নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্ন-উত্তর খেলা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

১। দেশভাগ নিয়ে কয়েকটি উপন্যাসের কথা বলছি।
সমরেশ বসুর ‘সওদাগর’, রমেশচন্দ্র সেনের ‘পুব থেকে পশ্চিমে’, জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর ‘বারো ঘর এক উঠান’, প্রফুল্ল রায়ের ‘কেয়াপাতার নৌকো’, মাহমুদুল হকের ‘কালো বরফ’, হাসান আজিজুল হকের ‘আগুনপাখি’ অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে’, সেলিনা হোসেনের ‘যাপিত জীবন’, মিহির সেনগুপ্তের ‘বিষাদবৃক্ষ’ ইত্যাদি ইত্যাদি।

২। “এক অঞ্চলে আছিল একটা নদী। নদীর পাড়ে ছিল মানুষজনের বসবাস। তাদের দুঃখ-দুর্দশার অন্ত নাই। তাদের দুঃখের কারণ স্বয়ং নদী। তারা নদীতে নৌকা চালায়, হেরপর চালাইতে চালাইতে মাছ ধরে, মাছ আইনা বাজারে বেছে…”।
বলুন কোন উপন্যাসের লাইন?

৩। গোয়েন্দা শার্লক হোমসের স্রষ্টা স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। এই একটি মাত্র চরিত্র দিয়ে বিশ্বসাহিত্যের ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন ডয়েল। তবে শার্লক হোমস কিন্তু তার প্রথম সাহিত্যকর্ম নয়। এর আগে হাত পাকাতে তিনি লিখেছিলেন ‘দ্য ন্যারেটিভ অব জন স্মিথ’ নামে একটি উপন্যাস। সে সময় তার বয়স বিশের কোটা পেরিয়েছে কেবল। প্রকাশকের কাছে ছাপানোর জন্য ডাকযোগে পাঠিয়েছিলেনও। কিন্তু পথিমধ্যে হারিয়ে যায় তা। এর পর নিজের স্মৃতির সাহায্য নিয়ে দ্য ন্যারেটিভ অব জন স্মিথ পুনরায় লেখা শুরু করেছিলেন ডয়েল। কিন্তু সেটি পাঠকের হাতে আর পৌঁছায়নি। এ ঘটনার কয়েক বছর পরই শার্লক হোমস সিরিজের প্রথম বই ‘এ স্টাডি ইন স্কারলেট’ লেখায় হাত দেন তিনি। এর পর আর পেছনে ফিরে তাকাননি ডয়েল। ফলে অপ্রকাশিতই থেকে যায় দ্য ন্যারেটিভ অব জন স্মিথ। অবশেষে আর্থার কোনান ডয়েলের ভক্তদের আশার আলো দেখায় ব্রিটিশ লাইব্রেরি। সংস্থাটির ‘কোনান ডয়েল সংগ্রহশালায়’ ছিল দ্য ন্যারেটিভ অব জন স্মিথের কিছু অংশ। সেগুলোই সংকলিত করে ২০১১ সালে বই হিসেবে প্রকাশিত হয় রচনাটি। সময়ের হিসাবে ছাপাখানায় যেতে পাণ্ডুলিপিটির লেগেছে প্রায় ১৩০ বছর!

৪। টানা ৮৪ দিন কোনো মাছ ধরা দেয়নি বৃদ্ধ জেলে সান্তিয়াগো’র জালে। বয়সের ভারে ক্লান্ত তিনি। মানুষ তাকে ভর্ৎসনা করে। অপয়ার অপবাদ মাথায় নিয়ে সমাজে একাকী হয়ে পড়েন তিনি। একসময় সহকারী ম্যানোলিনকেও নিয়ে যায় তার অভিভাবক। পুরোপুরি একা হয়ে পড়েন সান্তিয়াগো। একদিন তিনি নিজেই ছোট্ট একটি নৌকা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন সাগরে। ধরা পড়ে একটি মাছ। কিন্তু বিশালাকার মাছটি তিনি তুলতে পারলেন না নৌকায়। হাঙরের নজরে পড়ে মাছটি। উত্তাল সমুদ্র থেকে সেই শিকার করা মাছটিকে তীরে নিয়ে আসতে হয় তাকে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে। অবশেষে কেবল মাছটির কিছু অবশিষ্ট সম্বল নিয়ে আসতে হয় বৃদ্ধ জেলেকে।

উপন্যাসটির নাম বলুন?

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লাগলো ।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: উপন্যাসটির নাম- old man and the sea

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: গুড।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.