নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
স্বকৃত নোমান ভাই আমার খুবই একজন প্রিয় মানুষ। তার সাথে আমি দীর্ঘদিন কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। কাজের ব্যাপারে উনি খুব সিরিয়াস। যতই ঘনিষ্ঠতা থাক। বর্তমানে তিনি বাংলা একাডেমিতে কাজ করছেন। একবার ভয়াবহ অর্থ কষ্টে পড়লাম। বিয়ে করেছি। চাকরি নেই। ঠিক তখন নোমান ভাই ফেরেশতার মতোন এসে- আমাকে ডেকে একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দিলেন। এইচএসবিসি-কালি ও কলম কথাসাহিত্য পুরস্কার ও ব্র্যাক ব্যাংক-সমকাল হুমায়ূন আহমেদ তরুণ সাহিত্যিক পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া আরও বেশ কিছু পুরস্কার পেয়েছেন। তার উপন্যাস বেগানা, হীরকডানা ও কালকেউটের সুখ পাঠকনন্দিত। এক আকাশ ভালোবাসা আর অত্যন্ত পরিশ্রমের সঙ্গে লেখেন। উপন্যাস লেখার আগে- তিনি শশীরীরে নিজের চোখে জায়গা গুলো দেখে আসেন।
এবারের বইমেলাতে নোমান ভাইয়ের ''উপন্যাসের পথে'' বইটি আমার মন কেড়েছে। অসাধারন লিখেছেন। আমি মুগ্ধ! বইটি বের হয়েছে- আলোঘর প্রকাশনা থেকে। আমি মনে করি, বইটি যে পড়বে তার'ই ভালো লাগবে। এই বই থেকে কয়েকটি লাইন আপনাদের জন্য তুলে দিলাম- ''এখন তুমি আমাকে প্রশ্ন করতে পার, আমি কেন উপন্যাস লিখি। উত্তরটা হচ্ছে এই, ‘আমি বিস্তর কথা বলতে চাই। আমার কথার পরিমাণ এত বেশি যে, শিল্পের অন্য কোনো মাধ্যমে―যেমন কবিতা, গল্প, নাটক, গান―তা ধরা আমার পক্ষে সম্ভব নয়, তাই আমি উপন্যাস লিখি। কিংবা এমনও হতে পারে, উপন্যাসে আমি কথা বলতে যতটা স্বচ্ছন্দ্য বোধ করি, শিল্পের অন্য কোনো মাধ্যমে ততটা করি না। তাই আমি উপন্যাস লিখি। কিংবা এমনও হতে পারে, গল্প শোনার আকাক্সক্ষা মানবসভ্যতার আদিম কাল থেকে আধুনিক কাল অবধি চলে আসছে। আমার রক্তের মধ্যে সম্ভবত সেই গল্পকারের রক্ত প্রবাহিত, আদিকালে যে গল্প শুনিয়ে মানুষকে বিমোহিত করত। আমি সম্ভবত তারই উত্তরাধিকারী।''
আমার বিয়ের অনুষ্ঠানেও নোমান ভাই এসেছিলেন। অনেকদিন নোমান ভাই এর সাথে দেখা হয় না। অবশ্য কয়েক মাস আগে বাংলা একাডেমি গিয়েছিলাম- তখন নোমান ভাইয়ের সাথে দেখা হয়েছিল। একবার বেশ কয়েকজন মিলে তার সাথে মাওয়া গিয়েছিলাম। সেদিন আমরা বসবাই খুব মজা করেছিলাম। আমার প্রথম বই 'বিকল্পহীন রবীন্দ্রনাথ' তিনিই এক প্রকাশককে ছাপাতে বলে দিয়েছিলেন। আমি অসংখ্য ছবি তুলেছি নোমান ভাই এর। একবার তার সাথে আড়ং এ গেলাম। আমি তাকে শার্ট পছন্দ করে দেই। শেষে আমরা একটা রেস্টুরেন্টে বসে চা নাস্তা খাই। এমন অসংখ্য সৃতি আছে নোমান ভাইয়ের সাথে আমার।
তিনি একজন প্রানবন্ত মানুষ। হাসি খুশি। খুব আড্ডা দিতে ভালোবাসেন। ঘুরে বেড়ানো তার খুব প্রিয়। তার জন্ম ১৯৮০ সালে। ফেনী'তে। তার স্ত্রী নাসরিন নাজু ও মেয়ে সাকী।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভাল লাগল।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
কামরুননাহার কলি বলেছেন: শুভ কামনা রইলো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
এম ডি মুসা বলেছেন: শুভেচ্ছা শুভকামনা ।৬৬৫ স্টলে শুভেচ্ছা থাকল ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
লেখকের সমৃদ্ধি কামনা করি!