নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবধান

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭



প্রথমেই বলে নিচ্ছি, দুর্বল হার্টের কেউ এই লেখাটা পড়বেন না।

বাগেরহাট যাচ্ছি। সুন্দরবনের পাশে একটি গ্রাম। গ্রামের নাম রসুলপুর। সকাল ১০ টায় বাসে উঠলাম। রাস্তায় তিনবার বাস নষ্ট হলো। বিকেলে পৌঁছানোর কথা ছিল 'রায়েন্দা'। অথচ আমি পৌছালাম রাত ৩ টায়। পনের বছর আগের কথা। তখন রাস্তা ঘাট খুব উন্নত ছিল না। প্রচন্ড শীত। বাস থেকে নেমে আমি কাঁপছি। চারপাশে ঘুটঘুট অন্ধকার। আমার সাথে যে ক'জন মাস থেকে 'রায়েন্দা' নেমেছিল তারা কে কোথায় চলে গেল মুহূর্তের মধ্যে। ঈদের ছুটিতে বন্ধুর গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি। তখন মোবাইল ছিল না। গত পাঁচ বছর ধরে যাব যাব করছিলাম, যাওয়া আর হয়নি।

বাজারের মতো একটা জায়গায় বাস নামিয়ে দিয়েছে। সাত আটটা কুকুর একটা ভাঙ্গা চায়ের দোকানের সামনে জট পাকিয়ে অলস ভঙ্গিতে বসে আছে। আমি ভীতু টাইপ ছেলে না। আমার আছে লজিক। কত কঠিন কঠিন ভূতের বই পড়ে আর মুভি দেখে ভয় পাইনি। যাই হোক, আমার বন্ধু বাবলু বলেছিল- তুই বাস থেকে নেমে দেখবি আমি তোর জন্য হোন্ডা নিয়ে অপেক্ষা করছি। হয়তো বাবলু হোন্ডা নিয়ে বিকেলে থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে গেছে। বাবলু ছেলে হিসেবে খুব ভালো। যথেষ্ট আন্তরিক। বন্ধু বাবলু বলেছিল- রায়েন্দা থেকে ভ্যানে করে রসুলপুর গ্রামে যেতে এক ঘন্টা লাগে। এত রাতে একটা ভ্যানও নেই। আমি সকাল হওয়ার জন্য অপেক্ষা না করে হাঁটা শুরু করলাম বিসমিল্লাহ বলে।

মাটির রাস্তা দিয়ে হাঁটছি। ভয়াবহ অন্ধকার। প্রচন্ড কুয়াশা। নাক দিয়ে ক্রমাগত পানি ঝরছে। বাতাসে গাছের পাতার শনশন শব্দ। বাবলু বলেছিল- মাটির রাস্তাটা যেখানে শেষ হয়েছে, সেখানেই আমাদের গ্রাম। বাবলুর বাবা গ্রামের ডাক্তার। খুব নাম ডাক আছে। সুন্দরবন থেকে নানাবিদ জিনিস পত্র নিয়ে যারা জীবিকা নির্বাহ করে তারা বনের পশু দ্বারা প্রায়ই আক্রান্ত হলে বাবলুর বাবার ফার্মেসীতে আসে চিকিৎসা নিতে। কেউ মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে গেছে, কেউ বাঘের থাবা খেয়েছে, কেউ সাপের ছোবল খেয়েছে। নানান প্রয়োজনে যারা সুন্দরবনে যায়, তাদের ভয়-ডর খুব কম থাকে।

এই প্রচন্ড শীতেও আমি ঘেমে গেছি। অনেকক্ষন ধরে হাঁটছি। পথ আর শেষ হয় না। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। খুব ক্ষুধাও পেয়েছে। বিকেলের পর আর কিছুই খাইনি। ক্ষুধার সময় আমার মাথা কাজ করে না। ইচ্ছে করছে আশে পাশের কোনো বাড়িতে গিয়ে বলি- আমি অমুক,অমুক জায়গা থেকে আসছি। আমার খুব ক্ষুধা লাগছে আমাকে খাবার দিন। যদি কিছু না থাকে- তাহলে গুড় মুড়ি দেন। আর চাপকল থেকে ঠান্ডা এক মগ পানি। সমস্যা হলো আশে পাশে কোনো বাড়ি দেখতে পাচ্ছি না। মনে হয় জংলের মধ্য দিয়ে হাঁটছি। ঠিক এই সময় একটা ভ্যান গাড়ি দেখতে পেলাম। ভ্যান গাড়ির নিচে একটা হারিকেন মিটমিট করে জ্বলছে। আমি দৌড়ে ভ্যানগাড়ির সামনে গেলাম। এবং অন্ধকার আকাশের দিকে তাকিয়ে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিলাম।

ভ্যানগাড়িতে সতের আঠারো বছরের একটা রুপসী মেয়ে বসে আছে। কিন্তু সে কাঁদছে। খুব কাঁদছে। একটা লোক শুয়ে আছে। তার সমস্ত শরীর ডাকা। আর বুড়ো মতো একলোক ভ্যান চালাচ্ছে। আমি ভ্যান চালককে বললাম- রসুলপুর গ্রামে যাব। ডা. শাহজাহান তালুকদারের বাড়িতে। মনে হয় আমি পথ হারিয়ে ফেলেছি। দয়া করে কি আমাকে সেখানে নিয়ে যাবেন? প্লীজ। বুড়ো ভ্যান চালক- মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল শেফালি বুবুকে জিজ্ঞেস করেন। আমি শেফালি'র দিকে তাকাতেই, তিনি ভ্যানে উঠে বসতে ইশারা করলেন। এতটুকু করুনা করার জন্য, আমার ইচ্ছা করলো মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরি।

অন্ধকার রাস্তা আর প্রচন্ড বাতাস ভেঙ্গে ধীরে ধীরে ভ্যান চলছে। বেশ ভালো লাগছে। মানুষের মনে এখনও মায়া মমতা আছে। এই মধ্যরাত্রে সাহায্য চাইতেই পেয়ে গেলাম। শেফালি এখনও কেঁদে চলেছে। আমার পাশে একটি লোক শুয়ে আছে। তার চোখ মুখ ঢাকা। এই মেয়েটি এই লোকটির কি হয়? আমি বেশিক্ষন চুপ করে থাকতে পারি না। শেফালিকে জিজ্ঞেস করলাম, বোন আপনি কাদছেন কেন? কি হয়েছে? শেফালি কান্না থামিয়ে বলল- যে লোকটি শুয়ে আছে, সে আমার স্বামী। সাপের কামড়ে সে আজ সন্ধ্যায় মারা গেছে। তাকে নিয়ে উত্তর পাড়ার শ্মশানে যাচ্ছি। হঠাত করে আমি প্রচন্ড ভয় পেলাম। আমার হাত পা কাঁপছে। আমি এতক্ষন একটা লাশের পাশে বসে আছি! ইচ্ছা করছে- একটা লাফ দিয়ে বাবাগো মাগো বলে চিৎকার দিয়ে ধানক্ষেতের মাঝখান দিয়ে ঝেড়ে দৌড় দেই।

আমি গল্পের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি।
এরপর যা ঘটল, আমি তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। ধুম করে লাশটি দাঁড়িয়ে গেল! তার হাতে ইয়া লম্বা একটা রাম দা। এই রাম দা দিয়ে ছয় ফিট দূর থেকেও আমার গলা কেটে নিতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। শেফালি বুবু'র হাতে একটা চাইনিজ কুড়াল। মিথ্যা বলব না, চাইনিজ কুড়াল হাতে মেয়েটিকে খুব সুন্দর লাগছিল। বুড়ো ভ্যান চালক আমার পেছন দিয়ে এসে আমাকে জাপটে ধরল। বুড়োর এত শক্তি আমি বুঝতেই পারিনি। তাকে দেখে তো মনে হচ্ছিল তার ভ্যান চালাতেই খুব কষ্ট হচ্ছে।

মুহূর্তের মধ্যে আমার সব কিছু নিয়ে নিল। গলার চেন, হাতের আঙটি। ম্যানিব্যাগ। দুই ব্যাগ ভরতি জামা কাপড়। শেফালি বুবু বলল- ওর শার্ট প্যান্ট খুলে, ওকে ন্যাংটা করে ধানক্ষেতে ফেলে রাখলে কেমন হয়? ভ্যান চালক আর রাম দা হাতে লোকটি শেফালির কথায় শায় দিল। আমি মেয়েটির নিষ্ঠুরতায় প্রচন্ড মর্মাহত হলাম। দুঃখ,কষ্ট আর অপমানে আমি জ্ঞান হারালাম।

ভোরবেলা গ্রামের কিছু মুরব্বী মসজিদে ফযরের নামাজ পড়তে গিয়ে আমাকে ধানক্ষেত থেকে উলঙ্গ অবস্থায় উদ্দার করে। এরপর আমি টানা সাত দিন জ্বরে ভুগলাম। অনেক থানা পুলিশ হলো। সমস্ত গ্রামের মানুষ আমাকে দেখতে এলো। স্থানীয় সংবাদ কর্মী আমার উপর এই বিরাট প্রতিবেদন লিখলেন।

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এমন গল্প আরো আশা করছি, ভয়ের আর রম্য গল্পের খুব অভাব ব্লগে।

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে।
ব্লগে এরকম কাহিনি আরও দেওয়া হবে।

২| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভয়ানক কাহিনী, ভয়ংকর ভয়ানক

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: এতটা ভয় পাবেন না প্লীজ।
এখন আমার নিজেরই লজ্জা লাগছে।

৩| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এটা কি গল্প নাকি সত্যি ঘটনা?

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য ঘটনা ।

৪| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রথমেই শেফালী বুবুকে জড়িয়ে ধরার যেই বাসনা বা আবেগ ছিলো তা কার্যকর করলে হয়তো কিছুটা ছাড় পেতেন !!! নিভিয়া বডি স্প্রে ব্যাবহার করতে পারেন তাতে হয়তো রুপবতী মেয়েরা একটু কম রুক্ষ হবেন আশা করি - অন্তত জামা কাপড় ছাড় দেবেন। (আকাশ থেকে পরী ঝাপিয়ে পরছে বডি স্প্রের ঘ্রাণে - টিভির বিজ্ঞাপণ দেখে ধারণা হয়েছে)

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

গরল বলেছেন: এত সাংঘাতিক রকম ভয়ঙ্কর ঘটনা, বেচে ফিরেছেন এটাই ভাগ্য। দৌড় দিলেন না কেন, আমি হলে কিছু বলার আগেই দৌড় দিতাম কারণ আমার এই ব্যাপারে কনফিডেন্স আছে যে দৌড়ে সাধারণ মানুষ আমাকে ধরতে পারবে না বা আমার চেয়ে বেশী দৌড়াতে পারবে না। রেগুলার দৌড় প্রাকটিস করেন ভাই, অনেক বিপদ থেকে বাঁচতে পারবেন।

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: এখন আর দৌড়াতে পারি না। ছোটবেলায় খুব ভালো দৌড়াতে পারতো।
স্কুলে থাকতে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বেশ কয়েকবার পুরস্কার পেয়েছি।

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

সিগন্যাস বলেছেন: আপনি নিশ্চয় কয়েকদিনের জন্য রসুলপুর গ্রামের সেলিব্রেটি হয়ে গিয়েছিলেন

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: তা তো অবশ্যই।
তাছাড়া শহর থেকে কেউ গ্রামে গেলে সবাই অন্য রকম ভাবে তাকায়।

৭| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: াসলাম অনেক B-)

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ??

৮| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: আসলেই ভয় চেপে বসেছিলো পড়তে গিয়ে।

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা ----

৯| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: খাইছে!

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা ----

১০| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: কিছু বলার নেই। ঘটনাটা সত্যিই ভয়ংকর।

এর জন্যই কুংফু কেরাতি জানা ফরজ, কেরাতি জানলে তিন জনকেই কাইত করে ফেলতে পারতেন!!!

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

রাজীব নুর বলেছেন: মারামারি জানি না। কোনো দিন করি নাই।

১১| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

পদ্মপুকুর বলেছেন: এমনিতে আমি কিছুটা ভীতু। বাসায় একা থাকতে পারি না। এমন কি হলে থাকতেও অসংখ্য ছেলের মাঝেও রুমে একা ঘুমুতে সমস্যা হতো। এ কারণে আপনার গল্পটা ভীতি জাগাচ্ছিল।

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: এতটা ভীতু হবেন না।

১২| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

কাইকর বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভাইজান। খুব সুন্দর হয়েছে। এরকম আরো গল্প চাই আপনার কাছে প্রিয় রাজীব নূর ভাই।

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই।

১৩| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

কানিজ রিনা বলেছেন: গল্পটা আরও একবার পড়েছিলাম কে
লেখক ছিল মনে নেই। ধন্যবাদ।

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: গল্পটা আমিই লিখেছি। আমার কাছ থেকেই পরেছেন। হয়তো সামুতেই পরেছেন।

১৪| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

সিগন্যাস বলেছেন: কেমন আছেন রাজীব ভাই?

২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: বেচে আছি।

১৫| ২৭ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

খালেদা শাম্মী বলেছেন: ভাল লাগল।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন শাম্মি।

১৬| ২৭ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



পড়ার ইচ্ছে থাকলো।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই। অবশ্যই।

১৭| ২৭ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হায় হায়!! একিবস্থা হয়েছে। ধান খেতে ড্যাস হয়ে সাত দিন, প্রতিবেদন। আমি কিন্তু হাসি চাপতে পারলাম না। গ্রামের লোক শুধু দেখে গেলো, না একটু বস্ত্র চাপিয়ে গেল???
যাইহোক ছোটভায়ের এ দশায় যে বাঘমামা দেখতে আসেনি, এটাই রক্ষে।


শুভ কামনা রইল।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কপাল ভালো যে রাম দা দিয়ে এক কোপে আমারে কল্লাটা ফেলে দেয়নি।

১৮| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৮

রাকু হাসান বলেছেন: প্রথমে ভাবলাম কাল্পনিক ।পরে দেখি বাস্তব । সাবধান হবো চলার পথে

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা মুহূর্ত সাবধান থাকতে হবে।

১৯| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

পবন সরকার বলেছেন: আমার হার্ট দুর্বল তাই পড়ি নাই, তবে আপনার দিকে তাকাতেই দেখি আপনার শরীরে কাপড় নাই তাই চোখ ফিরিয়ে নিলাম, মনে হয় বাঘ মামা এসেও আপনার এ অবস্থা দেখে ফিরে গেছে।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা.।.।.।.।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা.।.।.।.।

২০| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

করুণাধারা বলেছেন: আমার হার্ট দুর্বল, কিন্তু পড়তে শুরু করে আর পড়া বন্ধ করতে পারলাম না। খুবই আগ্রহোদ্দীপক লেখা।

শুধু একটা জিনিস বুঝতে পারছি না। রাত তিনটার সময় একটি তরুণী আর দুজন লোক শিকার ধরতে ভ্যান নিয়ে বেরিয়েছে। অনেকটা ঢাকা শহরে যেমন ছিনতাইকারীরা গাড়ি নিয়ে ঘুরতে থাকে তেমনি। কিন্তু ঢাকা শহরে সারারাত লোকজন থাকে। সেই গণ্ডগ্রামে দামি জিনিস সাথে নিয়ে ঘোরার মত লোকজন রাত তিনটায় পাওয়া যায়? ওরা জানত আপনি রাত তিনটায় এসে বাস থেকে নামবেন?

গল্প ভালো হয়েছে, প্লাস।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো একটা পয়েন্ট ধরেছেন।
সম্ভবত ওরা আমাকে বাস থেকে নামতে দেখেই প্লান প্রোগাম করেছে।

২১| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

লায়নহার্ট বলেছেন: {আপনি ভীতু নন, সহজ সরল বোকা প্রকৃতির মানুষ (যদি ঘটনা সত্যি হয় আরকি)}

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি সহজ সরল হলেও- মানুষের ভন্ডামি, চতুরামি সব বুঝতে পারি।

২২| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:২১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: যাক তবু প্রাণে বেঁচে ফিরে এসেছিলেন এজন্য ওপরআলার কাছে শুকরিয়া।

২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক শুকরিয়া।

২৩| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৩:০৭

মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ; এতোটা নিষ্ঠুর না হলেও পারতো।

২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২৪| ২৮ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

সোহানী বলেছেন: এডভেন্সার ভালো তবে নিজের জান টান এর বিনিময়ে তা নিশ্চয় কাম্য নয়। গল্প ভালো লাগলো।

২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো এডভেঞ্চারে যাই নাই।

২৫| ২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: সত্যিই ভয়ঙ্কর; আশা করবে এমনটি কারো সাথে হবে না।
ঘটনার সময় যা খুশী তাই হতে পারতো।

২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: খুব বড় বাঁচা বেঁচে গেছি।

২৬| ২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

জুন বলেছেন: যাক তাও তারা মানুষ তাই অত ভয় পেলাম না রাজীব নুর । যদি অশরিরী হতো তবে কি কান্ডটাই না হতো ।

এমন একটা ভুতের গল্প পড়েছিলাম, রাতের বেলায় মফস্বলের এক ঘুটঘুটে অন্ধকার স্টেশনে শহুরে বন্ধুকে নিতে এসেছিল গ্রামের বন্ধু। এক ভাঙ্গা সাঁকোর গোড়ায় এসে বন্ধুটি অদৃশ্য হয়ে গেলে শহুরে বন্ধুটি সেখানেই অজ্ঞান হয়ে যায় । পরদিন হুশ হলে গ্রামে গিয়ে জা্নতে পারে সেই বন্ধুটি দুদিন আগে হঠাৎ ভেঙ্গে পরা ঐ সাকো থেকে পরে কাদা মাটিতে গেথে গিয়ে মারা যায়। শহুরে বন্ধুকে বাঁচাতেই সে এসেছিল । কি ভয়ংকর তাই না ? :-&
+

২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: একটু অন্য ভাষায় মন্তব্য করি।
おはようございます!
今朝の根室は朝6時の気温15.2度ーーー風もそよ風でウォーキングに最高です!昨夜のファイターズのサヨナラ勝ち驚きですね。嫁はファイターズファンですから(私もファンです→☜大喜びしてました。今夜のw杯ポーランド戦勝って一次リーグ突破して欲しいですね。今日も元気で行きましょう!
写真は今朝の運動公園の風景です。スマホ写真です。

২৭| ২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রথম একটু কৌতুহল
তারপর ভয়
শেষে লজ্জা পেলাম

২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---

২৮| ২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

নীলপরি বলেছেন: সাংঘাতিক!

২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। পরী।

২৯| ২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

সামিয়া বলেছেন: এই গল্প আগেও পড়েছি , কার লেখা মনে পড়ছে না। :)

২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমারই লেখা।
মনে হয় রিপোষ্ট করেছি।

৩০| ২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

জুন বলেছেন: আপনার জাপানী ভাষার মন্তব্য পড়ার জন্য আমার ছেলের বন্ধুকে ডাকতে হবে দেখছি । নাকি চৈনিক !

২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা--
এত কষ্ট করার দরকার নাই।

৩১| ২৮ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

আবু হাসান লাবলু বলেছেন: শেফালী যদি আপনাকে বিয়ের প্রস্তাব দিত কি করতেন? :-P

২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর করে বুঝিয়ে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতাম।

৩২| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: একী! এ যে সাংঘাতিক অবস্থা।

২৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ভয়াহব অবস্থা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.