নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী তুমি অর্ধেক আকাশ... মাও সে তুং

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫২

মাও সে তুং এর জন্ম- ডিসেম্বর ২৬, ১৮৯৩; মৃত্যু- সেপ্টেম্বর ৯, ১৯৭৬ চীনা বিপ্লবী মার্কস্‌বাদী তাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক নেতা।১৯৪৯ সালে সমাজতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৭৬ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি চীন শাসন করেন।পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লং মার্চে গেছিলেন

মাও সে তুং।উনি একজন নাস্তিক ছিলেন।স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম লংমার্চ করেছিলেন মজলুম জননেতা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।



১৯৭২ সাল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সন হাত মেলালেন চীনের নেতা মাও সে তুং-এর সাথে। যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে বছরের পর বছর ধরে যে পারষ্পরিক অবিশ্বাস এবং শত্রুতা চলছিল তার অবসান ঘটলো। দু'দেশের মধ্যে সম্পর্কের উষ্ণতার প্রতীক এই সফরকে একটি কূটনৈতিক বিজয় বলে মনে করা হয়। মি. নিক্সন পরে মন্তব্য করেন, ''সফরটি বদলে দিয়েছে বিশ্বকে।"



কোনো কোনো চীন বিশেষজ্ঞ বলেন, গত শতকের মধ্যভাগের ইতালির রাজনৈতিক নেতা মুসোলিনী প্রথমে সোশ্যালিস্ট থাকলেও দ্রুত সোশ্যালিষ্ট থেকে ফ্যাসিস্ট নেতায় রূপান্তরিত হন। তাঁর স্বপ্ন ছিল অতীতের রোমান সাম্রাজ্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার। তেমনি নয়া চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সে তুং মতবাদে সমাজতন্ত্রী হলেও মনোভাবে ছিলেন প্রাচীন চীনের বিশাল সাম্রাজ্যের অনুরাগী এবং সেই সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারের স্বাপি্নক। শেষ জীবনে চেয়ারম্যান মাওয়ের অফিসকক্ষের দেয়ালজুড়ে শোভা পেত প্রাচীন যুগের চীন সাম্রাজ্যের বিশাল মানচিত্র।



চীনে কমিউনিস্ট বিপ্লব সফল হওয়ার পরের বছরই (১৯৪৯) চীন সশস্ত্র হস্তক্ষেপ দ্বারা তিব্বত দখল করে। এ সময় ব্রিটিশ কমিউনিস্ট পার্টির এক তাত্তি্বক বলেছিলেন, তিব্বত যদি চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশই হবে, তাহলে দেশটিকে সামরিক হামলা চালিয়ে দখল না করে তার বদলে কমিউনিস্ট বিপ্লব ঘটিয়ে প্রথমে সেখানে একটি কমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠা করা হয়নি কেন?



মাও-সে-তুং (অধুনা মাও-জে-দং) টেলিগ্রাম পাঠালেন ক্রুশ্চেভকে : চীনে দুর্ভিক্ষ। দয়া করে খাদ্যদ্রব্য পাঠান।

ক্রুশ্চেভ উত্তর দিলেন : আমাদের নিজেদের অবস্থাও রীতিমতো সংকটজনক। তাই কোন খাদ্যদ্রব্য পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। পেটে পাথর বাঁধুন ।

মাও এর ফিরতি টেলিগ্রাম : জরুরি ভিত্তিতে পাথর পাঠান!



গণ প্রজাতন্ত্রী চীনের চেয়ারম্যান মাও সে তুং মাঝে মাঝেই নির্জন বাসে যেতেন। এমনি এক নির্জন বাসের আত্মগ্নতা শেষে তিনি ঘোষণা দেন চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের।



”মতাদর্শিক একজন মানুষ হন পাহাড়ের মতো অটল আর ব্যাক্তি মানুষ যেন পেঁজা তুলোর মত হালকা ”– মাও সে তুং





মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.