নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইহুদি সম্প্রদায় (এন্টি-সেমিটিজম )

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

প্রিয় ভাই বোনেরা আস সালামুআলাইকুম । ইহুদি মূলত একটি জাতি বা ধর্মীয় জনগোষ্ঠী ।ইয়াকুবের বারো পুত্রের নামে বনী-ইস্রায়েলের বারোটি গোষ্ঠীর জন্ম হয় যার মধ্যে ইয়াহুদা'র ছেলেমেয়েরা ইহুদি নামে পরিচিত।ইহুদি ধর্মের ধারাবাহিকতায় গড়ে উঠেছে খ্রিস্ট ধর্ম, ইসলাম ধর্ম ইত্যাদি ইব্রাহিমীয় ধর্ম।ইহুদিগণ যিশুকে ঈশ্বরের বাণীবাহক হিসেবে অস্বীকার করলেও, খ্রিস্টানগণ ইহুদিদের সবগুলো ধর্মগ্রন্থ (ওল্ড টেস্টামেন্ট)-কে নিজেদের ধর্মগ্রন্থ হিসেবে মান্য করে থাকেন।কোন এক যুগে যত অভিনবত্ব বা বিবর্তনই আসুক না কেন ঐতিহ্যগত দিক দিয়ে সবসময়ই প্রাচীনত্ব বজায় রেখেছে ইহুদিরা।১৯০৫ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা ছিল মাত্র কয়েক হাজার। কিন্তু ১৯১৪ সাল থেকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত বৃটিশদের সহযোগিতায় ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা ২০ হাজারে উন্নীত হয়।



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানিতে ব্যাপকভাবে ইহুদি নিধন শুরু হয়। এসময় অসংখ্য ইহুদি জার্মানি ছেড়ে পালিয়ে যায়। এদের মধ্যে আছেন গত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। বিশ্ব জুড়ে ইহুদিদের উপর হামলার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেছিলেন, - There are no German Jews, there are no Russian Jews, there are no American Jews …….. There are in fact only Jews.১৯৬৭-এর সময় ইসরাইলীরা উলঙ্গ হয়ে আল-আকসা মসজিদে আগুন লাগিয়েছিল,যাতে কোন মুসলমান প্রধান দেশের মিডিয়াতে ঐ দৃশ্যের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশিত না হয়। ঐ ঘটনার প্রেক্ষিতেই আরব লীগ গঠিত হয়। উনিশ শতকের পূর্বে ইহুদি-বিদ্বেষ ছিল মূলত ধর্ম-ভিত্তিক। খ্রিস্টান ও মুসলমানরা ইহুদি ধর্মের ব্যাপারে তাদের নিজস্ব ধর্মীয় ব্যাখ্যা ও দৃষ্টিকোণের আলোকে এই বিদ্বেষভাব পোষণ করতো। ১৯৪৮ সালের ১২ মে রাত ১২টা এক মিনিটে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করলো ইহুদিরা৷ ১০ মিনিটের ভেতর যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দিল, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়ন-বৃটেন ।



বর্তমানে জার্মানির আট কোটি বিশ লক্ষ মানুষের মধ্যে ইহুদিদের সংখ্যা দু'লক্ষের কম৷ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যে সব জার্মানদের জন্ম, তাদের অধিকাংশ ব্যক্তিগতভাবে কোনো ইহুদিকে চেনেন না অথবা ইহুদিদের সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানেন না৷জার্মানিতে ইহুদি হিসেবে বসবাস করাটা অনেকটা কাচের বাক্সের ভিতরে বসে থাকার মতো৷ এদেশে আজ এতো কম ইহুদি আছে যে, লোকে ইহুদি বলে জানতে পারলেই ইহুদি ধর্ম, ইসরায়েল, হলোকস্ট – এ সব ব্যাপারে নানা প্রশ্ন করতে শুরু করে৷ যেন ইহুদি বলেই সব ইহুদি এ'সব ব্যাপারে এক একজন বিশেষজ্ঞ হবে ।ইহুদি-বিদ্বেষের ইতিহাস প্রাচীন হলেও এটি চরম আকার ধারণ করে হিটলার-শাসিত জার্মানিতে।শিল্প-বিপ্লবের পর ইহুদিদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি হয়। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী আজ পোল্যান্ডে মাত্র ৭,৫০০ ইহুদির বাস৷ এবং তারাও যেন মুখ লুকিয়েই থাকে৷



ইহুদি সম্প্রদায় বা জুইশ কমিউনিটির ইতিহাস প্রায় ৪০০০ হাজার বছরের পুরনো। ইহুদিরা হলো সবচেয়ে অত্যাচারিত সম্প্রদায়, যাদের উপর শুধু বছরের পর বছর, শতশত বছর ধরে অত্যাচার করা হয়েছে।ইহুদীধর্ম পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীনতম ধর্ম যাএখনো অনেক মানুষ পালন করছে।ইহুদিদের সাথে মুসলমানদের সংঘাত চলছে একসময় তা ছিল কৃশ্চিয়ান ও ইহুদি সংঘাত। স্পেনে মুসলমানদের রাজত্বে ইহুদিরা খুবই ভালো ছিল। তারা এ-সময় তাদের বুদ্ধিবৃত্তির চর্চা করারব্যাপক সুযোগ পায়। মুসলমানদের এই উদারতার কথা ফুটে উঠেছে ইহুদিদের লেখা ইতিহাস বইয়ের পাতায়। বিশ্বের বহু দেশে ছড়িয়ে পড়লেও ইহুদি সম্প্রদায়ের সব সময় স্বপ্ন ছিল তারা তাদের নিজ দেশ ইসরেলে ফিরে যাবে যদিও তখনো এর কোনো ভৌগলিক অস্তিত্ব ছিল না।



অনেকেই যিশুর হত্যাকারী হিসেবে ইহুদিদের চিত্রিত করেছে। অনেকেই তাদের অভিশপ্ত জাতি মনে করে।ইহুদিরা যেহেতু তাড়া খেত বেশী সেহেতু তারা যাযাবর জীবনে স্থায়ী কাজের চেয়ে বুদ্ধিনির্ভর ও কম শারীরিক পরিশ্রমের কাজ বেছে নেয়। রাশিয়ান লেখক নিকোলাই গোগল তার তারাস বুলবা উপন্যাসে আরেক ইহুদি সুযোগ সন্ধানী চরিত্র ইয়ানকেল-কে সৃষ্টিকরে দেখিয়েছেন তাদের সম্পর্কে তখনকার শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবিদের মনোভাব।ইংল্যাণ্ড, ফ্রান্স, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশ থেকে নিয়মিত তাড়া খেয়ে তাড়া মিডল ইস্টে ঢুকতে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ধাওয়া খেয়ে ইহুদিরা বহু দেশে ছড়িয়ে পড়লেও তাদের স্বপ্নভূমির কথা কখনো ভোলোনি। এক্ষেত্রে তারা কট্টর ও চরমপন্থি। কারণ মিডল ইস্টের কোনো এক জায়গায় তাদের জন্মভূমি ছিলো তিন হাজার বছর আগে সেই যুক্তিতে একটি জায়গারদখল নেয়া একটি অবাস্তব বিষয়।



একজন মুসলিমকে আমি বলতে শুনেছি-"ইহুদি সম্প্রদায় পৃথিবীর ইতিহাসের সর্বোচ্চ হারামি ও বেইমান সম্প্রদায়। তারা অতীতেও লাথি খেত তাদের কর্মের জন্য আর ভবিষ্যৎ-এও খাবে। যারা এই বেইমান সম্প্রদায়ের গুনকির্তন করে তারাও বেইমান, সবগুলার গুষ্টি কিলাই।" ১৯৭৩ সালে আরবদের সঙ্গে ইসরেলের যুদ্ধ হয়। যুদ্ধগুলোতে ইসরেল এগিয়ে যায়। আরবরা কিছুই করতে পারেনি বরং অনেক সময় নিজেদের জায়গা হারিয়েছে।মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ বলেছিলেন, পরোক্ষভাবে ইহুদিরাই বিশ্বকে শাসন করছে। একটি সম্প্রদায়ের অল্প কিছু মানুষ কিভাবে বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।হিটলারের পূর্বপুরুষ ছিলেন ইহুদি এবং উত্তর আফ্রিকার বাসিন্দা।ড. ফারুখ সালিম নামের একজন পাকিস্তানি কলামিস্ট তাঁর এক লেখায় মন্তব্য করেছেন, ‘বিশ্বে প্রতি একজন ইহুদির বিপরীতে রয়েছে ১০০ জন মুসলমান।



বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ম্যাগাজিনের নাম এলে প্রথমেই উচ্চারিত হয় যে নামটি তা হলো টাইম। এই পত্রিকাসহ টাইম ওয়ার্নার গ্রুপে আছে লাইফ, স্পোর্টস ইলাসট্রেটেড, পিপল - এর মতো বিশ্বনন্দিত পত্রিকাসহ ৫০ টি জনপ্রিয় ম্যাগাজিন। টাইমসহ এ-ম্যাগাজিনগুলোর মাথার উপরে বসে এডিটর ইন চীফ হিসেবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন নরম্যান পার্লষ্টাইন।আমেরিকায় দৈনিক পত্রিকা বিক্রি হয় প্রতিদিন কমপক্ষে ৫৮ মিলিয়ন কপি। জাতীয় ও স্থানীয় মিলিয়ে দেড় হাজার পত্রিকা সেখানে প্রকাশিত হয়। এসব পত্রিকাসহ বিশ্বের অধিকাংশ পত্রিকা যে নিউজ সার্ভিসের সাহায্য নেয় তার নাম দি এসোসিয়েটেড প্রেস বা এপি (AP)। এ প্রতিষ্ঠানটি এখন নিয়ন্ত্রণ করছেন এর ইহুদি ম্যানেজিং এডিটর ও ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইকেল সিলভারম্যান। এখনো আমেরিকাতে বেশির ভাগ ইহুদি তার পরিচয় গোপন রেখে চলে।



ইউরোপীয় ঐতিহাসিকদের মতে, প্রাচীন রোমে পাঁচজন নিষ্টাবান সম্রাট ছিলেন। তাদের একজন হলেন- সম্রাট হাড্রিয়ান। সম্র্রাট হাড্রিয়ান জেরুজালেমের ইহুদিদের নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিলেন। ওদের ওখান থেকে উৎখাত করে ছিলেন। ইহুদিরা যে প্রায় ২ হাজার বছর ধরে ফিলিস্তিন থেকে নির্বাসিত হয়ে রইল-তার জন্য সম্রাট হাড্রিয়ান কম দায়ী নন।সম্রাট হাড্রিয়ান নিজে ছিলেন সমকামী। গ্রিক যুবক অ্যান্টিওনাসকে ভালোবাসতেন। তাঁর শাসনকাল আর গ্রিক যুবক অ্যান্টিওনাসের সঙ্গে সমকামী সম্পর্ক অভিন্ন হয়ে রয়েছে। মিশর ভ্রমনের সময় নীল নদীতে পড়ে গিয়ে মরে গিয়েছিল অ্যান্টিওনাস। হাড্রিয়ান সে শোক আমৃত্যু ভুলতে পারেননি। উন্মাদের মত হয়ে গিয়েছিলেন। ৬৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৭৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রথম ইহুদি রোমান যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল । কাজেই প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিনত হয়েছিল জেরুজালেম। সম্রাট হাড্রিয়ান ইহুদিদের প্রতিশ্রুতি দিলেন নগরীটি পুনঃনির্মান করে দেবেন। সম্রাট হাড্রিয়ানের মৃত্যু ১০ জুলাই, ১৩৮ খ্রিস্টাব্দ।



মুসা নবীর নেতৃত্বে ইহুদিরা মিশর থেকে পালিয়ে এসেছিল। পরে তারা প্রাচীন ফিলিস্তিনে আশ্রয় পেয়েছিল। জুদাহ এবং জেরুজালেম হয়ে উঠেছিল তাদের রাজত্বের কেন্দ্র। জেরুজালেম কালক্রমে পারস্যের অধীন চলে গিয়েছিল। ৬৩ খ্রিস্টপূর্বে ফিলিস্তিন অঞ্চলটি রোমান সাম্রাজ্যের অধীনে চলে যায়। ইহুদিরা প্রথম থেকেই রোমান শাসনের বিরুদ্ধে অত্যন্ত বিরূপ ছিল; তারা রোমান শাসন-শোষনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছিল। ৭০ খ্রিস্টাব্দে রোমানরা ইহুদিদের ওপর ক্রদ্ধ হয়ে জেরুজালেম ও এর প্রধান উপাসনালয়টি সম্পূর্নরূপে ধ্বংস করে দেয়। রোমানরা এরপর বেশির ভাগ ইহুদিকে রোমে নির্বাসিত করে।



আজকের ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের পেশিশক্তি ও ইহুদিদের বিশ্বজোড়া সাফল্য দেখে বিশ্বাস করা কঠিন যে একসময় এই ধর্মাবলম্বী জাতিটি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রায় পরবাসী জীবন অতিবাহিত করেছে, ভোগ করেছে অবর্ণনীয় দারিদ্র্য ও বৈষম্য। তাদের মধ্যপ্রাচ্যীয় ভিন্ন ধর্মবিশ্বাসের কারণে, বিশেষত খ্রিষ্টান-অধ্যুষিত ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে তাদের সব সময়ই ভিনদেশি হিসেবে গণ্য করা হতো, তাই অধিকাংশ দেশেই ওদের জন্য ছিল কঠোর আইনের অনুশাসন। এ কারণে বিশ্বের বহু দেশের বিভিন্ন শহরে ইহুদিপল্লি গড়ে উঠেছিল ওদের যূথবদ্ধ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। তাদের সবচেয়ে বড় সমাগম ছিল ইতালি ও স্পেনের সর্বাধিক সংখ্যক শহরে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ইহুদিদের সাথে মুসলমানদের সংঘাত চলছে একসময় তা ছিল খ্রিস্টান ও ইহুদি সংঘাত---সহমত।

উল্লেখ্য, উইলিয়াম শেক্সপিয়ার রচিত মার্চেন্ট অফ ভেনিসের ভিলেন শাইলক চরিত্রটিও একজন ইহুদী ছিল। শেক্সপিয়ার কুচক্রী এবং ধোঁকাবাজ চরিত্র ফুটিয়ে তোলার জন্যে একজন ইহুদীকেই উপযুক্ত মনে করেছিলেন।

লেখা ভালো হইসে। ++

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

ডাঃ নাসির বলেছেন: ইহুদিরা হল পৃথিবী জঞ্জাল। আবর্জনাও বলা যায়। সারা পৃথিবীতে যত সংঘাত চলছে তার অধিকাংশই ইহুদিরা সৃষ্টি করে এবং দোষ চাপায় মুসলমানদের উপর।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২১

ভ্রমন কারী বলেছেন: ইহুদি সম্প্রদায় পৃথিবীর ইতিহাসের সর্বোচ্চ হারামি ও বেইমান সম্প্রদায়। তারা অতীতেও লাথি খেত তাদের কর্মের জন্য আর ভবিষ্যৎ-এও খাব.

এখন শুধু মুসলমানদের ব্যার্থতার জন্য লাথি বন্ধ আছে।

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৩

আলফা-কণা বলেছেন: monojog diya porlam. Khub sundor lekha... valo thaken aro lekhen...

৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩০

আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: plus :)

৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট। ইহুদীরা একটি অভিশপ্ত জাতি। কথাটা ধর্মীয় ভাবে বললাম না, ঐতিহাসিক ভাবে বললাম। এদের ইতিহাস শুধুই মার খাওয়ার ইতিহাস।

৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

রিয়ান৯১১ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: পৃথিবীতে যত জন নোবেল পেয়েছেন তার ২০ % এই জাতির মানুষ ।অথচ সারা পৃথিবীর মাত্র .২%(দশমিক ২ )মানুষ হলো ইহুদিরা ।ইহুদি দের প্রতি শ্রদ্ধা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.