নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদে চোর ছিনতাইকারী এবং পকেটমার বেড়ে যায় দ্বিগুন

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

ঈদকে সামনে রেখে চোর ছিনতাইকারী এবং পকেটমার তাদের কর্ম তৎপরতা দ্বিগুন বাড়িয়ে দেয়। ঢাকা শহরের প্রতিটা এলাকায় চোর ছিনতাইকারীর সদস্য রয়েছে। আরও আছে, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি। সারা বছরের চেয়ে ঈদের সময় এরা বেশ সক্রিয় হয়ে পড়ে। রাজধানীতে প্রতিদিন চুরি, ছিনতাই এবং পকেটমারের ঘটনা অহরহ ঘটছে।



রমজানে মানুষের কেনাকাটা সহ বিভিন্ন কাজে লেনদেন অন্যান্য মাসের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে। মানুষের টাকা-পয়সা এবং মালামাল ছিনিয়ে নিতে সক্রিয় থাকে একঝাক চোর, ছিনতাইকারী এবং পকেটমার। তাছাড়া ঈদের সময় একটা বিশেষ চক্র জালনোট ছড়িয়ে দেয়। ইদানিং এই সব অপরাধীদের সাথে যোগ হয়েছে নারী অপরাধী। সবার আড়ালে তারা দাপটের সাথে তাদের কাজ করে যাচ্ছে। নারীদের দিয়ে খুব সহজেই কাজ আদায় করে নেওয়া যায়, তাই এক শ্রেণীর অসাধু লোক এসব অপকর্মে নারীকে টেনে আনছে।



বড় বড় শপিং মল গুলোতে পকেটমারের সংখ্যা অনেক। পুরুষের চেয়ে নারী পকেট মারের সংখ্যাই বেশী। বেশীর ভাগ নারী পকেটমাররা বোরকা পরে থাকেন। ঢাকা এবং চট্রগ্রামে পকেটমারের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। তারা দুই দলে বিভক্ত। একদল নারী পকেটমার ক্রেতা সেজে মার্কেট গুলোতে ঘোরাফেরা করে। তাদের উদ্যেশ্য ভ্যানিটি এবং মোবাইল ফোন। এবং অন্যদল জটলা পাকায়।



আগে নির্জন স্থানে ছিনতাই করা হতো এখন ব্যস্ত রাস্তায় ছিনতাই করা হয়। এমনকি চলন্ত বাস, ট্রেন এবং সিএনজিতেও ছিনতাই হয়ে থাকে। ঈদকে সামনে রেখে কোটি কোটি জালনোট ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এক শ্রেনির বখাটে আছে যারা বড় বড় শপিং মলে গিয়ে মেয়েদের উতক্ত করে। সুযোগ পেলে গায়ে হাত দেয়, সিস দেয় এবং বাজে মন্তব্য করে।



গুলিস্তান এলাকায় পকেটমারের অভাব নেই। এমন কোনো লোক নেই- গুলিস্তান গিয়েছেন আর পকেটমার হয়নি। গুলিস্তানের পকেটমারের টাকার টাকা তিন ভাগ হয়। গুলিস্তানের একজন পকেটমারের কাছ থেকে জানতে পারি- একজন পকেটমার সারাক্ষন নেশাগস্ত অবস্থায় থাকে। নেশার টাকা যোগাড় করতেই সাধারন মানুষের পকেটমার করতে হয়। খুব সুন্দর করে দুই আঙ্গুল পকেটে ভরে দিয়ে মোবাইল ম্যানিব্যাগ নিয়ে নেই। বেশির ভাগ সময়ই কেউ ধরতে পারে না। আর ধরতে পারলেও- জনগন মারধর করে কিন্তু টের পাই না, নেশার কারনে। তাছাড়া আমাদের মারার আগেই এলাকার বড় ভাইরা আমাদের বাচিয়ে নেয়, এজন্য অবশ্য তাদের ভাগ দিতে হয়।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: "ঢাকা শহরের প্রতিটা এলাকায় চোর ছিনতাইকারীর সদস্য রয়েছে। "

-আপনি কি এদের সদস্য?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.