নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসহায় মানুষ

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২



দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। অথচ বাসে উঠলে কোনোদিন সিট পাই না। দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। আজকাল ঘটনা এমন হয়ে দাড়িয়েছে-বাসে দাঁড়িয়ে থাকা তো দূরের কথা- বাসে উঠতেই পারি না।

সব গুলো লোক বাসের গেটের সামনে জট পাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কিন্তু বাসের ভেতরে খালি। আমি বুঝি না সব গুলো লোক বাসের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে কেন?

সকালে অফিস টাইম, সবার'ই খুব তাড়াহুড়া থাকে। কিন্তু কিছুতেই বাসে উঠা যায় না। সব লোক বাসের গেটের সামনে জট পাকিয়ে থাকে। ভিতরে বেশ খালি। তারা যদি একটূ চেপে দাঁড়ায়, তাহলে কিছু লোক উটঠতে পারে।কিন্তু নিজে একবার উঠার পর জমিদার হয়ে যায়।



আমি বাসের জানালার সামনে গিয়ে বললাম, প্লীজ আপনারা একটু চেপে দাঁড়ালে আরও দুইজন লোক উঠতে পারে। আপনাদের যেমন গন্তব্যে যাওয়া জরুরী, অন্যেরও জরুরী। শুধু নিজেরটা বুঝলে হবে? মন মানসিকতা পরিবর্তন করুন। তারা আমার কথা শুনেও না শোনার ভান করে।

প্রতিটা দিন একই অবস্থা। একই ঘটনা। কিন্তু আমি যদি একবার বাসে উঠতে পারি তাহলে গেটের সামনে দাড়িতে থাকি না। একদম পেছনে গিয়ে দাঁড়াই। আরেক জনকে উঠার সুযোগ দেই।

ওই বদ গুলো কেন বাসের গেটের সামনে জট পাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে তা আমি বুঝতে পেরেছি। ওখানে মেয়েদের সিট। জটলা পাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে মেয়েদের সাথে গা ঘষাঘষি করতে পারে। একদম নোংরা মন মানসিকতা। এগুলোকে ধরে থাপ্পড়ানো দরকার।

আমার মতো অনেক লোক এভাবে বাসে উঠতে না পেরে অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। তখন আমি তাদের মনে মনে বলি, যারা গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে অথচ ভেতরে আরও জায়গা আছে। কিন্তু একটুও সরে দাঁড়িয়ে অন্যকে জায়গা দেয় না তাড়া শুয়োরের বাচ্চা।

বেশ কিছু বাস আছে এরা দাঁড়ায় না। শাঁ করে চলে যায়। যদিও থামে- হেল্পার দরজা আগলে দাঁড়িয়ে থাকে। কাউকে উঠতে দেয় না। জমিদারি একটা ভাব নেয়। বাসের গায়ে লেখা সিটিং সার্ভিস। এদিকে অসংখ্য লোক দাঁড়িয়ে আছে। অনেকক্ষন পর পর যা-ও দুই একটা বাস আসছে, দরজা লাগানো। হেল্পার মাথা বের করে রাখে। খুব ভাব নিয়া বলে 'সিট নাই' 'সিট নাই', তখন ইচ্ছা করে মাথা বের করে থাকা হেল্পারকে বাস থেকে নামিয়ে কিছুক্ষন পিটাই।

দিনের পর দিন, বছরের পর বছর একই ঘটনা। কিন্তু দেশ নাকি উন্নয়নের মহাসড়কে। আর এদিকে বাসে উঠতে পারি না। সিট পাওয়া তো বিরাট ভাগ্যের ব্যাপার।

মৌচাক মগবাজার ফ্লাই ওভার চালু হয়েছে। কিন্তু তাতে জ্যাম একটুও কমে নাই। বরং আগের চেয়ে জ্যাম এখন বেশি বেড়েছে। আগে সিগনালে থাকতে হতো পাঁচ সাত মিনিট, এখন সিগনালে থাকতে হয় বিশ থেকে পঁচিশ মিনিট। যারা এ রাস্তা দিয়ে আমার মতো প্রতিদিন যাতায়াত করে তারা খুব ভালো করেই জানে এটা নিত্য দিনের ঘটনা। এই যে প্রতিদিন এত কষ্ট লক্ষ লক্ষ মানূষের- তা কি সরকার জনে? মাননীয় মন্ত্রী একবার এসে নিজের চোখে ঘটনা দেখে যান।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা বেশী সময় ব্যয় করেছেন নিজের চারিদিকে বলয় গড়তে; বাবার অবস্হার পর, টিকে থাকা উনার জন্য বিরাট প্রচেষ্টার ফল; উনার সামনেই শ্লোগান দিয়েছে, "৭৫'এর অস্ত্র, গর্জে উঠুক আরেকবার"; ফলে, উনি অনেক কিছুই ঠিক মতো চালাতে পারেননি; অবশ্য ২০০৯ সাল থেকে চাইলে উনি মানুষের জন্য অনেককিছু করতে পারতেন; কিন্তু তিনি বেশিরভাগ মানুষকে বিশ্বাস করেন বলে মনে হয় না। এত কিছুর পরও যদি কেহ বলে যে, এবারের ভোটে বিএনপি জয়ী হবে, তা'হলে মানুষকে অপেক্ষা করতে হবে, কখন বেগম জিয়া ভালো বাস সার্ভিস চালু করবেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের এত উন্নয়ন হচ্ছে অথচ দেশের মানূষের কষ্টের শেষ নেই। কেন??

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, শেখ হাসিনার সামনে শ্লোগান দিয়েছে, "৭৫'এর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার"; বুঝতেই পারছেন, এই ধরণের শ্লোগান উনার উপর কিভাবে কাজ করেছে! উনি বাস মাস নিয়ে খুবই কম ভাবেন, মনে হয়!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিদিন কিন্তু লক্ষ লক্ষ মানুষ খুব-খুব কষ্ট করে এক জাগা থেকে আরেক জাগায় যাচ্ছে। কেউ নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস'ই করবে মানূষের কত সীমাহীন কষ্ট।
আমাদের মতো দরিদ্র দেশে সিটিং সার্ভিস দরকার নাই। এটা কি হর্তাকর্তারা বুঝে না?

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: বুঝলাম আপনি ভদ্র, সহজ-সরল। এত কম জায়গায় ১৬ কোটি লোক থাকে! ভীড়তো একটু হবেই!

মেট্রোরেল বা ফ্লাইওভারে এর সমাধান হবে না। মুল কারন সবকিছু ঢাকা কেন্দ্রীক হওয়া। তাই কিছু হলেই ঢাকা, এটা দুর করতে হবে।

"অনেকক্ষন পর পর যা-ও দুই একটা বাস আসছে, দরজা লাগানো। হেল্পার মাথা বের করে রাখে। খুব ভাব নিয়া বলে 'সিট নাই' 'সিট নাই', তখন ইচ্ছা করে মাথা বের করে থাকা হেল্পারকে বাস থেকে নামিয়ে কিছুক্ষন পিটাই।"
আগেও পড়েছি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সময়, মাথাপিছু আয়, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সুচকে দেখলে বুঝতে পারবেন, সুসম উন্নয় হচ্ছে না; কিছু টাকা বাড়ছে, গড়ে মাথাপিছু আয় বাড়ছে, জিডিপি বাড়ছে, কেহ কেহ টাকার উপর ভাসছে, তবে সেটা সুসম নয়, সবাই তাতে লাভবান হচ্ছে না।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে এই উন্নয়ন তো আসল উন্নয়ন নয়।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৫

সোহানী বলেছেন: দেশের জনসংখ্যা কত জানেন? ১৮-২০ কোটির কম নয়। আর ঢাকা শহরে? কয়েক কোটি...... ইনফ্রাস্ট্রাকচার যাই গড়বেন তা এতো মানুষের তুলনায় কিছুই নয়। তাই সমস্যা একটি নয়.... অসংখ্য। এতো সব সমস্যার সমাধান এর জন্য আলাদিনের চেরাগ লাগবে বলা যায়। তারপর ও এর সমাধান আছে। কিভাবে?? ..

১) সচিবালয় ঢাকার বাইরে নেন
২)সব ফ্যাক্টরি ঢাকার বাইরে নিয়ে যান
৩) নিম্ন-মধ্যবিত্তদের জন্য সরকারী খরচে ঢাকার বাইরে বাসা তৈরী করেন
৪) ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থা পুরোপুরি সরকারী বা আধা সরকারী ব্যবস্থাপনায় চলবে, যে কেউ চাইলেই ঢাকায় রাস্তায় মুড়ির টিন নামাতে পারবে না।
৫) নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া বাস থামবে না ও যাত্রীরা লাইন ধরেই শুধু উঠবে... নো ধাক্কা ধাক্কি
৬) গুড়ুত্বপূর্ন ও বিজি রোডে প্রাইভেট গাড়ি চলতে পারবে তবে যাত্রী সংখ্যা ৩ এর অধিক হবে
৭) ঢাকার শপিং সেন্টারগুলো লিমিটেড করেন
৮) দুই রুমের বাসা নিয়ে স্কুল/প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় খোলা বন্ধ করেন
৯) ফাস্ট ফুডের দোকান লিমিটেড করেন...........

এরকম অসংখ্য কেন এর সমাধান দেন তাইলে আর কাউরে পিটাপিটি করতে হবে না.........................

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: না বোন হিসাব টা এত সহজ নয়।
গোঁড়ায় গন্ডগোল।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১২

নিউটনিয়ান বলেছেন: মানুষের দৈনন্দিন ভোগান্তি যে পর্যন্ত না লাঘব হবে সে পর্যন্ত কোনো উন্নতিকেই উন্নতি বলা চলে না।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খোদ ঢাকা শহরে যে পরিমাণ মানুষ রয়েছে পুরো শ্রীলংকা কিংবা মালয়েশিয়ার মোট জনসংখ্যাও তার যে প্রায় সমান। তাহলে কি ভাবে আপনি বাসে সিট পাবেন? শহরে থাকার মতো জায়গা যে পাচ্ছেন যে টাই কি যথেষ্ট নয়।

আজ থেকে কমপক্ষে ৫০ বছর আগে জনসংখ্যা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত ছিল। এমনকি এখনো যদি জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা হয় তাহলে কোন এক সময় সেটার সুফল জাতি পাবে।

কোটিতে কোটিতে আদম সন্তান পয়দা করে কামলা দেবার জন্য আরব দেশ, মালয়েশিয়াতে পাঠানো কোন ভাবেই দেশের জন্য সম্মানজনক হতে পারে না। দেশের মানুষ দেশেই কাজ করবে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: যারা ক্ষমতায় আছে তারা তো কাজ করে উলটে ফেলেছে।
এদিকে আসলে কোনো উন্নয়ন নেই।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৩১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সমাধান ৫নং এ সোহানী আপু উল্লেখ করেছেন।

১নং মন্তব্যের গুরুত্ব ও সারকথা বুঝতে হবে।

সবকিছু যদি এক শেখ হাসিনাকেই দেখতে হবে, তাহলে বাকিরা সরকারের টাকায় কলাগাছের মতো ফুলছে কেন?

একবার ভাবুনতো রাজীব ভাই! ফ্লাইওভার গুলো না থাকলে কেমন হতো এখন! বা, কষ্টকরে অফিস পৌঁছে যদি দেখতেন বিদ্যুৎ নাই, ফেন ঘুরছে না!!

জ্যামের কথা তো সবাই বলছি, আবার অটোরিকশা বা রিক্সা নিষিদ্ধ করায় সবাই ঠিকি ক্ষ্যাপে যাই!
যেমন, রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র ধ্বংস করে পরিবেশ নষ্ট করবে বলে বলে গলা ফাটাই, আবার রোহিঙ্গা ডেকে এনে হাজার একর জঙ্গল সাফ করার ব্যবস্থা করি!!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ভাই আমি তো সরকারের কাছে টাকা পয়সা চাই না।
যেন একটু সুন্দরভাবে যাতায়াত করতে পারি।

৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪৫

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: সবার আগে মানুশ কমান। ক্ষুদ্র দেশে এতো বেশী মানুষ থাকা অন্যায়। তারপর আপনার দাবী দেখব।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: মানূষ কমাবে প্রকৃতি। এমনটা সুনামী বা ভুমিকম্প হবে ঢাকা শহরের অর্ধেক মানুষ মরে যাবে। প্রকৃতির যত্ন না নিলে প্রকৃতি অবশ্যই শাস্তি দিবে। সে সময় খুব দূরে নয়।

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৫৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: খুব বড় সমস্যা

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: যোগ্য লোক থাকলে সমাধান সম্ভব।

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ২)সব ফ্যাক্টরি ঢাকার বাইরে নিয়ে যান
৩) নিম্ন-মধ্যবিত্তদের জন্য সরকারী খরচে ঢাকার বাইরে বাসা তৈরী করেন,,,,,, ঢাকা শহর কি শুধু ধনীদের জন্য নাকি সোহানি আপু। গরীব গুলো তাড়ালে আপনাদের মত মানুষ বেশ আরাম পাবে।
মারহাবা

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: অর্থনীতিবিদ এডাম স্মিথ বলেছেন- জনসংখ্যা অভিশাপ নয়, সম্পদ।
আসলে সরকার এই বিশাল জনসংখ্যা সঠিক কাজে লাগাতে পারছে না।

১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সোহানীর মন্তব্য:
"১) সচিবালয় ঢাকার বাইরে নেন
২)সব ফ্যাক্টরি ঢাকার বাইরে নিয়ে যান"
সম্পূর্ণ একমত এবং আমার কাছে মনে হয় এর বাইরে আর কোনো সমাধানই নেই |

বাংলাদেশে যদি কখনো কোনো প্রকৃত দেশপ্রেমিক সরকার ক্ষমতায় আসে তবেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে | তবে সেই ধরণের দল এবং সরকারের জন্য বাংলাদেশিদের আরো কয়েক প্রজন্ম অপেক্ষা করতে হবে |

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: দেশটা পুরোপুরি পচে গেছে। এর জন্য যারা দায়ী তারা বিদেশে তাদের থাকার ব্যবস্থা করে রেখেছে।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
মূল্যবান বক্তব্যের জন্য "সোহানী" কে ধন্যবাদ।।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ টা আগে আমাকে দেওয়া দরকার ছিল।

১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২

নীল আকাশ বলেছেন: সোহানী বলেছেন যা সেটা অবশ্যই ঠিক তবে সরকারের বেশীর ভাগ কাজই সেইসব জায়গায় যেখানে টাকা পয়সা মারা যায়। উন্নয়ন হচ্ছে এদের মুখের বুলি, কাগজে বাঘ আর আমাদের জন্য সুতায় ঝুলানো মুলা। সব কিছু ঠিক ঠাক ভাবে চললে এই অবৈধ্য সরকার লুটপাট করবে কোথায় ? আপনারা কি জানেন, ইনফ্রাসটাকচার খাতে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী অপচয় হয় যার অপর নাম হচ্ছে লুটপাট। হরিলুট ও বলতে পারেন। সোহানী বলেছেন যা সেটা অবশ্যই ঠিক তবে সরকারের বেশীর ভাগ কাজই সেইসব জায়গায় যেখানে টাকা পয়সা মারা যায়। উন্নয়ন হচ্ছে এদের মুখের বুলি, কাগজে বাঘ আর আমাদের জন্য সুতায় ঝুলানো মুলা। সব কিছু ঠিক ঠাক ভাবে চললে এই অবৈধ্য সরকার লুটপাট করবে কোথায় ? আপনারা কি জানেন, ইনফ্রাসটাকচার খাতে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী অপচয় হয় যার অপর নাম হচ্ছে লুটপাট। হরিলুট ও বলতে পারেন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য মন্তব্য করেছেন।

১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

নীল আকাশ বলেছেন: একই লেখা দুই বার আসার জন্য আমি দুঃখিত। কিভাবে হলো আমি বুঝলাম না..

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

নীলপরি বলেছেন: নিত্যদিনের চিত্র তুলে ধরেছেন । সাধারণ মানুষের মানসিকতাও এতো ছোটো কেনো কে জানে ?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু সাধারন মানুষ না, কোনো মানুষের মাথাই ঠিক নাই। সবাই রাগে দুঃখে অস্থির হয়ে পড়েছে। সবার'ই মেজাজ বিক্ষিপ্ত।

১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানূষ কমাবে প্রকৃতি। এমনটা সুনামী বা ভুমিকম্প হবে ঢাকা শহরের অর্ধেক মানুষ মরে যাবে। প্রকৃতির যত্ন না নিলে প্রকৃতি অবশ্যই শাস্তি দিবে। সে সময় খুব দূরে নয়।

প্রকৃতির হাতে মানুষ কমানোর দায়িত্ব দিলে সে কেবল মানুষই নয় সাথে সাথে ঘরবাড়ি, নদীনালা, ফসলের মাঠ সব কমিয়ে দিবে। জীবনেও ঢাকা শহর উঠে দাঁড়াতে পারবে না। তার চেয়ে নিজে নিজে মানুষ নিয়ন্ত্রণ করা খুব সহজ। ছেলে হোক মেয়ে হোক দুটি সন্তানই কি মানুষের জন্য যথেষ্ট নয়?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো বলেছেন।

১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

স্বার্থহীন বলেছেন: সরকার ঢাকা শহরে জ্যাম কমানোর যা যাবতীয় যা করার দরকার তাই সরকার করেছে বলে আমার মনে হয়। আর বাসের মধ্যে যে পরিমান জ্যাম দেখা যায় তা সমাধান করতে হলে আমাদের মানসিকতা বদলাতে হবে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: না। সরকার তার দায়িত্ব ভালো ভাবে পরিবর্তন করে নি।
বাসে শুধু মানসিকতা বদলাতে হবে না। আরও কিছু লাগবে।

১৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: সমস্যা! সমস্যা! সমস্যা!
সকল সমস্যার মুল কারণ অধিক জনসংখ্যা :(

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: অর্থনীতিবিদরা বলেন- জনসংখ্যা অভিশাপ নয়।

২০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমাদের প্রায় সবকিছুই রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক। জনসংখ্যার চাপ কমাতে হলে লোকজনকে ঢাকাবিমুখ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি দফতরগুলো ক্রমে ঢাকার বাইরে সরিয়ে নিতে হবে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: এটা আসলে সমাধান নয়। ভেবে দেখুন।

২১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: একটা সমাধান আছে জ্যাম মুক্ত চলার তা পায়ে হেটে গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করা। বেশী না ঘুমায়ে যদি একটু আগে পথে নেমে পড়েন। এতে সুগার মুক্ত দেহ আর যানযটের ঝামেলা গোচানো যাবে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: পায়ে হেঁটেই চলি আমি।
পায়ে হেঁটেও শান্তিতে চলা যায় না। ফুটপাতের অবস্থা তো জানেন।

২২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

স্বার্থহীন বলেছেন: তা ঠিক বলেছেন ভাইয়া।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

বিনম্র বলেছেন: ভাই জ্যামের যন্ত্রনায় ঢাকা ছাড়ছি দেড় বছর আগে। গ্রামে শান্তিতে আছি

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.