নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের বেতন এত বেশি কেন?
গুলশানে 'স্কলাস্টিকা' স্কুলের কেজি ক্লাশে পড়া একটি ছেলে অথবা মেয়ের বেতন ২৪ হাজার টাকা। আবার ধরুন 'লেক হেড গ্রামার' স্কুলের কেজি ক্লাশের একটা বাচ্চা ছেলে অথবা মেয়ের বেতন ১৯ হাজার টাকা। মাসিক বেতন ছাড়াও আছে ভর্তি ফি, বুক ফি, অমুক ফি তমুক ফি। কোন হিসাবে তারা এত টাকা নিচ্ছে? কেন নিচ্ছে? ক্লাশ হয় আড়াই ঘন্টা। এই স্কুল গুলো কি খুব ভালো? অনেক বাবা মা তার ছেলে মেয়েদের এই স্কুলে ভর্তি করার জন্য কয়েক লাখ টাকা ডোনেশন দিতেও পিছপা হোন না।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ভর্তি, সেশন ফি ও মাসিক বেতন শুধু বেমানান বললে ভুল হবে, এটা রীতিমতো নির্যাতন। এটা সম্ভব হচ্ছে এসব স্কুলের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে।
আসলে লেখা পড়া হচ্ছে সব চেয়ে বড় ব্যবসা। হাসপাতালও ব্যবসা। সেবা বলতে কিছু নেই।
২। বাজারে নকল পণ্যের অভাব নেই। ঢাকা শহরের সব গুলো বাজারে নকল পণ্য ভরা। আমি নিজের কথা বলি- প্রতিমাসে আমি বাজার করি এবং প্রতারিত হই। সামান্য বিস্কুট, সেম্পু, লোশন, পাউডার, টিস্যু, গুড়ো দুধ ইত্যাদি সব কিছু নকল। সরকার এই ব্যাপারে চুপ কেন? আমি আমার কষ্টের টাকা দিয়ে বাজার করি- ঘুষ আর দুর্নীতির টাকা না। মাথার ঘাম পায়ে ফেলা টাকা। খাদ্যমন্ত্রী কি বাল ফালায়? বানিজ্য মন্ত্রী কি করে? সিটি কর্পোরেশন কি করে? তারা কাজের কাজ কিছু করে না। তাদের আছে শুধু চ্যাটাং চ্যাটাং কথা। যাই হোক, সব বাজারে মালিক সমিতি আছে- তারা এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয় না কেন?
৩। ঢাকা শহরের রাস্তায় এমনি সারাদিন থাকে জ্যাম। তারমধ্যে অসংখ্য গাড়ি যত্রতত্র পারকিং করে। ড্রাইভার গুলোর ভাব যেন তারা জমিদার। সে রাস্তায় গাড়ি পারকিং করে- সিটটা পেছনে ঠেলে দুই পা তুলে ঘুমিয়ে থাকে। কিছু বললে আবার রেগে যায়। উলটা বলে জানেন এটা কার গাড়ি? পুলিশ কেন ব্যবস্থা নেয় না? আর হোন্ডাওয়ালারা ফুটপাত এ হোন্ডা উঠিয়ে দেয়। এর পরিত্রান কি? বড় অংকের টাকা এদেরকে জরিমানা করলেই- এদের অত্যাচার থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
৪। বিশ বছর আগে আমাদের মহল্লায় খুব পানির সমস্যা ছিল। সারাদিন পানি থাকতো না। রাতের বেলায় সামান্য পানি আসতো, তখন সারা মহল্লার মানুষ ড্রাম, বালতি ইত্যাদি জিনিসে পানি জমিয়ে রাখতো। যাই হোক এখন আমাদের এলাকায় পানির কোনো সমস্যা নেই। তবুও ওয়াসার লোকজন এসে রাস্তা ভেঙ্গে একাকার করে ফেলেছে। আমি লোকদের বললাম, দয়া করে রাস্তা ভেঙ্গে আমাদের সমস্যা করবেন না। যে এলাকায় পানির সমস্যা আছে, সেই এলাকায় কাজ করুন। তারা আমার কথা শুনলেন না। আমাদের গলি সহ আশে পাশের সব গলির রাস্তা ভেঙ্গে ফেললেন। লেবার গুলো হেসে হেসসে বলল- টেন্ডার পাশ হয়ে গেছে। কেন এই অযথা ফালতু খরচ? আর এই ভাঙ্গা রাস্তা কবে আবার ঢালাই হবে ঠিক নেই!! আজিব সব কাজ কারবার!!!
৫। ইদানিং ছিনতাইকারী খুব বেশী বেড়ে গেছে। আমি নিজেই গতকাল ছিনতাইকারীর কবলে পড়লাম। রাত ৯ টায়। মৌচাক মার্কেটের সামনে। তারা তিনজন। খুব ভদ্রভাবে আমার রিকশা থামিয়ে বলল- কোনো ঝামেলা করবেন না। ভদ্র আচরন করছি। যা আছে দিয়ে দেন। যদি একটু ঝামেলা করেন তাহলে আপনার লাশ পড়বে। আমি মোবাইল ম্যানিব্যাগ দিয়ে দিলাম। সব কিছু নিয়ে বলল সোজা চলে যান, পেছনে তাকাবেন না। তাহলে গুলি করবো। সেখানে কোনো পুলিশ নেই। আমি সব সময় লক্ষ্য করে দেখেছি- সেসব জায়গায় ছিনতাই হয় সেখানে কখনও পুলিশের চেকপোষ্ট থাকে না। আর যেসব জাগায় ছিনতাই হয় না, সেখানে পুলিশের চেকপোষ্ট থাকে। আর চেকপোষ্ট গুলো থেকে সাধারন মানুষ গুলোকে হয়রানি করা হয়। কোনো দোষ খুঁজে না পেলেও নানান ভাবে কথা প্যাচিয়ে বিশ/পঞ্চাশ টাকা হলেও নিবে।
মাদার অব হিউমিনিটি আপনি কিছু করুন। আল্লাহর দোহাই লাগে কিছু করুন। আমাদের খুব কষ্ট হয়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু সহমত হলে হবে?
সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা কে নিবে?
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৪
ওমেরা বলেছেন: সমস্যা আছে ,সমাধানও আছে । সমাধান যারা করবে তাদের সদইচ্ছা নেই তাই সমাধান হচ্ছে না ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এখন আমাদের করনীয় কি?
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ডিমান্ড এন্ড সাপ্লাইয়ের সূত্রটা একটু পড়ে দেখতে হবে।
আর, বিশ্বে বাংলা মিডিয়ামের চাহিদা এখনো গড়ে উঠেনি।
এগুলোই মূল কারণ।
সচেতনতা বৃদ্ধি করতে আপনার পোস্ট-টি বেশ সহায়ক।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: খাদ্যমন্ত্রী কি বাল ফালায়?
সব বালের মন্ত্রীই এটা করে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ২৪ হাজার টাকা বেতনে যারা পড়ে তাদের চেয়ে মরিচ ডলা পান্তা ভাত খেয়ে যারা পড়ে তাদের মেধা বেশি। ভারতের পরমানু বিজ্ঞানী আবুল কালাম আজাদও তিন বেলা ভাত পায় নাই, কিন্তু একটা পর্যায়ে বিশাল বিজ্ঞানী হয়েছে। যারা ঘি ডালডা দিয়ে তিন বেলা ভাত খেয়ে লেখাপড়া করেছে তাদের একটাও তার ধারে কাছে নাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২২
প্রথম বাংলা বলেছেন:
বলেছনতো ঠিক, কিন্তু উপায় তো নাই
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২২
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: নিত্যদিনের সমস্যাগুলোই তুলে ধরেছেন।সমাধান না থাকলেও বলতে হবে। একদিন নিশ্চয় সমাধান হবে। সে দিন বেশি দূরে নয়।আশায় রইলাম।
ভাল লিখেছেন।শুভ কামনা।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আলিফ ভাই।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
ফ্রিটক বলেছেন: বলেছেন ঠিকই, কিন্তু মন্ত্রি আমলারা তো ব্লগ পড়ে না, তারা ২৪ ঘন্টা টাকা ভাগভাগি নিয়ে ব্যস্ত। তাই কিছু করার সময় পায় না
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কাছে তথ্য আছে তাদের লোকজন ব্লগ পড়ে। প্রয়োজন মনে করলে তাদের জানায়।
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪২
দেশী পোলা বলেছেন: হিন্দু হলে ঈশ্বরের নাম জপ করুন, মুসলমান হলে আল্লাহর নাম নেন, খ্রীস্টান হলে গড এর সাহায্য চান, আর বৌদ্ধ হলে বু্দ্ধের কাজে নির্বাণ চান। আপনার সমস্যার ইহলৌকিক সমাধান নেই, দৈবশক্তিতে সমাধান পেতে চরম ভক্তিভরে প্রার্থনা করুন
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। এছাড়া আর উপায় কি?
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: একদম নাগরিক সমস্যা লইয়া কথা বলিয়াছেন ! ধন্যবাদ দিয়া বামুন বানাইতে চাইনা ! পথচারীদের কথাও একটু কহিতেন ! ফুটপাথ রাখিয়া রাস্তা দিয়া চলে ! হঠাৎ গাড়ির সামনে আসিয়া যায় !
আর রাজনীতিবিদদের কথা কি বলিব ! উনারা হইলেন যাত্রাপালার নটনটি ! আটি বান্ধাই উনাদের কাজ ! আর উনাদের আটি বান্ধা দেখিয়া হাত তালি দেওয়াই আমাদের কাজ ! ইহাই গণতন্ত্র !
আমি ম্যাংগো পিপলকেই দোষ দিতে চাই ! শাসক ম্যাংগো পিপলদের মধ্যে থেকেই আসে ! আমরা ভালো হইলে শাসকও ভালো হইতো !
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ফুটপাত দখল হইয়া গেছে তাই রাস্তায় নামিতে হয়।
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১২
ভাললাগে না বলেছেন: পয়েন্ট ধরে কিছু কথা বলি।
১. ইংলিশ মিডিয়ামে না পড়ালে টাকা ওয়ালাদের জাত থাকবে না। কন স্কুলে বাচ্চা পড়ে সেটাও এখন স্ট্যাসের বিষয় হয়ে গেছে। আগে তাদের মানষিকতা বদলাতে হবে। আর বাংলাদেশ এমন ১টা জায়গা যেখানে আপনার যা ইচ্ছা করতে পারেন শুধু সঠিক জায়গাতে আপনি মধু দিতে পারেন তাইলেই হবে।
২. নকল পন্য নতুন কিছু না। বাঙ্গালীর অভ্যাস সয়ে গেছে। এখন আসল কিছু খেলেই সমস্যা করে। আর মধু তত্ত্ব দিলাম উপরে, মিলিয়ে নিন।
৩. জ্যামের জন্য শুধু প্রশাসন কে দোশ দিয়ে লাভ নায়। এর জন্য আমরা সবাই দ্বায়ী তাই কাদা ছুড়া ছুড়ি না করে আগে নিজেরা ঠিক হই।
৪. ওয়াসা, রাজুক, বিভিন্ন মন্ত্রনালয় কারই মধ্যে সমন্বয় নেই। আমাদের মাঝেও নাই। একই পরিবারের ভাই বোন, মা বাবার মধ্যে কি আছে!!!!! আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
৫. পুলিশের কথা আর কি বলব!!!??? এখানেও মধু তত্ত্ব। পুলিশ নিয়ে আমার ১টা লেখা আছে। দেখতে পারেন। Click This Link
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এ দেশে নেতাদের শুধু ওই চ্যাটাং চ্যাটাং কথায় আছে!
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
তারেক ফাহিম বলেছেন: চিনতাইকারী আর কিছু করেনিতো ব্রো??
ক্ষত’র স্থানে মলম না লাগিয়ে অন্য স্থানে মলম লাগতে ভালোই পারে এ দেশের প্রশাসন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইংরাজী স্টাইলের স=কুলগুলো হলো সমাজকে আরো বিভক্ত করার জন্য, যাতে সমাজে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ বিদ্যমান থাকে।
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
বানেসা পরী বলেছেন: সমাধান অবশ্যই আছে তবে সেপথটা আমরাই বন্ধ করে রাখি।
সেসব প্রতিষ্ঠান বেশি টাকা নেয় আমরা সেগুলো এ্যাভয়েড না করে সেগুলোর প্রতি আরো আগ্রহী হয়ে উঠে ওদের প্রশ্রয় দেই।
যসব প্রতিষ্ঠান রাস্তা খুঁড়ে আর ঠিক করেনা আমরা কি কখনো ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের কাজের প্রতিবাদ করেছি? অথবা তাদের কাজের জবাবদিহিতা চেয়েছি? অথচ: সবাই কিন্তু নিজ নিজ জায়গা থেকে ওদের বকা ঠিকই দিয়ে যাচ্ছি।( যেগুলে শুনলে ওরা মনে মনে হাসে)
জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে আমরা সৎ ব্যক্তির চেয়ে সামান্য টাকার বিনিময়ে পেশীশক্তিককে নির্বাচিত করি। তাহলে কে শুনবে আমাদের কথা!
অন্যায়ের উপযুক্ত প্রতিবাদ না করে সহ্য করে আমরাই তো এসব কাজে প্রশ্রয় দেই। আর কেউ যদি সাহস নিয়ে প্রতিবাদ করে তখন তাকে সাপোর্ট না দিয়ে বরং গা বাচিয়ে সেখান থেকে কেটে পড়ি।
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আমরা শুধু সমস্যার মাঝে হাবুডুবু খাচ্ছি আর সেভাবেই ভেসে ভেসে চলছি!! অথচ সমাধান কোথায়? কেউ এগিয়ে আসছি না, কেউ আসছে না---
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: দেশে শুনলাম পেয়াজের হালি ২০ টাকা, চাল ৭০ টাকা।আমি যে দেশে থাকি সেখানে বাংলাদেশীরা ইন্ডিয়ান পন্নী চাল খান যেটা আমাদের দেশের চিকন চালের সিদ্ধ ভাত ।এই চালের কেজি হচ্ছে ৫০ টাকা, ডিমের হালি ৩০ টাকা, এবং পেয়াজের কেজি ৫০ টাকা। এই দেশের সর্বনিম্ন পর্যায়ের একজন চাকুরের ( ধরেন একজন অফিস ক্লার্ক) বেতন কমপক্ষে আশি হাজার থেকে এক লাখ টাকা।টাকার হিসাবটা আমি আমাদের দেশের কারেন্সিতে কনভার্ট করে বলছি।
সবচেয়ে গুরুতেপুর্ন ব্যপার হচ্ছে গত এক দশক ধরে এই একই দাম দেখে আসছি।বিলাশ সামগ্রীর দাম বাড়ে কিন্তু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষের দাম কখনই বাড়তে দেখি না।আমাদের দেশের মানুষের মত সব দিক দিয়ে এত বঞ্চিত জাতি এই পৃথীবিতে দ্বীতিয়টা নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ভর্তি, সেশন ফি ও মাসিক বেতন শুধু বেমানান বললে ভুল হবে, এটা রীতিমতো নির্যাতন। এটা সম্ভব হচ্ছে এসব স্কুলের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে।
আসলে লেখা পড়া হচ্ছে সব চেয়ে বড় ব্যবসা। হাসপাতালও ব্যবসা। সেবা বলতে কিছু নেই।
সহমত ১০০ +%