নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তরুণ তরুণীদের স্বচ্ছ পবিত্র হাসিমুখ আর ভালোবাসাবাসির দৃশ্য গুলো দেখতে খুব ভাল লাগে

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধ চমকে উঠল।
‘- একি? তুই ধনিয়া?
- হাঁ চাচা। আমার জাত নেই, আমি নাকি রাণ্ডি!
- ছি ছি, এ কি বলছিস?
- হাঁ চাচা, আমাকে নাম লেখাতে হয়েছে। কাল থেকে বাজারে থাকতে হবে।
- আরে না, তুইতো লছমী।
- না চাচা, আমার স্বামী নেই।
- গাইগরুরও স্বামী নেই, তারা কি লছ্‌মী নয়?
- তা বললে চলে না, আমি তো গাই নই। আমি মানুষ।’

বিয়ের পর যদি আপনার স্বামীর প্রতি প্রেম ভালোবাসা কমে যায়- তাহলে The Vow এই মুভিটি দেখুন। ইদানিং দেখা যায় আমাদের সমাজে বিয়ের পর ভালোবাসা উঠেই গেছে। এই মুভিটি স্বামী-স্ত্রীদের নতুন করে ভালোবাসাতে শেখায়। বিয়ের পর যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা না থাকে তাহলে বেঁচে থাকা অর্থহীন।

ছবির কাহিনী অনেকটা এই রকমঃ চরম রোমান্টিক একটি মুভি। ভালোবাসার মানুষটির জন্য মানুষ কি না কি করে মুভিটিতে তাই দেখতে পারবেন । মুভিতে লিও এবং পেইজ হচ্ছে দম্পতি যারা সবেমাত্র বিয়ে করেছে। একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় পেইজ এবং লিও মারাত্মকভাবে আহত হয়। লিও সম্পূর্ণ সুস্থ হলেও পেইজ তার স্মৃতিশক্তি হারায়। সে লিওকে চিনতে পারেনা। লিও পেইজকে তার বাসায় আনতে চাইল, কিন্তু বাধ সাধল তার বাবা মা। যেহেতু লিও পেইজের কাছে সম্পূর্ণ অচেনা একজন মানুষ। তাই সে চেষ্টা করতে থাকে পেইজের স্মৃতি ফিরিয়ে আনার। ছবিটি একটি সত্য ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি। মুভিটি দেখার পর এক আকাশ আনন্দে আপনার মন ভরে উঠবে। নিজের অজান্তেই চোখ ভিজে উঠবে। অবচেতন ভাবেই স্বামী-স্ত্রী দুইজনের প্রতি দুইজনের ভালোবাসা বেড়ে যাবে।
তো দেখে ফেলুন এই অসাধারন মুভিটি।

সুবোধ ঘোষের 'শুন বরনারী' উপন্যাসটি পড়ুন ভালো লাগবে। কাহিনী অনেকটা এই রকমঃ হিমাদ্রিশেখর দত্ত ওরফে হোমিও হিমু। পেশায় হোমিও চিকিৎসক। যদিও কেউ তাকে ডাক্তারি করতে দেখেনা। লোকের ছেলেপেলে পড়িয়ে রোজগার চলে। আর,আসল কাজ হচ্ছে পরোপকার, মানে,অমুকের সাথে অমুক জায়গায় যেতে হবে, অমুকের মেয়েকে ট্রেনে করে হোস্টেলে দিয়ে আসা, নিয়ে আসা, অমুক কে তীর্ত্থে নিয়ে যাওয়া, এইসব। না করতে পারেনা হিমু।এমন কাজেই ডাক পড়ে তার।
এবার ডাক পড়ল চারুবাবুর বাড়িতে। তার মেয়ে যূথিকা ঘোষ কে দিয়ে আসতে হবে পাটনায়। যূথিকার মামী পাটনা থেকে চিঠি পাঠিয়েছেন, নরেন আসছে, যার সাথে যূথিকার বিয়ে হবার কথা। তাই, যূথিকা ঘোষকে নিয়ে ট্রেনে চাপল হিমু… ।
অনেকে বলেন হুমায়ূন আহমেদ হিমু চরিত্রটি সুবোধ ঘোষের এই বই থেকে নেওয়া হয়েছে।

মানুষের জীবনে মাঝে মাঝে হুট করেই কিছু মন খারাপের ক্ষণ চলে আসে। আবার মাঝে মাঝে হুট করে মন এক আকাশ আনন্দে ভরে যায়। সারা বিশ্বকে করে অবাক,
চলে আসলো ক্রিকেট বিশ্বকাপ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

সোহানী বলেছেন: ছবিটা ও দেখা হয়নি... বইটাও পড়া হয়নি....

দেখবো ও পড়বো... লিংক দিলে ভালো হতো কস্ট করতে হতো না.........

(বসতে দিলে শুতে চাই টাইপের আব্দার আর কি :P :P :P :P )

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.