নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
রবীন্দ্রনাথের পরে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় তারপরে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়–এদের কথা চলে আসে।রবীন্দ্র পরবর্তীকালে বাংলা ছোটগল্পের বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটেছে। প্রথমত পরিবর্তন এসেছে কাহিনী বা পটভূমির দিক দিয়ে। অধিকাংশ রবীন্দ্র ছোটগল্পের পটভূমি ছিল গ্রাম। গ্রামই ছিল তাঁর গল্পের প্রাণ। গ্রামের সৌন্দর্য ও গ্রামীণ জীবন তাঁর মত করে আর কেউ বর্ণনা করতে পারেনি। পরবর্তী কালের গল্পকারদের ক্ষেত্রে শহরকে পটভূমি করেই গল্প লেখার প্রবণতাটা বেশি দেখা গেছে। আরেকটা পরিবর্তন এসেছে গল্প বলার ধরনে।তিনি কিন্তু খুব বড় পরিসরে গল্প লেখেননি। তাঁর গল্পের পাত্র-পাত্রীরা সবাই খুব সাধারণ।
রবীন্দ্রনাথ নিজেই তাঁর ছোটগল্পের একটা সংজ্ঞা দিয়েছিলেন যে, ছোট ছোট দুঃখকথা থাকবে, নিতান্তই সহজ-সরল হবে অর্থাৎ খুব বেশি বাগাড়ম্বর থাকবে না, আর শৈলীর নামে শৈলী নির্ভরতাটা থাকবে না। ছোটগল্পের ভুবনটা হবে এরকম যে একটা আখ্যান থাকবে এবং যে ভাষাটি ব্যবহৃত হবে সেটি হবে জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত একটা ভাষা, যেটি পণ্ডিতি বা পোশাকি ভাষা নয়, যে ভাষাটি মানুষ দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে আর সবচেয়ে বড় জিনিস–যেটা তিনি বলেছিলেন—যে, ছোটগল্পের অভিঘাতটা হবে যে, শেষ হইয়াও হইল না শেষ। এটা রবীন্দ্রনাথের চমৎকার একটা অভিঘাত যে, তিনি বলে যাচ্ছেন আর আমরা গল্পটা পড়ছি এবং একবার পড়ার পর মনে হয় যেন আবার পড়ি!
রবীন্দ্রনাথ যখন গল্প লিখতে শুরু করেন তখন বিশ্বসাহিত্যের ছোটগল্পের দিকপাল লেখকরা হচ্ছেন সমরসেট মম, অ্যাডগার অ্যালান পো, মোঁপাশা, ও হেনরি প্রমুখ। লক্ষ করি এইসব বিশ্বখ্যাত লেখকদের ছোটগল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ‘সারপ্রাইজ’। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ গল্প লিখতে গিয়ে সে পথে হাঁটেননি। যদিও তাঁর গল্পে সারপ্রাইজ আছে তবে ‘সারপ্রাইজ ইলিমেন্ট’ তার গল্পের প্রধান শক্তি নয়। অপ্রত্যাশিত চমক দিয়ে সাধারণত তাঁর গল্প শেষ হয় না বরং গল্প শেষে পাঠকের জন্য একটা বিশেষ থিমের উসকানি থাকে।
রবীন্দ্রনাথ এর জমিদারি ছিল কুষ্টিয়ার শিলাইদহে। এক প্রজা ৮ বছর খাজনা দিতে না পারায় খুবই চিন্তিত ছিল। অবশেষে সে একটি “চিতল মাছ” রবীন্দ্রনাথ কে উপহার দেয় এবং এই চিতল মাছে পেয়ে রবীন্দ্রনাথ এত খুশী হন যে তার ৮ বছরের খাজনা মাপ করে দেন।
ঘর ছেড়ে কতটা বাহির দেখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর? গানে তো বলেছেন, ‘আমি চঞ্চল হে, আমি সুদূরের পিয়াসী। জীবন মিলিয়ে দেখলে ভেবে অবাক হতে হয় তার পরিভ্রমণের দীর্ঘ তালিকা দেখে। কতটা ভ্রমণপিপাসু ছিলেন রবীন্দ্রনাথ? জীবনরেখা যখন সত্তর পেরিয়ে গেছে তখনও রবীন্দ্রনাথ পৌঁছে গেছেন পারস্যে।
মৃণালিনী দেবীর কাছে এক পত্রে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন, ‘মানুষের আত্মার চেয়ে সুন্দর আর কিছুই নেই,যখনই তাকে খুব কাছে নিয়ে এসে দেখা যায়, যখনই তার সাথে প্রত্যক্ষ মুখোমুখি পরিচয় হয় তখনই যথার্থ ভালোবাসার প্রথম সূত্রপাত হয়। তখন কোন মোহ থাকে না। কেউ কাউকে দেবতা বলে মনে করবার দরকার হয় না। মিলনে ও বিরহে মত্ততার ঝড় বয়ে যায় না কিন্তু দূরে নিকটে সম্পদে বিপদে অভাবে এবং ঐশ্বর্যে একটি নিঃসংশয় নির্ভরের সহজ আনন্দের নির্মল আলোক পরিব্যপ্ত হয়ে থাকে।’
রবীন্দ্রনাথ সর্বাধিক চিঠি লিখেছেন নির্মলকুমারী মহলানবিশকে। ১৯২৫ থেকে ১৯৪১ সাল পর্যন্ত চিঠি লিখেছিলেন প্রায় ৫শ’। এই চিঠিগুলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য সৃষ্টির এক অসামান্য নিদর্শন। ব্যক্তি এখানে তুচ্ছ বা গৌণ – সৃষ্টিকর্মই উজ্জ্বল এখানে। নির্মলকুমারীকে লেখা চিঠি থেকে ৬৪ টি চিঠি নিয়ে সংকলিত হয়েছে। ‘পথে ও পথের প্রান্তে’ বই। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৩৮ সালে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, “তাঁর চিঠি হল ভিড়ের আড়ালে অন্তরঙ্গ মানুষের সঙ্গে আলাপ প্রতিলাপ তা সর্বসাধারণের সাহিত্য দরবারে উপস্থাপিত করবার নয়”।
রবীন্দ্রনাথের চিঠিতে ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ ও পারিবারিক প্রসঙ্গ, দেশ-বিদেশের ভ্রমণ প্রসঙ্গ ছাড়াও পাওয়া যায় ঈশ্বর প্রসঙ্গ ও আধ্যাত্মিক ভাবনা। আছে তাঁর কাব্য, কবিতা, গল্প, উপন্যাস রচনার কথা। আছে নিজের আঁকা ছবির কথা, নববর্ষের কথা, ধর্মচিন্তার বিষয়, জমিদারীর কথা, জন্মদিনের কথা, নারী প্রসঙ্গ ও স্ত্রী স্বাধীনতার কথা, পল্লী উন্নয়ন প্রসঙ্গ, পল্লী বাংলার কথা, সাময়িক পত্র-পত্রিকা ও তিনি যে সব বই পড়েছেন তার কথা, সমকালীন কবি-সাহিত্যিকদের কথা, সাহিত্যতত্ত্ব ও সাহিত্য সমালোচনার কথা, বিশ্বভারতীর কথা, শান্তিনিকেতনের উৎসব অনুষ্ঠানের কথা, মানবধর্মের কথা, কবি কালিদাসের কথা, রাজনীতির-সমাজনীতির কথা, শিক্ষা ও পঠন পাঠনের কথা, ইংরেজ কবিদের কথা, সংগীত প্রসঙ্গ, শিলাইদহের প্রসঙ্গ, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা কথা, ৭ই পৌষের কথা ও রামায়ন মাহাভারতের কথা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চিঠি পেতেও ভালবাসতেন লিখেতে ভালবাসতেন। এখানে উল্লেখ করতে হয় রবীন্দ্রনাথের প্রথম বই একগুচ্ছ পত্র সমষ্টি। বইটির নাম ‘য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র’। অপর দু’টি ‘জাভা যাত্রীর পত্র’ ও ‘রাশিয়ার চিঠি’। এছাড়া তার বিখ্যাত বই ‘ছিন্নপত্র’। অন্য বইটির নাম ‘চিঠিপত্র’। এই শেষের ‘চিঠিপত্র’ বইটি ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত ‘বালক’ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকশিত হয়েছিল। ১৮৮১ খৃষ্টাব্দে (১২৮৮ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত ‘য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র’ বইখানি বাংলাসাহিত্যে চলিত ভাষায় লেখা প্রথম বই।
রবীন্দ্রনাথ কখনই ভাবেননি তার চিঠিগুলো পত্রিকার পাতায় ছাপা হবে অথবা বই আকারে প্রকাশ পাবে। কবি কাহিনী, বাল্মিকী প্রতিভা ও বনফুল রবীন্দ্রনাথ লেখেন ১৮-১৯ বছর বয়সেই। তখনই চিঠির প্রাপকরা বুঝে ফেলেছিলেন বাংলা সহিত্যের উজ্জ্বল রবি’র আলোর ঝলকানি। তাই তারা চিঠিগুলো যত্ন সহকারে রেখেছিলেন। এই চিঠি সমূহ পরে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়-সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়। চিঠিতেই প্রকৃত আত্মপ্রকাশের পথ খুঁজে পেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
রবীন্দ্রনাথ যাদের কাছে চিঠি লিখেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেনঃ নির্মলকুমারী মহলানবিশ, আন্নদাশঙ্কর রায়, জগদীশচন্দ্র বসু, প্রভাতকুমার মুখোপধ্যায় (কথাসাহিত্যিক), প্রমথ চৌধূরী, অজিতকুমার চক্রবর্তী, অবলা বসূ, অমল হোম, অসিতকুমার হালদার, কাদম্বিনী দেবী, অমিয় চক্রবর্তী, জগদানন্দ রায়, কালিদাস নাগ, চারু চন্দ্র বন্দোপাধ্যায়, দিলীপ কুমার রায়, দীনেশচন্দ্র সেন, ধুর্জটিপ্র্রসাদ মুখোপাধ্যায়, ধীরেন্দ্রকৃষ্ণ দেববর্ম, নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়, নন্দগোপাল সেনগুপ্ত, নন্দিতা দেবী, নন্দলাল বসু, নেপালচন্দ্র রায়, নির্ঝরিনী দেবী, প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় (রবীন্দ্রজীবনীকার), প্রতিমা দেবী, প্রিয়নাথ সেন, বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়, বলেন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাসন্তী দেবী, বিজনবিহারী ভট্টাচার্য, বিধুশেখর শাস্ত্রী, বুদ্ধদেব বসু, ব্রজেন্দ্রনাথ শীল, ভূপেন্দ্রনাথ সান্যাল, মনিলাল গঙ্গোপাধ্যায়, ব্রজেন্দ্রকিশোর দেববর্মা, মনোরঞ্জন বন্দোপাধ্যায়, মীরা দেবী, মৃনালিনী দেবী, মৈত্রেয়ী দেবী, মোহিতচন্দ্র সেন, যদুনাথ সরকার, রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রাজশেখর বসু, রাধারানী দেবী, রানু অধিকারী, রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, শান্তা দেবী, শীশচন্দ্র মজুমদার, শান্তিদেব ঘোষ, সজনী কান্ত দাস, সঞ্জয় ভট্টাচার্য, সাহানী দেবী, সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, সীতা দেবী, সুধাকান্ত রায় চৌধূরী, সুধিন্দ্রনাথ দত্ত, হৈমন্তী দেবী, স্বর্ণ কুমারী দেবী, হেমলতা দেবী, হেমন্তবালা দেবী, লতা সেন, সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত, সুভাষচন্দ্র বসু, সুবোধচন্দ্র মুজুমদার।
চিঠির জন্য কবির ব্যাকুলতার তীব্রতা প্রকাশ পেয়েছে মানসীর’ ‘পত্রের প্রত্যাশা’ কবিতায়। এই কবিতায় রবীন্দ্রনাথ বারবার বলছেন, চিঠি কই,চিঠি কই, কই চিঠি। একই ভাবে চিঠির জন্য ব্যাকুলতা লক্ষ্যকরা যায় শিশু কাব্যগ্রন্থের ‘ব্যাকুল’ কবিতায়। চিঠি নামে কবিতাটি আছে পূরবীতে। পত্র শিরোনামে তাঁর কয়েকটি কবিতা আছে। ‘কড়ি ও কোমল’, মানসী, পুনশ্চ, বীথিকা ও প্রহসিনীতে। স্বামীর দুর্লভ কয়েকটি চিঠি স্ত্রী অমূল্য সম্পদের মত সযতনে সংগোপনে রেখেছিলেন। কবির স্মরণ কাব্যের একটি কবিতায় তা ফুটে উঠেছে।
চার বছর বয়স থেকে আশি বছর পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ চিঠি লিখেছেন। প্রথম চিঠি তিনি লিখেছিলেন বাবাকে। জমিদারী সেরেস্তার কর্মচারী মহানন্দ বাবু’র কাছ থেকে একটুকরো কাগজ চেয়ে নিয়ে ছোট্ট রবীন্দ্রনাথ বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথকে চিঠি লিখতেন। প্রথম দু’একটি চিঠি বাবার হস্তগত হলেও পরের বহু চিঠি পৌছেনি। কারণ জমিদারী সেরেস্তার কর্মচারীরা শিশু রবীন্দ্রনাথের এই লেখা পত্রের প্রতি শেষ পর্যন্ত তেমন আগ্রহ দেখাননি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর জীবনস্মৃতিতে বাবাকে প্রথম চিঠি লেখার অভিজ্ঞতার কথা এভাবে বর্ণনা করেছেন, “বেশ মনে আছে, আমাদের ছেলেবেলায় কোনো এক সময় গবরমেন্টের চিরন্তন জুজু রাসিয়ান কর্তৃক ভারত আক্রমনের আশঙ্কা লোকের মুখে আলোচিত হইতেছিল। ….. এইজন্য মার মনে অত্যন্ত উদ্বেগ উপস্থিত হইয়াছিল। বাড়ির লোকেরা নিশ্চয়ই কেহ তাঁহার এই উৎকন্ঠার সমর্থন করেন নাই। মা সেই কারণে পরিণত বয়স্ক দলের সহায়তা লাভের চেষ্টায় হতাশ হইয়া শেষকালে এই বালকের আশ্রয় করিলেন। আমাকে বলিলেন, ‘রাসিয়ানদের খবর দিয়া কর্তাকে একখানা চিঠি লেখো তো’। মাতার উদ্বেগ বহণ করিয়া পিতার কাছে সেই আমার প্রথম চিঠি। কেমন করিয়া পাঠ লিখিতে হয়, কী করিতে হয় কিছুই জানি না। দফতর খানায় মহানন্দ মুনশির শরনাপন্ন হইলাম। ………. এই চিঠির উত্তর পাইয়াছিলাম। তাহাতে পিতা লিখিয়াছেন, ভয় করিবার কোন কারণ নাই, রাশিয়ানকে তিনি স্বয়ং তাড়াইয়া দিবেন।
রবীন্দ্রনাথ শেষ চিঠি লিখেছিলেন পুত্রবধূ প্রতিমা দেবীকে। মৃত্যুর এক সপ্তাহ আগে ১৯৪১ সালের ৩০ জুলাই ৭টি বাক্যের ওই চিঠিতে তিনি লেখেন, ‘তোমাকে নিজের হাতে কিছু লিখতে পারিনে বলে কিছুতে লিখতে রুচি হয় না।’
রবী ঠাকুর তখন ছোট বালক, জমিদার বাড়িতে তথা রবী ঠাকুরের বাড়িতে প্রতি বছেরর ন্যায় এবারো যাত্রাপালার আয়োজন করা হয়েছে। বালক রবীন্দনাথের ছিল যাত্রা দেখার অদম্য ইচ্ছা। কিন্তু যাত্রা দেখার জন্য ছোটদের অনুমতি ছিল না। জমিদার বাড়ীর ছোট ছেলেরা রাত আটটার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ত। এরপর শুরু হত যাত্রাপালা। রবীন্দনাথ যাত্রা দেখার শখের কথা কোনভাবেই তার বাবা বা দাদাদের কাছে তুলতে সাহস পাইল না, কেননা তারা জানলে তার শখের মুখে ছাই চাপা দিবেন তিনি জানতেন। তাই মায়ের কাছে গিয়ে আবদারের সুরে বলল তোমাদের সাথে আমি যাত্রা দেখতে যাব।অনেক সময় অনুনয় বিনুনয় শেষে যাত্রা দেখার অনুমতি মিলল। যাত্রাপালা শুরু হল অনেক রাতে, রবিন্দ্রনাথ অনেক কষ্ট নিয়ে বসেছিলেন। কারন তার চোখে ঘুমের রাজ্য ভর করতেছিল।
পাত্র-পাত্রী যখন মঞ্চে উঠল তিনি তখন কাজের লোকের কোলে ঘুমিয়ে পড়েছেন। এভাবেই তিনি জীবনের প্রথম যাত্রাপালা দেখেছিলেন।
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: নোবেল গরীব দূঃখে দেখে কেউ পায় না।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
সোহানী বলেছেন: নজরুলের মত গরীব হলে
নোবেল ভেসে যেত গভীর জলে .............
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: নো নেভার।
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: জানা জিনিস আবার পড়ে ভাল লাগল।
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেচারা কবি জমিদার
নজরুলের মত গরীব হলে
নোবেল ভেসে যেত গভীর জলে