নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, দুর্বল কখনো ক্ষমা করতে পারে না। আজ তাই তোমরা শক্ত হও। শৈশবের ক্ষতের যা প্রভাব আজকের জীবনে পড়ছে, তা কাটিয়ে ওঠো। আজ থেকে শোনা যাক এক নতুন সংগীত। সে সংগীত শিশুদের হাসির। চলো সবাই মিলে সারিয়ে তুলি এই পৃথিবীর যত ক্ষত, বেদনা। সবাই সুখী হও।"
কখনো হার মেনে বসে থাকা যাবে না। সব সময় চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে, লেগে থাকতে হবে নিজের কাজের পেছনে। জীবনকে অনেকভাবেই মাপা যায়; বয়স, সময় কিংবা লক্ষ্য দিয়ে বোঝানো যায় জীবনের পথচলা। সৃষ্টি যখন সবার সামনে উন্মোচিত হয়, তখনই তা স্রষ্টার থেকে আলাদা হয়ে জনগণের সম্পদ হয়ে যায়।যখন তুমি ভেঙে পড়বে, যখন সারা পৃথিবী তোমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবে, তখন টিকে থাকার একটাই উপায়। আর তা হলো, তোমার প্রকৃত সত্তাকে আঁকড়ে ধরা। পৃথিবী তোমাকে না বুঝতে পারে, ভুল বুঝতে পারে। কিন্তু অন্তত তোমার নিজেকে চিনতে হবে।
নিজেকে চিনতে শেখো, নিজের ওপর থেকে কখনো বিশ্বাস হারিয়ো না। নিজের জীবন নিয়ে কখনো হতাশ হয়ো না। জীবনের ওপর হতাশা আর বিতৃষ্ণা তোমার যত ক্ষতি করবে, তেমনটা আর কোনো কিছুই করতে পারবে না।সাফল্য অনেক আকাঙ্ক্ষিত হলেও, বেশির ভাগ সময়ই তা আমাদের বড় কিছু শেখাতে পারে না।নিজেকে বিশ্বাস করো।আজকালকার তরুণেরা তাদের মা-বাবা, শিক্ষক, বন্ধুবান্ধবদের কাছ থেকে অনেক উপদেশ পায়। কিন্তু কোন উপদেশটি তার জন্য ভালো, এটা তাকেই বুঝতে হবে।তুমি মনে রেখো, তোমার জীবনে তুমিই সব, তুমিই সেনাপতি।
সব মিলিয়ে জীবনটা তোমারই, তাহলে কেনই বা অন্য একজনকে সুযোগ দেবে তোমার জীবনের নিয়ম তৈরিতে।জীবনে একটা স্বপ্ন থাকতে হয়, সেই স্বপ্নকে ভালোও বাসতে হয়।’ তোমার মধ্যে থাকতে হবে দেশের প্রতি, জাতির প্রতি মমত্ববোধ। তুমি যা-ই করো না কেন, করার আগে শুধু ভাববে তুমি দেশের একজন প্রতিনিধি, দেশের প্রতি তোমার দায়িত্ব আছে। দেখবে সেই কাজটির বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা তোমার মধ্যে আপনা-আপনিই চলে এসেছে।তুমি কি জানো, মধ্যরাতে রঙিন স্বপ্ন দেখে কীভাবে জেগে উঠতে হয়? এবং তুমি কি জানো, তোমার বেডের পাশে কাগজ আর কলম না থাকলে ওই স্বপ্ন তুমি কীভাবে মনে রাখবে?
সুতরাং চেষ্টা চালিয়ে যাও। আর চেষ্টা চালাও অনেক ভালো স্বপ্ন দেখতে। যে স্বপ্নের মধ্যে থাকবে তোমাকে আলাদা করার ক্ষমতা।যেসব তরুণ কাজ জোটাতে পারোনি, তাদের বলি, তোমরা হতাশ হোয়ো না। সুযোগকে কাজে লাগাতে শেখো। বড় হোক ছোট হোক, কাজে যোগ দাও। শুধু শুধু অন্যের ওপর নির্ভর কোরো না। নিজেই নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। নিজের জন্য নিজেই সুযোগ তৈরি করো। সরকারের দেওয়া ছোট কোনো কাজ, হতে পারে সেটা কৃষিকাজ, তুমিও যোগ দাও।সব যুবক যদি এক হয়, সব মানুষ যদি এক হয়, তবে দেশে এমন একটা পরিবেশ গড়ে উঠবে, যেখানে সবাই মিলে সুখে-শান্তিতে বাস করা যায়।
তোমরা সাহসী হও। শেখায় মনোনিবেশ করো। নিজেদের দক্ষতা বাড়াও। মতৈক্য গড়ে তোলো। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তোমরা তোমাদের জাতির ভবিষ্যৎটাকে উজ্জ্বল করো, আলোকিত করো।মানুষের জীবন মৃত্যুর দিকেই এগিয়ে যায়। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে জীবনে সফল হবার।মানুষের ভাগ্য তাদের হাতে নেই। কিন্তু নিজের ভাগ্যকে পরিবর্তন করার সমস্ত যোগ্যতা একমাত্র মানুষেরই আছে।যারা নিজের এই ভাগ্যকে মানুষের কল্যানের জন্য পরিবর্তন করতে পেরেছে তাহারা পৃথিবিতে সফল মানুষ হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে।
প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে হাজারো প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা টপকে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল।নিজের ভাগ্যকে পরিবর্তন করার সমস্ত যোগ্যতা একমাত্র মানুষেরই আছে।চলতি পথে অনেক ব্যর্থতা আসবে, সেটা স্বীকার করে নাও। মনে রেখো, অনেক বাধাবিপত্তি আসতেই পারে। তোমার ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিতে হবে, অন্যদের ভুল থেকেও। সাফল্যের মধ্যে কমই শেখা যায়।
একবার এক অনুষ্ঠানে আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘আপনি একটু সহজ করে আপনার তত্ত্বটা আমাদের বোঝাবেন?’ আইনস্টাইন তখন এই গল্পটা শোনালেন।
আমি একবার বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম। বন্ধুটি ছিল অন্ধ। আমি বললাম, দুধ পান করতে ইচ্ছা করছে। ‘দুধ?’ বন্ধুটি বলল, ‘পান করা বুঝি, কিন্তু দুধ কী জিনিস?’ ‘একটা সাদা তরল পদার্থ।’ বললাম আমি। ‘তরল আমি বুঝি, কিন্তু সাদা জিনিসটা কী?’ ‘বকের পালকের রং।’
‘পালক আমি বুঝি, কিন্তু বক কী?’
‘ঘাড় কুঁজো বা বাঁকানো ঘাড়ের এক পাখি।’
‘ঘাড় সে তো বুঝি। কিন্তু এই কুঁজো কথাটার মানে কী?’ এরপর আর ধৈর্য থাকে, বলুন! আমি তার হাতটা ধরে এক ঝটকায় টানটান করলাম। বললাম, ‘এটা এখন একদম সোজা, তাই না। তারপর ধরো, কনুই বরাবর এটা ভেঙে দিলাম। এবার তোমার হাতটা যেমন আছে সেটাকেই কুঁজো বা বাঁকানো বলে, বুঝলে?’
‘আহ্!’ অন্ধ বন্ধু বলল, ‘এবার বুঝেছি, দুধ বলতে তুমি কী বুঝিয়েছ।’
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
খাটাস বলেছেন: সুন্দর , ভাল লাগা। শেষের টুকু বুঝি নি।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২১
রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়---
৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
বোকামন বলেছেন:
ভালো পোস্ট ।
+