নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেটি মরে গেল

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০৯



মধ্য দুপুর।
মধ্য দুপুর সময়টা বড় অদ্ভুত! এই সময় নিজের ছায়াটাকেও খুঁজে পাওয়া যায় না। বুকের মধ্যে যেন কেমন করে! চারপাশে যা দেখা যায় সবই ভালো লাগে। প্রেসক্লাব এর সামনে একলোক রাস্তার পাশে লেবুর সরবত বিক্রি করছে, দোয়েল চত্ত্বরের সামনে দেখলাম- মানুষজন পাগলের মতোন ডাবের পানি খাচ্ছে। গুলশান লিংক রোডের সামনে দেখলাম- পথচারীরা পাগলের মতো গেন্ডারির রস খাচ্ছে। বেশ কড়া রোদ উঠেছে। এইসব রাস্তার খাবার না খেয়েই বা কি করবে!

এই শহরে কেউ কেউ মধ্যদুপুরে একা হাটতে বের হয়। রাস্তার পাশের দোকান থেকে চা খায়, কেক খায়। তারপর আবার হাটতে শুরু করে। সব জাগাতেই দুপুরবেলা মানুষের ভিড়টা একটু কম থাকে কিন্তু কোথাও জটলা দেখলে- এক আকাশ আগ্রহ নিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে। আবার খাপছাড়া ভাবে হাটে। আকাশের দিকে তাকিয়ে সিগারেটের ধোয়া ছাড়ে।
এমন-ই এক সময়ে বাইশ/তেইশ বছরের একটি ছেলে নিউ মার্কেটের ১ নম্বর গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। তার কাধে ক্যামেরার ব্যাগ। মাথার চুল বড় বড়। সে কোথায় যাবে বুঝতে পারছে না। তখন ছেলেটির সামনে দিয়ে একটা মেয়ে যাচ্ছিল। মেয়েটিকে খুব রুপসী বলা যাবে না। শুধু চোখে মোটা করে কাজল দেওয়া। সারা পিঠে এক রাশ চুল ছড়ানো। ছাতা মেলে কি সুন্দর করেই না হেঁটে যাচ্ছে। এর আগে এত সুন্দর করে কোনো মেয়ে কি ছাতা মেলে হেঁটে গিয়েছে?
ছেলেটা মেয়েটিকে বলল- শুনুন।
মেয়েটি এক আকাশ অবাক দৃষ্টি নিয়ে ফিরে তাকালো।
ছেলেটি বলল- আচ্ছা, এখন ক'টা বাজে বলেন তো?
মেয়েটি বলল, আমার হাতে ঘড়ি নেই, জানি না কয়টা বাজে।
ছেলেটি বলল- আহ হা আন্দাজে বলুন।
মেয়েটি বলল- আমার আন্দাজ ভালো না।
ছেলেটি বলল- আচ্ছা, মোবাইলে সময় দেখে বলুন।
মেয়েটি হেসে ফেলল, তারপর বলল- আমার মোবাইল আজ ভুলে বাসায় রেখে এসেছি ।

মেয়েটি চলে যাচ্ছিল, ছেলেটি আবার ডেকে বলল- শুনুন আমাকে একটা বার্গার আর কোক খাওয়াবেন প্লীজ? খুব ক্ষুধা লাগছে।
মেয়েটি ব্যাগ থেকে কিছু টাকা বের করে ছেলেটির দিকে বাড়িয়ে দিল।
ছেলেটি হেসে বলল- আমি আপনার কাছে টাকা চাইনি- বলেছি বার্গার আর কোক খাওয়াবেন কিনা।
মেয়েটি বলল- আচ্ছা, চলুন।

তারা বলাকা সিনেমা হলের পাশে একটি ফাস্টফুডের দোকানে গিয়ে বসল। বাইরে কি গরম! আর দোকানের ভেতরটা বরফের মতন ঠান্ডা! মুহূর্তের মধ্যে যেন সারা শরীরে একটা শান্তির পরশ ছুঁয়ে গেল। বেশীর ভাগ ফাস্টফুডের দোকানে ইংলীশ গান বাজে। কিন্তু এই দোকানটাতে বাজছে বাংলা গান। গানের সুর এবং কথা গুলো খুব সুন্দর। ''পথ ছাড়ো ওগো শ্যাম, কথা রাখো মোর- এমন করে তুমি আঁচল ধরো না, এখনি যে শেষ রাত হয়ে যাবে ভোর!'' (আহা, কি মিনতি!) মেয়েটি একটা বার্গার আর কোক ছেলেটির সামনে রেখে বলল খেয়ে নিন।
ছেলেটি বলল- আপনি কিছু খাবেন না?
মেয়েটি বলল- আমি বাসা থেকে খেয়ে বের হয়েছি।
ছেলেটি বার্গার খেতে খেতে বলল- দেখুন ওপাশের কোনার টেবিলটায় দু'টা ছেলে মেয়ে বসে আছে- তারা টেবিলের নীচে পা ঘষাঘষি খেলছে।
মেয়েটি বলল- চুপ করে খানতো। খাওয়ার সময় কথা বলতে হয় না।

ছেলেটি খাওয়া শেষ করে বলল- এখানে ভালো লাগছে না। চলুন খোলা আকাশের নীচে গিয়ে কোথাও বসি।
তারা হাঁটতে হাঁটতে একটা পার্কে এসে বসল।
ছেলেটি বলল- ঝালমুড়ি খাবেন অথবা রং চা?
মেয়েটি বলল- না।
ছেলেটি বিড়বিড় করে বলল- "আমি স্বপ্ন একেঁছি, তোমায় দেখেছি,/ নীল সেই স্বপ্নে তোমায় আমি ভালবেসেছি ।/ আমি কষ্ট ভুলেছি, মেঘ উড়িয়েছি।"
মেয়েটি বলল- আচ্ছা, আমি এখন যাই?
ছেলেটি গভীর গলায় বলল- না। এখন আপনি আমাকে একটা গান শুনাবেন।
মেয়েটি খুব সুন্দর করেই গুনগুন করে গাইল- "এই জাদুটা যদি সত্যি হয়ে যেত, তাহলে আমি তা শিখে নিতাম, প্রথমে আমি তাকেই জাদু করতাম। কামনার আঁখিতে আমাকে বেঁধে সে ধরা দেয় না, হৃদয়ে ঝড় তুলে ভালোবাসি-বাসি বলে, ভালোবাসে না। যদি পারতাম আমি জীবনের সবটুকু দিয়ে তবে ভেল্কিতে তার দৃষ্টিপাখিটা ধরতাম...."।
ছেলেটি মুগ্ধ হয়ে গান শুনল। এবং গানের খুব তারিফ করল।

মধ্যদুপুর সেই কখন পার হয়ে গেছে। সূর্যের তেজ অনেকটা কমে গেছে। এখন চারিদিকে ঝলমলে শীতল বাতাস বইছে। বাতাসে মেয়েটির চুল আর ওড়না পতাকার মতন পত-পত করে উড়ছে। বাতাসে কখনও কখনও মেয়েটির চুল ছেলেটির গায়ে এসে পড়ছে।

কিছুক্ষন পর হয়তো সন্ধ্যা নেমে যাবে। ছেলেটি আর মেয়েটি একটা রিকশা করে কোথাও যাচ্ছে। হুড ফেলানো।
ছেলেটি বলল- আচ্ছা, রিকশাতে উঠলেই ছেলেগুলো কেন মেয়েদের কোমরে হাত দিয়ে ধরে রাখে? কোমরে হাত দিয়ে না ধরলে কি মেয়ে গুলো রিকশা থেকে পড়ে যাবে?
মেয়েটি বলল- আমি জানি না, আপনার কি আমার কোমরে হাত রেখে বসতে ইচ্ছা করছে? তাছাড়া অনেক ছেলে তো রিকশায় মেয়েদের চুমুও দেয়!
ছেলেটি বলল- না, নো, নেভার। এইসব আমার ভালো লাগে না। কিন্তু তারপরও ছেলেটি মেয়েটির কোমরে হাত দিয়ে ধরে রাখল। হঠাৎ মনে হলো মেয়েটি যেন এক আকাশ লজ্জা পেলো।
মেয়েটি বলল- আমি বাসায় যাবো কখন?
ছেলেটি বলল- সন্ধ্যার পর। এখন আমরা সংসদ ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে ফুচকা খাবো।
মেয়েটি ছোট করে বলল- আচ্ছা।

সন্ধ্যা প্রায় শেষ হতে চলল। এই সময়টায় আকাশ থেকে খুব সুন্দর একটা আলো ভেসে আসে এই প্রাচীন পৃথিবীতে। তাই, সব কিছুই কেমন যেন মায়াময় লাগে! সংসদ ভবনের এই রাস্তাটায় সব সময় গাড়ি গুলো খুব জোড়ে চলে। যেন তাদের অনেক তাড়া আছে। ছেলেটি অবাক দৃষ্টিতে মেয়েটির ফুচকা খাওয়া দেখছে। মনে হয় না, এর আগে পৃথিবীতে কোনো মেয়ে কি এত সুন্দর করে কেউ ফুচকা খেয়েছে। মেয়েটি কথার ছলে যত বার হেসে উঠে, সেই হাসি যেন ছেলেটির বুকে এসে ধাক্কা দেয়। তারপর তারা আইসক্রীম খেলো। রাত আটটায় মেয়েটিকে বাসায় নামিয়ে দিল ছেলেটি। দু'জন দু'জনের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার আগে হাতে হাত রেখে অনেক কথার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে বিদায় নিলো। বিদায়ের আগে মেয়েটি ছেলেটির ঠোঁটে ঠোট রাখল। এই তো ভালোবাসা! এমনই হয়! কিন্তু তারপর? ধরে নিই মেয়েটির নাম- নীলা আর ছেলেটির শাহেদ।

কাহিনি এইখানেই শেষ না, আর একটু বাকি আছে।
নীলার বাবা তার মেয়ের জন্য পাঁচ কেজি হিমসাগর আম নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। নীলা আম খুব পছন্দ করে। নীলার বাবা হঠাৎ দেখতে পান একটা ছেলে হাসতে হাসতে রাস্তা পার হচ্ছে- ছেলেটির চোখে মুখে এক আকাশ আনন্দ! কাঁধে ক্যামেরার ব্যাগ, মাথার চুল বড়-বড়। ছেলেটিকে কেন জানি নীলার বাবার খুব আপন-আপন মনে হচ্ছে। ছেলেটি ডেকে কিছু জিজ্ঞেস করবেন কিনা বুঝতে পারছেন না তিনি। হঠাৎ একটা পিক-আপ এসে ছেলেটি ধাক্কা দিয়ে ফেল চলে যায়। নীলার বাবা আম ফেলে দিয়ে দৌড়ে ছেলেটির কাছে গিয়ে চিৎকার করে বলছেন- ছেলেটিকে হাসপাতালে নিতে হবে। কেউ সাহায্য করুন। হেল্প, হেল্প। প্লীজ। ছেলেটির মাথা থেতলে গেছে। গলগল করে চারিদিকে রক্ত ছড়িয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ছেলেটার মুখে তখনও একটুকরো হাসি লেগে আছে। নীলার বাবা বুঝতে পারেন নি- ছেলেটি বেঁচে নেই।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১৮

পবন সরকার বলেছেন: শেষ পর্যন্ত ছেলেটিকে মেরেই ফেললেন।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: একসিডেন্টে মরছে।

২| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২০

সনেট কবি বলেছেন: আহারে!

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছেলেটিকে সামান্য আহত করে গল্পটিকে একটুখানি জীবন্ত রাখলে কেমন হয়? নাকি ঢাকায় বেশী গরম পড়ছে?

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: খুব গরম।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এক আকাশ শব্দটি চারবার এসেছে।

ভালই লাগছিল পড়তে, শেষে এইটা কি করলেন?
আপনার নীলা শাহেদের কাহিনীর শেষ নেই!

ভাল লেগেছে রাজীব ভাই।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৩০

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: রাজীব ভাইয়ের লক্ষণ খুব ভাল ঠেকছে না।
ঘরে অশান্তি লাগছে কি না জানি না।
প্রেম ট্রেম উপচাইয়া পড়ছে।
ভাল লাগল।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ঘরে কোনো অশান্তি নাই আল্লাহর রহমতে।।

৬| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, চমৎকার একটি গল্প। ছেলেটির জন্য কষ্ট লাগছে।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫১

সফেদ বিহঙ্গ বলেছেন: এক সাথে তিন জায়গা কিভাবে দেখলেন শেষে আবার নিউমার্কেট চলে আসলেন এইটা হইল?কিন্তু গল্পটা ভাল ছিল।
মেরে না ফেললেও হইত।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: একসাথে না। একটারপর একটা।

ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

কাইকর বলেছেন: ভাল লাগলো।খুব সুন্দর লিখেছেন।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আজকের গল্পটা এত ভালো হয়েছে যে স্বয়ং চাঁদগাজী চান ছেলেটি বেঁচে থাক( আমরা ব্লগাররা আবার এসব বিষয়ে খুবই সেনসিটিভ।) আমিও সেটা চাই। ভাই আমি জানি উনি শ্বশুরমানুষ, তাই বলে কি ওনার সব কথাই সত্যি হতে হবে? ;)
যারা খুব ভালো মনের মানুষ তারা খুব সুন্দর করে সব কিছু ভাবে। ধন্যবাদ।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

১০| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: শেষ পর্যন্ত ছেলেটা মরেই গেলো !

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: সবাইকেই একদিন মরতে হবে।

১১| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মধ্যদুপুরে দু'জন অপরিচিত ছেলে-মেয়ে, একই দিনে সন্ধ্যায় ঠোটে ঠোট রাখে কিভাবে? মধ্য দুপুরে কিন্তু অনেকের মাথা আউলা-ঝাউলাও হয়ে যায়। লেখাটা কি মধ্যদুপুরে লিখেছেন? =p~ =p~
একই শব্দের বার বার ব্যবহার লেখার সৌন্দর্য কমিয়ে দেয়।
এই কয়েকটা জিনিস বাদ দিলে, ভালোই লিখেছেন।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পরামর্শ মনে রাখব।

১২| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গল্পটা খুব ভালো লেগেছে। অনেকটা ছোটগল্পের মতো শেষ হতে হতে ছেলেটা মরে গেলো। পাঠক'রা ছেলেটিকে জীবন্ত দেখতে চাইছিলেন। আমিও...

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১১

বনসাই বলেছেন: একই গল্প আর কত বার পোস্ট দিবেন

২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: এটা কি আগেও পোষ্ট দিয়েছি?
নাকি অন্য গল্পের সাথে এই গল্পের মিল আছে?

১৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

মাহের ইসলাম বলেছেন:

আপনার লেখার গাথুনী অসাধারণ।
তবে, নিঊ মার্কেটের সামনে দাঁড়িয়ে কোন অপিরিচিত মেয়েকে আপনি যেভাবে লিখেছেন, সেভাবে বললে, আমার কপালে বার্গার জুটবে কিনা ভাবছি।

আর, এমন মেয়ে সত্যিই আছে কিনা যে সারাদিন ফ্রি ঘুরতে পারবে একটা অপরিচিত ছেলের সাথে – চিন্তা করছি।
একই দিন না হয়ে ভিন্ন ভিন্ন দিনে হলে মনে হয় ঠোট পর্যন্ত নেয়া সহজ হত।

২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম মেয়ে আছে। বিশ্বাস করুন আছে।

১৫| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্প বা উপন্যাসে বিয়োগান্তক পরিণতিরও দরকার আছে। সব গল্পে সুখ সমাপ্তি হলে একঘেয়ে হয়ে যেতো। যাই হোক গল্প ভালো হয়েছে।

২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

১৬| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

নিশাচড় বলেছেন: সকালে আগমন বিকেলে প্রস্তান। এতো তারাতারি প্রেম করিয়ে দিলেন। আমাকে প্রেম কেরিয়ে দেন না?
ভালো লেগেছে গল্প লেখার স্টাইলটাতে।

২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: প্রেম করিয়ে দেওয়া যায় না।
হয়ে যায়।

১৭| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: এরপর থেকে নিচের প্যারা আগে পড়ব।

২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.