নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

অমানুষ | আবার তোরা মানুষ হো

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২১

বুদ্ধিজীবীরা টকশোতে ঝড় তুলেন।যা পন্ড শ্রম । হা হা হা ( রাগের হাসি ) খালেদা জিয়া আপনি শহীদ জিয়ার কল্যাণে বিরোধী দলের নেত্রী ।সিঙ্গাপুরে আপনার চিকিৎসা শেষ হওয়ার আগেই কেন দেশে ফিরলেন ? ধ্বংস হওয়ার আগে উইপোকার পাখা গজায়। হরতালে আপনা্দের কিছুই হবে না কখনো কিছু হয়ও না । দূর্ভোগ পোহাতে হয় আমাদের মতো সাধারণ মানুষের । এই হরতালে যারা প্রান হারাবে এবং যত গাড়ি বাসে আগুন দেওয়া হবে- যত ক্ষতি সাধন হবে- তার সব দায়-দায়িত্ব আপনার নিতে হবে ।



রবিবার ও সোমবারঃ সাইদীকে ঝুলানোর প্রতিবাদে জামাত-শিবিরের ডাকা টানা ৪৮ ঘণ্টার হরতাল।

মঙ্গলবারঃ এই মহাবিশ্বের ইতিহাসের সবচেয়ে বড়, মর্মান্তিক, ভয়াবহ ও জঘন্যতম গণহত্যার (গতকাল !) প্রতিবাদে হরতাল আহবান করেছেন ম্যাডাম খালেদা জিয়া। যারা মামা বাড়ীর আবদারের মতন হরতাল দিচ্ছে - তাদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি করতে ইচ্ছা করছে । ফাজলামো'র একটা সীমা থাকা উচিত । সব গুলাকে ঝাড়ু দিয়ে মেরে দেশ থেকে তাড়ানো উচিত । ওরা দেশকে ভালোবাসে না, ভালোবাসলে এভাবে হরতাল দিতে পারতো না । যারা হরতাল দেয় তারাই দেশের শত্রু ।



ভাই, জামায়াত শিবির তোমরা এদেশ ছেড়ে পাকিস্তান চলে যাও । তোমাদের কে আমরা এক আকাশ ঘৃনা করি । আর যদি থাকো, তাহলে সুন্দর ভাবে, ভদ্র ভাবে থাকো। বদমাশি বাদ দিয়ে দেশকে ভালোবাসো । সংঘাত সংঘর্ষ বন্ধ করো । আমাদের কিন্তু ধৈর্যের একটা সীমা আছে । বাঁধ ভেঙ্গে গেলে কিন্তু পালানোর পথ পাবে না ।



আমি একটা ব্যাপার বুঝতে পারছি না- শাহবাগ প্রজন্ম চত্তরে যারা আছেন, বিশেষ করে ব্লগার'রা। তারা কি কোনো দলের হয়ে প্রজন্ম চত্তরে অবস্থান করছেন ? আমি মনে করি- গণজাগরন মঞ্চে এদেশের সাধারন মানুষজন আছেন। তারা কোনো দলের নয়। তারা দেশকে ভালোবেসে প্রজন্ম চত্তরে আছেন ।



ভাস্কর্য টি কোথায় বলুন ?

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিজয় '৭১।ভাস্কর্যে একজন নারী, একজন কৃষক ও একজন ছাত্র মুক্তিযোদ্ধার নজরকাড়া ভঙ্গিমা বারবার মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে নিয়ে যায় দর্শনার্থীদের।একজন কৃষক মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরেছে আকাশের দিকে। তার ডান পাশেই শাশ্বত বাংলার সর্বস্বত্যাগী ও সংগ্রামী নারী দৃঢ়চিত্তে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছেন।যার সঙ্গে আছে রাইফেল। অন্যদিকে একজন ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে গ্রেনেড ছোড়ার ভঙ্গিমায় বাম হাতে রাইফেল নিয়ে তেজোদীপ্ত চিত্তে দাঁড়িয়ে আছে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৯

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
4 জন পুলিশ ৩-৪ জন সাধারন মানুষ ও কিছু উগ্র পন্থী মারা গেছে তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি !!

২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.