নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
পৃথিবীর প্রত্যেক তিনজন ব্যাক্তির মধ্যে একজন মুসলমান। ইসলাম ধর্মে কোনো দলবাজী বা ফিরকাবন্দী নেই।মুসলমানদের বিভক্ত হওয়া থেকে এবং ধর্মে নানা মতের সৃষ্টি করা থেকে কঠোরভাবে সাবধান করা হয়েছে।চার ইমামের মৃত্যুর অনেক বছর পরে তাঁদের নামে মাযহাব তৈরি হয়েছে।আমার খুব প্রিয় এবং খুব পছন্দের পবিত্র কোআনের কিছু বানী, আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ।
১/ আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি। আর তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। (সুরা আন নিসা-১৮ )
২/ আর আমি তোমাদের পরীক্ষা করব ভয়, ক্ষুধা, সম্পদের ক্ষতি, জান-মালের ক্ষতি আর ফল ফসলের লোকসান দ্বারা। আর ধৈর্যশীলদের জন্য সুসংবাদ।
যারা তাদের উপর কোন বিপদ এলে বলে, নিশ্চয় আমরা আল্লাহর জন্য আর আমরাতো তারই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী। সুরা বাকারাহ (১৫৫-১৫৬)
৩/ হে ঈমানদারগন, তোমরা আল্লাহকে যথার্থভাবে ভয় কর আর তোমরা মুসলমান না হইয়া মরো না। তোমরা সকলে আল্লাহর রশিকে শক্তভাবে ধর এবং বি্ছিন্ন হয়ো না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেন ফলে তোমরা তার অনুগ্রকে পরস্পর ভাই হয়ে গেলে। তোমরা আগুনর কিনারায় ছিলে অতৎপর তিনি তোমাদের উদ্বার করেছেন্। এরূপে আল্লাহ তার নির্দশন সমূহ প্রকাশ করেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার। তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল থাকা উচিৎ যারা লোকদেরকে কল্যানের দিকে ডাকবে এবং অসৎ কাজ হতে বিরত করবে আর এসকল লোকই হবে সফলকাম। সুরা আল ইমরান (১০২-১০৪)
৪/ তুমি আরো দেখতে পাবে যে, ফেরেশতারা আরশের চারদিক বৃত্ত বানিয়ে তাদের রবের প্রশংসা ও পবিত্রতা বর্ণনা করছে৷ মানুষের মধ্যে ইনসাফের সাথে ফায়সালা করে দেয়া হবে এবং ঘোষণা দেয়া হবে, সারা বিশ্ব-জাহানের রবের জন্যই সমস্ত প্রশংসা৷ সুরা যুমার (৬৭-৭৫)
৫/ পূর্ব ও পশ্চিম আল্লারই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহ বিরাজমান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ। বাকারা:-১১৬।
৬/ সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার। বাকারা:-১৭৭।
৭/ নিশ্চয় মুসলমান পুরুষ, মুসলমান নারী, ঈমানদার পুরুষ, ঈমানদার নারী, অনুগত পুরুষ, অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ, সত্যবাদী নারী, ধৈর্য্যশীল পুরুষ, ধৈর্য্যশীল নারী, বিনীত পুরুষ, বিনীত নারী, দানশীল পুরুষ, দানশীল নারী, রোযা পালণকারী পুরুষ, রোযা পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী পুরুষ, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী নারী, আল্লাহর অধিক যিকরকারী পুরুষ ও যিকরকারী নারী-তাদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহাপুরষ্কার। (সূরা আল আহযাব ৩৫ )
৮/ তুমি যদি তাদের জিজ্ঞাসা কর আকাশ থেকে কে বৃষ্টি বর্ষণ করে? তারা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ!’ বল: ‘সমস্ত প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা আল্লাহরই!’ না! তাদের অধিকাংশেরই কোন চেতনা নেই। (সূরা আনকাবুত ২৯:৬৩)
৯/ মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলেস্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে তাদের কোন কোন কর্মের শাস্তি তাদের আস্বাদন করান হয় যাতে তারা সৎপথে ফিরে আসে। (সূরা আর রুম, ৩০:৪১)
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
বোকামন বলেছেন: আস সালামু আলাইকুম
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮
সিবাক বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনি ইতিহাস subject টা ভাল করে পড়েননি।
আর আপনি যদি এই কথাই বলেন তাহলে আপনাকে বলি,
হিন্দু ধর্মের প্রধান বই গুলোর রচনা করা কাহিনীগুলোর কোনই ঐতিহাসিক প্রমান খুজে পাওয়া যায়নি আর এই বইগুলো কে লিখেছে, কোন সময় সেটা রচনা করা হয়েছে তাও অজানা।
দেইখেন, আবার আপনি হরায় যায়েননা...
@ শ্রীঘর
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী, ইতিহাস টা আমার ভালো করে পড়া নেই ।
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
সিবাক বলেছেন: রাজীব নূর, এটা আমি আপনাকে বলিনাই,
পুরা মন্তব্যটাই 'শ্রীঘর'কে বলছি।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: হুম ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৭
শ্রীঘর বলেছেন: আমি তো হুনছি আমাগো বাপ-দাদারা নাকি হিন্দু ছিল? আজ থেকে ৩০০/৪০০ বছর আগে এই উপমহাদেশে কোন মুসলমান ছিল না। হাওলাইত্তা ধর্ম নিয়া এতো লম্ফ-ঝম্ফ!!!