নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

থাপ্পড়

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৩



অদ্ভুত! অদ্ভুত!! অদ্ভুত!!!
কোনো কথা নেই, শুধু থাপ্পড়। দিলাম ঠাস করে একটা থাপ্পড়। চাটাক করে শব্দ হলো। এখন থেকে এই ট্রিটমেন্ট'ই চলবে। চলবেই। কিছু বুঝতে পারছেন না, তাই তো? আচ্ছা, বুঝিয়ে বলছি। আমি মরে গেছি। সত্যি সত্যিই আমি মরে গেছি। কিভাবে মরলাম? দুই বাস পাল্লা-পাল্লি শুরু করেছে। দু'জনেই আগে যেতে চায়। কেউ কাউকে সাইড দিচ্ছে না। এদিকে আমি বাসের জন্য দাঁড়িয়ে ছিলাম- মহাখালি মোড়ে। যাবো মিরপুর- ১০। হঠাৎ আমি পাল্লা দেওয়া দুই বাসের চিপায় পড়ে সাথে সাথে মৃত্যুবরন করি। আমার সারা শরীর থেতলে যায়। যাকে বলে একবারে স্পট ডেড।

মৃত্যুর পর বিশেষ বিবেচনায় আমাকে অদৃশ্য করে পৃথিবীতে পাঠানো হলো, সাথে একটা অলৌকিক ক্ষমতাও দেওয়া হলো। অলৌকিক ক্ষমতাটি হলো- আমাকে কেউ দেখতে পাবে না, কিন্তু আমি ইচ্ছা করলে যে কাউকে থাপ্পড় দিতে পারব। থাপ্পড় দেয়ার ক্ষমতাটি এমনি এমনি পাইনি, ফেরেশতার কাছে এমন আহাজারি করেছি, এমন কান্না-কাটি করেছি যে ফেরেশতাদের মন গলে গেল। ফেরেশতারা আমাকে বললেন, আসলে তোমার এখন মরার কথা ছিল না, ঘটনা চক্রে তুমি মরে গেছো। এটা খুব দুঃখজন। আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। কান্না থামাও আর বিলাপ করো না। বিশেষ বিবেচনায় তোমাকে একটা অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হলো। যতদিন ইচ্ছা থাকো পৃথিবীতে। আমি আনন্দে ফেরেশতাকে জড়িয়ে ধরলাম।

আমার মৃত্যু হয়েছে আজ ৭ দিন। আমার লাশ মর্গে পড়েছিলো পুরো একটি দিন। পুলিশের ঝামেলা শেষে আমার ক্ষত বিক্ষত দেহটি আমার পরিবারের কাছে দেওয়া হয়। আমার থেতলে যাওয়া শরীর দুইদিন পর কবরে নামানো হয়। এই দুই দিন আমার আত্মার খুব কষ্ট হয়েছে। কবর দেওয়ার পর পরম শান্তি অনুভব করেছি। আমার মনে হয়, পৃথিবীতে জীবিত অবস্থায় খুব বেশি পাপ করিনি বলে- ফেরেশতারা আবার আমাকে দুনিয়াতে পাঠাতে রাজী হয়েছে। সাথে দিয়েছে এক অলৌকিক ক্ষমতা। এই ক্ষমতা আমি যথা সময়ে, যথা জায়গায় কাজে লাগাবো- ফীরশতাদের কথা দিয়েছি। দুষ্টলোকদের জন্মের শিক্ষা দিয়ে দিব। আমার থাপ্পড় খেয়ে খেয়ে দুষ্টলোক গুলো বদলে যাবে। তারা ভালো মানুষ হয়ে যাবে।

আমি আমার বাসায় গেলাম। কেউ আমাকে দেখতে পাচ্ছে না। আমি সবাইকে দেখতে পেলাম। সুরভি মন খারাপ করে খাটের এক কোনায় বসে আছে। সুরভি'র কোলে মাথা রেখে শুয়ে আছে আমার মেয়ে। তাদের দু'জনের চোখের কোনায় পানি। সুরভি আর পরীকে দেখে আমার বুকের ভেতরে মোচড় দিয়ে উঠল। আমি তাদের খুব কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম। সুরভি'র নিঃশ্বাস যেন আমার গায়ে লাগছে। খুব কষ্ট হচ্ছে আমার। আমার চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করছে- সুরভি মন খারাপ করো না, আমি আছি। তোমাদের কাছেই আছি। কোনো ভয় নেই। আর শোনো, আলমারি'র ড্রয়ারে আমার দুইটা ক্রেডিট কার্ড আর তিনটা এটিএম কার্ড আছে। তাতে কম করে হলেও ছয় লাখ টাকা আছে। পিন নম্বর আমার লাল ডায়েরীতে লেখা আছে। ছয় লাখ টাকায় তোমরা দুইজন কম করে হলেও তিন বছর আরামে চলতে পারবে।

আমি বসে আছি সাপ্তাহি'ক 'সুপ্রভাত' পত্রিকা অফিসের সম্পাদকের ঘরে। এই সম্পাদক বিরাট বদ। অল্প বয়সী মেয়েদের চাকরী দেয়। আর সময় বুঝে নিজের রুমে ডেকে নিয়ে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দেয়। আর তখন বাইরে লাল লাইট জ্বালিয়ে রাখে। লাল লাইট জ্বলে থাকার মানে হচ্ছে, সম্পাদক মহোদয় ভীষন ব্যস্ত। গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় নিয়ে মিটিং হচ্ছে। এই সময় তাকে কিছুতেই বিরক্ত করা যাবে না। সম্পাদক সাহেব আরাম করে একটা সিগারেট ধরালেন ঠিক এই রকম সময়ে আমি কষে একটা থাপ্পড় দিলাম। সম্পাদক সাহেব চেয়ার থেকে ছিটকে মাটিতে পড়ে গেলেন। গালে হাত দিয়ে আশেপাশে তাকাচ্ছেন, মনে হয়- যে থাপ্পড় দিয়েছে তাকে খুঁজছেন। আমি আরেকটা ধ্রাম করে থাপ্পড় দিলাম। সম্পাদক বাবাগো, মাগো বলে চিৎকার দিতে লাগলো।

আমি বসে আছি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী নুরুল আমিন হাওলাদারের উত্তরার ফ্ল্যাটে। রাত ১১ টা। স্বাস্থ্যমন্ত্রী'র পুরো পরিবার গেছে দুবাই ভ্রমনে। রাস্ট্রীয় কাজের খুব চাপ তাই তিনি পরিবারের সাথে দুবাই যেতে পারেন নি। এখানে, এই ফ্ল্যাটে এসেছেন যৌনতা উপভোগ করতে। এই ফ্ল্যাট তার রঙ্গশালা। তিনি প্রতি সপ্তাহে একবার আসেন। অল্প বয়সী মেয়ে তার ভীষন পছন্দ। তার সামনে বিদেশী মদের বোতল। অলরেডি অর্ধেক বোতল শেষ করে ফেলেছেন। এই বদ মন্ত্রী প্রায় ছয় বছর স্বাস্থ্যমন্ত্রী পদ দখল করে আছেন অথচ সরকারি হাসপাতাল থেকে সামান্য দালাল দূর করতে পারেনি। আমার দৃষ্টিতে এটা অনেক বড় অন্যায়। দিলাম ঠাঠিয়ে এক থাপ্পড়। মন্ত্রী নুরুল আমিন হাওলাদার সোফায় বসে ছিলেন। থাপ্পড়ের চোটে সোফা নিয়ে উলটিয়ে পড়ে গেলেন। আমি আরেকটা থাপ্পড় দিলাম। মন্ত্রী লাফ দিয়ে উঠে বলতে লাগলেন, আমাকে মাফ করে দেন। আমি ভালো হয়ে যাবো। আমি ভালো হয়ে যাবো।

এখন, আমি আছি শিক্ষা অধিদপ্তরের সচিবের রুমে। সচিব বালাসুর গ্রামের হেড মাস্টারকে বলছেন, তিন লাখ টাকা না দিলে আপনার স্কুলের জন্য কিছুই করতে পারব না। আপনার স্কুল পাকাও হবে না, এমপিও ভুক্তও হবে না। নো নেভার। হেড মাস্টার সাহেব খুব বিনীতভাবে বলছেন- স্যার গ্রামের দরিদ্র ছেলে মেয়েরা এই স্কুলে পড়ে। তাদের বেশির ভাগ বাবা'রা কৃষক। সচিব রেগে গিয়ে বললেন, আমি কোনো কথা শুনতে চাই না। আপনি এখন যেতে পারেন। ঠিক এই সময় আমি শিক্ষা সচিবকে একটা তিন মন ওজনের থাপ্পড় দিলাম। থাপ্পড়ের চোটে সচিব চেয়ার নিয়ে উলটিয়ে পড়ে গেল। খুব রাগ লাগল তাই আমি আরেকটা থাপ্পড় দিলাম। সাথে সাথে সচিব হেড মাস্টারকে বললেন, ভাই সাহেব আপনি বসুন, আমি আজই আপনার কাজ করে দিচ্ছি। একটাকাও দিতে হবে। বুঝা যাচ্ছে, মুখের কথায় কাজ হয় না। থাপ্পড়ে কাজ হয়।

বাংলামটর মোড়ে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে আছি। এমন সময় ছাত্রলীগের এক কর্মী ফুটপাত দিয়ে হোন্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। হোন্ডার পেছনে আরেকজন বসা, সেও ছাত্রলীগ নামধারী। বিশাল ক্ষমতাধর এই ছাত্রলীগের পোলাপান। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি এরা অনেকেই অল্প বয়সে গাড়ি বাড়ি করে ফেলেছে। সে যাই হোক, ছাত্রলীগওয়ালা বিকট শব্দে হর্ন দিয়েই যাচ্ছে। সামনে এক বয়স্ক লোক আছে, তাই সে খুব জোরে হর্ন দিচ্ছে। বয়স্ক লোকটি বলল, বাবা আপনি রাস্তা দিয়ে হোন্ডা চালান। ফুটপাত দিয়ে তো মানুষ হাঁটবেই। দুই ছাত্রলীগওয়ালা হোন্ডা থেকে নেমে বয়স্ক লোকটিকে ধাম করে একটা লাথথি দিলো পেটে। আমি আমার কাজ করলাম। দুইটাকে ইচ্ছেমতোন থাপ্পড় থেরাপি দিলাম কিছুক্ষন। আশা করি, এই দুই বদ বাকি জীবনে হোন্ডা নিয়ে ফুটপাতে উঠবে না।

এরপর একে একে সব দুষ্টলোকদের শায়েস্তা করতে লাগলাম। যে দোকানদার নকল জিনিস বিক্রি করে বা মাপে কম দেয় তাকে শায়েস্তা করলাম। যে সমস্ত বদ খাবারের জিনিসে ফরমালিন মিশায় তাদের শায়েস্তা করলাম। যে সমস্ত বখাটেরা মেয়েদের ভীড়ের মধ্যে গায়ে হাত দেয়, কুৎসিত মন্তব্য করে- তাদের শায়েস্তা করলাম। সব দুর্নীতিবাজদের শায়েস্তা করতে থাকলাম। ঘুষখোর পুলিশদের শায়েস্তা করতে থাকলাম। সরকারি অফিসে যারা কাজ না করে, বসে বসে কান চুলকায় তাদের শায়েস্তা করতে থাকলাম। অসৎ সাংবাদিকদের জীবনের শিক্ষা দিয়ে দিলাম। যারা খাদ্যে ভেজাল মিশায় তাদের শায়েস্তা করলাম।
ও, বলতে ভুলে গেছি- খাদ্যমন্ত্রী কাইয়ূম আলমকে চীন থেকে পোকা খাওয়া চাল কেনার জন্য থাপ্পড় দিয়েছি। সে বাকি জীবনে আর পোকায় খাওয়া চাল কিনবে বলে মনে হয় না। যেসব মন্ত্রীরা প্রচুর মিথ্যা বলে, তাদের থাপ্পড় দিয়ে দিয়ে কন্টোলে এনেছি। সিন্ডিকেটওয়ালাদের ইচ্ছে মতো শায়েস্তা করে দিয়েছি। শায়েস্তা মানে বুঝেছেন তো? থাপ্পড়। কোনো কথা নাই, শুধু থাপ্পড়। ঠাস। ঠাস। থাপ্পড় থেরাপি চলছেই, চলবেই।

আপনারা কি লক্ষ করেছেন, থাপ্পড় থেরাপিতে কাজ হচ্ছে। দেশ দিনদিন উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এখন অনায়াসে বলা যেতে পারে 'দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে'। এই থাপ্পড় থেরাপির কারণে আরও স্পষ্ট করে বলা যায়- ২০৪১ সালে সরকারের ভিশন পুরোপুরি সফল হবে। সবাই বলুন জয় বাংলা।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৩

অর্ক বলেছেন: একটু পড়ে আর পারলাম না! পরে হয়তো মজা থাকতে পারে! দেখি পরে আরেকবার পড়তে পারি! ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে।

আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


থাপ্পড় থারাপী কাজ দেবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: এছাড়া আর কোনো উপায় নাই।

৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১০

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: অসাধারণ আপনার ভাবনাগুলো! সাধুবাদ জানাই রাজীব ভাই। আপনি দীর্ঘজীবি হোন। জীবদ্দশায় আমরা যেন এমন থাপ্পর ওয়ালা নেতৃত্ব দেখে যেতে পারি।
সৎ, নির্ভীক, উদ্দিপ্ত প্রাণ জন্ম নিক এদেশেরই কোন এক ঘরে। আপনার ভাবনার মতোই সুন্দর প্রতিবাদী ভাবনা গুলোর বস্তবায়ন ঘটাক দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত সমাজটায়। স্বপ্ন ও প্রত্যাশা এইই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ জহিরুল ভাই।
ভালো থাকুন।

৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যি দারুণ ছিল ভাবনাগুলো , এভাবে থাপ্পড় থেরাপি দিতে পারলে গোটা সমাজটাকেই বদলে দেওয়া যেতো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: হুম, তাই ই করতে হবে।
এছাড়া তো অন্য কোনো উপায় আর দেখি না।

৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: আমার হাত চুলকাচ্ছে। থাপ্পর গুলো কেনজানি একপক্ষ মনে হলো । তবে থাপ্পরে কাজ হয়। আমি ও তার প্রমান পেয়েছি ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আজিব ভাই।

৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: সাবধানে থাকবেন,
আপনার থাপ্পর খেয়ে কেউ মরে দিয়ে যদি ঘুসি কেরামতি পেয়ে যায় আর আপনার উপর এল্পাই করে
খবর আছে তখন

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: তাতে আমি ভয় পাবো কেন? আমি তো দুষ্টলোক না। দুষ্টলোকদের মারা উচিত।

৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: জয় বাংলা

দারুণ থেরাপি জোগাড় করেছেন ভাই, আপনি মরে গিয়ে সুরভী ভাবির চোখে জল দিলেও সারা বাংলার মানুষের চোখে স্বপ্ন দিতে পেরেছেন।

ভালো লাগলো ভাই, সত্যি, মারের উপর ওষুধ নাই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই।

৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

রায়হান চৌঃ বলেছেন: প্রশ্নপত্র ফাঁস নতুন কিছু নয়। যুগ যুগ ধরে এটা চলে আসছে..... প্রধানমন্ত্রী

এতে কি কোন থেরাপি চলে না ? :(, আরে ভাই.... দিন না একটা কঠিন থেরাপি, যাতে এই দেশ টা বেঁচে যায়

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ্মনে বিশ্বাস রাখুন একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।

৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



থেরাপি অনেক কাজের জিনিষ।

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ এসব থেরাপির দিকে যেতে বাধ্য হয়। আপনিও বোধ করি তাই। ভাল দৃষ্টান্ত দিলেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নকিব ভাই।

বেশ কয়েকদিন আপনার নতুন পোষ্ট পাচ্ছি না।

১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

০০আবদুল কাদের০০ বলেছেন: থাপ্পড় থেরাপি কাজ হবে মনে হয়। তত্ত্বাবধায়কের সময় দেখেছিলাম লাঠি থেরাপি ভাল কাজ করত।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

সামিয়া বলেছেন: ভালো হয়েছে লেখাটা । আপনার প্রিয় লেখক কি হুমায়ন আহমেদ??

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ শুধু আমার প্রিয় লেখক না। আমার বস।

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দারুণ গল্পসময় হয়েছে লেখাটা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই থেরাপীর দরকার আছে। কিছু মানুষকে সব সময় থেরাপীর উপরেই রাখতে হবে। তবেই না দেশ এগুবে।

পোস্ট খুব ভালো লাগলো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাত ভাই।

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: থাপ্পড় থেরাপি B-)

হুমায়ুন আহম্মেদের বই একটু বেশি পড়েন মনে হচ্ছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিদিন পড়ি।
সব বই পড়া হয়ে গেছে। তাও আবার পড়ি। এবং বারব পড়ে যাবো।

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

সাজ্জাদ তালুকদার বলেছেন: লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনার লেখা পড়ে মুহুর্তে চলে গেলাম আমার ছোটবেলায়। তখন মনে হতো চাইলেই আমাকে যদি কেউ দেখতে না পেত তাহলে আমি এই বিশ্বজগৎ বিনা বাধায় ঘুরে দেখতে পারতাম বিমানে, জাহাজে, গাড়িতে করে যখন যা ইচ্ছে, আর নিজেকে বিরাট সম্পদের মালিক বানিয়ে ফেলতাম এবং সুন্দর সুন্দর মানুষকে মন ভরে দেখাতে পারতাম, কারণ আমাকে তার দিকে তাকানোর জন্য লজ্জায় পড়তে হতো না। আমার যা ইচ্ছে তা আমি অতি সহজে পুরন করতে পারতাম এই মাধ্যমে। কিন্তু লেখকের লেখা পড়ে এখন মনে হচ্ছে এ রকম আলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী যদি হতে পারতাম তাহলে এই বিশ্বজগৎ থেকে যত অন্যায়, অত্যাচার, জুলোম আর নির্যাতন চলেছে সবগুলো একে একে ধ্বংস করে দিতাম। আর প্রত্যেক ধর্মের মানুষকে তার নিজ নিজ ধর্ম যেভাবে শান্তিতে পালন করতে পারে সেভাবে বাসযোগ্য করে দিতাম। সমাজ থেকে উপড়ে ফেলতাম দুর্নিতি নামক শব্দটাকে। কিন্তু আমি সেই ক্ষমতার অধিকারী হতো পারবো। যদি পারতাম ...

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে এই রকম কখনও সম্ভব না।
মনে মনে ভেবে একটু শান্তি পাই আরকি।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৪

যবড়জং বলেছেন: মজা পেলাম (মানে খুবি মজা পেলাম ) কয়েক বার হেঁসেছি ( হো হো করে হেঁসেছি ), আমার এখন খুব থাপ্পড় মারতে ইচ্ছে করছে ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্টলোকদের থাপ্পড় মারাই উচিত।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

মোঃ কাইয়ুম বলেছেন: অনেক ভালো লাগল পোস্টটা।ধন্যবাদ

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:


আমারও মনে হয় আমার তেমন কোন পাপ নেই

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে পাপ করতে সাহস লাগে, আমাদের সাহস কম।

১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০৭

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: মজা পেলাম ।
কিছুতেই যেহেতু কাজ হচ্ছে না তাই থাপ্পড় থেরাপি থাকলে ভালোই হতো ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.