নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

যা করলে ঢাকা শহরের জ্যাম কমে যাবে

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭



ঢাকা শহরের জ্যামটা অর্ধেক কমিয়ে আনা সম্ভব। হুম সম্ভব। অল্প কিছু নির্বোধ লোকের জন্য লম্বা সময় জ্যামে বসে থাকতে হয়। আমি জানি এবং বুঝি ঢাকা শহরটা খুবই ছোট, মানুষ বেশি। রাস্তা ঘাটও চওড়া নয়। তারপরও আমি বলব জ্যাম অনেকখানি কমিয়ে আনা সম্ভব। জ্যাম কমানোর জন্য সরকারের কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকারি লোকজনের অবহেলার কারনে ভোগান্তি বেশি হয়। এবং যারা ঢাকা শহরে ট্র্যাফিক কন্টোল করে তাদের মানসিকতা অনেক উন্নত হতে হবে। সৎ থাকতে হবে। যে গাড়ি রাস্তায় চলার সময় নিয়ম মানবে না তাকে- তাকে ৫০০ টাকা জরিমানা না করে ৫০০০ টাকা জরিমানা করতে হবে। যদি টাকা না দেয় তাহলে দশ দিন জেল। এখানে দায়িত্বরত পুলিশের সৎ ভাবে ডিউটি করতে হবে। পুলিশ যেন পাঁচ শ' টাকা ঘুষ নিয়ে নিয়ম ভঙ্গ করা গাড়িকে ছেড়ে না দেয়। এইভাবে সরকারের অনেক আয় হবে। আর যারা একবার জরিমানা দিবে- তারা আর ইহজীবনে নিয়ম ভঙ্গ করবে না। বিদেশে এই নিয়ম গুলো খুব কড়া। তাই কেউ নিয়ম ভঙ্গ করে না। নিয়ম কানুন মেনে চললে জ্যাম অনেকখানি কমে যাবে।

রাস্তার যানজটের সমস্যার সমাধান, যারা এসি রুমে বসে থাকেন- যারা ভিআইপি বা প্রোটোকল নিয়ে চলাফেরা করেন তারা জ্যামের কোনো সমাধান করতে পারবে না। জ্যামের কারন গুলোর সঠিক সমস্যার সমাধান করতে পারবে সাধারন মানুষ। যারা কর্মের খাতিরে সারাদিন বাইরে বাইরে থাকেন। তাদের জিজ্ঞেস করলেই যানজট নিরসনের সঠিক সমাধান পাওয়া যাবে। কারন তারা প্রতিদিনের ভূক্তভোগি। ফুটপাতের দোকান পাট সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। পুলিশ যেন টাকা খেয়ে- ফুটপাতে দোকান দিতে না দেয়। যত্রতত্র গাড়ি পারকিং করে রাখা সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। উল্টো রাস্তা দিয়ে গাড়ি চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। বাইকওয়ালাদের অস্থিরতা বেশি। তারা ফাঁকফোঁক দিয়ে চলে যেতে গিয়ে গিট্টু লাগিয়ে দেয়। তাদেরও কঠোরভাবে আইনের আওতায় আনতে হবে। ফুটপাতের উপর হোন্ডা উঠিয়ে দেয়!! এখন থেকে, ছোটেবেলা থেকেই প্রাইমারী স্কুল লেভেলে সচেতন থাকার পাঠ নিতে হবে। শিক্ষকরা সচেতন থাকার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভাবে বুঝিয়ে দিবেন। তখন আর কেউ হোন্ডা নিয়ে কেউ ফুটপাতে উঠে যাবে না। ছোটবেলার শিক্ষাই আসল শিক্ষা।

যারা বাস গাড়ি চালায় তাদের খুব দক্ষ হতে হবে। দক্ষতা অর্জন ছাড়া যেন কেউ লাইসেন্স না পায়। অদক্ষ ড্রাইভাররা যানজট তৈরি করে। অনেক সময় দেখা যায়- কর্তবরত ট্রাফিক ফুলিশ আর সার্জন তারা মিলে মিশে মোবাইলে কথা বলছে অথবা খোশ গল্পে মেতে আছে। আর এদিকে লম্বা যানজট লেগে গেছে। দায়িত্বরতরা যেন তাদের দায়িত্ব অবহেলা না করে সেদিকে সরকারকে কঠোর হতে হবে। ঢাকা শহরের প্রতিটা গলির মুখে আজকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বাজার বসে যায়। এই বাজার বন্ধ করতে হবে। এইসব গলির মুখের বাজারের প্রতিটা দোকান থেকে পুলিশ প্রতিদিন এসে টাকা নিয়ে যায়। পুলিশ টাকা না নিলে তারা রাস্তায় দোকান বসাতো না। এতে গলিত ভেতরের জ্যাম অনেকটাই কমে যেত। আমরা হায়-হুতাশ করি, কি জ্যাম, এই জ্যাম আর ভালো লাগে। বিদেশ কি ভালো যানজট নাই। ভেবে দেখুন এই জ্যাম কিন্তু বিদেশ থেকে লোক এসে তৈরি করে দিয়ে যায়নি। এই জ্যাম আমরাই তৈরি করি। কাজেই এই জ্যামের সমাধান আমাদের'ই করতে হবে। ঢাকা শহরের সব মানুষ মিলে যদি সিদ্ধান্ত নেয় জ্যামের বিরুদ্ধে- তাহলে জ্যাম কমে যাবে। নিয়ম কানুন মেনে চললে, পুলিশ যদি ঘুষ না খায়। নতুন প্রজন্মের কথা ভেবে হলেও- আমাদের একত্রিত হতে হবে।

একটা প্রতিষ্ঠানে অনেক লোক কাজ করে। প্রতিষ্ঠানের সবাই যদি যার যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে- তাহলে প্রতিষ্ঠান দ্রুত উন্নতি লাভ করে। ঠিক সেভাবেই ঢাকা শহরে যারা বাস করেন- তারা যদি নিয়ম ভঙ্গ না করে তাহলে ঢাকা শহরে জ্যাম থাকবে না। অথবা বলা যায় অনেকখানি জ্যাম কমে যাবে। আরেকটা ব্যাপার পেট্রোল পাম্প গুলো খুব যানজট তৈরি করে। তেল বা গ্যাস নিতে আসা গাড়ি গুলো লম্বা লাইনে পড়ে। পাম্প গুলোর ভিতরে জায়গা নেই। কাজেই অসংখ্য গাড়ি রাস্তায় লম্বা লাইনে দীর্ঘক্ষন থাকে। চিকুন রাস্তা- লেগে যায় লম্বা জ্যাম। এমন একটা নিয়ম করা উচিত গ্যাস বা তেল নেওয়ার জন্য রাত ১০ টার পর পাম্পে যেতে হবে। তাহলে জ্যাম থেকে কিছুটা লাঘব পাওয়া যাবে। ঢাকা শহরের রাস্তায় বের হলেই- চারদিকে তাকালে দেখা যায় সবাই অস্থির ভাবে ছোটাছুটি করছে। পথচারীরাও অস্থির। যারা গাড়ি চালাচ্ছে তারাও অস্থির। সবাই ব্যস্ত। কারো মধ্যে একটু শান্ত ভাব দেখি না। চার রাস্তার মোড়ে কিছুক্ষন দাড়ালেই বিকট হর্ন এর শব্দ মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে যায়। রিকশাওয়ালা গুলোও বেশ সৃষ্টি করে। গ্রাম থেকে এসেই রিকশা চালাতে শুরু করে। জানে না কোনো নিয়ম কানুন। ফলাফল জ্যাম।

বিভিন্ন কাজের বাহানা দিয়ে প্রতি বছর রাস্তা ভাঙ্গা হয়। একবার ওয়াসা ভাঙ্গে, একবার তিতাস ভাঙ্গে এবং একবার সিটি কর্পোরেশন ভাঙ্গে। এভাবে দেখা যায় সারা বছর'ই সরকারের লোকজন কোনো না কোনো কাজে রাস্তা ভাঙছে। ভাঙ্গা রাস্তার কারনে রাস্তায় লম্বা জ্যাম হয়। কাজেই সরকারের সব দফতরের সাথে বসে একবারেই যেন তিতাস, ওয়াসা বা সিটি কর্পোরেশন সবার কাজ সবাই সম্পাদন করে ফেলে। তাতে ভোগান্তি কম হবে। এই শহরটা আমাদের। কাজেই শহরটা সুন্দর রাখার দায়িত্ব শুধু সিটি কর্পোরেশনের না, আমাদের সবার। আমি বিশ্বাস করি শহরের প্রতিটা নাগরিক যদি সচেতন হয়- তাহলে শহরের অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। নিয়ম ভাঙলেই জরিমানা অব্যহত রাখলে- নিয়ম মানার একটা প্রবনতা তৈরি হবে। কিছু দিন আগে দেখা গিয়েছিল- যারা ওভার ব্রীজ থাকা স্বত্তে রাস্তা দিয়ে পাড় হচ্ছে, তখন ম্যাজিস্ট্রেট তাদের জরিমানা করছে। এটা খুব ভালো একটা কাজ হয়েছে। এরকম সব ক্ষেত্রে জরিমানা করলে শহরের জনগন ভালো হয়ে যাবে।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

মাকার মাহিতা বলেছেন: """বিভিন্ন কাজের বাহানা দিয়ে প্রতি বছর রাস্তা ভাঙ্গা হয়। একবার ওয়াসা ভাঙ্গে, একবার তিতাস ভাঙ্গে এবং একবার সিটি কর্পোরেশন ভাঙ্গে। এভাবে দেখা যায় সারা বছর'ই সরকারের লোকজন কোনো না কোনো কাজে রাস্তা ভাঙছে। ভাঙ্গা রাস্তার কারনে রাস্তায় লম্বা জ্যাম হয়। কাজেই সরকারের সব দফতরের সাথে বসে একবারেই যেন তিতাস, ওয়াসা বা সিটি কর্পোরেশন সবার কাজ সবাই সম্পাদন করে ফেলে। তাতে ভোগান্তি কম হবে।"""

২০০% খাঁটি কথা বুলেছেন যে...
খুব প্যারায় আছি ভাই,
কুড়িল থেকে মালিবাগ রেলগেট।
আহা কি জ্যাম। আহা কি রাস্তা। আহা রাস্তায় কাটাকাটি।
কারে কমু। কয়া লাব নাই। আপনে ভাল মানুষ দেখে তাই আপনার কষ্ট হয়।
মেয়রের কষ্ট হয় না। কারন জনগনের কষ্টে তারা কষ্টিত নয়।

আর, ঢাকা শহরের জ্যাম নিরসন।
আগমী ১০০০ বছরেও পসিবল কি না ভেবে দেখুন।
ওকে,

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরের জ্যাম ৪০% কমে যাবে যদি ঢাকা শহরের লোকজন সচেতন হয়।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরের জ্যাম ৪০% কমে যাবে যদি ঢাকা শহরের লোকজন সচেতন হয়।

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ঢাকা শহরের জ্যাম ৫০% কমবে যদি মানুষ সচেতন হয় বিশেষ করে চালকরা যদি সচেতন হয়।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

রাজীব নুর বলেছেন: সচেতন হতে তাদের বাধ্য করতে হবে। জরিমানা সিস্টেম করতে হবে।

৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: যেকোন অঞ্চলে জনসচেতনার অভাবে সমস্যা সৃষ্টি হয়। আমরা যার যার অবস্থান থেকে সচেতন থাকলে এমন দুর্ভোগ পোহাতে হয় না।

ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

মাকার মাহিতা বলেছেন: আমরা কবে সচেতন হবো?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আজ থেকেই শুরু করুন।

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"ঢাকা শহরের রাস্তায় বের হলেই- চারদিকে তাকালে দেখা যায় সবাই অস্থির ভাবে ছোটাছুটি করছে। পথচারীরাও অস্থির। যারা গাড়ি চালাচ্ছে তারাও অস্থির। সবাই ব্যস্ত। কারো মধ্যে একটু শান্ত ভাব দেখি না। "

-জাতির ভালুকা জ্বর হয়েছে, জাতি অস্হির

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: সমাধান?

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঢাকা শহরের ট্রাফিক জ্যাম কখনোই কমবে না, বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: তাই বলে কি আমাদের আশাবাদী হতে হবে না?

৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

জুন বলেছেন: ঢাকাবাসীর জন্য সবচেয়ে ভয়ংকর সমস্যাটি আপনার পরামর্শ মোতাবেক সমাধান হোক এটাই প্রত্যাশা ।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ জুন।

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

মাকার মাহিতা বলেছেন: ধরুন আমি সচেতন হলাম, ফুটপাতের পাশে যে বিশাল গর্ত ওটা ঠিক করবে কে?
ম্যানহলের ঢাকনা খোলা, গতকাল দেখলাম একটা সিএনজি পড়ে গেছে। পরে সবাই টানাটানি করে তুলে দিল। এক্ষেত্রে আমি সচেতন হলে কি লাভ?
প্রশাসনের সচেতনতার বড়ই অভাব।
রাস্তা বাবদ বরাদ্দের টাকা সব কার কার পকেটে যায়? সেটা ইনডিগেট করা জরুরী।

অতএব, আমি সচেতন হয়ে লাভ নাই?
যেখানে, রাষ্ট্রযন্ত্রই অসচেতন!!!

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভুল বললেন। আপনি সচেতন হলে- সরকারও সচেতন হবে।

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৭ কোটীকে চালানোর দায়িত্ব একাই নিয়েছেন শেখ হাসিনা, এখন যেভাবে চলছে, সেটাই উনার সমাধান; এখন যা দেখেন, সেটা সমাধানের ফলাফল

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে উনাকে সাথে নিয়ে ঘুরে ঘুরে সমস্যা গুলো দেখাবো। উনি নিজের চোখে অবলোকন করে- সমস্যার সমাধান করবে।

১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: @চাঁদগাজী-
শুধু শুধু এখন শেখ হাসিনা ও রাজনীতিবিদের দোষ দিয়ে লাভ কি??? এই অবস্থা সব কিছুর ধারাবাহিক ফল। আর এর জন্য দায়ী আপনারা মুক্তিযোদ্ধারা। যুদ্ধের পর যখন দেশ গড়ার কথা ছিল আপনাদের অদূরদর্শীতা আর পরর্বতী প্রজন্ম এর কথা নাহ ভেবে আপনারা কেউ রাজনীতিবিদ এর সাথে লুটপাটে ব্যস্ত কেঊ নিজ ঘরে চুপ করে বসে ছিলেন। এত বড় বাহিনীর সাথে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করলেন, এরপর দেশে শোষন দমনের বিরুদ্ধ প্রতিবাদ করার সাহস টুকু কি আপনাদের ছিল নাহ, নাকি আমরা ভেবে নিব আপনার শুধু নিজের প্রান বাচানোর জন্য যুদ্ধে গিয়েছিলেন।

এর ফল কিন্তু আজ মুক্তিযুদ্ধারা পাচ্ছে, আজকে এত বছর নিউজ এ আসে মুক্তিযোদ্ধারা ভিক্ষা করে রিস্কাচালায় একজন রাজনীতিবিদ পাবেন কি????

আর প্রবাসে যখম পারী দিলেন তখন আর মুক্তিযুদ্ধ করার কি দরকার ছিল, এর আগেই দিতেন?? সব ই অদূরদর্শীতা???

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা মেনে নিতে পারলাম না। চাঁদগাজী সাহেব এখনও দেশকে ভালোবাসেন। দেশের ভালো খবরে তিনি আনন্দ পান, খারাপ খবরে তার দুঃখ হয়।

১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অনেক গাড়ি (সব ধরণেরই) হয়ে গেছে রাস্তা ঘাটের তুলনায় | রাস্তাগুলো খুব প্রশস্থ নয় এতো গাড়ির জন্য | এটাই ঝামেলা বাড়িয়ে দিচ্ছে | তবে কঠিন ভাবে ট্রাফিক আইন প্রয়োগ করলে খানিকটা উন্নতি হতেই পারে | যেমন দুটো রাস্তার বা প্রতিটি চৌরাস্তার ইন্টারসেকশন (যেগুলোকে বক্স বলে পশ্চিমা দেশগুলোতে ) অবশ্যই রেড লাইটের সময় খালি রাখতে হবে যাতে ওখানে জ্যাম না লেগে যায় | ইন্টারসেকশন জ্যাম হলে কোনো দিকেই গাড়ি যেতে পারবে না | এটা পুরো শহরে কোঅর্ডিনেট করতে হবে | বিশেষ করে যেখানে রেডলাইট বা মোড়গুলো কাছাকাছি| তাহলে এক জায়গার ভিড় কাছের অন্য জায়গায় ছড়িয়ে গিয়ে জ্যাম করতে পারবে না | এটা আমার ধারণা |জানিনা ঢাকায় এটা কতটুকু কাজ করবে |

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: এই রকম করে যদি দেশের মানুষ ভালো পরামর্শ দেয়- তখন দেশের সমস্যা গুলো কেটে যাবে।

১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

আটলান্টিক বলেছেন: ভাউ আপনি দৌড়ে কক্সবাজার চলে যান আর সামুদ্রিক হাওয়া খান।যতক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশে একনায়কতন্ত্র চালু না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়া যাবে না।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আশাবাদী মানুষ।

১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

মাহিরাহি বলেছেন: আমার অফিস শুরু হয় সাড়ে আটটায়, ছুটি সাড়ে চারটা।

অফিসের সময় একটু এগিয়ে নেয়ায় অফিসে যেতে এবং ফিরতে আরাম পাওয়া যায়।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: বুদ্ধিটা খুব ভালো।

১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪০

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: অত্যন্ত তিক্ত ও জনভোগান্তিকর এই বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশ যথাযথ। আমার কিছু পর্যবেক্ষণ:

১। মোড়ের ৫০ গজের মধ্যে বাস-টেম্পুতে লোক উঠানামা করানো, রিকশা দাড় করিয়ে রাখা, রাস্তা পাড় হওয়া, হকার দাড়ানো -
এসব কবিরা গুনাহ মনে করে বন্ধ করলে জ্যাম অনেক কমবে।

২। বাসগুলোর মাঝ রাস্তায় যত্রতত্র দাড় করিয়ে লোক উঠানামার বিরুদ্ধে বড় অঙ্কের জরিমানা, লাইসেন্স বাতিল জাতীয় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া আবশ্যক।

৩। ফুটপাত ছেড়ে রাস্তায় হাটা, ওভারব্রিজের তলা দিয়ে রাস্তা পার হওয়ার বিরুদ্ধে লাগাতার বড় অঙ্কের জরিমানা করে বাঙালির কুঅভ্যাস বদলাতে হবে।

৪। স্কুলের সিলেবাসে নাগরিক দায়িত্ব ও সচেতনতা জাতীয় বিষয়ের তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক থাকা অত্যাবশ্যক। এতে অন্য অনেক বিষয়ের সাথে ফুটপাত ব্যবহার, রাস্তা পার হওয়া, ওভারব্রিজ/আন্ডারপাস ব্যবহার, সিগন্যাল মানা ইত্যাদি বিষয় হাতেকলমে শিক্ষা দেয়া হবে। (আমি যখন পুলিশ লাইন স্কুলে অভিভাবক, ছাত্রছাত্রী ওভারব্রিজের তলা দিয়ে রাস্তা পার হতে দেখি তখন হতাশ হই। না পুলিশ না শিক্ষক কেউ সুনাগরিক গড়ায় মনযোগ দিচ্ছে!)।

৫। ফুটপাতগুলো আগেই দখল হয়ে গেছে, এখন দেখছি পাশের রাস্তাগুলোও দখলে যাচ্ছে। সরু করে ফেলা রাস্তায় ক্রেতা-দোকানদারদের ভিড়ে লম্বা জ্যাম লেগে থাকে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট আপনি ধরেছেন।
আমি বিশ্বাস করি এইভাবে সাধারন মানূষের সুচিন্তিত মতামত নিয়ে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব।

১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



@কলিমুদ্দি দফাদার,
আপনার বয়স কম হওয়াতে আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অনেক কিছু মিস করছেন; আজকে জাতিও হয়তো জানে না যে, তাজুদ্দিন সাহেব মুক্তিযোদ্ধাদেরকে উনার সরকার থেকে বিদায় দিয়ে দেন ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসেই; মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের সময় সরকারের অংশ ছিল; যুদ্ধের পর, তাঁদেরকে সরকারের অংশ হিসেবে রাখা হয়নি; বিনা বাক্যে চলে যেতে বলা হয়েছিল।

১ লাখ মুক্তিযোদ্ধা বেঁচে থাকা সত্বেও, উনাকে জেলে নেয়ার পর, কেহ উাকে উদ্ধার করতে যায়নি; কারণ, তারা উনার কেহ নন। বাকীটুকু আপনি অনুমান করতে পারবেন।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড এনসার।

১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

শোভ বলেছেন: ঢাকা শহরের ৫০% জ্যাম কমে যাবে যদি প্রাইভেট কার গ্যাসে চালানো বন্ধ করে দিয়ে অকটেন, পেট্রোলে চালানোর আদেশ দেয়া হয় । আমার চিনা জানা কিছু লোক গাড়ীর মালিক হয়েছে গ্যাসে গাড়ি চালাবে বলে ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমার পরিচিত বেশ কয়েকজনও গাড়ি কিনেছেন।

১৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

মাকার মাহিতা বলেছেন: আমি কেন ভুল বলি নাই!

বসুন্ধরা মেইন গেট থেকে রিক্সায় উঠলাম গন্তব্য বাড্ডা লিংক রোড। আজ থেকে ৮ মাস আগে রাস্তা কেটে সুয়ারেজ লাইন বসিয়েছে, কোনমত মাটি ভরাট করে রেখে দিয়েছে। ১০ মিটার পর পর সুয়ারেজের আউটপুট করা হয়েছে ঢালাই করে। সেটা আবার ১ ফুট উচু। আমার রিক্সাটা ওর উপরে উঠে গিয়েছিল। অল্পর জন্য পরে যাইনি । অনেক শক্ত করে রিক্সার হাতল ধরে ছিলাম। ছিলাম খুব সচেতন। তো সে ক্ষেত্রে আমি সচেতন হয়ে কি করব। আপনার কাছে জানতে চাই?

আমি কি ঐ রাস্তা রাবিশ দিয়ে ঠিক করব নাকি কর্তৃপক্ষ ঠিক করবে। আর কত দিন লাগবে ঐ রাস্তা পিচ ঢালাই করতে?

অতএব আমি সচেতন হয়ে কোন লাভ নাই? কারণ সচেতন হেয়েও রিক্সা থেকে পারে যাবার উপক্রম হয়েছিল!!!

সচেতনতার সথে কর্তৃপক্ষকে দয়া করে বলেন যে প্রগতি স্বরণী যেন দ্রুত পিচ ঢালাই করে জনগণের চলাচলের সুবিধা করে!!!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: ছোট্র একটা দেশ।
১৬ কোটি মানুষ। অনেক সমস্যা এবং অনেক অপরাধ তো থাকবেই। বর্তমান সরকার দেশের মানুষকে ভালো রাখার জন্য আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে

স্বপ্ন দেখুন এবং আশাবাদী হোন।
জয় বাংলা।

১৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

মাকার মাহিতা বলেছেন: সমস্যা সমাধানের মানসিকতার বড়ই অভাব...!

রাস্তা কবে ঠিক হবে সেই উত্তর কিন্তু পেলাম না @ রাজীব নুর।

এরকম আরও অনেক রাস্তা কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে নষ্ট, তারা সেই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করে, আবার অনেকে উল্টো পথে চলে ফেরে।

ধরুন আমি এই একা সচেতন হলাম। কর্তৃপক্ষ কবে সচেতন হবে। তাদের সচেতনা খুবই জরুরী।

তবেই না একটি সুখি-সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ?
কি বলেন।

রোডস এন্ড হাইওয়ে কর্তৃপক্ষকে বিষয় টি জানাবেন। রাস্তাগুলো যেন দ্রুত সংস্কার করে।




২০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ কি একটু একটু করে উন্নত হচ্ছে না?
একসময় মুন্সিগঞ্জ যেতে সময় লাগত ৬/৭ ঘন্টা। এখন সময় লাগে ১ ঘন্টা।
যাই হোক, আমি মনে হয় মুলপ্রসঙ্গে থেকে দূরে সরে যাচ্ছি।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
ভালোবাসা নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.