নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু প্রিয় খাবারের রেসিপি

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫০

# কাঁচা আমের টিকিয়া: উপকরণ: কাঁচা আম কুচানো ২ কাপ,সেদ্ধ আলু ১টি, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, জিরার গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ, জয়ফল জয়ত্রীর গুঁড়া আধা চা-চামচ, ডিম (ফেটানো) ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ।

প্রণালি: কুচানো কাঁচা আমের সঙ্গে মাখানো সেদ্ধ আলু এবং বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে আমের টিকিয়া বানিয়ে ভেজে নিন।



# চালের নাড়ু: উপকরণ: চাল ১ কাপ, গুড় কোরানো দেড় কাপ, নারকেল কোরানো ১ কাপ ও তিল আধা কাপ।

প্রণালি: চাল ১ চিমটি লবণ ও পানি দিয়ে মাখিয়ে খোলাতে আধা ভাজা করে গুঁড়া করে নিতে হবে। তিল ভেজে নিতে হবে। গুড় ২ টেবিল-চামচ পানি দিয়ে চুলায় দিতে হবে। গলে এলে চালের গুঁড়া, নারকেল ও তিল একসঙ্গে দিয়ে দিতে হবে। ভালোভাবে মিশে গেলে নামিয়ে পিঁড়িতে ঢেলে দিতে হবে এবং ঢেকে রাখতে হবে। তাড়াতাড়ি গরম গরম নাড়ু বানাতে হবে। যদি ঠান্ডা হয়ে যায়, তবে আবার একটু গরম করে নিতে হবে।



#

চিংড়ি ফ্রাই: উপকরণ : চিংড়ি ৫০০ গ্রাম (খোসা ছাড়ানো), কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, চালের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, ডিম ১টি, দুধ আধাকাপ, আদা ও রসুন বাটা ১ চা-চামচ, গোল মরিচ ও মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমত, তেল পরিমাণমত।

প্রণালী : প্রথমে চিংড়ি ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। এবার একটি বাটিতে চালের গুঁড়া, কর্নফ্লাওয়ার, আদা ও রসুন বাটা, ডিম, দুধ, লবণ, গোলমরিচ ও মরিচের গুঁড়া দিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। কড়াইতে তেল গরম হলে চিংড়ি মাছগুলো মিশ্রণে ডুবিয়ে একে একে তেলে ছাড়ুন। বাদামি বা সোনালি রং করে ভেজে তুলুন। তৈরি হয়ে গেলে চিংড়ি মচমচে ফ্রাই।



# রুই ভুনা: উপকরণ- রুই মাছ ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি, তেল ৩ টেবিল চামচ করে; মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো আধা চা-চামচ করে; ধনে গুঁড়ো কোয়ার্টার চা-চামচ, কাঁচামরিচ ৪-৫টি, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।

প্রণালী: মাছ কেটে টুকরো করে পানি ঝরান। ওভেনপ্রæফ পাত্রে তেল, পেঁয়াজ কুচি, হলুদ, মরিচ, ধনে, জিরার গুঁড়ো ২ টেবিল চামচ পানি দিয়ে ভালোভাবে মিশান। পাত্রের ঢাকনা খুলে ওভেনের ভেতর রাখুন। মাইক্রো পাওয়ার হাই পয়েন্টে সেট করুন। ওভেনে ২ মিনিট মসলা ভুনে নিন। ২ মিনিট পর পাত্র নামিয়ে ভুনা মসলার সঙ্গে মাছের টুকরো, কাঁচামরিচ ফালি, লবণ ও ৪ টেবিল চামচ পানি ভালো করে মিশান। পাত্রের ঢাকনা বন্ধ করে ওভেনে ৬ মিনিট রান্না করুন। এবার ডিশ বের করে নিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। আরো ৪ মিনিট ওভেনে হাই পাওয়ারে পাত্রের ঢাকনা বন্ধ করে রান্না করুন। এবার পাত্র নামিয়ে ধনেপাতা কুচি ও সামান্য ভাজা জিরার গুঁড়ো ছিটিয়ে পাত্র ওভেনের বাইরে ২ মিনিট ঢেকে রাখুন।



# চিকেন রোস্ট: উপকরণ: মুরগী ২টা (১টা ৪পিছ করে), পেয়াজ ১০০ গ্রা্‌ম, আদা বাটা ১০ গ্রা্‌ম, রসুন বাটা ৭ গ্রা্‌ম, বাদাম বাটা ৫ গ্রা্‌ম, পেস্তা দানা বাটা ২ গ্রাম, গুড়া মরিচ ১ চা চামচ, টক দই ১/২ কাপ, দারচিনি, লং, এলাচ কালো গোলমরিচ ৪টি করে, লবণ পরিমাণ মতো, তেল ১ কাপ, ঘি ১০ গ্রাম, আলু বোখারা এবং কিসমিস।

প্রণালী: প্রথমে একটা মুরগী ৪ পিছ করে কেটে নিয়ে পানিতে ভালো ভাবে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। পরে মুরগীতে লবণ মিশিয়ে গরম তেলে হালকা ভেজে নিতে হবে। মুরগী ভাজার পর ওই তেলে প্রথমে পেয়াজ কুচা ভাজতে হবে। পেয়াজের রং বাদামী রং হওয়ার পর আদা, রসুন, বাদাম, পেস্তাদানা বাটা এবং টক দই দিয়ে অল্পতাপে ভাজতে হবে। যখন মসলার কাঁচা গন্ধ চলে যাবে তখন মসলায় মুরগী ঢেলে দিয়ে কিছুক্ষণ তাপ দেওয়ার পর ডিম আগুনে ঢাকনা দিয়ে দমে দিতে হবে। যখন মুরগী নরম হয়ে আসবে তখন আলু বোখারা ও কিসমিস দিয়ে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।





একটু খেয়াল করলেই দেখবেন এসব মজার মজার খাবার তৈরি কোন অসাধ্য কিছু নয়। যদি কেউ এইসব খাবার তৈরি করে- তাহলে আমাকে দাওয়াত দিতে ভুলবেন না।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমার এখনই খেতে ইচ্ছে জাগল
একদিন দাওয়াত দিন
খেতে মজা তার প্রমান মিল্বে
অভিনন্দন

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৫

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :) :) :)

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

জাহাঙ্গীর হাবিব বলেছেন: অসাধারণ, সংগ্রহে রাখলাম।

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

আরজু পনি বলেছেন:

অমিতো দাওয়াত নিতে এলাম 8-|

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

স্বপনচারিণী বলেছেন: চালের নাড়ুটা খুব সহজ। এক সময় আমি এটা ট্রাই করব। অন্যগুলো সাধারনত বাসাতে বিশেষ প্রোগ্রামে করা হয়। কিন্তু এই নাড়ুটা যে কোন সময় বানানো যাবে। ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: চালের নাড়ু আমার খুবই পছন্দের :)

যে কোন রেসিপি আমার বউয়ের দারুণ কামে লাগে :)
সে একজন প্রতিশ্রুতিশীল রেসিপি সংগ্রাহক।
অবশ্য সবই যে রান্না করবে, সেই গ্যারান্টি নেই :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.