নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আজ আমি একজন ফোটোগ্রাফার। আমার দামী নাইকনের ক্যামেরা আছে। কিন্তু ফোটোগ্রাফার হওয়া মোটেও সহজ কাজ নয়। খুব কষ্ট করতে হয়েছে আমাকে। ক্যামেরা কেনার টাকা ছিল না আমার। এদিকে বই পড়ে পড়ে আর বন্ধুদের সাথে ফোটোওয়ার্কে গিয়ে মোটামোটি ফোট্টোগ্রাফি শিখে ফেলি। প্রত্রি শুক্রবার বন্ধুদের সাথে ঢাকার আশে পাশে ফোটোওয়ার্কে যাই। আমার ক্যামেরা নাই তাতে কি হয়েছে, বন্ধুরা ছবি তোলে, আমি তাদের খুব মন দিয়ে দেখি। তাদের ক্যামেরা ধরার স্টাইল, ছবি তোলার স্টাইল দেখি। আমার হাত নিশপিশ করে। মাঝে মাঝে তারা ক্লান্ত হয়ে এক একবার আমার হাতে তাদের ক্যামেরা দেয়। তখন নিজেকে ধন্য মনে হতো। ক্যামেরাটা আমি বুকে জড়িয়ে ধরে রাখতাম। মনে মনে ভাবতাম একদিন আমারও নিজের একটা ক্যামেরা হবে।
পুরান ঢাকার এক যন্ত্রপাতির দোকানে কাজ নিলাম ক্যামেরা কেনার জন্য। আমার কাজ ছিল সারাদিন টাকা গুনে ব্যাংকে জমা দিয়ে আসা। লক্ষ লক্ষ টাকা গুনতে গুনতে আমার হাত ব্যথা হয়ে যেত। বিশেষ করে দুইটা আঙুল নড়াতে পারতাম না। টানা এক বছর কাজ করে একটা নাইকন ক্যামেরা কিনে ফেললাম। সাথে দামী একটা ক্যামেরার ব্যাগ। তারপর পুরান ঢাকার চাকরিটা ছেড়ে দিলাম। নিজের একটা ক্যামেরা শুধু মাত্র এই খুশিতে প্রথম এক সপ্তাহ একটাও ছবি তুলি নাই। ক্যামেরাটা নিজের কাছে কাছে রাখতাম। রাতে ঘুমানোর সময়ও ক্যামেরাটা মাথার কাছে রেখে দিলাম। তারপর শুরু করলাম ছবি তোলা। প্রতিদিন সকালে ক্যামেরা নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যেতাম। প্রতিদিন কম করে হলেও তিন চার শ' ছবি তুলতাম। এবং নিজের তোলা ছবি দেখে দেখে বুঝতে পারলাম, বই পড়ে ফোটোগ্রাফী শেখা সম্ভব নয়। ফোটোগ্রাফী শেখার জন্য কাঁধে ক্যামেরা নিয়ে পথে বের হয়ে যেতে হয়। এবং প্রতিদিন প্রচুর ছবি তুলতে হয়। বই পড়ে যেমন সাঁতার শেখা যায় না, তেমনি বই পড়ে ফোটোগ্রাফীও শেখা যায় না। আবার অনেকে ফোটোগ্রাফী শেখার জন্য বড় ভাই ধরে। এই বড় ভাই গুলো ফোটোগ্রাফী কিছুই শেখাতে পারে না। বরং তারা মাথা আরও এলোমেলো করে দেয়।
প্রায় সতের বছর আগে আমি এসএলআর ক্যামেরা কিনি। এখন ক্যামেরার দাম অনেক কমে গেছে। প্রথম জীবনে নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে শুধু মাত্র টাকার জন্য অনেক বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি তুলেছি। হাজার হাজার বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি তুলেছি। বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি তুলতে গিয়ে নানান রকম অভিজ্ঞতা হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি তুলতে গিয়ে বাংলাদেশের অনেক অঞ্চল ঘুরলাম। সেই সব অভিজ্ঞতার কথা পরে কখনও বলব। বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি তোলা আমাকে কখনই টানেনি। তাই চিন্তা করলাম দৈনিক পত্রিকাতে কাজ করতে হবে। যুগান্তর পত্রিকাতে বেশ কিছুদিন কাজ করলাম। 'ঢাকা আমার ঢাকা' পাতাতে। প্রতি সপ্তাহে শুক্রবার এই পাতাটা বের হতো। যুগান্তরে কাজ করতে গিয়ে সারা ঢাকা শহর ঘুরে বেড়াতে হলো।
এরপর কিছুদিন সমকাল পত্রিকায় কাজ করলাম। আমি সমকালের যে পাতায় কাজ করতাম সে পাতার নাম ছিল 'কিছু বলতে চাই'। প্রতি সোমবার পাতাটি বের হতো। এরপর আরও কিছু পত্রিকায় কাজ করি। দু'টি অনলাইনেও কাজ করি। পত্রিকা জগতে কাজ করতে গিয়ে প্রায় হাজার খানেক সাক্ষাতকারের ছবি তুলি। হাজার খানেক ফিচারের জন্য ছবি তুলি। রাস্তা ঘাট, মেলা, যানবাহন, কমলার খোসা এমন কিছু নাই যে আমি ছবি তুলি নাই। এমনও হয়েছে ছবি তুলতে তুলতে হাতের আঙ্গুলে ফোসকা পড়ে গেছে। ধীরে ধীরে ছবি তোলার প্রতি আগ্রহ কমতে শুরু করলো। এমনও হয়েছে টানা একমাস পার হয়ে গেছে ক্যামেরা হাতে নিইনি।
এমনও সময়ও পার করেছি, রাত দু'টা বাজে। খুব ছবি তুলতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু এত রাতে ছবি তোলার সাবজেক্ট কোথায় পাই? তখন খবরের কাগজ গোল বলের মতো বানিয়ে ফ্লোরে ছড়িয়ে দিতাম। তারপর ছবি তুলতাম। একটা কাঁচের কাপ অথবা গ্লাস ভেঙ্গে ফেলতাম। তারপর চারপাশ থেকে সেই ভাঙ্গা কাপ আর গ্লাসের ছবি তুলতাম। সবাই যেমন কবিতা লিখলেই কবি হয় না। ঠিক তেমনি সবার হাতে এসএলআর ক্যামেরা থাকলেই সবাই ফোটোগ্রাফার না। আজকাল তো এসএলআর ক্যামেরা ডাল ভাত হয়ে গেছে। সবার হাতে হাতেই ক্যামেরা দেখা যায়। একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে কমপক্ষে চল্লিশ জনের হাতে এসএলআর ক্যামেরা দেখা যায়। তবে আমি ভালো ফোটোগ্রাফার না। গত আঠারো বছরেও ভালো কিছু ছবি তুলতে পারি নাই। আমি কখনও কোনো ফোটোগ্রাফী প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করিনি। তবে আমার তোলা ছবি দিয়ে বহুবার ক্যালেন্ডার ছাপানো হয়েছে। পত্রিকায় লীড স্টোরি হয়েছে। অনেকে আমার তোলা ছবি বড় করে বাঁধাই করে বসার ঘরে সাজিয়ে রেখেছে।
গত আঠারো বছরে আমি তিনটি ক্যামেরা কিনেছি। প্রথম ক্যামেরাটি বাসা থেকে চুরী হয়ে যায়। দ্বিতীয় ক্যামেরাটি ছিনতাই হয়ে যায়। তৃতীয় ক্যামেরাটি এখনও টিকে আছে। ইদানিং ছবি তোলা একেবারে কমিয়ে দিয়েছি। কেন জানি ভালো লাগে না। গত দুই বছরেও ফোটোওয়ার্কে কোথায় যাইনি। গত চার বছরে কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি তুলিনি। আগে প্রতি সপ্তাহে ফোটোওয়ার্কে যেতাম। এমনও দিন গেছে দুপুরে একটা বিয়ের অনুষ্ঠানের কাজ করেছি রাতে আরেকটা। রাতের বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ করে বাসায় ফিরতাম রাত দুইটায়। 'আমার ফোটোগ্রাফী' নামে ফেসবুকে একটি ফোটোগ্রাফী গ্রুপ আছে আমার। খুবই পুরোনো গ্রুপ। ৪৫ হাজারের উপরে সদস্য। সেই আমলে ফেসবুকে এত গ্রুপ ছিল না। আমার দেখাদেখি অসংখ্য মানুষ ফেসবুকে গ্রুপ খুলেছে। কিন্তু আমার গ্রুপটাই ফেসবুকে সবচেয়ে পুরানো। ফেসবুকে আমার ফোটোগ্রাফী গ্রুপ
সামু ব্লগে একসময় ফোটোগ্রাফী নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখতাম। প্রায় চল্লিশ বা পঞ্চাশ পর্ব পর্যন্ত লিখেছি। ভাবছি লেখাটা আবার শুরু করবো।
ফোটোগ্রাফী করা খুব কঠিন কিছু না। তীব্র ইচ্ছা থাকলে ভালো ভালো ছবি তোলা সম্ভব। ব্লগে অনেকেই ফোটোগ্রাফী নিয়ে নানান রকম পোষ্ট দেয়, আমি খুব মন দিয়ে তাদের পোষ্ট পড়ি, ছবি গুলো দেখি। ফ্লিকারে আমার একটা একাউন্ট আছে। সেখানে আমার তোলা বেশ কিছু ছবি আছে। আমি আমার ফোটোগ্রাফী জীবনে কম করে হলেও পাচ লাখের উপরে ছবি তুলেছি। কিন্তু আমার কাছে আজ পাচ হাজার ছবিও নেই। কোথায় হারিয়ে গেছে কে জানে! ছবি জমিয়ে রাখার ব্যাপার আমি দারুন অলস। ফ্লিকারে আমার ছবি গুলো
কর্মের খাতিরে অনেক ছবি তোলা হয়। কিন্তু নিজের মনের খোরাকের জন্য আজকাল একেবারেই ছবি তোলা হয় না। আসলে সময়ই পাই না। একবার ছবি তুলতে গিয়ে উপাধি পেলাম 'ফোটোফাইটার'। খাদেলা জিয়া থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকা, গায়ক, লেখক কার না ছবি তুলেছি।
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ব্যস্ত। বড্ড ব্যস্ত।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৬
সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
লেখার প্রকাশ ভাল লেগেছে।
ছবিগুলো এক সাইজের করে দিলে সুন্দর হত, সাথে ফ্রেমবন্দি করলে আরো ভাল হত।
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সময় কম তাড়াহুড়া করেছি।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৭
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: হাসিগুলোতে ব্যাপক মিষ্টি..
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি নিশ্চয় আপনার প্রফেশানে অনেক দক্ষ ও অভিজ্ঞ
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আন্তরিকতার সাথে কাজ করি এই কথাটা বলতে পারি।
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার ফটোগ্রাফি নিয়ে অনেক কিছুই জানা হল।
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আরও জানার আছে অনেক। সামুতে সব লিখব।
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩২
সুমন কর বলেছেন: আপনার দেয়া লিংকগুলো ঘুরে বুঝলাম, আপনি প্রকৃতির ছবি ভালো তোলেন, বিয়ের না !!
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়।
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেক ইতিহাস! বোঝাই যাচ্ছে ছবি তোলা আপনার শুধু পেশাই না, নেশাও বটে! সংযুক্ত ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার ক্যামেরা নাই তবে একদিন কিনবো। আশাবাদী-_-
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ৩৫ হাজার টাকা দিয়েও এখন এসএলআর পাওয়া যায়।
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
সামিয়া বলেছেন: বাহ!! দারুন!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই বিষয়ে আপনি তো ওস্তাদ মানুষ।
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার তো ভাই অনেক গুণ!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: গুন নাই। আমি ভাঙ্গা কূলা।
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন তাহলে কী করেন?
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: এখনও পত্রিকা অফিসে কাজ করি।
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আপনার মত আমিও লিখমু
ইরানের বিরুদ্ধে ৮-১ গোলের ব্যবধানে জয় পেয়েছে বাংলাদেশেরর মেয়েরা।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই লিখবেন।
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩৫
হাসান রাজু বলেছেন: লেখায় একটা দুঃখ দুঃখ ভাব আছে । আপনি এতো দুখী কিন্তু না । একদমই না । ভালো থাকবেন ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: দুনিয়ার সব মানুষই দুঃখী।
বাঙ্গালীরা বেশি দুঃখী। তারা ভাতে দুঃখী, কাপড়ে দুঃখী, ভালোবাসায় দুঃখী। দুঃখের কোনো সীমা নেই।
১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার ফেসবুক গ্রুপ আর ফ্লিকারের ছবি দেখলাম !!
কিছু কিছু ছবি তো অপূর্ব !!
আপনি সত্যিই দারুন ছবিয়াল।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: কি যে বলেন বোন লজ্জা লাগে।
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: রাজিব ভাই অামি জানতাম আপনি প্রতিভাবান। অনেক সুন্দর আপনার হাতের কাজ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচুর প্রতিভা নিয়েই জন্মেছিলাম। কিন্তু কিচ্ছু হলো না।
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
রোদেলা বলেছেন: পোস্টে ছবি কথা বলেনি ,আপনি ভালো ছবি তোলেন তা লিংকে গিয়ে জেনেছি।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: একদিনে কোন কিছু হওয়া যায় না। ধৈর্য লাগে, অধ্যবসায় লাগে। আপনার পোস্ট পড়ে বুঝলাম, আপনার তা আছে।
রোদেলা ও মনিরা সুলতানা এর মন্তব্যদুটোর সাথে আমিও একমত।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যে আমার পোষ্টে এসেছেন তাতেই আমি অনেক অনেক খুশি।
নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি।
১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৪
দিবা রুমি বলেছেন: মারাত্মক মাত্রার ফটোগ্রাফার তো আপনি!
শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪০
নিচু তলাৱ উকিল বলেছেন: ফটো গুলো দেখতে দেখতে আর আপনার বাস্তবিক লাইফের ঘটনা শুনতে বেশ ভাল লাগছিল সাথে অনুপ্রেরণাও পেলাম।এমন আত্মকথা মূলক লেখা বরাবরই আমায় ভীষণ টানে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু এই রকম আত্মকথা লিখলে অনেকে বলে ব্লগে ব্যাক্তিগত কথা লেখার জায়গা না।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু এই রকম আত্মকথা লিখলে অনেকে বলে ব্লগে ব্যাক্তিগত কথা লেখার জায়গা না।
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৫
বনসাই বলেছেন: আপনার সাথে আমার পরিচয় ফটোগ্রাফির সূত্রে, ব্লগে ফটোগ্রাফি বিষয়ে আপনার লেখাগুলো আমি পড়েছি, জেনেছি অনেক কিছু। আপনার আগের প্রো-পিকটি আমার খুব পরিচিত হয়ে গিয়েছিল।
আপনার কিছু কিছু ফটো অসাধারণ। অথচ এখানে ছবি ব্লগ একদমই দেন না, কেন?
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি ব্লগ দিতে অনেক সময় লাগে। তাছাড়া বাসায় নেট লাইন খুব স্লো।
এদিকে পর-পর তিনবার অফিসে আমার কম্পিউটারটি নেটের তার ইঁদুর কেটে দিয়েছে।
ভালো থাকুন।
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: রাজিব ভাই the shining কিনলাম, আখেনাটেন পেলাম না । epub পড়তেছি।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে অসাধারন বেশ কিছুর বইয়ের নাম দিতে চাই। সেই বই গুলো যদি আপনি পড়েন তাহলে আমি খুব খুশি হবো।
২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: তারাতারি দেন! এইটা কোন কথা!!!?
০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই দিব।
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩২
নীল মনি বলেছেন: যেকোন আত্মকাহিনী পড়তে আমার দারুণ লাগে,পড়া শুরু করতেই বুঝলাম আপনি।পড়ছি আর ভাবছি মানুষের কত গুণ।তারপর ভাবলাম ফেসবুকে গেলে তখন ফটোগ্রাফি গ্রুপে ঢুঁ মারব।
এরপর ফ্লিকারে যাওয়ার চেষ্টা করলাম,নেট খারাপ হল না লোডিং।পুরোটা পড়ে মনে হল ফটোগ্রাফার নিজেকে হারিয়ে খুঁজে চলেছেন।কোথায় যেন কী নেই সেই সুর বাতাসে ভেসে ভেসে লেখকের কাছে আছড়ে পড়ছে।
আজ আপনার ভয়ানক মন খারাপ এবং একই সাথে আজ আপনার মন ভীষণ খারাপ।আমি ভুল হতে পারি কিন্তু আমার হৃদয়ের চোখ এমনটিই দেখছে
সুন্দর করে লিখেছেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
নীল মনি বলেছেন: *এমন হঠাৎ হঠাৎ লেখা কেন মুছে যায়!কমেন্ট এডিট করা যায় না বুঝি!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমারও এমনটা হয়।
এক ঘন্টা ব্লগে থাকলে কমপক্ষে দশবার লগিং করতে হয়।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমারও এমনটা হয়।
এক ঘন্টা ব্লগে থাকলে কমপক্ষে দশবার লগিং করতে হয়।
২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:২৩
সোহানী বলেছেন: ফটোগ্রাফারের আত্মকাহিনী ভালো লাগলো। কঠিন অধ্যবসায়ের লোক অাপনি তা বোঝা যাচ্ছে।
এক সময় আমার মাথায় ও এ ভুত চেপেছিল। ইউনিতে থাকতে কোর্স করেছিলাম। মামা চাচারা সব বিদেশে থাকার কারনে একটা ক্যামেরা ও হাতে ছিল তবে সেটা অটো। তারপর অনেকদিন পর্যন্ত সে শখ গড়িয়েছিল। শেষবার জার্মান যেয়ে একটা লেন্সওয়ালা ডিএসআরএল কিনলাম। তারপর সব শখ উড়ে গেল ব্যাস্ততায়। এবং মজার ব্যাপার হলো এ পর্যন্ত সে ক্যামেরার প্যাকেট ও খোলা হয়নি। এখনো খুব ঘুরি তবে ছবি তুলি মোবাইলে বা অটোতে। প্রফেশনাল ক্যামেরা চালানো আর হলো না। হয়তো এক সময় সত্যিই বেড়িয়ে পড়বো।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: অটো মুডে ছবি তোলা অপরাধ নয়।
ধরুন আপনি কোথায় গেলেন, হঠাত দেখলেন একটা পাখি আকাশে উড়ে যাচ্ছে। সেই দৃশ্য আপনাকে মুহূর্তের মধ্যেই তুলতে হবে। পাখি আপনাকে সময় দিবে না। কাজেই তখন অটো মুডেই ঝটপট ছবিটি ক্যামেরা বন্ধী করতে হবে। আর যদি আপনি সেটিং ঠিক করতে থাকেন, ততক্ষনে পাখিটি দূরে কোথায় চলে যাবে।
২৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:২৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর করে নিজের ফটোগ্রাফি জীবনের কথা তুলে ধরেছেন ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সামান্য তুলে ধরেছি। আমার আরও অনেক কথা বাকি আছে।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি সব কথাই ব্লগে লিখব।
২৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
নীহার দত্ত বলেছেন:
একজন কবির পেছনের জীবন
একজন লেখকের পেছনের জীবন যেমন ভালো লাগে জানতে তেমনি কেমন ফটোগ্রাফারের ক্যামেরার পিছনের গল্পটাও ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বুঝলাম আপনি তুখোড় ফটোগ্রাফার। ভাবির সাথে পরিচয়টাও তো এটাকে ঘিরে
পোস্টটি এত পরে/রাতে কেন??