নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধার্মিক লোকেরা অতি দুষ্ট হয়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫১



অফিসে এক রুমে আমরা পাঁচজন বসি। আমি ছাড়া বাকি চারজন নিয়মিত নামাজ পড়েন। আযান দিলেই তিনজন অজু করে নামাজ পড়তে দোতলায় চলে যান। রুমে আমি তখন একা চুপচাপ বসে থাকি। ব্যবপারটা দেখতে দৃষ্টিকটু লাগে হয়তো। দিনের পর দিন একই ঘটনা। নামাজ না পড়ার কারনে অফিসের কেউ কেউ আমার দিকে কঠিন চোখে তাকায়। একদিন এমডি স্যার বলেই ফেললেন, আপনার রুমের সবাই নামাজ পড়ে, আপনি নামাজে যান না কেন? এটা ঠিক না। অবশ্যই নামাজ পড়বেন। ইত্যাদি আরও অনেক জ্ঞান দিলেন। মনে মনে ভাবি আমাকে নামাজ পড়তে হবে। নামাজ ছাড়া বেহশতে যাওয়ার অন্য কোনো উপায় নেই। অবশ্য আমি বেহশতে যেতে চাইও না। ৭০ টা হুর পরী আমার দরকার নাই।

প্রথম প্রথম আমার রুমের চারজন আমাকে খুব নামাজের কথা বলতেন। আমি শুধু বলি- জুম্মার নামাজ পড়ি তো ভাই। আচ্ছা পড়বো, পড়বো। নিয়মিত নামাজ পড়বো। আমার পাশের টেবিলে যে বসে তার নাম কামাল। নামাজ পড়তে পড়তে কপালে কালো স্থায়ী দাগ বসিয়ে ফেলেছেন। কাজের ফাকে ফাঁকে ল্যাপটপে কোরআন হাদীস পড়েন-শুনেন। ব্যাপারটা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে নামাজ পড়তে দেরী হয়ে গেলে, কামাল ভাই প্রায়ই বলেন সময় মতো নামাজ পড়তে না পারলে ভালো লাগে না। কাজা নামাজ পড়া আমার জন্য খুব কষ্টের। নিজে ধর্ম-কর্ম না করলেও অন্য কেউ ধর্ম-কর্ম পালন করলে ভালো লাগে আমার। তাকে আমি সমীহ করি। কারন আমার ধারনা যারা নামাজ রোজা করেন তারা অন্য মানূষের তুলনায় একটু বেশি ভালো হয়।

একদিনের ঘটনা- কামাল সাহেব ছাড়া আমাদের রুমে সবাই বাইরে। আমিও বাইরে ছিলাম। বিকেলে ফেরার কথা ছিল। দ্রুত কাজ শেষ হওয়ার কারনে আমি দুপুরে এসে অফিসে উপস্থিত হই। এসে দেখি কামাল সাহেব ওয়াশরুমে। তার ল্যাপটপ খোলা। সেখানে থ্রি এক্স চলছে। খুব আস্তে সাউন্ড দেয়া। দেখে আমি তো প্রচন্ড অবাক! আমার হাত পা কাঁপছে। আমি দৌড়ে রুম থেকে বের হয়ে গেলাম। কেউ যে অফিসে বসে থ্রি এক্স ভিডিও দেখে আমার ধারনার বাইরে ছিল। তাও আবার কালাম সাহেবের মতো লোক, যে কিনা নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ বসিয়ে ফেলেছেন। আমার মনটা প্রচন্ড খারাপ হয়ে গেল। যাই হোক, পরের দিন আমি কামাল সাহেবের ল্যাপটপ ঘাটাঘাটি করে আবিস্কার করলাম, দেখলাম সেখানে কয়েক শ' থ্রি এক্স ভিডিও। তারপর আমার সন্দেহ আরও বাড়লো। তার মোবাইলে চেক করে দেখলাম একই অবস্থা। এরপর থেকে কামাল সাহেবের পাশে বসতেও আমার খারাপ লাগে। আমি জিএম সাহেবকে বলে অন্য রুমে চলে যাই।

অন্য রুমে যাওয়ার আগে, আমি আমার রুমের বাকি তিনজনের উপরও আমার সন্দেহ হলো। যেহেতু তারাও নিয়মিত নামাজ পড়েন। গোপনে আমি তাদের মোবাইল আর কম্পিউটার সার্চ করলাম। এর মধ্যে সুমন নামের একজনের মোবাইলে বেশ কিছু নোংরা ভিডিও পেলাম। আর কম্পিউটারে কোনো ভিডিও নেই কিন্তু History তে গিয়ে দেখি তিনি নানান রকম পর্ণ সাইট নিয়মিত ভিজিট করেন। এই সুমন ভাই আমাকে কথায় কথায় কত বার যে কোরআন আর হাদীসের ব্যাখ্যা শুনিয়েছেন। নিজের চোখে দেখছি- নামাজের পর তিনি টানা ত্রিশ মিনিট তজবি হাতে নিয়ে জিকির করেন। তার গ্রামের বাড়িতে বউ আছে একটা ছোট বাচ্চা আছে। এখন আমি অনায়াসে বলতেই পারি- দুনিয়ার সবচেয়ে বড় বদমাইশরা হলো- এইসব তথাকথিত ধার্মিকেরা, কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন। আসলে নামাজ পড়লেই আর কথায় কথায় কোরআন হাদিসের কথা বললেই তাকে ভালো মানূষ বলা ঠিক হবে না। এক গ্রামের মসজিদের ইমাম আমাকে বলেছিল- তোমার হবি কি? আমি বলেছিলাম আমার শুধু বই পড়তে ভালো লাগে। আর ইমাম সাহেব শয়তানের মতো হাসি দিয়ে বলেছিলেন- নিত্য নতুন মেয়েদের সাথে সহবাস করাই আমার হবি।

ব্যাপারটা আমি মানতে পারি না। বিয়ে করেছেন, বাচ্চা কাচ্চা আছে, বয়স ৩২ এর বেশি। নিয়মিত নামাজ কালাম পড়েন তারা কেন থ্রি এক্স দেখবেন। ধর্মে কি এই নিয়ম আছে? নোংরা ভিডিও দেখো আবার নামাজ কালামও পড়ো। থ্রি এক্স দেখে চ্যাংড়া পুলাপান, দুষ্টপুলাপান, আর কিছু দুষ্ট অবিবাহিতরা। কোনো রুচিশীল এবং সৃষ্টিশীল মানূষ এইসব নোঙরা ভিডিও দেখে না। নো নেভার। আমার নিজের কাছেই এই জিনিস দেখতে রুচি হয় না। বিয়ের পর নরনারীর মিলন একান্ত দুইজনের- আনন্দের ব্যাপার, ব্যাক্তিগত ব্যাপার। কথায় বলে- পাপকে ঘৃনা করা পাপীকে নয়। যতক্ষণ পাপী তার পাপকে উপলব্ধি না করতে পারে, ক্ষমা না চায় বা একই পাপ বার বার করে, ততক্ষণ ঘৃনা করার ব্যাপারে আমি পাপ আর পাপীকে আলাদা করার কোন কারণ দেখি না। সভ্য মানুষের ধর্ম হচ্ছে বাক্যে চিন্তায় কর্মে যুক্তির অনুশাসন মেনে চলা।

এই শ্রেনীর মানুষ ইসলামী মুখোশ পড়েই সর্বদা ভণ্ডামী করে থাকে। সমাজে এদের সংখ্যাই বেশি। হুমায়ূন আজাদের 'পাক সার জমিন সাদ বাদ' বইটার কথা খুব মনে পড়ে যায়। উপন্যাসটি প্রথম বেরোয় দৈনিক ইত্তেফাক -এর ঈদ সংখ্যা ২০০৩-এ। অনেকের কাছেই হুমায়ুন আজাদ পছন্দের কোন লেখক না। কিন্তু আমার কাছে অন্যতম একজন। ধর্ম মানুষকে অন্ধ হতে শেখায় না- তবে যারা আমাদের এই জ্ঞান দান করেন তারাই আমাদের অন্ধ করে রাখেন । “পাক সার জমিন সাদ বাদ” উপন্যাসের কিছু অংশ নিচে দিয়ে দিলাম-

''দেশ মুরতাদ ও ইহুদিতে ভ’রে গেছে, দেশ নাপাক হয়ে গেছে, একে আবার পাক করে তুলতে হবে। পাক পবিত্র স্তানকে ফিরিয়ে আনতে হবে। স্থান নেই ব’লে আমাদের দিলে শান্তি নেই; আমরা সব সময় স্তানের স্বপ্ন দেখি; স্তান থেকে খেজুর, বাশমতি চাউল এনে খাই, তাদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলি, আমাদের লকলকে যুবতীগুলো তাদের দাড়িঅলা দাড়িছাড়া খেলোয়াড়দের চুমো খাওয়ার, দেহ দেয়ার জন্যে পাগল হয়, তাদের হোটলে গিয়ে চিৎ হয়। তাদের দুই চারটি মেজর-লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাসে মাসে ছফরে না এলে আমরা দিলে সুখ পাই না। এভাবে আমরা একটু পাকের পরশ পাই। নাপাক ওয়াতানে বাস করা শুয়োরের গোস্ত খাওয়ার থেকেও হারাম। নাউজুবিল্লা।

আমরা একলা নই; আমাদের ভাইয়েরা আছে দুনিয়া জুড়ে, তাদের কাজ ক’রে চলেছে; কোথাও যদি কোন দালানের ওপর এরোপ্লেন ঝাঁপিয়ে পরে। যদি কোন গাড়ি হাসপাতালে হোটেলে ঢুকে সব কিছু চুরমাচুর ক’রে দেয়, যদি কোন প্রমোদকেন্দ্রে বোমায় ৩০০ জন মরে, তখন বুঝি সেটা আমাদের ভাইদের কাজ। এক অর্থে আমাদেরই কাজ। এটা জিহাদ। আমরা আমাদের কাজ ক’রে চলেছি; দেশ এক রকম দখলই করে ফেলেছি, পুরোপুরি করতে বাকি নেই। আমরা মেইন পার্টির সঙ্গে আছি, মেইন পার্টিতে আমাদের লোক আছে, মেইন পার্টিতে এখন আমাদের লোকই বেশী; তারা কাজ ক’রে যাচ্ছে; বেশী দিন নেই আমরা দেশটিকে আমাদের নিশানের নিচে, আমাদের পায়ের নিচে নিয়ে আসবো। আমাদের জিহাদ চলছে চলবে।''

মন্তব্য ৭৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুধু পর্নসাইটই না
ওয়াসা বা তিতাস গ্যাস অফিসে চাপদাড়ী ছোটমোচ জোব্বাপড়াদের টেবিলে ঘুশের রেট বেশী।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: কথা সত্য। ওয়াসা'তে আমি নিজের চোখেই দেখেছি।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

ট্রাম্প বিন পুতিন বিন হিটলার বলেছেন:



হিটলার বলছেনঃ লোকগুলো ভণ্ড।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই ভন্ড।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

নিশ্চুপ কবি বলেছেন: ধর্ম মানুষকে কখনো অশালীন শিক্ষা দেয় না। বেশকিছু নামধারী মুসলিম আছে, এরা মানুষের কাছে ভালো সাজতে ধর্মের লেবাস গায়ে পড়ে। মানুষকে বিচার করার আগে অবশ্যই আগে তার ভেতরটা জানার চেষ্টা করা উচিৎ।।।।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শিরোণামে আমার আপত্তি আছে (!)
ধার্মিকরা কখনোই দুষ্ট হয় না,
লেবাসধারীরা দুষ্ট হলেও হতে পারে।

*আব্দুল্লাহ ইবনে উমার থেকে বর্ণিত।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন: “বনূ ইসরাঈলের যে অবস্থা
এসেছিল অবশ্যই আমার উম্মাতের মধ্যে
অনুরূপ অবস্থা আসবে। এমনকি তাদের কেউ
যদি প্রকাশ্যে তার মায়ের সঙ্গে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে থাকে তবে আমার
উম্মাতেরও কেউ তাতে লিপ্ত হবে। বনী
ইসরাঈল ৭২ দলে বিভক্ত হয়েছিল। আমার
উম্মাত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। একটি দল
ব্যতীত সবাই হবে জাহান্নামী। বলা হল
একটি দল (যারা জান্নাতী) কারা ? তিনি
বললেন: আমি এবং আমার সাহাবীরা
আজকের দিনে যার উপর (প্রতিষ্ঠিত)”।
(তিরমিযি, হাদিস: ২৬৪১)

আর এই দলের অন্তর্ভূক্ত আছে লেবাসধারীরা,
এরা কোন ক্রমেই ধার্মিক নন। এরা ভণ্ড।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: এসব সমস্যা না। হুজুররে কিছু ধরে দিলেই তওবা করে নেয়া যাবে। পর্ণো দেখলে ক্ষতি নেই। যে গুনাহ হবে তারচেয়ে ওযু করে তিনবার সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করলে সওয়াব বেশী। মাদ্রাসায় হুজুরেরা যে পরিমাণ ইসলামের খিদমত করেন তাতে ছাত্রদের সাথে সমকামীতা করার পাপ কাটা যায়। আর সব শেষে মরার আগে কওমী হুজুর দিয়ে তওবা করিয়ে নিতে পারলেই জান্নাতে সত্তরটা হুর নিশ্চিত। এসব সুক্ষ হিসাবের জিনিস ভাই। মামলায় পড়লে যেমন উকিলের কাছে যেতে হয়, জান্নাতের জন্য তেমনি হুজুরের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। নচেৎ আল্লাহর কাছে আপনার হয়ে ওকালতি করবেন কে? আল্লাহ তো এজন্যেই রেখেছেন হুজুরদের, মানুষকে জান্নাতে যাবার দিশা দিয়ে দেবেন তারা।
এসব নাফরমানী পোস্ট দিয়ে কুফরী ছড়াবেন না। আল্লাহ বলেছেন অপরের পাপ ঢেকে রাখতে, বিশেষ করে তিনি যখন তসবী করা হুজুর হন।
সবাইকে আল্লাহ জান্নাতী হওয়ার তৌফিক দিন। আমীন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। সুন্দর মন্তব্য।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: হুজুরের পিসিতে পর্নো ছবি পাইলে দোষ হয় আর প্যান্ট শার্ট পরাদের পিসিতে পাইলে তা মেনে নেয়ার মত বা অন্যায় না? ।অবিবাহিতরা, বা চ্যাংরা পোলাপান থ্রিএক্স দেখলে আপনার কাছে তা গ্রহনযোগ্য। এইসব ডাবল স্টার্ন্ডারের চিন্তা যাদের থাকে তাদের রুচি কেমন তা ভাববার বিষয় বটে। যেটা খারাপ তা সবার জন্য খারাপ। এখানে হুজুর বিবেচনায় না এনে যে মানুষটা এগুলো করছে তার রুচি, ব্যাক্তিত্য, মানসিকতার প্রশ্ন তোলা যেতে পারে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

বিষাদ সময় বলেছেন: আমিও লক্ষ করে দেখেছি ধার্মিক লোকদের (সাধারণত) Ethics, Etiquette এবং Manner এর বোধগুলো বেশ নিচু স্তরের।

তবে আপনার সহকর্মীদের বিষয়ে অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে তাদের পার্সোনাল জিনিষ ঘাটাঘাটি করে আপনিও কিন্তু অত্যন্ত গর্হিত কাজ করেছেন।

ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: না এভাবে বলবেন না। এটা অফিসের কম্পিউটার। অফিসের নিয়ম আছে একজনের কম্পিউটার প্রয়োজনে আর একজন ব্যবহার করতে পারে।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

কিছু বলার বাকি বলেছেন: রাজীব ভাই আপনি ধর্ম এবং মানুষের সহজাত প্রবৃত্তিকে গুলিয়ে ফেলেছেন । আপনি টাইটেল দিয়েছেন ধার্মিক লোকেরা দুষ্টূ হয় । যেই ব্যক্তিকে নিয়ে আপনি কথা বলেছেন আপনার কাছে তার দোষ তিনি কুরআন ও সুন্নাহর বয়ান দিয়ে নিজে তা পালন করেননি । আপনার কাছে সমস্যা কোনটা ? থ্রি এক্স দেখা নাকি নামাজি লোক থ্রি এক্স দেখছে সেই ব্যাপারটা । যদি নামাজি লোক থ্রি এক্স দেখা হয়ে থাকে তাহলে তাহলে দোষটা সেই মানুষের যিনি নিজে যা বলেন তা পালন করেন না এখানে ধর্মের দোষ কোথায় ? আর যদি থ্রি এক্স দোষ করে থাকে আশা করি রুম পরিবর্তন করে যাদের সাথে বসছেন তাদের মন ও মানসিকতাও আপনার মত থ্রি এক্স মুক্ত । আপনি পারতেন সেই ব্যাক্তিকে বলতে, কলুষিত মন মানসিকতা নিয়ে আপনি আমাকে নামাজের জন্য ডাকতে পারেন না । রাজীব ভাই একটা কথা জানার ইচ্ছা, সেই ব্যাক্তিটি নামাজি না হয়ে যদি অন্য কেউ হত তাহলে আপনি কি এইভাবে রিঅ্যাক্ট করতেন । আমরা মানুষই মনে হয় একমাএ জীব যারা তার সীমাবদ্ধতার কথা ভুলে যাই, ভুলে যাই আমাদের ভিতর একইসাথে বাস করে ভাল এবং মন্দ । সবশেষে বলতে চাই যদি সত্যি এ ঘটনা আপনার অফিসের হয় তবে গল্পচ্ছলে ভিন্ন অফিসের ভিন্ন নামে তা প্রকাশ করতে পারতেন । ব্লগে আপনি খুবই পরিচিত ও ব্যক্তিগতভাবেও আপনাকে অনেকে চিনে । ধর্ম নিয়ে আপনার ভাবনা আপনি প্রকাশ করতেই পারেন কিন্তুু কারো নাম প্রকাশ করে তাকে ছোট করে নয় । আপনার অতি ভালমানুষীয় কারনে একজন ব্যাক্তির কর্মজীবন ও পারিবারিক জীবন ব্যহত হতে পারে । মনে রাখবেন কোন মানুষই সম্পূর্ন নয় । * লেখাটিকে প্লিজ কেউ ধর্মের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না । ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির উপর সামান্য আলোকপাত ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
ধন্যবাদ।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাই আপনার এই লেখাটির শিরোনামটি ভাল লাগেনি , কেউ যদি নামাজ পড়ে পাপ সেটা তার সমস্যা ধর্মের সমস্যা নয়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনাম যেহেতু দিয়েই ফেলেছি- তাই বদলিয়ে দিলাম না।
সামনে এরকম কোনো লেখা লিখলে, তখন শিরোনাম দিতে সর্তক থাকবো।
ধন্যবাদ।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬

বিষাদ সময় বলেছেন: ..........তারপর আমার সন্দেহ আরও বাড়লো। তার মোবাইলে চেক করে দেখলাম একই অবস্থা।

রাজীব ভাই কিছু মন করবেন না, মোবাইলটাও কী অফিসের সবার জন্য উন্মুক্ত?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে দীর্ঘদিন আমরা একসাথে কাজ করেছি। একজন আরেকজনের মোবাইল ধরতে পারি। গেমস খেলি। তাছাড়া সত্যিকার ভাবে তাদের মন মানসিকতা বুঝার জন্য আমাকে এই কাজটা করতে হয়েছে। আমি খুব বড় ধরনের একটা ধাক্কা খাই।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নামাজ যদি অনৈতিক বা বাজে কাজ থেকে বিরত রাখতে না পারে,তাহলে নামাজ পড়ে কি হবে?!

যেহেতু,ধর্ম সম্পর্কে না জেনে যারা ধর্ম পালন করে তাদের জন্য আফসোস হয়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো মন্তব্য।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নামাজ যদি অনৈতিক বা বাজে কাজ থেকে বিরত রাখতে না পারে,তাহলে নামাজ পড়ে কি হবে?!

যেহেতু,ধর্ম সম্পর্কে না জেনে যারা ধর্ম পালন করে তাদের জন্য আফসোস হয়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২

সুদীপ কুমার বলেছেন: তারা হয়তো পাপ ও পূণ্যের মাঝে একটি ব্যালেন্স থিওরী আবিস্কার করেছেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা ---

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভার্সিটিতে জনৈকা দ্বীনদার পর্দানশীন বান্ধবীর মোবাইলে থ্রি এক্স দেখে প্রথম টাশকি খেয়েছিলাম। এর আগে এলাকাতেও অবশ্য অনেক পরহেজগার মুরুব্বীকে পাকিস্তানি ভিডিও দেখতে দেখেছি। অনেক সহপাঠি, যারা তিনদিনের তাব্লিকে গিয়ে বিরাট ধার্মিক সেজে গেছে। আমাকে নাস্তিক-মোরতাদ বলে ভৎসনা করেছে। অথচ ওদের আমি নেশা করতে দেখেছি, ইভটিজিং করতে দেখেছি। আসলে কিছু বলা যায় না। এরা মনে করে পাপ যেহেতু করেছি, মাফ চাইলেই পার পেয়ে যাব। ধর্মেও তো এমন বিধান আছে। মাফ চাইলে আল্লাহ্‌ মাফ করে দেবেন। তাই এরা সুযোগ পেয়ে যায়। কেউ কিছু বলেও না!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

আখেনাটেন বলেছেন: ঢাকার অভিজাত এলাকার মসজিদগুলোর নূরানী চেহারার বয়স্ক নামাজিরা সারাদিন জেকের অাসগারে নিয়োজিত। এরা প্রায় সবাই সাবেক সরকারী অামলা কিংবা ব্যবসায়ী কিংবা রাজনীতিবিদ। সামনের মৃত্যুর হাতছানি। অতীত কথা স্মরণ করে বেশি বেশি জিকির। যদি হুর না পায়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সত্য মন্তব্য করার জন্য।

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

আল ইফরান বলেছেন: ধর্ম শব্দটি এসেছে সংষ্কৃত 'ধ্রি/ধ্রু' থেকে যার অন্তর্নিহিত মানে হচ্ছে নিয়ন্ত্রন। আর 'নিয়ন্ত্রনের' বহুমাত্রিক অর্ত্থ রয়েছে।
আমরা যদি আত্ন-নিয়ন্ত্রনের কথা বলি, যার মধ্যে এটি উপস্থিত নেই তখন তাকে ধার্মিক বলা খুব সমীচিন হয় না।
পোস্টের মুল বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করছি না বলে দুঃখিত। তবে আমাদের সমাজে ধার্মিক হিসেবে তাদেরকেই উপস্থাপন করা হয় যারা বাহ্যিকভাবে ধার্মিক, অন্তরের খবর আল্লাহ ভালো জানেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

পবন সরকার বলেছেন: আপনার কথার চরম প্রতিবাদ করছি। ধার্মিক লোক কখনই দুষ্ট হয় না, দুষ্ট লোকরাই ধর্মের খোলসে দুষ্ট হয়। যে লোক দুষ্টামি করে সে ধার্মিক হয় কি করে? যে লোক ধার্মিক সে কখনই খারাপ কাজ করে না। প্রত্যেক ধর্মেই অন্যায় কাজ করা নিষেধ আছে। যারা অন্যায় কাজ করে তারা ঐ ধর্মের লোক হয়েও ধর্মের বিরুদ্ধে কাজ করে। আপনি ধর্ম নিয়ে আগে পড়াশোনা করেন তারপরে ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলেন। অল্প জ্ঞান নিয়ে উল্টাপাল্টা বলা উচিৎ না।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আমার জ্ঞান কম- এটা কথা সত্যি।
আপনাকে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১

আরব বেদুঈন বলেছেন: আপনার টাইটেল দেখে মনে হচ্ছে যারা ধার্মিক না তারা ধোয়া তুলসী পাতা?হতেই পারে ধার্মিকদের মধ্যে খারাপ লোক আছে তার মানে এই না "ধার্মিকরা দুষ্ট হয়"।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: হুম হতে পারে। আপনি ঠিকই বলেছেন।
তবে আমি যে ক'জন ধার্মিক দেখেছি- তারা সকলেই দুষ্ট প্রমানিত হয়েছে।

১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমি মুসলিম হিসেবে শিরোনামটি আমার লাগছে।

একজনের জন্য সবাইতো উনার স্বভাবের হতে পারেন।

২০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: পারেন না।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনি ঠিক বলেছেন। শিরোনামটি আমার ভুল দেয়া হয়েছে। ক্ষমা প্রার্থী।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।

২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬

MAANHAC বলেছেন: রাজীব নূর খান ভাই, আসসালামু আলাইকুম.........
আশা করি ভালো ও সুস্থ আছেন। আপনার নাম দেখে ভেবে নিলাম আপনি মুসলিম,
তাই সবার আগে অনুরোধ করতে চাই দয়া করে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না। " ধার্মিক লোকেরা অতি দুষ্ট হয় " ? না, কখনোই না।
আমি বলবো ধার্মিক কাকে বলে সেটাই হয়তো আপনি ভালোভাবে বোঝেন নি , তাই এমনটা বলছেন ।
গ্রামে শহরে কিছু মুর্খলোক থাকেই যারা বলে " লোকটা চোর হইলেও ইমানদার আছে..." , কিন্তু না, একজন ইমানদার কখনোই চুরি করতে পারেননা,
চোরও হতে পারেন না, একজন ইমানদার কখনোই কোন খারাপ কাজ বা অপকর্মও করতে পারেন না। আর হ্যাঁ, ঈমান পাওয়া বা ইমানদার হওয়া কিন্তু এতটাই সহজ না, আমরা যতটা সহজ ভাবি ।
এবার আসি আপনার ধারনাতে, ভাই , আমি আপনার অনেক ছোট, সদ্য HSC পাশ করলাম। তবুও ছোট মুখে বড় কথা বলে আপনাকে কিছু বলতে বা বোঝাতে আসলাম,
তাই আগে থেকেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যদি কোনভাবে মনে কষ্ট পান।
ভাই , ধার্মিক কাকে বলে? আমি জানি যিনি ধর্মকে মনে প্রানে বিশ্বাস করে এবং পালন করে সেই প্রকৃত ধার্মিক।
এবার বলি ধর্ম কি বা ধর্ম কাকে বলে, অন্য ধর্মের কথা জানিনা তাই ইসলাম সম্পর্কেই বলি, ইসলামের মুল বিষয়ই হলো ঈমান ও আকাঈদ ।
ইসলাম এর মুল ও প্রধান পাঁচটি স্তম্ভ কালেমা, সালাত (নামায), সিয়াম (রোজা) , হজ্জ ও যাকাত । আশা করি আপনি এগুলো জানেন। আর একজন মুসলিমের সবচাইতে বড় ও গুরুত্বপূর্ন সম্পদ হলো ঈমান ও তাকওয়া।
কেননা তাকওয়া বা আল্লাহ্‌ ভীতি থেকেই মুসলিম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভ মেনে চলে বা মানে ।
আর হ্যাঁ , ইসলামে যেমন সৎকর্ম করতে আদেশ করা হয়েছে ঠিক তেমনি অসৎ , নিকৃষ্ট ও খারাপ কাজ না করতে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে।
সুতরাং আমরা বলতে পারি যে প্রকৃত ধার্মিক বলতে শুধুমাত্র তাদেরকেই বোঝায় যারা ধর্মের সকল আদেশ ও নিষেধ সমূহ মনে প্রানে বিশ্বাস করে ও পালন করে এবং কায়েম ( প্রতিষ্ঠা) করে।
আবারও বলছি , যারা আদেশ সমূহ পালন করে এবং নিষেধ সমূহ মেনে যা নিষেধ করা হয়েছে তা থেকে দূরে থাকে ( কখনোই করে না ) তাদেরকেই প্রকৃত ধার্মিক বলা যায় বা বলা যাবে ।
প্রকৃত ধার্মিকগণ নিজ ধর্মের জন্য , ধর্ম রক্ষার্থে নিজের জীবনও দিতে পারে।
আপনার দেখা তথাকথিত হুজুররা নিশ্চয়ই লেবাসধারী , ভন্ড, কিন্তু মোটেও ধার্মিক নয়। কেননা নামায পড়লেই ধার্মিক , ঈমানদার , পীর কামেল ইত্যাদি বলা যাবে না ।
হতেও পারে তারা শয়তানের ফাঁদে পা দেয়া / আটকে পড়া বগা যারা আমাদেরই ভাই,
হয়তো বা তারা শয়তানের ধোকা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তাই বলে আপনার ধারনাকে প্রকট করা ঠিক হবেনা,
তাই " ধার্মিক লোকেরা অতি দুষ্ট হয়" এই ধারণা না করতেই অনুরোধ করছি।
আর হ্যাঁ, বর্তমান সমাজে বেশিরভাগই লেবাস ধরা ভন্ড , যারা ধর্মকে অর্থ আয়ের উৎস বানায়, ধর্মের নামে ব্যবসা করে।
ইসলাম কখনোই এদের সমর্থন করে না আর করতেও বলেনা , বরং তারা ইসলামের শত্রু , দুশমন।
আশা করি ধার্মিক কাকে বলে বোঝাতে পেরেছি। আবারও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যদি কোন কথায় কষ্ট পেয়ে থাকেন।
আসসালামু আলাইকুম.........

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যে কোনো কষ্ট পাইনি। বরং খুশি হয়েছি।
আসলে আমার সাবেক অফিসের ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।

২২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা হে হে হে হো হো হো .।.।.।

২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধর্মভীরুদের এই ধরনের দ্বিচারিতা দেখে আপনি অবাক হয়েছেন, দুঃখ পেয়েছেন মানলাম তাই বলে এই ধরনের জেনারেলাইজেশন করে শিরোনাম দেয়াটা ঠিক নয়। আপনি এটা প্রায় সময়ই করেন...

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
এরপর শিরোনাম দেয়ার সময় খুব সতর্ক থাকব।

২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ধার্মিকেরা কখনো দুষ্টু হয় না। দুষ্টু হয় লেবাস ধারি কতিপয় ধার্মিকেরা

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আর এই জামানায় লেবাস ধারির সংখ্যাই বেশি।

২৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:





আপনে এত সত্য কথা কন ক্যারে, জানেননা, সত্য সবসময় বলতে নেই...!! হুজুররা সওয়াব কামান তাই পাপ করলে তেমন সমস্যা নাই, সওয়াবে পাপে কাটাকাটি .....

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা

ধন্যবাদ।

২৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৬

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: আপনার এই লেখার উদ্দেশ্য কি???

আমার মনে হয় আপনি একটা ঘটনা শেয়ার করলেন আর কমেন্ট, ভিউ বাড়ানোর জন্য ধর্মীর বিষয় সামনে নিয়ে আসছেন...... কারন সবার কমেন্টেই ধণ্যবাদ দিয়ে গেছেন (দুই একটা বদে)......
শরীরে ব্যাথা থাকলে মনে হয় সবাই ব্যাথা যায়গায়ই হত দেয়....তেমনী হুজুর টাইম লোক জন কোন খারাপ কাজ করলে সেটা মনে গেথে যায় এটাই স্বাভাবিক..... আর সবকিছু মস্তিক্স নিয়ন্ত্রন করে, নামাজ একটা ধ্যান, এই ধ্যানের মাধ্যমে মেন্টলিটি ঠিক করা সম্ভব তবে সবাই পারেনা, না পারার অনেক কারন আছে..... আর পর্ন দেখা একটা নেশা...
অনেকের মন্তব্যে হুরের কথা উঠে আসল কেন বুঝলাম না, হুর কি কোন সমস্যা??? জান্নাতে তো শুধু হুর না সাথে শরাবের নহরও থাকবে, শরাব কোন সমস্যা না সমস্যা কি হুর??? হুর অনেকে আবার প্রয়োজন মনে করে না.... হস্তমৈথন বা শারিরিক ক্ষমতা এর কারন হতে পারে...
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন ভাইয়ের সমস্যা কি
হুজুরদের সমকামী বলে, তারপর তাদের ওকালতি ছাড়া জান্নাতে যাওয়া যাবেনা, এসব পায় কই??? আর মানুষকে জান্নাতে যাবার দিশা হুজুররা না দিয়ে পর্নস্টাররা দিবেন??? ভাল কাজের দাওয়াত সবাইকে দিতে বলা হইছে আর হুজুররা মূলত ইসলামি আইন নিয়ে পড়াশুনা করেন ....আপনি কি গিতাঞ্জলী শুখস্ত কইরা শরীয়া আইম চালু করতে চান??
অনেকের মন্তব্যে দেখলাম মুসলমানরা খারাপ কাজ করে কারন তারা যানে তওবা করলে মাফ পাওয়া যাবে। এখন প্রশ্ন হইল যারা জানে যে যতই খারাপ কাজ কর না কেন শাস্তিদেওয়ার মত কেউ নাই, তাদের অবস্থা কেমন হবে বলে মনে করেন আপনি???

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার এই লেখার কোনো উদ্দ্যেশ্য নেই।
একটা ঘটনা ব্লগে সবার সাথে শেয়ার করলাম।

২৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

নাহিদ০৯ বলেছেন: আপনার কাছে সমস্যা কোনটা ? থ্রি এক্স দেখা? নাকি নামাজি লোক থ্রি এক্স দেখছে সেই ব্যাপারটা?
স্পর্শকাতর এমন একটা টপিক্স নিয়ে লিখেছেন বলেই হয়তো আপনার উপরে কিছুটা দায় তো বর্তায় ই। আশা করি সেই দায় থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর সাবধানে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার ধারনা ছিল যারা নামাজি মানুষ তারা খারাপ কাজ থেকে দূরে থাকে। আমি বড় ধরনের একটা ধাক্কা খাই।

২৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ধর্মের লেবাসে চুরি করলে তার দায় ধর্মের কিংবা প্রকৃত ধার্মিকের উপর বর্তায় না। সকল ধার্মিক(!) হয়তো ধার্মিক নন! আর সকল ধর্মহীনগনও সম্ভবত: সাধু-সন্তু নন!

'All that glitters is not gold.' -'চকচক করলেই সোনা হয় না'। সুতরাং, ধার্মিক লোকেরা অতি দুষ্ট হয় কথাটা বোধ হয় সঠিক নয়! শিরোনামটা পাল্টে- ধর্মের লেবাসে অপকর্ম কিংবা এইজাতীয় কিছু করা হলে সেটাই সঠিক হত।

ভাল থাকুন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমি দুঃখিত। আমার শিরোনামটি যথাযথ হয়নি। এরপর থেকে শিরোনাম দেয়ার ক্ষেত্রে আমি সাবধান থাকবো।

২৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

নতুন বলেছেন: দেশে ভন্ড মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে এটা তারই প্রতিফলন.... অন্য কিছু না।

যদি লোকগুলি আসলেই ধামিক হতো তবে তারা দুস্ট হইতেন না।

কিন্তু তারা ভন্ড তাই ধামিকের ভাব ধরে থাকে.....

তাই ভন্ডদের দেখে তাদের ধামিক মনে করে পুরো সব ধামিককে দুস্ট বলা ঠিক না।

ধম` কখনোই বলেনাই যে নিজে পণ` দেখে অন্যকে নিষেধ করতে.... নাউজুবিল্লাহ বলতে... ঘুষ/সুদ খাইতে...

এরা ধামিক কারন মানুষ ধামিকদের সম্মান করে তাই তারাও সবার সামনে ভালো মানুষ সাজতে চায়....

তাই উপরে হেডিং এ ধামিকরা দুস্ট না বলে ... ভন্ডরা ধামিক সাজে সেটা উল্লেখ করুন...

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে সহমত।

৩০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

খোলা মনের কথা বলেছেন:

মোবাইল গুলোও কি অফিসিয়াল ছিল??? কিছু মনে করবেন না.. হয়তো আপনার পিসি বা হ্যান্ডসেট খুজলে দু এক ডজন ভিডিও পাওয়া যেতে পারে... সেখানে দোষের কিছু খুজবে না কেউ....

"নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কাজ থেকে বিরত রাখে।" - (সূরা আনকাবুত - ৪৫)। এই আয়াতটি শোনার পর সাহাবায়ে কেরাম রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন, "ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ) !!! এই আয়াতে বলা হয়েছে যে নামাজ মানুষকে অশ্লীল ও গর্হিত কাজ থেকে বিরত রাখে। কিন্তু আমি এমন কিছু লোককে দেখলাম যাঁরা নামাজও পড়ে আবার অশ্লীল কাজও করে। এদের ব্যাপারে তেমন কিছু বুঝলাম না!" রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন,"এদের নামাজই হয় নি।" আমরা নামাজ আদায় করি ঠিকই কিন্তু নামাজ থেকে আমরা শিক্ষা গ্রহণ করি না। যার জন্য আজকে আমাদের সমাজের এই পরিস্থিতি!!! আর আপনার মত লোকগুলোও এসব লিখে মানসিক শান্তি পাই....

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: না আমার পিসিতে এরকম কিছু পাবেন না। নো নেভার। আমি এই কাজ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। এই অভ্যাস আমার কোনো কালেই ছিল না।

ধন্যবাদ ভালো থাকেন।

৩১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলে আমি দুঃখিত। আমার শিরোনামটি যথাযথ হয়নি। এরপর থেকে শিরোনাম দেয়ার ক্ষেত্রে আমি সাবধান থাকবো।

-জানিয়েছেন, এরপর থেকে শিরোনাম দেয়ার ক্ষেত্রে আপনি সাবধান থাকবেন- এজন্য ধন্যবাদ।

কিন্তু, এখানে দু:খ প্রকাশের প্রয়োজন নেই। আপনি যদি বুঝে থাকেন- এই পোস্টের শিরোনাম যথাযথ হয়নি, তাহলে ধার্মিকদের নিয়ে এমন আপত্তিকর শিরোনাম পাল্টে দেয়া অবশ্যই আপনার নৈতিক দায়িত্ব। সচেতন ব্যক্তি হিসেবে আপনার আরও পূর্বেই এটা করা উচিত ছিল বলে মনে করছি। আপনি সম্ভবত: জানেন- ব্লগে এডিট অপশন রয়েছে।

মনে রাখবেন, ভুল স্বীকার করার ভেতরে কোন লজ্জা থাকে না। ভুল স্বীকার মানুষকে মহত্বতা দেয়। আর ভুলকে আঁকড়ে থাকার ভেতরে হিনমন্যতা শাখা-প্রশাখা গজায়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নকিব ভাই।
যেহেতু এটা শিরোনাম দিয়েই দিয়েছি, সবাই দেখে ফেলেছে। কাজেই এটা আর পরিবর্তন করলাম না।
প্লীজ ট্রাই টু আন্ডারসস্টেন্ড ।

৩২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

নতুন নকিব বলেছেন:



সবাই দেখে ফেলেছে বলে কী হয়েছে? আশ্চর্য্য কথা বলছেন, দেখছি!

আপনি শিরোনামটি চেঞ্জ করলেও তো সবাই দেখতে পাবে। তখনতো আরও মজা হবে। নির্ঘাত, সবাই আপনার উদারতা সরলতার প্রশংসা করবে। এবং বুঝে নিতে সক্ষম হবে, আপনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে ধার্মিক শ্রেনিকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য পোস্টের এই শিরোনাম দেননি। তারা ভাববে, হয়তো এমনিতেই এমনটা হয়েছিল এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে আপনি ভদ্রলোকের পরিচয় দিয়ে শিরোনাম ঠিক করে দিয়েছেন। ভুলের ভেতরে আপনি আটকে থাকেননি। ধর্মভীরু কারও মনের কষ্টের কারনও আপনি হয়ে থাকেননি।

আপনি একচুয়ালি একজন ভদ্রলোক।

সুতরাং, প্লিজ! আমার লক্ষ্মী-সোনা-যাদু ভাই, এমন করতে হয় না! ধার্মিক অধার্মিক কারও মনে আঘাত দিতে নেই! ধার্মিকরা ধর্ম কর্ম করলেও, কারও কারও মতে 'ছাগল' আখ্যায়িত হলেও আসলে তারাও মানুষ। তাদেরও 'হৃদয়' বলে একটা বস্তু থাকে। সেখানে আঘাত দেয়ার চেয়ে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে মারা শ্রেয় বৈকি! আপনি বরং সেটাই করুন, অথবা দয়া করে শিরোনামটি এখনই পাল্টে ফেলুন।

৩৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: নকিব ভাই, এই পোষ্টের কথা ভুলে যান। আমিও ভুলে গেছি।
আসুন আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাই।
জয় বাংলা।

৩৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৭

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: রাজীব নূর আপনি সেই লেভেলের একজন ধাপ্পাবাজ.......... আপনি স্বীকার করলেন যে আপনার শিরোনাম সঠিক হয়নি তারপরেও আপনি এডিট করতে চাচ্ছেন না, কারন আপনার মনে এক আর দেখান অন্য জিনিস..... আপনার লেখার উদ্দেশ্যটা রহস্যজনক এবং অনৈতিক .....

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখিত।
একজন মানূষকে পুরোপুরি না চিনে এভাবে বলা ঠিক নয়।
আমি খুব সহজ সরল এবং সৎভাবে জীবন যাবন করি।
যতদিন বাঁচি সৎ ভাবেই থাকবো।

৩৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সমস্যাটা আসলে আপনার। ধার্মিক মানুষদের কাছে আপনার প্রত্যাশা বেশী। কিন্তু ধার্মিক মানুষজনও যে দোষে গুনে মেলানো একজন মানুষ সেইটা উপলব্ধি করতে ভুলে যান।

মানুষের বাহ্যিক রূপ দেখে তাকে বিচার করতে যাবেন না। ধর্ম থাকে মানুষের অন্তরে বিশ্বাসে - সেটিই আসল, যদিও আমি কর্মের গুরুত্ব মোটেও অস্বীকার করছি না। বুখারী শরিফ তো শুরুই হয়েছে "নিয়তের পবিত্রতা"র হাদীস দিয়ে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "সুন্দর মন্তব্য করেছেন। অনেক ধন্যবাদ।"

আপনাকেও ধন্যবাদ। আরেকটি কথা বলতে ভুলে গিয়েছি। কেউ যদি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে ধর্মচর্চা করে তবে তার খারাপ দিকগুলো ধীরে ধীরে ঠিক হতে থাকে। কিন্তু কেউ যদি লোক দেখানো ধর্মচর্চা করে তবে তার সম্ভাবনা কম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৩৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

নাহিদ০৯ বলেছেন: অবশ্য আমি বেহশতে যেতে চাইও না।[/sb

আপনার এই কথাটি ২ দিন থেকেই ভাবছিলাম। দুনিয়াবি লাইন এ জ্ঞানার্জনে তুলনামূলক এগিয়ে তাই একটু মিলিয়ে মিলিয়ে বোঝার চেষ্টা করি। এটাকেও মিলিয়ে সমাধান করতে চেষ্টা করছিলাম।

মনে করুন কোন ক্লাশে / কলেজে / ভার্সিটিতে কোন ছাত্র যদি বলে যে অবশ্য আমি পাশ করতে চাই না? তাহলে তার সম্পর্কে আপনার কেমন ধারনা হবে? মানে তার ছাত্রত্ব সম্পর্কে আপনার মন্তব্য টা কিরকম হতে পারে একবার ভেবে দেখেছেন কি?

একেবারে ভন্ডামির নিচের স্তরে গেলেই কেবল একজন ছাত্র প্রকাশ্যে বলতে পারে, আমি পাশ করতেই চাই না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান শিক্ষার যে অবস্থা- একটা ছাত্র রেগে-মেগে বলতেই পারে আমি পাশ করতে চাই না।
পাশ করার পর সে চাকরি পাবে না। শুধু দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে।
ঠিক এইভাবেই, এই সমাজের অবস্থা ভালো না। তাই আমিও বলতে পারি- বেহেশতে আমি যেতে চাই না।

৩৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪০

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: আমার কমেন্টটা খুঁজে পাচ্ছি না!
ব্যাপারটা বুঝলাম না..! :( :(

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনোদিনও কমেন্ট মুছি না।

৩৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: একজন মুসলিম হয়ে জান্নাতে যেতে চাননা ? আপনি কেমন সুসলমান ? (আসালে মানুষ যখন দুনিয়ামুখী হয়ে যায় তখন সে ধর্ম থেকে সরে যায়। আর ধর্মকে অস্বীকার করতে করতে একসময় নাস্তিক হয়ে যায়।)

অথচ সেই আপনি আবার প্রশ্ন তুলছেন-ধার্মিকেরা অতি দুষ্ট।

ধর্মিক কাকে বলে সেটা আগে জানুন। শুধু নামাজ,রোজা করলেই ধার্মিক হওয়া যায়না।

আপনি নিজে নামজি নন।তাই নামজি মানুষকে ধার্মিক মুনুষ মনে করেন। যা ভুল।

ভুল স্বীকার করেও শিরোনাম চেঞ্জ করতে চাননা কিন্তু কেন ?

পাপ সকরের জন্যই এক। সে হুজুর হোক বা সাধারন মানুষ হোক। এটা আবার কেমন কথা যারা নামাজ পড়ে তারা খারাপ ভিডিও দেখলে খারাপ আর চেংড়া পোলাপান দেখলে কিছুনা। নামাজ না পড়লে যেমন আপনার গুনা হবে তেমনি হুজুর বা মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্ররাও না পড়লে গুনাহগার হবে।

ইসলামে আইন সবার জন্য সমান।

১৩ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৪০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

ইবিএস খাইরুল বলেছেন: খুব ভাল লেখনি। তবে আরো ওনেক লোক আছে খারাপ ভিডিও দেখে বা খারাপ কাজ করে। আমাদের চরিত্রবান হতে হবে, তার বিকল্প নেই। মোল্লারা কিন্তু পর্ণ বানায়নি। যারা পর্ণ কাজ করেছে তারা কেমন?

৪১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: টাকা থাকলে হজ্ব করো, টাকা না থাকলে হজ্ব কইরো না।
টাকা থাকলে জাকাত যাও, না থাকলে যাকাত নাও।
হজ্ব বা যাকাত করার জন্য টাকাটা কোন পথে আসলে সেটা কোনো ব্যাপার না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.