নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই তো সময় !!!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯



আমার ইচ্ছা করে অনেক কিছু লিখি। আমি যা জানি সব লিখে লিখে সবাইকে জানাই, সচেতন করি। ভালো মন্দ সব কিছু লিখে সবার সাথে শেয়ার করি। ইচ্ছা থাকলেও মন খুলে সব লিখতে পারি না। ৫৭ ধারাকে ভয় পাই। আমার ইচ্ছা করে দুর্নীতিবাজদের নিয়ে লিখি। ইচ্ছামত সরকারের সমালোচনা করি। সরকারি আমলাদের নিয়ে লিখি। পশু সম্পদ মন্ত্রনালয় আর শিক্ষা অধিদফতরের দুর্নীতি নিয়ে লিখি। কে কে অসৎ উপায়ে বাড়ি করলো, গাড়ি করলো, কে বিদেশে টাকা পাচার করলো- সব লিখি। খুব ইচ্ছা করে লিখে-লিখে ভন্ড ধার্মিকদের নেংটা করে ছেড়ে দেই। অনেক কিছু জানলেও আমি লিখতে পারি না। এই লিখতে না পারাটা আমাকে খুব যন্ত্রনা দেয়। ভয় নিয়ে তো আর মন খুলে লেখা যায় না। ১০০% লেখার স্বাধীনতা থাকতো! এমন না যে আমি মিথ্যা লিখব, মনগড়া সব কথা বার্তা লিখব। নিজের স্বাধীন দেশ তারপরও সব কিছু লেখা যায় না।

সামুর একজন ব্লগার আমাকে জানালেন- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬
৫৭৷ (১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলে বা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসত্ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটি অপরাধ৷
(২) কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি অনধিক দশ বত্সর কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷

ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিলো ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। এটা আমাদের অনেক বড় পাওয়া। অনেক আনন্দের ব্যাপার তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এই জন্য স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে, সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তাদের, হকার ইত্যাদি শ্রেনী পেশার মানূষদের নিয়ে সমাবেশ করতে হবে? বিশাল সমাবেশ লক্ষ লক্ষ লোক জমায়েত করতে পারলে লাভ কি? বাজারে দ্রব্য মূল্যের দাম কমবে? এই বিশাল সমাবেশের জন্য বাস যেদিক দিয়ে যাওয়ার কথা যাচ্ছে না। বাস অন্য পথ দিয়ে ঘুরিয়ে দিচ্ছে। এমনি রাস্তা ঘাটে জ্যাম হয়- তারপর বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে ছোড় বড় মিছিল করতে-করতে লোকজন যাচ্ছে। সীমাহীন ভোগান্তি হচ্ছে সাধারন মানূষের। আমি বেশ কয়েকজন কে জিজ্ঞেস করলাম- বঙ্গবন্ধুর ভাষন এত বড় স্বীকৃতি আপনারা খুশি তো? তারা জবাব দিলো- অবশ্যই খুশি কিন্তু যদি দুর্নীতি বন্ধ হতো, রাস্তার জ্যাম কমতো, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমতো, ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধ হতো, গুম, খুন, হত্যা, ছিনতাই ইত্যাদি রোধ করা যেত তাহলে খুব উপকার হতো, সাধারন খেটে খাওয়া মানূষ তো এগুলোই চায়। আর বাংলাদেশে তো সাধারন খেটে খাওয়া মানূষের সংখ্যাই বেশি।

আমার মনে হয় ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া কেউই নিজের ইচ্ছা মত প্রকাশ করতে পারে না। একটা নিউজ করার সময়ও অনেক ভেবে চিনতে করতে হয়। ব্লগে কিছু লিখলে অনেক ভেবে চিনতে লিখতে হয়। লন্ডন আমেরিকা বা অন্যান্য দেশেও কি এই সমস্যা আছে? স্বাধীনতার এত বছর পরও- দৌড়ে দৌড়ে বাসে উঠতে হয়, নামতে হয়। কাঙ্ক্ষিত বাসের জন্য কম পক্ষে আধা ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফুটপাত দখল হওয়াতে রাস্তা দিয়ে হাটতে হয়। এখনও মানূষ রাস্তায় ঘুমায়। পথ শিশুদের দেখা যায় ওভার ব্রিজের উপর ঘুমিয়ে আছে। চুরী হয়, ছিনতাই হয়। সরকারি অফিসে ঘুষ না দিলে কাজ হয় না। পাসপোর্ট করতে গেলেও ঘুষ দিতে হয়। পুলিশ ভেরিফিকেশন। টাকার জন্য হা করে বসে থাকে। সরকারি হাসপাতালে দালালদের যে ক্ষমতা নিজের চোখে না দেখলে কেউ বিশ্বাস করবে না। বাস স্টেশন, রেল স্টেশন, নৌ পরিবহন চাঁদাবাজি চলছেই। বাজারে নকল পন্য দিয়ে ভরা-দেখার কেউ নেই। সরকারি চাকরি পেতে হলে ঘুষ দিতে হয়। কাজেই আমি মনে করি না দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। আমাদের গ্রামের ভাষায় একটা কথা আছে- 'খালি কলস বাজে বেশি।'

উচ্চপদস্ত লোকজন, পয়সাওয়ালা লোকজন, বড় বড় ব্যবসায়ীরা তেলামি পছন্দ করে। তারা সব সময় চায়- আশে পাশের লোকজন গুলো তেলামি করুক। কথায় কথায় তারা সালাম দিক, জ্বী বস- জ্বী স্যার করুক। আপনার তুলনা নেই। অসাধারন। যা বললেন স্যার, একদম ফাটিয়ে দিলেন। এই রকমভাবে তেলামি করলে তাদের নেক নজরে থাকা যায়। কিছু দয়া দাক্ষিন্য পাওয়া যায়। আমি নিজে এক কোম্পানীর ব্যবস্থপনা পরিচালককে বলতে শুনেছি- আমাকে তেল দিবি। এটা আমি খুব পছন্দ করি। একজন রুচিশীল, আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক, সংস্কৃতিমনা মানুষের পক্ষে তেলামি করা সম্ভব না। সে না খেয়ে থাকবে তবু চাটুকারিতা করবে না। যারা চাটুকারিতা করে তারা ভেড়া।

বাংলাদেশের কিছু মানুষের যে কি পরিমান টাকা! তারা লন্ডন-আমেরিকা-মালোশিয়া গেলে ঘরের কাজের লোককেও সাথে করে নিয়ে যায়। রাজনীতিবিদদের ছত্রছায়ায় থেকে তারা যখন কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে যায়, তখন তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা পেতে চায়। সরকারি প্রোটোকল চায়। সামনের কাতারে বসতে চায়, যেতে চায়। তাই এইসব নব্য ধনীরা রাজনীতির খাতায় নাম লেখায়। শেষে নিজেরা মন্ত্রী মিনিস্টার হয়ে যায়। মহা উৎসবে লুটপাত শুরু করে দেয়। রডের বদলে বাশ রাস্তা বানায়, বিল্ডিং বানায়। কেউ কিছু বলতে গেলে- তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠায়।

অনেক বছর আগের কথা। তখন আমি বেকার ছিলাম। চাকরির জন্য ধারেধারে ঘুরি। যাই হোক, বনানীর সৈনিক ক্লাবের ফুটপাত ধরে হেটে যাচ্ছি- তখন এক লোক বলল- কাজ করবেন? আমার খুশিতে লোকটাকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছা করলো। চাকরি খুঁজে খুঁজে আমি হয়রান, আর এই লোক বলছে কাজ করবেন? এই লোক নিশ্চিত ফেরেশতা। মনে হয়, আল্লাহ তাকে পাঠিয়েছেন আমার দুর্দশা দেখে। লোকটি আমাকে একটা বিল্ডং এর তিন তলা নিয়ে গেল। একটা রুম দেখিয়ে বলল- বেছে নিন। আমি দেখলাম- একটা রুমে প্রায় পনের-বিশটা মেয়ে। খুব উগ্র সাঁজ তাদের।
আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। লোকটা বলল কাজ দিবে। এখানে কাজের কি আছে! লোকটি একটি মেয়ের বুকে হাত রেখে বলল- এই মালটা নিন। বয়সও অল্প। তখন আমি সব বুঝতে পারলাম। লোকটি দালাল। অজানা এক ভয় আর লজ্জায় মাথাটা নিচু করে চলে এলাম।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৬

অর্ক বলেছেন: রাজীব ভাই, সাবধান ভুলেও আবার কারও নামধাম নিয়ে উল্টাপাল্টা কিছু লিখতে যাবেন না, তাহলে উল্টো ওরাই আপনাকে চৌরাস্তার মোড়ে নিয়ে যেয়ে ন্যাংটা করবে, এবং উত্তম মাধ্যম দিয়ে তুলোধোনা করবে। আপনার তো আবার বিভিন্ন এ্যাঙ্গেলের ছবি টবি দিয়ে ভরা। সব ছদ্মনাম দেবেন স্থান কাল পাত্র সব ছদ্মনাম! হা হা হা।

শেষ ঘটনাটা দারুণ হৃদয় বিদারক। আপনার সেই বেকার জীবনের জন্য যেমন, ওই মেয়েগুলোর কথা ভেবেও। প্রত্যেকেরই হৃদয় চূর্ণ করা করুণ একেকটি গল্প আছে। আপনি আপনারটা বলতে পারছেন, বলে অনেকটাই ভার মুক্ত হতে পারছেন। কিন্তু ওরা তা কোনদিন পারে না!

ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকবেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুপরামর্শের জন্য।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

আল ইফরান বলেছেন: অথরিটারিয়ান শাসনব্যবস্থার ফ্যাসিজমে রুপান্তরের একটা প্রধান লক্ষন হচ্ছে সে জনগনকে বুঝাবে কোনদিকে থাকলে তার লাভ বেশি হবে, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে পারবে। সাধারনদের বাধ্য করা হবে শুনতে যেটা '৩৫ সালের দিকে নাজি পার্টি জার্মানীতে করতো। আবার সাধারনের মধ্যে একটা ভয় ঢুকিয়ে দিবে যাতে সে এই প্রবহমান ধারার বাইরে কিছু করার/বলার সুযোগ না পায়। আজকের এই অবস্থায় সামনের দিনগুলোতে যেই আসুক না কেন, উন্নতি আর হবে না। তবে স্বাভাবিক উপায়ে অবস্থান পরিবর্তনের সুযোগ বন্ধ করে দিলে অস্বাভাবিক উপায়ের রাস্তাই কিন্তু মানুষ খুজে নিবে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারাটি বিতর্কিত।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ আইনটি অনেক বিষয় একসঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনোটাই সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। যে কারণে আইনের ৫৭ ধারা দিয়ে হয়রানির যথেষ্ট সুযোগ রয়ে গেছে। বিশেষ করে, ভিন্নমত দমনের জন্য এটা একটা পারফেক্ট টুলস। কিছু পরস্পরবিরোধী বিষয়ও এখানে যুক্ত আছে। ‘আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা, যা বারবার মানুষের বাকস্বাধীনতার গলা টিপে ধরছে, যার অপব্যবহারে বারবার মুক্তবুদ্ধির পক্ষে কথা বলা লোকেরাই হেনস্থা বা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। একইসঙ্গে আমরা দেখছি, এই ধারাকে নানাভাবে রাজনৈতিক ব্যবহার ও ভিন্নমতকে দমনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। গণজাগরণ মঞ্চ অবিলম্বে এই কালো আইন বাতিল করার দাবি জানাচ্ছে। গণজাগরণ মঞ্চ একইসঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৮৬ ধারা সংশোধনের আহ্বান জানাচ্ছে যেখানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এক ধরনের ইনডেমনিটি প্রদান করছে যা তাদের বেপরোয়া করে তুলছে। এই ত্রুটিপূর্ণ তথ্য ও যোগাযোগ আইন অবিলম্বে সংশোধন না করলে বাংলাদেশের সংবিধান কর্তৃক সংরক্ষিত জনগণের বাকস্বাধীনতার চর্চার পর রুদ্ধ হয়ে যাবে।’

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের সময় হয়েছে টাকার সুষম বন্টনের। ধনী দরিদ্রের এত ব্যবধান আর ভালো লাগে না...

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: তা কি সম্ভব?

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

তার ছিড়া আমি বলেছেন: ভন্ড ধার্মিকদের নেংটো করে ছেড়ে দেয়াটা খুবই ভাল কাজ, এটা প্রশংসার দাবি রাখে। তবে কে ভন্ড আর কে ভন্ড না, তার মাপকাঠি কি আপনার কাছে আছে? থাকলে কাজ শুরু করেন, আমাকেও ডাকতে পারেন। অন্যথায় দয়া করে এ কাজ থেকে দূরে থাকুন। নিরাপদ থাকুন।

বিঃ দ্রঃ আপনি অন্য একটা পোষ্টে না জেনে ইসলামি বিধান সম্পর্কে ব্যাঙ্গ করেছেন। মসজিদের বিপরীতে পাঠাগারকে দাঁড় করিয়েছেন। ঐ পোষ্টটি পড়ে খুব কষ্ট পেয়েছি। কোন মন্তব্য করিনাই। ইগনোর করেছি।

আমার মূল বক্তব্য হলো, কোন অভিযানে যেতে হলে সমস্ত রকম তথ্য-উপাত্য, নেগেটিভ-পজিটিভ, লাভ-ক্ষতি ইত্যাদি সংগ্রহ করা বিজ্ঞ লোকের কাজ। আমার মনে হয়, আপনি একজন সাংবাদিক হিসাবে তা ভাল করেই জানেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ভন্ড মানুষ দেখলেই আপনি চিনতে পারবেন। বুঝতে পারবেন।

আবেগে মাঝে মাঝে একটু বেশিই লিখে ফেলি। দয়া করে ভুল গুলো শুধরাতে সুযোগ দিবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.