নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
কানাডা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলির একটি। কানাডা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্র যা উত্তর আমেরিকার উত্তরাঞ্চলের বেশির ভাগ এলাকা জুড়ে আছে। ১৫৪৫ সাল নাগাদ, ইউরোপের বই এবং মানচিত্রে এই অঞ্চলকে "কানাডা" হিসেবে নির্দেশিত করা শুরু হয়। ইংরেজি ভাষা ও ফরাসি ভাষা যৌথভাবে কানাডার সরকারী ভাষা। ১৫তম শতকের শুরুতে ইংরেজ এবং ফরাসি অভিযাত্রীরা আটলান্টিক উপকূল আবিষ্কার করে এবং পরে বসতি স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। টরন্টোর দরিদ্র মানুষদের সিংহভাগই ইমিগ্রেন্ট। ইমিগ্রেন্টদের ক্ষেত্রে বলা যায় ‘তাঁদের আবার দেশ কি’। যাঁরা নিজ মাতৃভূমির মায়া ত্যাগ করতে পারেন নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অথবা উন্নত জীবনযাপনের জন্য, তাঁরা প্রয়োজনে কানাডার মায়াও ত্যাগ করতে পারেন।
কানাডার সরকার দুই ভাগে বিভক্ত। কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক সরকার। কানাডার বর্তমান সংবিধান ১৯৮২ সালে রচিত হয়। কাঠ ও খনিজ তেল আহরণ শিল্প কানাডার প্রধানতম দুইটি ভারী শিল্প। কানাডার প্রায় বিশ্ববিদ্যালয়েই ইংরেজি ও ফরাসি দুটি ভাষাতেই পড়াশোনা করা যায়। পড়াশোনার খরচ আপনার পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়, ফ্যাকাল্টি বা বিষয়ের ওপরও নির্ভর করে। সার্টিফিকেট বা ডিপ্লোমা (প্রফেশনাল) কোর্সের জন্য সাধারণত প্রতি বছরে গড়ে ৪,০৬,০০০ টাকা থেকে ৫,৮০,০০০ টাকা লাগে। আর আন্ডার গ্র্যাজুয়েট (তিন-চার বছর মেয়াদি) কোর্সের টিউশন ফি বছরে প্রায় ৫,৮০,০০০ টাকা থেকে ৮,৭০,০০০ টাকা এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট (১-২ বছর মেয়াদি) কোর্সের টিউশন ফি বছরে প্রায় ৬,৯০,০০০ টাকা থেকে ১১,৬০,০০০ টাকা হয়।
কানাডা হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং শীতলতম দেশ। এই দেশে বছরে ৮ মাস বরফাচ্ছন্ন থাকে। ৪৫ বছরের পর সাধারণত চাকরি-বাকরিতে নেয়া হয় না। কোথাও কাজের জন্য গেলেই বলবে, তোমার কি কানাডিয়ান এক্সপেরিয়েন্স আছে? না থাকলে- নো। কানাডা হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম এক ভয়াবহ ‘কর খেকো’। আপনি চাকরি পেলেন। যে চাকরিই পান, সরকার গড়ে ট্যাক্স কেটে নেয় ২৫ শতাংশ। যদি এক হাজার ডলার বেতন পান, আপনি ভোগ করবেন গড়ে ৬০ শতাংশ। টরন্টোতে টেক্স প্রদানের পর একজন কর্মজীবী মানুষের বাৎসরিক আয় ১৮,৫০০ ডলারের কম হলে তাকে দরিদ্র বলা হয়। টরন্টোর দরিদ্র মানুষেরা যে এলাকাগুলোতে বাস করেন সে সমস্ত এলাকায় ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রায় আট গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭১ সালে কানাডা প্রথম মাল্টিকালচার দেশ হিসাবে নিজের নাম প্রস্তাব করে।
প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ইমিগ্রান্ট আসে ক্যানাডায়। এদের একটি উল্লেক্ষযোগ্য অংশ চায়নীজ, ভারতীয়, পান্জাবী, শ্রীলংকান হলেও বাংলাদেশিদের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে নারীদের জন্য সেরা দেশ কানাডা। কানাডার টরেন্টো শহরের কেন্দ্র স্থলে একটি সুস্বাদু খাবার বাজার আছে। বাজারের নাম সেন্ট ল্যরেন্স বাজার। বাজারটির ইতিহাস অনেক অনেক দীর্ঘ। নায়াগ্রা জলপ্রপাত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সীমান্তবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। আমেরিকাতে জলপ্রপাতটি পিছন থেকে দেখতে হয়। কানাডাতে সরাসরি সামনে থেকে দেখা যায় ফলে সম্পুর্ন জলপ্রপাত ভালোমত দেখা যায়। নায়াগ্রা ফলসে প্রতি বছর প্রায় ৩০ মিলিয়ন মানুষের সমাগম হয়ে থাকে।
১০০ পয়েন্ট থেকে আপনি যদি ৬৭ পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন তাহলে আপনি অবশ্যই কানাডা ইমিগ্রেশন করতে পারবেন। কানাডার লোকেরা রসিকতা করে বলে, ‘এখানকার তিন ডব্লিউকে বিশ্বাস করোনা’। কারা এই তিন ডব্লিউ ? এরা হলো কানাডার মেয়ে মানুষ (Woman), কাজ (Work) এবং আবহাওয়া (Weather)। ২০৩০ সালে কানাডায় মুসলমান জনসংখ্যা ২.৭ মিলিয়ন হবে। বর্তমানে এই জনসংখ্যা ৯ লাখ ৪০ হাজার। কানাডার মোট জনসংখ্যার ৬.৬ শতাংশ মুসলমান।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী, এটা আমার ছবি। কিন্তু আমি এই ছবি দিতে চাইনি।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫
মদন বলেছেন: তথ্যবহুল
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:২৮
পথ হারা নাবিক বলেছেন: জনাব উপরের ছবিটি কি কোনো কানাডা বাসিন্দার নাকি। যাই হোক সেইটা কথা না কথা হইলো কইদিন আগে আপনার একটা চটি পড়ছিলাম ভালোই লাগছিলো। আমার কবে এই রকম চটি পাবো!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: নিষ্ঠুর পৃথিবীতে যখন ভালবাসার মহামারী ঠিক তখন ই পৃথিবীর কোন এক কোনায় বসে দুজন ভালবাসায় বিনিময় করছে।এক পৃথিবী ভালবাসা
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: এইডা কি আপনার ছবি নাকি, কানাডার ইতিহাসের লগে ছবির মজেজা কি? যাতি জান্তে চায়