নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার গ্রামের বাড়ি

০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৩



সকালে ঘুম থেকে উঠে গিয়েছি সেলুনে। মাথার চুল বড় হয়ে কুকড়ে গেছে। গত দশ দিন ধরে ভাবছি চুল কাটাবো। কিন্তু চুল আর কাটানো হয় না। আজ ঘুম থেকে উঠেই সেলুনে চলে গেলাম। সুরভি খুব করে বলল, নাস্তাটা খেয়ে যাও। আমি বললাম, আমার দেরী হবে না। তুমি নাস্তা রেডি করতে থাকো। কিছুক্ষনের মধ্যেই আমি এসে যাবো। গিয়ে দেখি প্রচন্ড ভিড় সেলুনে। এই একটা ব্যাপার বুঝি না, যখনই সেলুনে যাই। খুব ভিড়। আমার জীবনে এমন কখনও হয়নি, সেলুনে গিয়েছি আর সাথে সাথেই চুল কাটার সুযোগ পেয়েছি। আজ আড়াই ঘন্টা বসে থাকার পর চুল কাটার সুযোগ পেলাম। দোকানে অনেক ভিড়। আমার পরও আরও অনেকে চুল কাটাবে। দোকানদার সাত মিনিটে আমার চুল কেটে দিয়ে বলল- হয়ে গেছে। মাত্র সাত মিনিট! এক শ' টাকা! কিন্তু বসে থাকতে হলো আড়াই ঘন্টা!! বাসায় ফিরলাম সাড়ে বারোটায়। সুরভি রেগে মেগে অস্থির। এই রাগ মনে হয় আজ আর কমবে না।

যাই হোক, গ্রামের কথা বলি। গতকাল সকালে গ্রামের বাড়ি গিয়েছি। রওনা দেওয়ার কথা ছিল সকাল আট টায়। রওনা দিয়েছি সাড়ে বারোটায়। অবশ্য আমাদের গ্রামের বাড়ি ঢাকা থেকে খুব কাছে। বাবু বাজার ব্রীজ অথবা পোস্তঘোলা ব্রীজ থেকে যেতে এক ঘন্টার মতো লাগে। যেতে যেতে দেখলাম, রাস্তার দুই পাশে ব্যাপক কাজ হচ্ছে। রাস্তা বড় করা হচ্ছে। কারন এইদিক দিয়েই তো মানুষ মাওয়া যাবে, পদ্মা সেতুতে উঠবে। এতটুকু পথ যেতেই আমরা দুই বার বিরতি নিলাম। আব্বার আবার একটু পরপর চা না খেলে চলে না। গাড়িতে গ্যাস নিতে হলো। গ্রামে যাচ্ছি কারন আজ আমার দাদার মৃত্যুবার্ষিকী। দাদা মরছে সাত আট বছর তো হয়েই গেছে। গ্রামে তার খুব নামডাক ছিল। যতদিন বেঁচে ছিলেন ফুটানি করে গেছেন। অবশ্য দাদার বাপ মোহর খা বিরাট জমিদার ছিলেন। বিষয়সম্পত্তির অভাব ছিল না।

গ্রামের উঠানে পা দিয়েই দেখি, খুব খাওয়া দাওয়া চলছে। অসংখ্য মানুষ। এর মধ্যে দেখি থানার লোকজনও আছে। পুলিশ গুলো বড় এক টেবিল দখল করে আরামে হাড্ডি চিবাচ্ছে। আমার অনেক গুলো চাচা, অনেক গুলো ফুপু। এবং তাদের অনেক গুলো করে ছেলে মেয়ে। এর মধ্যে কমপক্ষে পনের জন আছে আণ্ডাবাচ্চা। এরা বৈশাখ মাসের ঝড়ের মতো দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে। অনেকদিন পর চাচাতো আর ফুফাতো ভাই বোনদের সাথে দেখা। সবার সাথে হাই হ্যালো করছি। আমরা সবাই ঢাকা শহরেই থাকি। কিন্তু কারো সাথে দেখা সাক্ষাৎ হয় না। সবচেয়ে বড় কথা কারো সাথেই আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠেনি। এমন কি চাচা ফুপুদের সাথেও না। ছোটবেলা থেকেই তাদের সাথে একটা দূরত্ব। আমার মা চায় না তাদের সাথে আমরা মিশি। এই কারনেই শুধু আমরা চার ভাই তাদের কাছ থেকে দূরে আছি। কিন্তু তারা তারা খুব মিল। যদিও চাচা ফুপুরা আমাদের খুব স্নেহ করেন।

বিকেল চারটা বেজে গেছে। আমি তখনও খাইনি। আর সুরভি খাওয়া ছেড়েই দিয়েছে। সে কঠিন ডায়েটের মধ্যে আছে। খাবারের গন্ধ আর এত মানূষের ভীড় আমার সহ্য হচ্ছিল না। আমি সুরভিকে নিয়ে গেলাম পদ্মার পাড়। পদ্মার পাড় গিয়ে বড় ধরনের একটা ধাক্কা খেলাম। পদ্মা বিশাল চর পড়েছে। আগে যেখানে দাড়ালে নদীর ঢেউ এসে পায়ে লাগতো। সেখান থেকে চার মাইল পর্যন্ত চর। নদী দেখা যায় না। শুধু বড় বড় সবুজ ঘাস। নদীর দেখার লোভে দুই মাইল হেঁটে সামনে গেলাম, তবুও নদীর দেখা পেলাম না। ক্যামেরা সাথে ছিল কিন্তু ছবি তোলা আর হয়নি। তবে সুরভি তার মোবাইল দিয়ে বেশ কিছু ছবি তুলেছে। ইচ্ছা থাকলেও সেই সব ছবি ব্লগে দিতে পারবো না। দিলেই একদল ব্লগার চিৎকার করে উঠবে।

আব্বা আমাকে সাড়ে তিন কাঠা জায়গা দেখিয়ে বলল, এ জায়গাটা তোমাকে দিতে চাই। তুমি একটা দোতলা বাড়ি করো। আমি বললাম, স্যরি। আমার জায়গা লাগবে না। আর বাড়ি করার মতো টাকা আমার নাই। আব্বাকে বললাম, তুমি বড় ভাইকে দাও, সে বাড়ি করুক। বড় ভাই মোটামোটি রাজী হয়ে গেল। হয়তো ঈদের পর কাজ ধরবে। রাত আট টায় আমরা ঢাকার উদ্দ্যেশে রওনা দিলাম। সাড়ে নয়টায় বাসায় ফিরলাম। বাসায় ফিরে 'শ্রমিক ব্লগার' নামে একটা লেখা পোষ্ট করে ঘুমিয়ে পড়লাম। গভীর ঘুম। সকালে উঠে গেলাম সেলুনে।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: এত ব্যস্ততার মাঝে
ব্লগিং ........।

০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগিং আমার বেঁচে থাকার মাঝে এক টুকরো আনন্দ।

২| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের না জানিয়ে গ্রামে গেলেন !!
কাজটা ঠিক হলো ?
আগামীতে সাথে নিবেন। ওহ ভালো কথা
দাওয়াত কবে দিবেন? কথা ছিলো সুরভী ভাবীর
হাতের কারসাজি দেখাবেন, চাখাবেন !!

০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আগামী সপ্তাহে আমার বাসায় আসুন। কথার কথা বলছি না। আসলেই আসুন। তাতে আমরা খুব খুশিই হবো।

৩| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ছবিতে সর্বডানের ইনি কি আপনার বাবা?

০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

৪| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অর্ক ভাইয়ার সাথে ঐদিন একটু ফান করলাম, আর উনি আমাকে কমেন্ট থেকে ব্যান মারছে। B:-/
আসলে ব্লগে সবার মন মানসিকতা আন্তরিক না।

০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: অই গাধা (যদিও নিজেকে খুব চালাক মনে করে) আসলে প্রথম শ্রেণীর একটা নির্বোধ।

৫| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই যে, বিখ্যাত জমিদারের নাতি তা জানতাম না!! জানলাম প্রীত হলাম। আর পদ্মার রূগ্ন দশার খবরটা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। দাদার মৃত্যুবার্ষিকীতে উনার প্রতি দোয়া রইল।

সুরভী ভাবীর ডায়েট জ্ঞানটা তো দারুণ!! আসলে বেচারীকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। এত্তো হ্যান্ডসাম হাজবেন্ড। কখন কোন বদ নজরে পড়েন, হিসাব নেই। তাই বাড়তি সতর্কতা!! ভাবীকে শুভেচ্ছা দেবেন।

আর চুল কাটার এই বিড়ম্বনা থেকে বাঁচতে সেলুনের মোবাইল নাম্বারে কল দিয়ে সিরিয়েল নেই এখন, যাতে সেলুনে বসতে না হয়। আপনি চাইলে এ ফর্মুলা ব্যবহার করতে পারেন।

আরেকটি কথা, মানুষ বেড়াতে যাওয়ার আগে চুল ছাটায়, আর আপনি কি না বেড়িয়ে আসার পরের দিন!!!

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: জমিদারির এখন কিছুই নেই। সব শেষ।

সুরভি বেচারির জন্য আমার মায়াই লাগে। একদম খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছে।

সিরিয়াল নিব সামান্য চুল কাটার জন্য? কেন অলিতে গলিতে হাজারটা সেলুন। তবু ভিড়।

৬| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনি আগামী সপ্তাহে আমার বাসায় আসুন।
তাতে কিন্তু আপনার আশা পূরণ হবেনা,
আপনি চেয়েছিলেন সব ব্লগারদের এক সাথে
ভাবীর রান্নার যশ দেখাতে!

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: হুম, অবশ্যই।
আপনার সাথে আপনার পছন্দের ব্লগারদের সাথে আনবেন।

৭| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাসায় যাওয়ার দাওয়াত তো আমরাও পেতে পারি!!

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই। তাতে আমি খুশিই হবো।

৮| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চৌধুরী ভাই,
চিন্তার কোন কারন নাই
গেলে একসাথেই যাবো।

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুম সবাই একসাথে হলেই বেশি আনন্দ হবে।

৯| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনিতো দেখছি সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছেন। :-0 ভাল লেগেছে আপনার গ্রামের বাড়ীর অভিজ্ঞতা।

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমার দাদা সত্যি সত্যিই আমার জন্মের পর সোনার চামচে করে মধু খাইয়েছিলেন।

১০| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার গ্রামে বেড়ানোর কাহিনী, অনেক কিছুই জানা হল,আপনার বাড়িতো ঢাকার খুব কাছেই। পরিবার নিয়ে এমনি আনন্দে কাটুক সামনের দিনগুলি।

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

মৌরি হক দোলা বলেছেন: সুখী পরিবার :) :)

পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালো থাকুন সবসময়!

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: সুখী পরিবার না।
সুখী পরিবার তৈরি করেছি।

১২| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! সুন্দর লাগলো। মনে হল আমিও আপনার সঙ্গে ঘুরে এলাম।আসলে গ্রাম আমার প্রচন্ড টানে।আপনি যেমন জমি পেয়েও আব্বুকে সরি বললেন,আমি ঠিক উল্টোটা রাজনৈতিক কারনে গ্রামের জমি বিক্রি করতে আমার আব্বা বাধ্য হয়।আজ আমি আবার চেষ্টায় আছি সামান্য জমি পেয়ে গ্রামে একটু সময় কাটানোর।
সুরভি ভাবির কেয়ারনেসটা ভাল লাগলো।উনাকে আমার সালাম রইল।অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইল আপনার আব্বুর প্রতি।আর চুলের দোকানটা আপনার যাই লাগুক, আমার ভাল লাগেছে।

অনেক শুভ কামনা রইল।

০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আআমাকে আপনি তুমি করে বলবেন। আমি আপনার চেয়ে ১২ বছরের ছোট।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পদ্মা নদী আপনার গ্রামের বাড়ী থেকে কত দুর? পদ্মা কি সরে গেছে, নাকি চিকন হয়ে গেছে?

০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: হেঁটে গেলে ১৫/২০ মিনিট লাগে।
সরেও যায়নি, চিকনও হয়নি। শুকিয়ে গেছে। পানি নেই। যতদূর চোখ যায়, নদী দেখা যায় না। ধু ধু চর।

১৪| ০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:
আমার একটি হাবিজাবি পোস্ট

০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

রাজীব নুর বলেছেন: একটা কবিতা আছে না, যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখো তাই----

১৫| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

পাকাচুল বলেছেন: অনেকদিন গ্রামে যাওয়া হয় না। যদিও আমার জন্ম গ্রামে ছোটবেলা কেটেছে গ্রামেই। মাঝে মাঝে ভালোই লাগে, সবকিছু ছিড়ে একেবারে নেটওয়ার্কের বাইরে চলে যেতে।

০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: একটু সময় বের করে গ্রাম থেকে ঘুরে আসুন। ভালো লাগবে।

১৬| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৯:০৪

আবু আফিয়া বলেছেন: পরিবারের সবার মঙ্গল কামনা করি

০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১০:১০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পরিবার নিয়ে সময় ভালো কাটুক। জমি জমা নিয়ে বাবাকে সব কিছু আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে বলেন। পরে যেন ঝামেলা না হয় ভাইয়ে ভাইয়ে...

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার জমির দরকার নাই। এই গুলো আমি কোনো কালেই পছন্দ করি না। ত্রিশ বছর পার করে ফেলেছি সেই কবে। আর ত্রিশ বছর কি বাঁচবো? কাজেই ওই দিকে আমার কোনোই মন নেই।

১৮| ০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার গ্রাম দোহারের জয়পাড়ার পাশে বটিয়া। আপনি মনে হয় দোহার, নবাবগঞ্জ কিংবা শ্রীনগর না হয় কেরানীগঞ্জের আশেপাশের কোন এলাকার।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাড়ি শ্রী নগর। কামার গাঁও। আলামিন বাজারের আগে। তিন দোকান, বালাসুর এর পরে।

১৯| ০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: একটা কথা বলেই নিই। আমাদের দোহারে পদ্মা সেতু বানালে খরচ কম হলেও ২০ হাজার কোটি টাকা কম লাগত।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এবং সুবিধাও বেশি হতো।

২০| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩

নীলপরি বলেছেন: সুন্দর লাগলো বর্ণনা।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ পরী।

২১| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

শামচুল হক বলেছেন: নুরু ভাই আমারে ছাইড়া একলা একলা খাইয়েন না তাইলে কিন্তু বদদোয়া দিমু।

ভালো লাগল আপনার গ্রামে বেড়ানোর কাহিনী।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

২২| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: আবার সেলুন :)

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:২১

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২৩| ০৩ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

প্রামানিক বলেছেন: রাজীব নুর, গ্রামে গেলেন বর্ননাও ভালই দিলেন তবে গ্রামের বাড়ির ছবি না দিয়ে শুধু জঙ্গলের ছবি দিলেন কেন?

২৪| ০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: জঙ্গল না। বাড়ির চারপাশেই দুনিয়ার গাছপালায় ভরা।

২৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এক সময় আরাম বাসে চড়ে কামার গাঁও এর উপর দিয়ে লৌহজং যেতাম । মাস্টারী করতে। কামারগাঁও, ভাগ্যকুল, আলআমিন বাজার, তিন দোকান, এই সব নাম প্রতিদিন সকাল বেলায় দেখতাম। সেই সব দিন হারিয়ে গেছে। দোহার-নবাবগঞ্জ-শ্রীনগর-লৌহজং এই তিন উপজেলায় আমার অনেক পদচারণা আর স্মৃতি। আমার স্বর্গ।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: চলেন একদিন দুই ভাই মিলে এসব জাগায় আবার ঘুরে আসি।

২৬| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: #ভালো লাগলে অথবা সময় পেলে আমাদের এলাকায় বেড়াতে আসেন,আসলে জম্পেশ খানাদানার এন্তেজাম করব আশা রাখি।
# নিলা শাহেদ লেখার রসদ পাবেন।
# সুইট ভাবীর ডায়েট দরকার নেই।
# চুল কাটাবেন না কোঁকড়ানো চুল ভালো লাগে।
# কথাগুলো যেন মনে থাকে।

১২ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী। অবশ্যই মনে রাখব।

২৭| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ভালো লাগলো।

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.