিংবা অন্যের জমিতে শ্রম দিয়ে ফসল উৎপাদনে নিয়োজিত থাকেন। কৃষক শব্দ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় নির্দিষ্ট গৃহপালিত পশু যেমনঃ গবাদিপশু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, ঘোড়া ইত্যাদি লালন-পালনও এর সাথে জড়িত।আমাদের দেশের মানুষের গড় আয় দৈনিক ২ ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ১৫০ টাকা এবং নিম্ন আয়ের মানুষের জীবিকা নির্বাহের প্রধান পেশা হলো কৃষি যা এ দেশের ৮০% লোকের প্রধান Aej¤^b| তাই এ খাতকে অগ্রাহ করে অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটানো সম্ভব নয়।



মানুষের সবচাইতে আদিতম পেষা হচ্ছে কৃষি।বাংলাদেশের কৃষকেরা সবচাইতে বেশী উৎপাদন করেন ধান যা আমাদের খাদ্য চাহিদা পূরন করে থাকে। কৃষক তার বিনিময়ে কিছু অর্থ পায় যা দিয়ে তার সংসারটা কোনমতে সচল থাকে।কৃষক ফসল ফলায় বলেই আমরা তা খেয়ে জীবনযাপন করি। কৃষক বাঁচলে দেশের মানুষ ভালো থাকবে তাই কৃষিপণ্যর ন্যায্য দাম কৃষকের পাওয়া উচিৎ। আমরা দেখি আলুর বাম্পার ফলন/টমেটোর বাম্পার ফলন/ ফুলকপির বাম্পার ফলন কিন্তু প্রশ্ন হলো কৃষক নেজ্য মূল্য পাচ্ছে না কেন?



বাগেরটের বেশ কিছু কৃষকের সাথে আমার নিয়মিত কথা হয় । আমি শুনি তাদের দুঃখ দুর্দশার কথা। অভাব অনটনের কথা । চাষাবাদ করতে গিয়ে তারা নানান সমস্যার মুখোমুখি হোন । সরকার তাদের দিকে ফিরেও তাকায় না । সারা বছর তারা চাষ করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন- কিন্তু তারপরও অভাব তাদের ছাড়ে না । সরকারের উচিত বাংলাদেশের সমস্ত কৃষক কে অনেক সুযোগ সুবিধা দেওয়া । আমি চাই শাইখ সিরাজ এর মতন আরও অনেকে কৃষক এবং কৃষি'র জন্য কাজ করেন । দেশ কে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কৃষক এবং কৃষি'র উন্নতির অন্য কোনো বিকল্প নাই ।একটা কথা মনে রাখা খুবই জরুরী- প্রয়োজনীয় কৃষি উপকরন নিশ্চিতকরনের মাধ্যমে খাদ্য উপাদান বাড়ানো সম্ভব।



যেহেতু অধিক পরিমান জমিকে সেচ ব্যবস্থার আয়ত্বে আনতে হবে, তাই সরকার গভীর পাম্প ও নলকুপের মাধ্যমে ইহাকে সহজলভ্য করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে ।যদি কৃষকদের সেচ ব্যবস্থা সহজলভ্য হয় তবে তারা একটি বা দুটি ফসলের পরিবর্তে তিনটি পর্যন্ত ফসল উৎপাদন করতে পারে। তাদের জমিতে পানি দেয়ার জন্য তাদের বৃস্টির উপর নির্ভর করতে হয় না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.