নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। সত্যি বলছি ভাই- আমি বেহেশতে যাব না। বেহেশতে যাওয়ার ইচ্ছা আমার কোনো কালেও ছিল না। সত্তরটা হুর পরী আমার দরকার নাই। লোভনীয় আরাম আয়েশ আর খাদ্য আমি চাই না। আমি দোযকে যাবো। হাজার হাজার বছর ধরে শাস্তি উপভোগ করবো। এটাই আমার চিন্তিত অভিমত। সূর্য থাকবে মাথার একহাত উপরে, আমি মুহূর্তের মধ্যে গলে যাবো। আহারে, আমাকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। আমি খুব বেশি পাপ করিনি। অবশ্য আমার শাস্তি কম হবে। জীবনে খুব বেশি পাপ করিনি। হাতে গোনা কয়েকটা পাপ করেছি মাত্র। তবে পূর্ণ কি কিছু করিনি? চারপাশে ভালো করে তাকিয়ে দেখার পর স্বামী বিবেকানন্দের মতো আমারও বলতে ইচ্ছা করে- ''যে ঈশ্বর পৃথিবীতে ক্ষুধার্ত মানুষকে অন্ন দিতে পারেন না, তিনি পরকালে আমাদের পরম সুখে রাখিবেন…… ইহা আমি বিশ্বাস করি না।''
২। আমার ব্যক্তিত্ব বলে কিছু নেই। সকলকে খাতির আর মহব্বত করে বেড়াই। আর সেই জন্যই কেউ আমাকে পাত্তা দেয় না। তবে সেসব নিয়ে আমি মাথাও ঘামাই না। ভালো মানুষদের যে বাজারদর কম সেটা বুঝবার মতো মস্তিস্ক আমার আছে।
৩। আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা বড় বড় পদে অযোগ্য লোক বসে আছে। যার বেতন পাওয়ার যোগ্যতা ৫০ হাজার তিনি পাচ্ছেন ১৮ হাজার। আর যার বেতন পাওয়ার যোগ্যতা ১৫ হাজার তিনি পাচ্ছেন ৬০ হাজার। সর্বক্ষেত্রে বৈষম্য চলছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের পর দেশের অবস্থা আরও খারাপ হবে। পেঁয়াজ হবে দুই শ' টাকা। চাল হবে ১২০ টাকা। তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ সব কিছুর দাম বাড়বে। সাধারন খেটে খাওয়া মানূষ যতই হায় হায় করুক- তাদের কথা কেউ শুনবে না। যারা মজা নেওয়ার তারা ঠিকই মজা নিয়ে বেড়াবে।
৪। আর কয়দিন পর একুশে বই মেলা। আমি মনে মনে এই বইমেলার জন্য অপেক্ষা করে থাকি। সারা বছরের বই একুশে মেলা থেকেই কিনতে চেষ্টা করি। ফেসবুকে অনেককে দেখি- সারাদিনে একশো বার নিজেকে লেখক লেখক বলে চিৎকার করেন। তার বইয়ের প্রচার ও প্রসারে উনি যে কতটা ছাগলামি করেন তা কি উনি বা উনারা বুঝেন না? বইয়ের প্রচার ও প্রসার করবে এটা তো স্বাভাবিক। কিন্তু ছাগলামি করাটা স্বাভাবিক না। রাজনীতিবিদরা যেমন দেশের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন, ঠিক তেমনি দেশের নব্য সাহিত্যিকেরা সাহিত্যের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে। তারা একজন আরেকজনকে কবি, গল্পকার, কথাসাহিত্যিক নাম করে ডাকে। তাদের এত আড়ম্বর কেন? তাদের লেখার মান তো উন্নত নয়। এর চেয়ে আমাদের সামু ব্লগে অনেক উন্নত মানের লেখক আছেন।
৫। কিছু মহিলা স্বামীর কল্যাণে বিদেশ গিয়ে- এমন চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলে, শুনলে রাগ লাগে। উনারা নাকি আবার মস্ত বড় কবি সাহিত্যিক। একেক জনের দশটা পনেরটা করে বই বের হয়েছে। বই গুলো আবার নাম করা প্রকাশনি থেকে বের হয়েছে। আরে টাকা দিলে যে কোনো প্রকাশনি থেকে বই বের করা যায়। এখনকার প্রকাশকরা লেখার মান দেখেন না, দেখেন টাকার পরিমান। আর কিছু ছাগল আছে তাদের স্ট্যাটাসে বা ছবিতে ঝাকিয়ে পড়ে। সেদিন দেখলাম এক মহিলা বিকট মেকাপ করে একটা ছবি পোষ্ট করেছে। তাকে দেখাচ্ছে ডাইনীর মতো। কিন্তু ছবির নিচে প্রায় তিন শ' মন্তব্য পড়ে আমার মাথা নষ্ট। সবাই লিখেছে- দারুন, চমৎকার, অসাধারন। দেবী ইত্যাদি ইত্যাদি। এই তিন শ' মন্তব্যকারী কি মানূষ? একটা কুৎসিত ছবিকে কি করে তারা ভালো বলছে? তাদের সমস্যা টা কি?
(বিঃদ্রঃ ছবিটা দশ বছর আগের)
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
রুপালী সিংহ বলেছেন: সবচেয়ে বেদনাদায়ক হল কবিতার বই। নতুন কবিদের শব্দ নির্বাচন দেখলে পড়ার আগ্রহই মরে যায়। উপমা আর রূপক তো মাথার ওপর ঘোরা কাউয়ার মত মনে হয়। ধরতে পারি না, ছুঁতে পারি না কিন্তু হঠাত মাথায় মলত্যাগ করে। কে জানে! হয়তো আমিই বুড়িয়ে গেছি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহর রহমত থেকে মাহরুম হবেন না রাজীব ভাই,
পরকালে আল্লার দিদার লাভে হিসাব সহজ করে
চির শান্তির বেহেসত নছিব হোক সেই দোয়া করি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৩
অর্ক বলেছেন: পোস্টটাটা ভালো লাগলো। সত্য কথাই বলেছেন। হ্যা, আমারও মনে হয় আপনি দোযখেই যাবেন! কারণ আপনার লোভ খুব বেশি। তিন বছর থেকে দেখছি, আপনার, খাই খাই আর চাই চাই খাই খাই আর চাই চাই খাই খাই আর চাই চাই..
আমার কেন গাড়ি নাই, বাড়ি নাই, ফরেন ট্যুর নাই, ব্যাংকে কোটি টাকা নাই, বডিগার্ড নাই। ব্লগেও মন্তব্য নিয়ে কম হা হুতাশ দেখিনি, "ওই তোরা কারা যারা আমার পোস্টে কমেন্ট করিস না" মার্কা সহব্লগারদের উদ্দেশে কতো তির্যক গালি ধরণের পোস্ট!
লোভে বিরাট মার খেয়ে গেছেন রাজীব। চারপাশে তাকিয়ে দেখবেন, শূন্যের ওপর কতো মানুষ ভেসে আছে।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
তবে হ্য এই পোস্টটা নির্লোভ। ওই জন্য থাম্বস আপ দিতেও ভুলিনি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সত্য বলেছেন।
তবে অন্য সবার মতো রসি কে সাপ মনে করবেন না।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
ও আচ্ছা, ভালো কথা রুমা কে?
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: রাজীব ভাই আপনার বিশ্বাস আপনার, লিখনীর মাধ্যমে মানুষের বিশ্বাসকে নড়বরে করার জন্য যদি কোন এজেন্ডা নিয়ে থাকেন তাহলে বড়ই খারাপ কাজ করছেন। আর যদি নিজেও এখনো বুঝে ওঠতে পারেননি এ ভবলীলা খেলা তাতে কিছুই বলার নেই আমার। ক্ষমার দ্বার সবার জন্য খোলা। আপনাকে আমাকে আমাদের রব ক্ষমা করুন এবং সঠিক পথে পরিচালনা করুন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৫
অর্ক বলেছেন: ওপরে এক জায়গায় "ভাই" লিখতে ভুলে গেছি!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। বুঝতে পেরেছি।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: বর্তমানে সব হাইব্রীড। কবি,সাহিত্যিক, রাজনীতিবিধ, মন্ত্রি, আমলা, সবাই শংকর জাতের মানে পুরোপুরি হাইব্রীড
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: তাই ই তো।
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিজের টাকা দিয়ে এমন এমন লোকজন বই বের করছে যে, তাদের আত্মীয়রা পর্যন্ত বইটা পড়তে চায় না।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক কথাই বলেছেন।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৬
আরইউ বলেছেন: আপনার লেখার হাত ভালো। কিন্তু আপনার অহেতুক নিজের ছবি পোস্টে দেয়াটা আমার কাছে চরম বিরক্তিকর। এজন্য আমি আপনার পোস্টে সাধারণত আসিনা। খুবই দুঃখিত এভাবে সরাসরি বলার জন্য।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সরাসরি বলেই ভালো করেছেন। আমার শিক্ষা হওয়া দরকার।
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
জুলকারনাইন নাঈম বলেছেন: সব ক্ষুধার্তরা অন্ন পেলে ঈশ্বরে বিশ্বাস করতেন? হাহা... খুব ছোট ভাবে চিন্তা করছেন, আরো ব্যাপক ভাবে চিন্তা করা শিখতে পারেন। একটা সাইন্স ফিকশন কাহিনী ভাবেন, যেই পৃথিবীতে সবাই খাবার পাচ্ছে, এবার পৃথিবীর অবস্থা কেমন হতে পারে, গভীরভাবে ভাবার চেষ্টা করেন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: গভীর ভাবেই চিন্তা করে দেখলাম- সবাই খাদ্য পাচ্ছে, তাহলে একটা আনন্দময় একটা ব্যাপার হবে।
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এই যুগে অপোগণ্ডরাই কিস্তিমাৎ করছে!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু পিলার মজবুত না।
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম, আপনার অনেক কথাই সত্য।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলেই অনেকের কাছে তিতা লাগে।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩০
আটলান্টিক বলেছেন: আপনি জান্নাতে যেতে চান না?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: না। নো নেভার।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: @জুলকারনাইন নাঈম ভাইয়ের কমেন্টে সহমত।তখন মানুষ স্রষ্টাকে ভুলে যেত।দুঃখ, কষ্ট, যাতনা আছে বলেই তো তাকে আমরা স্বীকার করি, প্রার্থনা করি।
৫.
সত্যি বলেছেন।ফেসবুক ছবির কমেন্ট বক্সে ব্যবহারকারীর অযাচিত মন্তব্য নারীর প্রতি দুর্বলতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনি জান্নাতে যেতে না চান নাই। তবে আপনার জাহান্নাম যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ সত্যিই বিস্ময়কর। আপনি সুখ ত্যাগ করিতে চাইলেও পরকালে মানবাত্মা সুখ পাওয়ার জন্য ব্যকুল হয়ে যাবে। দুনিয়াতেও তার ব্যতিক্রম নয়। আপনি বৈষম্যের কথা লিখেছেন এটা আপনার ভিতর থেকে বেরিয়ে আসা ক্ষোভ। যোগ্যতা থাকা সত্যেও দুনিয়াতে ভালোভাবে বেঁচে না থাকার ক্ষোভ।
আপনার জন্য শুভ কাম না থাকল।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার চিন্তিত পরিকল্পিত মতামত আমার খুব পছন্দ হয়েছে।
১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আসলে দুনিয়াতে বসে জান্নাত কিংবা জাহান্নাম বুঝা বা উপলব্দি করা সম্ভব নয়। তাই জাগতিক চাওয়া-পাওয়ার হিসাব গড় মিল হলে আমরা আখেরাতকেও তুচ্ছ করি।
দুঃখ কষ্ট মানুষের থাকবেই। এভাবে প্রাকাশ্যে জাহান্নামে যাব বলা ঠিক হয়নি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২০
রাজীব নুর বলেছেন: অমর কাব্য তোমরা লিখিও, বন্ধু, যাহারা আছ সুখে! পরোয়া করি না, বাঁচি বা না-বাঁচি যুগের হুজুগ কেটে গেলে, মাথায় উপরে জ্বলিছেন রবি, রয়েছে সোনার শত ছেলে। প্রার্থনা ক'রো যারা কেড়ে খায় তেত্রিশ কোটি মুখের গ্রাস ---
১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
সাহরাব বলেছেন: রাজীব নূর ভাই !! লিখাটা সুন্দর কিন্তু জান্নাত জাহান্নাম নিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গিটা একটু ভুল আছে বলে আমি মনেকরি। আপনারই বা কি দোষ। সব অনর্থের মূলে তো আমাদের ইসলামী বিশেষ-অজ্ঞরা। শুধু এটুকুই বলবো , একজন মুমিন বান্দা জাহান্নাম তো কখনো কামনা করেইনা আবার জান্নাতও কামনা করেনা। সত্যিকারের মোনিন বান্দার একমাত্র মনোকামনা হলো মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি। আপনি যদি রাসূলে পাক (সাঃ) এর ইতিহাস বা তত্কার সময়ের মুসলিমদের ইতিহাস বিশদভাবে অবলোকন করে থাকেন তাহলে দেখতে পাবেন রাসূলে পাক (সাঃ) এর সময় থেকে খলিফা, সাহাবী এবং পরবর্তীতে যে সমস্ত মহীয়ান ইসলাম প্রচার করেছেন ওনারা সবাই একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টির জন্যই নিজেদের উৎসর্গ করেছেন, জান্নাত কিংবা জাহান্নামের আশায় নয়। ...ধন্যবাদ
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
একমত দ্বিমতের প্রশ্ন নয়। কথাগুলো বেশ চিন্তা করার মতো।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার একটা বই ছিল মনে হয়, টুকরো টুকরো সাদা মিথ্যা, মেলায় দেখেছিলাম। কেনা হয় নাই।
আমার কোন বই এখনো বের হয় নাই। আগামী দুই চার দশ বছরে কোন বই বের করার ইচ্ছে নেই;অন্তত নিজের টাকায় না।
আমি আপনার বইটা কিনি নাই তার মানে এই না যে আমার বই বের হলে সেটাও আপনি কিনবেন না
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: বই না কিনে ভালোই করেছেন। আমিই আপনাকে একটা দিব।
আপনার বই আমি আগ্রহ নিয়ে কিনব।
২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার কিছু কিছু কথার সাথে একমত না হয়ে একদম উপায় থাকে না
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার সাথে সহমত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০
তারেক ফাহিম বলেছেন: জান্নাত অার জাহান্নামের হিসাব দুনিয়াতে করা যায় ??
তবে অাপনার লেখা কিছুটা হলেও পাঠকদের ভাবায়।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই কবি বলেছেন- ভাবিয়া করিও কাজ।
২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
অযৌক্তিক কিছু লেখেন নি ।
মাঈনউদ্দিন মইনুল এর সাথে সহমত ।
সাহরাব এর বলা " ...........সন্তুষ্টির জন্য....... " র সাথেও সহমত ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
সামিয়া বলেছেন: ভালোলাগলো কথা গুলো।।
২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: পৃথিবীর ১% লোক যখন ৮৩% সম্পদ নিয়ন্ত্রন করে, তখন ভগবান/ঈশ্বরকে দোষারোপ করা আর আকাশের দিকে থুথু ছোড়া আমার কাছে একই ব্যাপার মনে হয়। বিংশ শতাব্দীর তুলনায় এখন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশী তারপরেও অনেক মানুষেরই আহার এর ব্যবস্থা হচ্ছে। বিবেকানন্দ সাহেব তার বিবেক দূরে রেখে আবেগ দিয়ে কথাগুলো বলেছেন তাতে আমার সন্দেহ নেই। কারন দিন শেষে সমাধান মানুষের হাতেই। মজার ব্যাপার হলো যতগুলো বিষয় আপনি আপনার লিখায় উল্লেখ করেছেন, তা সবই মানবসৃষ্ট। লিখার জন্য ধন্যবাদ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৬
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন:
আপনার ডায়েরীর ১টা পয়েন্টও যৌক্তিক মনে হয় নি। কেমনে? শুনুন তাহলে, -
১। আপনি বলেছেন -
ক. "আমি দোযকে যাবো। হাজার হাজার বছর ধরে শাস্তি উপভোগ করবো।"
আপনারে ১টা হোমটাস্ক দেই - আপনি আপনাদের গ্যাসের চুলার তপ্ত আগুনে ১টা হাত রাখবেন ততক্ষণ যতক্ষণ আপনি সহ্য করতে পারবেন। এবার পরিক্ষিত রেজাল্টের সাথে হাজার-হাজার বছর নয়, মাত্র ১ বছরের একটা অনুপাত বের করুন আর কম্পেয়ার করুন।
খ. "আমি খুব বেশি পাপ করিনি।"
এইটা আপনার মারাত্মক একটা অহংবোধ যার কারনে, খুব বেশি পাপ না করেও কেউ আটকে যেতে পারে।
গ. ''যে ঈশ্বর পৃথিবীতে ক্ষুধার্ত মানুষকে অন্ন দিতে পারেন না, তিনি পরকালে আমাদের পরম সুখে রাখিবেন…… ইহা আমি বিশ্বাস করি না।''
ভাইরে, ঈশ্বর পৃথিবীতে শুধু মানুষ কেন, প্রত্যেকটি জীবনকেই (যাদের প্রাণ আছে) অন্নের ব্যবস্থা করেছেন। নিচের সমীকরণ তার জাজ্বল্য প্রমাণ -
কিভাবে? নিচের Photosynthesis বা সালোকসংশ্লেষণ নামক জটিল একটা প্রক্রিয়ায়ঃ
এখন, আপনি খেতে পাচ্ছেন না তার কিছু ব্যাখ্যা আপনিই দিয়েছেন আপনার ২, ৩, ৪ ও ৫ এ।
২। সকলকে খাতির আর মহব্বত করে বেড়ালে ব্যক্তিত্ব থাকে না - এটা কোন ফর্মুলায়? ভালো মানুষদের যে বাজারদর কম সেটা বুঝবার মতো মস্তিস্ক যেহেতু আপনার আছে তাহলে ব্যক্তিত্ব বজায় রেখে সকলকে খাতির আর মহব্বত করে বেড়াননা কেন? অথবা, ব্যক্তিত্ব রেখে যতটুকু করা যায় ততটুকু করেন না কেন?
৩। এটা একটা সামাজিক ও রাজনৈতিক সমাস্যা। তো এই সমস্যা সমাধানে আপনার যতটুকু অবদান রাখা উচিৎ বা সম্ভব ততটুকু আপনি রাখতে পেরেছেন বা পারছেন কি, ভেবে দেখেছেন?
৪। ভাইরে, বর্তমান যুগ মার্কেটিং এর যুগ। এযুগে "প্রচারেই প্রসার" - এই নীতিতে এরা বিশ্বাসী, এক্ষেত্রে আপনিও কি কম পিছিয়ে আছেন?
৫। একজন ডাইনী মহিলাকে যদি পাবলিক বিশ্বসুন্দরি মনে করে দেবীজ্ঞান করে তাতে আপনার সমস্যা কি? এটা কালের পাবলিক ডিমান্ড। কেন, আফ্রিকা থেকে কি বিশ্বসুন্দরি নির্বাচিত হয় নি কখনও?
পরিশেষে বলব, নিজের চাহিদা-গুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন আর "সাধু সেজ না, সাধু হও" নীতিতে চলতে চেস্টা করুন। দেখবেন, অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।
ধন্যবাদ রাজীব ভাই, ভাল থাকবেন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তো আমার চোখে আঙ্গুল দিয়ে- আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দিলেন।
আজকাল ব্লগে এমনটা কেউ করে না। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে সত্য কথা বলি- আসলে মাথা ঠিক নাই। নানান দুঃখ কষ্টে মাথা আউলায়ে গেছে।
আপনি ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
২৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৫
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: হুমম্! জানি রাজীব ভাই, আপনি সমাজের এই বিশৃঙ্খলতা নিয়ে অনেক ভাবেন। কোন সমাধান খুঁজে না পেয়ে মনটা বিক্ষিপ্ত থাকে। আর, বিক্ষিপ্ততা থেকেই এমন অসংলগ্ন চিন্তার উদ্গীরন।
তবে কি, আমাদের চিন্তা ভাবনাটা আরো ক্রিস্টাল-ক্লিয়ার হওয়া প্রয়োজন। তবেই না আমরা কিছু প্রাপ্তিযোগ করতে পারব।
অনেক ভাল থাকবেন এই শুভকামনা সবসময়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৫
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: এই গানটি আপনার জন্য, শুনুন! ভাল লাগতে পারে -
আমায় বোলো না, গাহিতে বোলো না,
এ কি শুধু হাসি খেলা, প্রমোদেরও মেলা,
শুধু মিছে কথা, ছলনা?
এ যে নয়নের জল, হতাশের শ্বাস,
কলঙ্কের কথা, দরিদ্রের আশ।।
এ যে বুক-ফাটা দুখে, গুমরিছে বুকে,
গভীর মরমবেদনা।
এ কি শুধু হাসি খেলা, প্রমোদের মেলা,
শুধু মিছে কথা ছলনা?
এসেছি কি হেথা, যশের কাঙালি,
কথা গেঁথে গেঁথে, নিতে করতালি।।
মিছে কথা কয়ে, মিছে যশ লয়ে,
মিছে কাজে নিশি যাপনা!
কে জাগিবে আজ, কে করিবে কাজ,
কে ঘুচাতে চাহে, জননীর লাজ।।
কাতরে কাঁদিবে, মায়ের পায়ে দিবে
সকল প্রাণের কামনা।
এ কি শুধু হাসি খেলা, প্রমোদের মেলা,
শুধু মিছে কথা ছলনা?
আমায় বোলো না, গাহিতে বোলো না
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার পছন্দের একটি গান।
২৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রাজীব ভাই আপনার মাথায় মনে হয় সমস্যা আছে।
মাঝে মাঝে মনগড়া কথা বলে কি ব্লগে হিট ব্লগার হতে চান।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২
রাজীব নুর বলেছেন: না হিট হতে চাই না।
সাধারন ব্লগার হয়েই থাকতে চাই।
২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ১ম টায় আপনার ভুল ধারনা আছে।আল্লাহ প্রতিটি মানুষের মধ্যে নফস(খারাপ) এবং ক্ব্ 'লব(ভালো) দিয়েছেন।সেই সাথে অনেককে টাকা দিয়েছেন অনেককে গরীব করে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।মহান আল্লাহ মানুষকে ধনী করে তাদের মন পরীক্ষা করেন, আর যে লোকটি গরীব তারও ধৈর্য পরীক্ষা করেন।ধনীদের কাছে টাকা আছে সেই টাকা গুলোতে গরীবের হক রয়েছে,আর সেটাকে আমরা যাকাত বলি।একজন ভদ্রলোক বলেছিলেন," আপনি ও আপনার পরিবারের চাহিদা মেটানোর পর অবশিষ্ট সম্পদগুলো গরীবের জন্য"।আজ যদি পৃথিবীর ধনী মানুষগুলো যাকাত দিতেন তাহলে কোন গরীব থাকত না পৃথিবীতে।কেউ না খেয়ে থাকত না।আল্লাহ এর জন্য দায়ী নন।এর জন্য দায়ী কেবল সে দেশের সরকার।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২০
রাজীব নুর বলেছেন: শুভ সকাল।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। পুরান পোষ্ট পড়ার জন্য।
৩০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুভ সকাল।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। পুরান পোষ্ট পড়ার জন্য।
ভালো লাগে বুদ্ধিমান মানুষের পোষ্ট পড়তে মন্তব্য করতে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মোটেও বুদ্ধিমান না। বুদ্ধিমান হলে আজ আমি এই দেশের একজন বিশিষ্ট ব্যাক্তি হতাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০
আল ইফরান বলেছেন: ভাবনাগুলো এলোমেলো হলেও যা বলেছেন তার যথার্ততা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। ভালো লাগলো