নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছোটবেলা থেকেই আমি খুবই সহজ সরল ভাবে জীবন যাপন করি। কোনো কিছুতেই ভনিতা করি না। নো নেভার। অন্যের ভনিতা পছন্দও করি না। জন্মের পর থেকেই আমি ঠকছি। ঘরে বাইরে, অফিস আদালত সব জায়গায়। এই ঠকা এখনও অব্যহত আছে। বাসে বিশ টাকার ভাড়া, ত্রিশ টাকা রাখে তবুও আমি কিচ্ছু বলি না, চুপ করে সহ্য করে যাই। কেউ কেউ ইচ্ছা করে পালিশ করা জুতো মাড়িয়ে দেয় তবুও কিচ্ছু বলি না। চুপ করে সহ্য করে যাই। ফুটপাতে অন্যায়ভাবে বাইক উঠিয়ে পেছন থেকী বিকট হর্ন দেয়। বাইক গায়ে লাগিয়ে দেয়। কিচ্ছু বলি না। হোটেলে দুপুরে ভাত খাওয়ার সময় রুই মাছ বলে অন্য মাছ দিয়ে দেয়, তখনও আমি কিছু বলি না। মানূষের অন্যায় আর ভুল দেখেও চুপ করে থেকেছি। প্রতিবাদ করতে গেলে উলটো নিজের উপরই চাপ আসে। একবার তো আমার চাকরিই চলে গেল। আসলে আমার ভাগ্যটাই খারাপ। মাঝে মাঝে যখন খুব ক্লান্ত লাগে- তখন আর হাঁটতে ইচ্ছা করে না। বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকি। এক ঘন্টা পার হয়ে যায়, বাস আর আসে না। যা-ও দুই একটা আসে, এমন ধাক্কা ধাক্কি হয়- আমার পক্ষে সেই বাসে উঠা সম্ভব হয় না। এইভাবেই তো চলছে এইসব দিন রাত।
ঘটনা- ১। অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে খুব শখ করে আট টা ইলিশ মাছ কিনলাম। ছয়টা মাছ একটু ছোট কিন্তু দুইটা মাছ বিশাল বড়। (নিশ্চয় পেটে ডিম আছে!) ইলিশ আমার ভীষন প্রিয় মাছ। বিশেষ করে ডিমটা। অনেক দামাদামি করার পর- ৮ টা ইলিশ দাম নিলো ২৫ শ' টাকা। মনে মনে আমি খুব খুশি। মন বলছে- ইলিশ মাছ কিনে জিতেছি।
বাসায় ফেরার পর সুরভি বলল- এগুলো ইলিশ মাছ না। নকল ইলিশ। আমার মাথাটা চক্কড় দিয়ে উঠলো। রান্নার পর কেউ খেতে পারেনি। মাটির দলার মতো। কোনো স্বাদ নেই। বাসায় ফিরে আমি নিজে মাছ গুলো ধুয়ে ফ্রিজে রেখেছি।
মাস শেষ হতে এখনও ১৩ দিন বাকি। তবু বুকে হাত রেখে, মাসের পকেট খরচ সব দিয়ে মাছ গুলো কিনেছিলাম। কেনার সময় আমি মাছওয়ালাকে বলেছিলাম- মামা এগুলো তো আবার নকল না? মাছওয়ালা- সব গুলো দাঁত বের করে বলল- পদ্মার মাছ। যখন খাবেন বুঝবেন। এই মাছ খাওয়ার পর আবার আমার কাছে আসতে হবে। বুয়াকে মাছ গুলো দিয়ে দিয়েছি।
এরপর ঐ মাছওয়ালাকে খুজতে আমি ঐ গলিতে অসংখ্য বার গিয়েছি। হারামজাদাকে পাইনি।
ঘটনা- ২। সুরভি বলল- আমার জন্য একটা হিমালয় ফেশওয়াশ এনো। ইন্ডিয়ানটা। আমি দোকান থেকে হিমালয় ফ্রেশওয়াশ কিনলাম। দোকানদারকে বারবার বললাম- ভাই এটা ইন্ডিয়ান তো? দোকানদার বিরক্ত হয়ে বলল- আমরা নকল জিনিশ বিক্রি করি না। ফেশওয়াশ নিয়ে বাসায় ফিরলাম। সুরভি বলল- এটা নকল। আমি রেগে গিয়ে বললাম- যখনই আমি কেনাকাটা করি- তুমি বলো নকল। ফাজলামো করছো আমার সাথে?
সুরভি তার আগের ব্যবহার করা ফ্রেশওয়াশ দেখালো। আমি খুব ভালো করে দু'টা মিলিয়ে দেখলাম। আমার টায় কোথাও ইন্ডিয়া লেখা নেই। লেখা আছে- জামালপুর, বাংলাদেশ। (লোকজন আমাকে কি নির্বোধ ভাবে? আমাকে দেখলে কি গাধা মনে হয়?)
নিজের উপরই নিজের খুব রাগ হলো। ইচ্ছা হলো- ঐ দোকানে গিয়ে লোকটার কানে ধরে বলি- হারামজাদা এইটা কি ইন্ডিয়ান?
ঘটনা- ৩। সুরভি ভাত খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। ডায়েট করছে। (এর আগেও অনেকবার ডায়েট করেছে)। সে ভাত খায় না। সবজি আর ফল খায়। রাতে আমি খাই ভাত আর সে খায় সালাদ। যাই হোক, তার জন্য নানান রকম ফল কিনি। ফল কিনতে গিয়েও লোকে আমাকে ঠলায়। মাপে কম দেয়- তাও মেনে নিই। কিন্তু কিভাবে -কিভাবে যেন পচা আপেল, আনার এবং মালটা দিয়ে দেয়। দুঃখ লাগে টাকা দিয়ে কিনে এনে ফেলে দিতে হয়। এর চেয়ে দুঃখের আর কি আছে ! মানুষ গুলো এমন কেন? এত প্রতারনার মধ্যে বাঁচবো কি করে? আমার তো অসৎ পথের টাকা না। সারা মাস পরিশ্রম করে, মাস শেষে যা পাই- তা দিয়েই তো খুব হিসেব করে চলি।
ঘটনা- ৪। বাসায় নতুন একটা বেসিন এনেছি। দুইজন মিস্ত্রি এসে বেসিন ফিট করে দিয়ে গেল। সব মিলিয়ে তাদের ৮/১০ মিনিট সময় লেগেছে। এখন তারা ৮০০ টাকা দাবী করছে? আমি প্রচন্ড অবাক! একজন মিস্ত্রির সারা দিনের রোজ কত?
আমি ভেবেছিলাম ১০০ টাকা দিব। এরপরও যদি চায় তাহলে আরও ১০০ টাকা দিব, মোট ২০০ টাকা। আমি ভদ্রলোক মিস্ত্রিদের সাথে টাকা নিয়ে চ্যাচামেচি করা আমার মানায় না। তাই রাগ গোপন রেখে ৫০০ টাকা দিলাম। তারা পাচশো টাকাও নিবে না। আট শ' টাকাই দিতে হবে। ডিল মেশিন ভাড়া আনতেই নাকি তাদের তিন শ' টাকা লেগেছে। শেষে রাগ করে এক হাজার টাকা দিলাম। বললাম দুই শ' টাকা বকশিস। সমাজটা যেন কেমন হয়ে গেছে। একজন আরেকজনকে ঠকাচ্ছে।
ঘটনা- ৫। নতুন একটা গ্যাসের চুলা কিনেছি। আগেরটা কি যেন সমস্যা ছিল। পুরোনো চুলাটা বুয়া নিয়ে গেছে। এইবার আর ভুল করলাম না- মিস্ত্রির সাথে আলাপ করে নিলাম। নতুন চুলা লাগিয়ে দিতে আপনাকে কত টাকা দিতে হবে। মিস্ত্রি বলল- আপনার সাথে দামদস্তর করতে পারব না। যা খুশি দিয়েন। মুহূর্তের মধ্যে চুলা লাগিয়ে ফেলল মিস্ত্রি। দু শ' টাকা দিলাম। দুই শ' টাকা দেখে মিস্ত্রি প্রচন্ড অবাক হলো। শেষ-মেষ পাঁচ শ' টাকা দিতে হয়েছে।
চুলা বা বেসিন লাগানোর সব যন্ত্রপাতি কিন্তু আমার কাছে আছে। আমি নিজেই এইসব খুব ভালো পারি। কিন্তু সুরভি এই কাজ আমাকে করতে দেয় না। মনে হয় আমার উপর ভরসা পায় না।
ঘটনা- ৬। শুক্রবার। মসজিদের সামনে এক লোক মূরগী বিক্রি করছে। আমাকে জোর করে চারটা দিয়ে দিল। বলল, চারটা মূরগী ৫ কেজির উপরে হবে। ১২ শ' টাকা দিয়ে কিনে নিলাম চারটা। ভালো খবর হলো- বাসায় গিয়ে মূরগী কাটাকাটির ঝামেলা নেই। ওরাই সব করে দিয়েছে। বাসায় যাওয়ার পর সুরভি বলল- স্যুপ খাওয়ার জন্য মূরগী এনেছো কেন? আমি বললাম, বড় মূরগী কি স্যুপ খাওয়ার জন্য? কম করে হলেও পাচ কেজি হবে। সুরভি বলল বড় মূরগী কোথায়? রান্না ঘরে গিয়ে দেখি- বদ মূরগীওয়ালা সব গুলো বাচ্চা মুরগী দিয়ে দিয়েছে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই জীবন থেকে আমি বের হতে চাই।
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমরা সবাই কম বেশি ঠকি। আমাদের বাসায় একটা কল লাগিয়ে ১০০ টাকা নিয়ে গেল।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: কোনো নিতিমালা নেই।
আমাদের দেশতা বড্ড অগোছালো।
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: এত বউয়ের ছবি দেন ক্যান?আমাদের কি মহাপুরুষ ভাবেন?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: বন্ধু ভাবি।
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: হা,হা, স্নিগ্ধ মুগ্ধতা ঠিক কইছে।
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০
ওমেরা বলেছেন: আহারে ভাইয়া আপনার জন্য আমার কষ্টই লাগছে। চতুরতা ভাল না,তবে বুদ্ধিমান হতে হবে ভাইয়া না হলে ঠকতেই হবে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ভাগ্যিস-সুরভী আপনাকে এখনো ঠকায় নাই।সুখেই আছেন
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এই ভাবি যে আমি তো কাউকে ঠকাইনি।
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনার আরো অনেক ঠকা পাওনা আছে.......
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: কোন অপরাধে?
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কম বেশী সবাই আমরা ঠকি এভাবেই। বিশেষ করে দোকানদারদের চাইতেও খারাপ লাগে সামান্য কাজ করে যারা বেশী টাকা দাবি করে তাদের বেলায়...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: একটা সুষ্ঠু নীতিমালা থাকা খুব দরকার।
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এত ঠকেও তো আপনার শিক্ষা হচ্ছে না...................
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভুলে যাই।
যদি মনে রাখতে পারতাম তাহলে ঠিকই শিক্ষা হতো।
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আমার অবস্থা আরো করুন খুব সখ করে আব্বু কে নিজে কিনে যতবার গিফট দিয়েছি , ততবারই কোনো না কোন প্রবলেম ছিল ই ।
এখন কিছু গিফট করতে চাইলে আপুই করে দেই ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঘুনে ধরা সমাজে বসবাস করছি।
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আর ভাবীর হাসি টা মাশাআল্লাহ
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি খুব ভালো করে দু'টা মিলিয়ে দেখলাম। আমার টায় কোথাও ইন্ডিয়া লেখা নেই। লেখা আছে- জামালপুর, বাংলাদেশ। তা সেটা কেনার সময় ভাল করে পড়লেন না কেন !
চুলা লাগতে ৫০০ টাকা !
আমার বাসায় আমি একবার লাগিয়েছিলাম, গ্যাস লিক করে বলে মিস্ত্রী ডাকতে হয়েছিল, তাকে ২০০ টাকা দিয়েছিলাম সে বেশ খুশি মনেই নিয়েছিল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: সময় কম। তাড়াহুড়া করে কিনেছি। শুধু তো ফেশওয়াশ না আরও লেনাকাটা আছে না।
১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩
নতুন বলেছেন: কোন জিনিস জাচাই করে নিলে আপনাকে ঠকাতে পারবেনা।
জিনিসে ইনডিয়া লেখা নাই... এটা আপনি দেখেন না? এটা আপনার বেখেয়ালিপনা....তার সুযোগ অনেকেই নেবে।
কোন কাজ করানোর আগে মিটিয়ে নেবেন...তবে পরে সমস্যায় পড়বেন না।
টাকা পয়সা বেশি থাকলে এই রকমের সমস্যায় অনেকেই পড়ে...
১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি কেনাকাটা বাদ দাও আজ থেকে। তাইলেই সমস্যা শেষ হবে।
এখন থেকে সব কেনাকাটা করবেন আমাদের সুরভী ভাবী।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ওর কেনাকাটা আমার পছন্দ হয় না।
দশ টাকার জিনিশ কিনে ৪০ টাকা দিয়ে। আমার কি এত টাকা আছে?
আমাকে খুব হিসাব করে বাজার করতে হয়।
১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি তো এই জন্য কেনা কাটাই পছন্দ করি না ;
তবে "সাবধানের যেমন মার নেই , মারের ও সাবধান নেই "
সো কেনাকাটা আজ থেকে সুরুভী ভাবী র ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকাছে।
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: ভাই আরো কিছু লিখেন, সব আমাদের সাথে মিলে যাচ্ছে। চালের নামের সাথে ঠকানো, মাংসের ঠোঙায় আগে থেকেই হাড় ভরে রাখা, নকল ডিম, ভেড়ার লেজে কলপ করে ছাগল বলে বিক্রি করা, ইত্যাদি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: তবে তাই হোক।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: ক্রেতা এত যে ঠকে তবু সরকার ব্যবস্থা নেয় না কেন?
১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫
শায়মা বলেছেন: ১৬. ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬ ১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি তো এই জন্য কেনা কাটাই পছন্দ করি না ;
তবে "সাবধানের যেমন মার নেই , মারের ও সাবধান নেই "
সো কেনাকাটা আজ থেকে সুরুভী ভাবী র ।
দেখো মনিরা আপারও সাজেশন একই। তুমি তবুও মানছো না। না না এ হতে পারেনা। আজ থেকে তোমাকে আর আমরা কেনাকাটা করতে দেবোনা। সুরভী ভাবী ছাড়া তোমার এত বোকা বোকা কাজ কারবার মানে কেনাকাটা চলবে না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুরভি কে মন্তব্য টা দেখালাম।
সে বলেছে ঠিক আছে। আমিই করবো।
১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮
অর্ক বলেছেন: ভ্রাতা, সম্ভব হলে আপনি ওই দোকানদারের কাছে ক্ষমা চেয়ে জীবনে একটা শাপমুক্তি পেতে পারেন। সে আপনাকে না নকল পন্য দিয়েছে না ঠকিয়েছে। হিমালয় ফেস ওয়াস-টা নকল। ইমপোর্ট করা পন্য। ওরা ইন্ডিয়া থেকে এনে বাংলাদেশে প্যাকেটজাত করে বিক্রি করে থাকে। একই পন্য। নকল দু নাম্বার টাম্বার হলে আর যাই হোক জামালপুর লিখতো না। বেচারা দোকানদার!
বেশ ভালে লাগলো পোস্ট। একটা ব্যাপার, আপনাদের দুজনার চেহারায় অদ্ভুত মিল। কী কাকতালীয়!
শুভকামনা অন্তহীন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪/৫ বছর ধরে এক সাথে আছি। মিল তো থাকবেই।
বট গাছের নিচে দাঁড়ালে, ছায়া তো বট গাছেরই হবে।
২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমরা সবাই ঠকই। তবে আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে আপনি ঠকতে পচ্ছন্দ করেন।
আমার পকেটে যখন টাকা থাকে, তখন ঠকা মকা গায়ে মাখাই না, কিন্তু অভাবের সময় চোখ কান মুখ তিনোটায় খোলা রাখতে হয়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুম, ঠিকই বলেছেন।
মনে হয় আমি ঠকতে ঠকতে জিতে যাই।
২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দু:খজনক।
আরো সচেতন হোন! আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: সচেতন হলেও বদ গুলোর সাথে পারা যায় না।
২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০
সোহানী বলেছেন: এটাই দেশের যাপিত জীবনের চিত্র..........
দেশে দুই ধরনের মানুষ এখন... একদল ঠকে, আরেকদল ঠকায়। আপনি একটু সহজ সরল হবেন আপনার কোনই নিস্তার নেই.... চারপাশের সব যন্ত্রনা আপনার জন্য। সোজা কথায় শক্তের ভক্ত নরমের জম।
যেহেতু সরকারী কোন নিয়ন্ত্রন নেই তাই যা খুশি তাই চলবে, এবং দেশটা দিন দিন মগের মুল্লুকই হয়ে যাবে।
একটাই সাজেশান, মাছওয়াল/মুরগীওয়ালা/দোকানদারকে কলার চেপে ধরেন একদিন, পরদিন থেকে দেখবেন আপনাকে সালাম দিবে।
বাই দা ওয়ে ভাবীকে সালাম, চমৎকার একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছেন...........
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২১
রাজীব নুর বলেছেন: আমার জীবনে আমি কোনো দিন কারো কলার চেপে ধরি নাই। কখনও মারামারি করি নাই।
হুম, সুরভি ভেরি গুড গাল।
২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: টাকা গুলো এদিক ওদিকে জমা রাখছেন, সময়ে আবার ফেরত পাবেন! চিন্তা করবেন না! ওরা আবার ফেরত দিবে!
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: তা কি আর হয় !!!!?
২৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
মামুন্ বলেছেন: ভাই উপভোগ করা শিখেন, আমাকে যখন মানুষ ঠকায় আমি সেটা বুঝে মাঝে মাঝেই কিছু বলিনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধারণ বাংগালীর যাপিত জীবন