নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে ঢাকা শহরের মানুষ গুলো বেশি নিষ্ঠুর। বেশি বদ। বেশি বেয়াদপ। একদিন এক পাগলকে আমি বলতে শুনেছি, ঢাকা শহরের মানুষ গুলো সব অমানুষের বাচ্চা। পাগলটি চিৎকার করে ফার্মগেট ব্রীজের নিচে দাঁড়িয়ে ঘুরে ফিরে এই এক কথাই বারবার বলছে। আমার মনে হয় পাগলটি খুব একটা ভুল বলেনি। আমি পাগলের সাথে সহমত। আমি আজ আপনাদের প্রমাণ দিয়ে দিব, যে ঢাকা শহরের মানূষ গুলো অমানুষ।
আপনি যদি দশ মিনিট ঢাকা শহরের কোনো রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকেন- পাগল হয়ে যাবেন। ঢাকা শহরের বাস, গাড়ির ড্রাইভার গুলো অকারণে হর্ন দেয়। তারা তাদের গাড়িতে বিকট হর্ন ব্যবহার করে। হর্নটা মাথার ভেতর এসে বাড়ি দেয়। হোন্ডাওয়ালারা হর্ন দেওয়ার ব্যাপারে তিন ধাপ এগিয়ে। তারা সবচেয়ে বেশি অকারণে হর্ন দেয়। বিকট হর্ন। সবচেয়ে দুঃখ লাগে তখনই যখন অপ্রয়োজনে হর্ন দেয়। যারা গাড়ির ভেতরে থাকে, গ্লাস থাকে লাগানো। তাদের কানে বিকট এই হর্নের শব্দ যায় না। তারা এসির বাতাসে বসে মোবাইল টিপে যায়। অথবা পত্রিকা পড়ে। আর একজন ট্রাফিক ঘন্টার পর ঘন্টা এই বিকট শব্দের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকে। চারদিক থেকে ক্রমাগত হর্ন বাজতেই থাকে। এর মধ্যে আছে ধূলো, কড়া রোদ এবং নিয়ম ভঙ্গকারী একদম অমানুষ।
যারা অপ্রয়োজনে হর্ন দেয় তারা ছাগল। এবং তারাই অমানুষের বাচ্চা। যারা আমার সাথে দ্বিমত পোষন করবেন তারা কোনো রাস্তার মোড়ে দশ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকুন। দেখবেন, আপনি পাগল হয়ে যাচ্ছেন। মাথা ঘুরাচ্ছে। তখন এই বিকট হর্ন যারা অপ্রয়োজনে দিচ্ছে তাদের আপনি নিজের অজান্তেই 'ছাগল' বলবেন। যখন আপনি ফুটপাত দিয়ে হাটবেন, আর পেছনে থেকে কোনো বাইকওয়ালা বিকট হর্ন দিবে তখন আপনার সেই বাইকওয়ালাকে আপনার অমানুষ বলেই মনে হবে। ওই বাইকওয়ালা ছাগল রাস্তা বাদ দিয়ে ফুটপাতে উঠে এসেছে। যে যদি মানুষ হতো তাহলে হোন্ডা ফুটপাতে উঠাতো না। এবং তার যদি সামান্যতম জ্ঞান থাকতো তাহলে কিছুতেই হর্ন দিত না। সে মনে মনে ভাবতো- দোষটা আমার, আমিই অন্যায় করেছি ফুটপাতে হোন্ডা উঠিয়ে। পথচারীদের সমস্যা করছি। আবার বিকট হর্ন দিয়ে জনসাধারনের সমস্যা করছি। কাজেই সে মানুষ না অমানুষ। অমানুষের বাচ্চা।
হিন্দিতে বলে, রাতো কি ভূত বাতোছে নেহি মানতি। ঠিক তেমনি ঢাকা শহরের কিছু অমানুষদের সঠিক পথে আনার জন্য কঠিন কিছু নিয়ম করতে হবে। ওই সমস্ত ছাগলের ঠিক করার জন্য কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। যারা সঠিক লেন না মেনে উলটো পাশ দিয়ে যায়- তাদের জন্য রাস্তায় সাইনবোর্ড ঝুলাতে হবে, লিখতে হবে ''যারা রাস্তার উল্টো পাশ দিয়ে গাড়ি, হোন্ডা বা রিকশা দিয়ে যায় তারা 'অমানুষের বাচ্চা।' আবার ফুটপাতে বড় বড় করে লেখা থাকবে- যারা রাস্তা বাদ দিয়ে ফুটপাত দিয়ে হোন্ডা চালিয়ে যায়- তাদের বাপের ঠিক নেই। প্রতিটা রাস্তার মোড়ে মোড়ে লেখা থাকবে অপ্রয়োজনে যারা হর্ন দেয়- তাদের জন্মের ঠিক নেই। তাদের বাপ দুইটা। তাদের জন্ম হয়েছে অমানুষের দ্বারা। এই সমস্ত কঠিন আর নোংরা কথা বলেই তাদের শুধরাতে হবে। অন্য কোনো উপায় নেই। আমার কেন জানি মনে হচ্ছে এইসব লিখেও তাদের শুধরানো যাবে না।
বাঙ্গালীর ভালো কথায় কাজ হবে না। ভালো কথার দাম তাদের কাছে নেই। এই সমস্ত কঠিন কথা ব্যবহার করলে তারা ঠিক হবে, হয়তো। এছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। ঢাকা শহরের প্রতিটা নাগরিক অসভ্য। এবং বিরাট। দিনে দুপুরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে চেন খুলে মুততে শুরু করে, কোনো লজ্জা নেই। একটা মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে কুৎসিতভাবে তাকিয়ে থাকাটাকে তারা তাদের দায়িত্ব মনে করে। মেয়ের সাথে মেয়ের বাপ থাক, মা থাক, ভাই থাক, স্বামী থাক। কুৎসিতভাবে তাকাবেই। এইভাবে যারা কুৎসিতভাবে তাকায় আমার ইচ্ছা করে জুতা দিয়ে তাদের পিঠাই। পিটাতে পিটাতে তাদের বাপ মায়ের কাছে নিয়ে গিয়ে বলি- এমন অমানূষ কেন পয়দা করেছেন? যারা কুৎসিত ভাবে তাকায়-তাকিয়েই থাকে, আমার মনে হয় তাদের জন্ম হয়েছে বেশ্যাপাড়ায়। ভালো মানুষের সন্তান হলে কিছুতেই কুৎসিতভাবে তাকাতো না। তাকানোর আগে নিজের মা বোন এবং স্ত্রীর কথা একবার হলেও ভাবতো।
যারা বিদেশ থাকেন, অথবা যারা এসি রুমে বসে সারাক্ষন অফিস করেন, যারা ঢাকা শহরে প্রাইভেট গাড়িতে চলাচল করেন- সাধারন পথচারীদের দুঃখ দুর্দশা তারা কখনও বুঝবেন না। একমাত্র ভুক্তভূগিরাই বুঝেবেন। এবং তারা অবশ্যই আমার সাথে একমত হবেন। দেশ উন্নয়নশীল হয়ে গেছে কিন্তু বাসে আপনাকে দৌড়ে দৌড়ে উঠতে হবে এবং চলতি বাস থেকে আপনাকে নামতে হবে। বাস কখনই থামাবে না।
বাসে যারা উঠে বেশির ভাগ লোকই বাসের দরজার কাছে ভিড় করে দাঁড়িয়ে থাকে। ভিতরে বাস খালি। অসংখ্য মানুষ বাসের জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকে। তাদেরকে যদি অনুরোধও করা হয় ভাই প্লীজ একটু পেছনে যান। অফিসে যাব, দেরী হয়ে যাবে। কেউ আপনার কথা শুনবে না। যে লোকটা বাসের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, সে অবশ্যই অমানূষের বাচ্চা। যদি সে মানুষের বাচ্চা হতো তাহলে চিন্তা করতো, আমি যদি একটু পেছনের দিকে চেপে দাড়াই তাহলে আরও দুইটা লোক বাসে উঠতে পারে। তারও তো অফিস আছে। কখনও কাউকে এই চিন্তা করতে দেখি না। কাজেই আপনি বিশ্বাস করুন- অমানুষে ঢাকা শহর ভরে গেছে।
ছোট ছোট বাচ্চাদের জন্য এই পৃথিবীতে অনেকদিন বেঁচে থাকতে ইচ্ছা করে। তাদের হাসিমুখ সারাদিনের ক্লান্তি নিমিষে ভুলিয়ে দেয়।
ছোট ছোট বাচ্চাদের জন্যই হানাহানি বন্ধ করতে হবে। প্রচুর গাছ লাগাতে হবে। শিশুরা যেন হাসিমুখে এক আকাশ আনন্দ নিয়ে বেড়ে ঊঠতে পারে, আমাদের সকলকে মিলে সে চেষ্টা করতে হবে।
এই দেশটা আমাদের।
ছোট ছোট শিশুদের কথা ভেবে- আসুন দেখি, একটূ ভদ্র হওয়া যায় কিনা। সবাই মিলে চেষ্টা করে দেখি, ভালো কিছু করা যায় কিনা।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: যা লিখেছি বাস্তব অনুভূতি থেকেই লিখেছি।
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৬
বিজয় নিশান ৯০ বলেছেন: আপনি তো অনেকদিন ধরে আছেন, এতদিনে তো এসবে অভ্যস্থ হয়ে যাওয়ার কথা।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: আমার জন্ম, বেড়ে ঊঠা সবই ঢাকায়।
না আজও আমি অভ্যস্ত হতে পারিনি।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: রাস্তায় ময়লা ফেলা, পেশাব করা, মেয়েদের দিকে তাকানো'র ব্যাপারটা সাব-কন্টিনেন্টের মানুষ শুধু নিজেদের দেশে বসে করে না, বিদেশে গিয়েও এই অভ্যেস বজায় রাখেন। আমি নিজে সাক্ষী।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১২
রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্টলোক সব দেশেই আছে।
তবে আমি চাই আমাদের দেশে যেন কোনো দুষ্টলোক না থাকে। সবাই যেন ভালো হয়ে যায়।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গরীব দেশগুলোতে সবাই আসে রাজধানীতে, দুষ্টরা বেশী আসে
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: না আমাদের দেশ গরীব না।
আপনি শপিংমল গুলোতে গিয়ে দেখুন কি প্রচন্ড ভীড়। আপনি দাড়ানোর জায়গা পাবেন না।
রেস্টুরেন্ট গুলোতে গিয়ে দেখুন কি প্রচন্ড ভীড়। খাবার খাওয়ার জন্য আপনাকে এক ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
বিনোদন কেন্দ্র গুলোতে গিয়ে দেখুন, কি প্রচন্ড ভীড়। এত ভীড় যে আপনার দম বন্ধ হয়ে আসবে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখুন মহিলাদের গায়ে সোনার গহনা কত।
পার্লারে গিয়ে দেখুন একজন নারী লক্ষ টাকার উপরে মাসে খরচ করে।
বারে গিয়ে দেখুন, কয়েক ঘন্টার মধ্যে এক লোক বন্ধু বান্ধব নিয়ে লক্ষ টাকা উড়িয়ে দিচ্ছে।
আরও বল? বলতে শুরু করলে আরব্য রজনীর মতো আর শেষ হবে না।
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপনার পোস্টের সাথে দ্বিমত পোষণ করাটাও পাপ,অন্যায়,অবিচার।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন।
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: অশিক্ষা, কুশিক্ষা আর ওভার পপুলেশনের ফল।
সবচেয়ে ভাল উপায় ইগনোর করেন।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ইগনোর করা যায় না রে ভাই।
চোখ বন্ধ করে রাখবেন, কানে যাবে বিকট হর্ন।
দুই আঙুল দিয়ে কান চেপে ধরবেন, চোখে মুখে লাগবে রাস্তার ধুলো, গাড়ির কালো ধোয়া।
মুক্তি নেই। ঢাকা শহরের মানুষের মুক্তি নেই।
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৭
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ভালো বলেছেন । যা বলেছেন সত্য বলেছেন সবি । সত্যিই আমরা অসুস্থ পরিবেশে আতঙ্ক আর বিরক্তি নিয়ে জীবন পাড়ি দিচ্ছি ।
তবে সবাই খারাপ না , আজও মেয়ে দেখলে অনেক এ সিট ছেড়ে দেয় বাসে । কোন সমস্যায় পড়লে আন্তরিকতা দেখা যায় ।
তবে আজকাল রাস্তায় কোনও ঘটনা ঘটলে কেউ এগিয়ে আসেনা । এটা দুঃখজনক ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৯
পবন সরকার বলেছেন: ভালোই বলেছেন।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সহমত পেয়ে ভালো লাগলো।
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভালো বলেছেন ।
সবার সচেতন হতে হবে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আর যারা সচেতন হবে না তাদেরকে ধরে একমাস কারাগারে রাখতে হবে অন্যথ্যায় এক লক্ষ টাকা জরিমানা করতে হবে। এছাড়া তাদের শুধরানোর আর কোনো পথ নেই।
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: আমি জানি আপনি এ লেখাটি লেখার পরিকল্পনা করা থেকে লেখাটা শেষ করা পর্যন্ত রাগে কাঁপছেন। তাই গোটা শহরের মানুষকেই পাগল বলছেন। আসলে ঠিক তা নয়। এর উল্টো দিকও কিন্তু আছে।
এই শহরে নানান বিড়ম্বনা আর কষ্ট আছে। পাগল না হলেও মানুষ ধীরে ধীরে এই শহুরে পরিবেশের সাথে খাপখাইয়ে চলছে। কারণ এর কোনো বিকল্প নেই। এত মানুষ, এত শোচনীয় পরিস্থিতি, অন্যায় অনিয়ম আর অসেচতনতার নির্মম শিকার হচ্ছি আমরা।
এত যে কষ্ট এর মাঝেই আনন্দ খুঁজেপেতে নিতে হয়। কারণ এর থেকে মুক্তির পথ নেই।
অতি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে সত্য কথা বলি- জ্বী আমি রাগে কাঁপতে কাঁপতে লেখাটি লিখেছি। এবং মনে মনে অকথ্য ভাষায় তাদের গালাগালি দিয়েছি।
খাপখাইয়ে চলতে হবে কেন? আপনি কি ধরেই নিয়েছেন তাদের শুধরানো যাবে না?
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রাস্তার মধ্যে গাড়ি কীভাবে চালায়? এটা কোন সিস্টেম? লাইন ছাড়া ওভারটেক করা, সিগনাল না মানা, বেহাল সিটি সার্ভিস - সব মিলিয়ে ঢাকা একটা আধুনিক টর্চার সেলে পরিণত হয়েছে। বিকেন্দ্রীকরণ করলেও আর ঢাকা ঠিক হবে না। পুরো সিস্টেম ধ্বসে পড়বে আর কিছুদিন পর...
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধরেই নিলাম ঢাকা জাহান্নামের শেষ রাস্তায় চলে গেছে।
এখন কিভাবে মানুষকে সচেতন করে ভালো কিছু করা যায় সেই চেষ্টা কি করা হবে না?
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩
মহসিন ৩১ বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ যে সর্বাংশে সত্য তা বলা যায় নিঃসন্দেহেই; কিন্তু মানুষের প্রতি আপনি সুবিচার করেননি মোটেই। প্রথম কথা হচ্ছে যেটা সেটা হল এই যে ঢাকা শহর এখানে কোন শ্রেণির লোকেরা সংখ্যায় বেশি, নিঃসন্দেহেই তাঁরা হচ্ছে মদ্ধবিত্ত হতে হতে নিম্নবিত্তের তারা,---জনগণ এরা নাগরিক সুযোগ সুবিধা কি পরিমাণ অপ্রতুল পাচ্ছে আর পোহাচ্ছে সুধুই দুর্ভোগ।কেন! এরা যে এখন নিত্যদিন পাগল হয়ে নিজেরা নিজেদেরই মাথা ফাটাচ্ছে না ঘুরন্ত ঘূর্ণায়মান শহরে, কেন যেন মনে হয় আমার এটাই আমাদের একমাত্র রাজনৈতিক অর্জন !!
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন।
আসলে সব কষ্ট দরিদ্রলোকদের।
১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: বোঝা গেল মনের ভেতর ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছে। কিন্তু আপনি যেসব পরামর্শ দিয়েছেন তার সবগুলো কি বাস্তবায়নযোগ্য? এটা ঠিক যে ঢাকা এখন বসবাসের অযোগ্য শহর কিন্তু তারপরও মানুষজন বেশিরভাগ ঢাকায়ই বসবাস করতে চায়। আর যেখানে মানুষজন বেশি সেখানে অনিয়ম-ব্যত্যয় ঘটবেই। আমরা নিজেরা যতদিন নিজেদেরকে সংশোধন না করতে পারব এই বিড়ম্বনা সহ্য করেই যেতে হবে। আইন করে সব সমাধান হবে না। কারণ আইন থাকলেও তা প্রয়োগ করার অবস্থা দেখা যাচ্ছে না।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্টলোকদের সংশোধন করার আমার ফর্মুলা কাজে লাগাতে হবে। অন্য কোনো উপায় নেই রে ভাই।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্টলোকদের সংশোধন করার আমার ফর্মুলা কাজে লাগাতে হবে। অন্য কোনো উপায় নেই রে ভাই।
১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর ,
এটা একটি সচেতনতা জাগানিয়া , ভালো পোস্ট । সহমত ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার লেখায় আমার কোন দ্বিমত নাই, তবে তিনটা সংশোধনী।
'রাতো কি ভূত' না, হবে 'লাথো কি ভূত' অর্থাৎ 'যার লাথির প্রয়োজন, সে কথায় মানবে না'।
দেশ এখনও উন্নয়নশীল হয় নাই, কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ২০২৪ সাল নাগাদ হবে।
হোন্ডা মোটরসাইকেলের একটা ব্র্যান্ডের নাম। আর যদি বাইক বলেন তাহলে আগে 'মোটর' লাগাবেন।
নো অফেন্স। আপনার লেখা ভালো হয় দেখে বলা
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে তিনটা ভুল শুধরে দেওয়ার জন্য।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে তিনটা ভুল শুধরে দেওয়ার জন্য।
১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২০
নীল মনি বলেছেন: আমি বেড়াতে এলাম।মনে মনে ভাবছি গত দুইদিন আপনাকে দেখিনি।আপনাকে মানে আপনার পোস্ট।এখন সার্চ দিয়ে খুঁজে বের করলাম।
লেখাটি চমৎকার লিখেছেন।কিছু বাস্তবতা তবে সচেতনতা কিন্তু সবার প্রথমে নিজ থেকেই আসতে হবে।
যাইহোক ভাবী কেমন আছেন এখন?
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভাবী কেমন আছে তা বললে হয়তো অন্য কেউ বলবে- ব্লগে ব্যক্তিগত বিষয় না আনাই ভালো। তবু আমি আপনাকে বলছি- আগের চেয়ে ভালো।
একটু ব্যস্ততার মধ্যে আছি। তিনটা নতুন লেখা মাথায় আছে।
১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মালয়েশিয়াতে আছি প্রায় সাড়ে ৪ বছর। আমি নিজেই গাড়ী চালাই। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ২০ সেকেন্ড হর্ন বাজিয়েছি বলেও মনে পড়ে না। এখানে মাঝে মাঝে কোন বেয়াড়া দুষ্টু লোক হর্ন দেয়। তবে সেটা কালে ভদ্রে।
আমাদের ঢাকায় গাড়ীতে স্টার্ট দিয়েই পু পু করে হর্ন বাজানোর নিয়ম। আমার যদি ঢাকা শহরে গাড়ী চালানোর সুযোগ থাকতো তাহলে হয়তো আমিও হর্ন বাজিয়ে সবার কান ঝালাপালা করে দিতাম।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: প্রয়োজনে হর্ন বাজালে আমার কোনো দুঃখ নাই। কিন্তু নির্বোধ গুলো অপ্রয়োজনে হর্ন বাজায়। সরকারের নিয়ম করতে হবে অপ্রয়োজনে হর্ন বাজালেই ৫০০ টাকা জরিমানা। তাহলে আর কোনো চান্দু হর্ন বাজাবে না।
১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনি যা বললেন সেগুলো করতে হলে একটা বিরাট সামাজিক সচেতনতা দরকার |এটার উদ্যোগ নেবার মানুষেরই অভাব আমাদের ষোলকোটি মানুষের মধ্যে | এগুলোর অনেক জিনিসই সুশাসনের সাথে সম্পৃক্ত | যেমন গাড়ির তীব্র হাইড্রোলিক হর্ন | এটার ব্যবহার সীমিত করতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ দরকার |এটা সুশাসন ছাড়া হবে না |আমাদের দেশেতো এই সুশাসনেরই অভাব |
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি যদি মেয়র হতাম টিভি ক্যামেরার সামনে চেটাং চেটাং কথা না বলে কানটা ধরে সব গুলো বদকে ঠিক করে ফেলতাম।
১৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণের উপায় আছে বলে মনে হয় না।
বাংলাদেশ গেলে সব চেয়ে বেশী কষ্ট পাই শব্দের কারনে।
আপনি যে সমস্যা গুলো বললেন এগুলো ছাড়াও সব মানুষ অযথাই খুব জোরে জোরে কতা বলে এ ব্যাপারটাও খুব কানে লাগে
অনেক ধন্যবাদ
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: এদেরকে নতুন করে শিক্ষা দিতে হবে। যে শিক্ষা গ্রহন করবে না তাদেকে কানের নিচে দেওয়া হবে। এছাড়া অন্য কোনো উপায় নাই।
২০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:০৬
তার ছিড়া আমি বলেছেন: আল্লাহ আমারে বাচাঁইছে, আমি ঢাকা শহরে থাকি না।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন।
২১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাইজান খুবই ক্ষেপে আছেন বুঝতে পাচ্ছি। আমরা প্রতিদিন এইসব অনিয়ম দেখতে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি। এখন অনিয়মই নিয়ম হয়ে গেছে। আমরা যতদিন নিজেদের শোধরাতে না পাববো ততদিন অনিয়মই নিয়ম রয়ে যাবে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: এই যুগে নিজেকে নিজে কেউ শুধরায় না।
তাহলে এই সমাজ শহর আর দেশ কোনো দিন ঠিক হবে না?
এইসব মেনে নিয়েই জীবন যাপন করতে হবে?
২২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
কঠিন কথাগুলো সহজ ভাষায় প্রকাশ করে দিলেন, সহমত।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন।
২৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
তারেক ফাহিম বলেছেন: শুধু ঢাকা শহরকেন দেশের প্রায় জেলা শহরগুলোতে উল্লেখিত সমস্যার প্রভাব পড়ছে তুলনামুলকভাবে হয়ত কিছুটা কম।
সচেতনতার অভাব
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: তারা কোনোদনও সচেতন হবে না। যে অবস্থা দাড়িয়েছে থাপ্পড় থেরাপি ছাড়া অন্য কোনো উপায় নাই।
২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
আরইউ বলেছেন: আমি অনেকদিন দেশে নেই। আমি দেশে থাকিনা। তাই জানিনা আপনারা কিসের ভেতর দিয়ে যাচ্ছেন।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভাই ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। আপনি তিন মাসের জন্য দেশে আসুন। নিজের চোখে দেখে যান।
২৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: সহমত। যে সব সমস্যার কথা লিখেছেন এর মধ্যে গাড়ী চালানো, পস্রাব করা, অযথা হর্ণ বাজানো, গাড়ির কালো ধোঁয়া, ধূলাবালি এজাতীয় সমস্যা গুলো হয়ত একদিন সমাধান হবে। মাগার রাস্তায় কিছু লোক মেয়েদের দিকে কুৎসিত ভাবে তাকিয়ে তাকানো টা বন্ধ হবার নয় বরং এ জাতীয় অসভ্যতার উন্নতি হতে পারে।যেহেতু এ জাতীয় লোকদের দল ভারি সেহেতু এ অভ্যাস শুধরাবার নয়।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই আমি মনে করি দুষ্টলোকদের সব অভ্যাস শুধরানো সম্ভব। আমাকে দায়িত্ব দেন। দেখুন পারি কিনা।
২৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
তারেক ফাহিম বলেছেন: তাহলেতো বেশ হয়, আপনি শুরু করে দেন, থাপ্পর থেরাপি, যেমনটি আপনার আগের একটি পোষ্টে দিলেন
আপনিই পারবেন মেয়া ভাই, আর দেরি কেন আমারও একটু শস্তি পাই
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ফাহিম ভাই আমি আমার এই দরিদ্র দেশটিকে অনেক ভালোবাসি। যারা এই দেশটার বারোটা বাজাচ্ছে তাদের শাস্তি দেওয়া কি অন্যায়?
মুখের কথায় তাদের কিচ্ছু হয় না। তাই তাদের জন্য থাপ্পর থেরাপি। আমি কি ভুল বলেছি?
২৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: মন্দ বলেন নাই। রাগে আপনার শিরা-উপশিরাগুলো দূর থেকেও অনুধাবণ করতে পারছি।
কিন্তু ভাইজান এই তীক্ষ্ণ কথাগুলো রাস্তার লোকজন বা আম জনতাকে না বলে স্পেসিফিকভাবে যারা এর নাটাই ধরে আছে তাদের উদ্দেশ্যে বলুন। দেশে আইনের শাসন থাকলে এইসব অনাচার কখনই দেখবেন না।
একটি জিনিস পরিষ্কার শুনে রাখুন। পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই ড: জেকিল অ্যান্ড মি: হাইড বাস করে। ঐ আইনের শাসন হচ্ছে এই দুই চরিত্রের স্টিয়ারিং। ঐটাই নির্ধারণ করবে কোন দেশের মানুষ কখন জেকিল ও হাইডের রূপ ধারণ করবে।
আপনার নিশ্চয় মনে আছে যুক্তরাষ্ট্রের মত জায়গায় একবার ব্লাক আউট (বিদ্যুত বিভ্রাট) হওয়াতে কি ধরণের লুটপাট ও অন্যায় হয়েছিল। এটি কিন্তু পৃথিবীর অন্যতম সভ্য দেশ। শুধু ব্লাক আউটের সময় আইনের শাসনের ফাঁক-ফোকর পেয়ে দুপেয়ে গুলো জন্তু হয়ে গিয়েছিল।
তাই নাটাই আগে ঠিক করুন। তারপর যেমন ইচ্ছা তেমন গুড্ডি উড়ান।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: নাটাই ঠিক করার ক্ষমতা আমার নেই। আমি খুবই তুচ্ছ মানুষ।
যাদের হাতে আছে, তারা কি আসলেই কিছু করছে?
২৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ভাল লোক যে নেই তা নয়।
দিন দিন খারাপের সংখ্যা বাড়বে এটাই মেনে নিতে হবে।
কোন একদিন যদি ঢাকা ফাঁকা হয়ে যায় ? কি করবেন।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: খারাপের সংখ্যা বাড়বে? এটাই তো আমি মেনে নিতে পারছি না।
আপনি কেমন অনায়াসে বলে দিলেন, খারাপের সংখ্যা বাড়বে। কেন আপনি বলতে পারলেন না- খারাপের সংখ্যা কমে যাবে?
২৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ঢাকা এক আজব শহর।
এশহরে যারা থাকে তারা কেউ স্বেচ্ছায় থাকে না। বাধ্য হয়ে নিতান্তই--
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: বাধ্য হয়ে থাকে ঠিক আছে। কিন্তু তারা কেন শহরটাকে ভালোবাসে না।
কোলকাতা শহরতো অনেক পুরানো। কিন্তু আমাদের চেয়ে ভালো।
৩০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই জন্যই আমি ঢাকা শহরে যেতে চাই না।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১২
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে মনে হয় ঢাকা শহর ছেড়েই দিতে হবে।
৩১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
মহসিন ৩১ বলেছেন: কোন কিছুকে (আচরণ) সরাসরি খারাপ বা ভালো বলা উচিৎ কিনা আমি নিশ্চিত নই, কারণ কারণটাকে যখন সংজ্ঞায়িত করা যায় তখন সেভাবেই ভাবনাকেও এগিয়ে নেয়া যাবে। আমি কেন জানিনা ঢাকার বুঝতে অক্ষম আর হতদরিদ্র শ্রেণীর কাউকে সরাসরি নেগেটিভ থিঙ্কিং এ নিতে পারছি না। আমার কাছে সকল দোষ নন্দ ঘোষ, অর্থাৎ সরকারি ব্যর্থতার।---- যে শহরে ফুটপাথ অধিক হারে ব্যাবহার হয় সেখাকার ইমারত গুলোর নিচতলায় খাবার দোকান বা রেস্তোরাঁর জন্য বাধ্যতামূলক করার দরকার।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: সরকার কি আমাদের কথা শুনে?
না যাদের মন চায় তাইই করে?
৩২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
ক্স বলেছেন: পুরা দোষ আপনি নাগরিকদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিলেন। গাড়ি উলটা পথে গেলে যার জরিমানা করার কথা, তার কোন দোষ খুঁজে পেলেন না, কাগজপত্র ছাড়া বাসগুলো অন্য গাড়িকে তোয়াক্কা না করে যেখানে সেখানে ঢুকিয়ে দেয় - এগুলো যাদের দেখভাল করার কথা, তাদের কিছু বললেন না। হর্ন বাজানো, বা ফুটপাথে বাইক উঠানোর বিরুদ্ধে যাদের ব্যবস্থা নেবার কথা - তাদের আপনি দেখেও দেখলেন না।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: তাদেরও শাস্তি হওয়া উচিত। তাদের জন্যই আজ এই নোংরা পরিবেশ। তারা যদি তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে তাহলে বেশ উন্নতি সম্ভব।
৩৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আইন মেনে চলাও কিন্তু এক জন ভালো নাগরিকের দায়িত্ব। স্বাধীন দেশের মানুষ তার নিজ দেশের আইন মেনে চলবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কারো কারো ধারণা- আইনই যদি মেনে চলবো তাহলে আর দেশ স্বাধীন করে কি লাভ হলো? আবার কেউ কেউ মনে করেন- আইন তো আমরাই বানাই্ । আইন তো গরীব মানুষের জন্য।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: এই ধরনের চিন্তা ভাবনা ভুল। এই জন্যই নতুন প্রজন্মকে গোড়া থেকেই সঠিক শিক্ষা দিতে হবে।
৩৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১
পদ্মপুকুর বলেছেন: অসম্ভব ভালোলাগা এই পোস্টে। অনেক সময় কিছু লেখা পড়লে মনে হয় এটা তো আমারই কথা, আমারই বলার কথা ছিল, এই লেখাটা সে রকমই একটা লেখা। আপনি যদি অনুমতি দেন তো আমি এর একটা সিক্যুয়েল লিখতে চাই।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই লিখবেন। অনুমতির কি আছে?
আমি মনে করি ব্লগাররা দেশের সেরা নাগরিক। তারা সচেতন। তারা মেধাবি। তারা দেশকে ভালোবাসে। সাংবাদিকের চেয়ে আমার কাছে একজন ব্লগার বড়।
৩৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন । হয়ত আত্মকেন্দ্রিকতা এর কারণ হতে পারে ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরে একজন হ্যামিলনের বাশিওয়ালা আসতো, সে সব ঠিক করে দিত।
৩৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বনসাই বলেছেন: রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। ক্ষোভ প্রকাশ ও লালন করা স্বাস্থ্যকর নয়। প্রতিদিন ঘটে চলা অনিয়মকে আর বরদাশত করতে না পারা থেকে এই লেখার অবতারণা সেটা বুঝতে পারছি।
আপনাকে সহজ একটি পরামর্শ দিতে চাই, আসলে নিন্দিত স্বপ্ন-তেই দেয়ার ইচ্ছা ছিল। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই কোয়ান্টাম মেথড মেডিটেশন কোর্স করে দেখুন। বিশেষ করে ভাবীর করা খুব প্রয়োজন মনে করছি।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য।
ভালো থাকুন।
৩৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সোহানী বলেছেন: সহমত টু দা পাওয়ার ইনফিনিটি..............
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
৩৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০১
করুণাধারা বলেছেন: পোস্টে দারুন ভালোলাগা।
++++++++++ এই প্লাসগুলো দারুন ছবিগুলোর জন্য। ছবিগুলোর সংযোজন পোস্টটিকে সমৃদ্ধ করেছে। কোথা থেকে খুঁজে বার করলেন এমন সব ছবি?
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: করুণাধারা নামটা কিন্তু বেশ।
ছবি নেট থেকে সংগ্রহ করেছি।
ভালো থাকুন।
৩৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
বর্ষন হোমস বলেছেন:
সব জেলা থেকে সব খারাপ মানুষ গুলো এখানে এসে মিলিত হয়।তাই এটা খারাপদের স্বর্গ রাজ্য।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০১
নিকোলাস- রাহাদ বলেছেন: ভালই বলেছেন তো।
ক্ষোভ নাকি ভাই ?